অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ তালিকা সর্বমোট হাদিস | হাদিসের ব্যাপ্তি
বিবিধ (كتاب المقدمات) ৬৮৫ টি | ১-৬৮৫ পর্যন্ত The Book of Miscellany
  • ১: ইখলাস প্রসঙ্গে - প্রকাশ্য ও গোপনীয় আমল (কর্ম) কথা ও অবস্থায় আন্তরিকতা ও বিশুদ্ধ নিয়ত জরুরী
  • ২: তওবার বিবরণ
  • ৩: সবর (ধৈর্যের) বিবরণ
  • ৪: সত্যবাদিতার গুরুত্ব
  • ৫: মুরাক্বাবাহ্ (আল্লাহর ধ্যান)
  • ৬: আল্লাহভীতি ও সংযমশীলতা
  • ৭: দৃঢ়-প্রত্যয় ও (আল্লাহর প্রতি) ভরসা
  • ৮: দ্বীনে অটল থাকার গুরুত্ব
  • ১০: শুভকাজে প্রতিযোগিতা ও শীঘ্র করা এবং পুণ্যকামীকে পুণ্যের প্রতি তৎপরতার সাথে নির্দ্বিধায় সম্পাদন করতে উৎসাহিত করা
  • ১১: মুজাহাদাহ বা দ্বীনের জন্য এবং আত্মা, শয়তান ও দ্বীনের শত্রুদের বিরুদ্ধে নিরলস চেষ্টা, টানা পরিশ্রম ও আজীবন সংগ্রাম করার গুরুত্ব
  • ১২: শেষ বয়সে অধিক পরিমাণে পুণ্য করার প্রতি উৎসাহ দান
  • ১৩: পুণ্যের পথ অনেক
  • ১৪: ইবাদতে মধ্যমপন্থা অবলম্বন
  • ১৫: আমলের রক্ষণাবেক্ষণ
  • ১৬: সুন্নাহ পালনের গুরুত্ব ও তার কিছু আদব প্রসঙ্গে
  • ১৭: আল্লাহর বিধান মান্য করা অবশ্য কর্তব্য। আর যাকে এর দিকে আহ্বান করা হবে ও তাকে ভাল কাজের আদেশ ও মন্দ কাজে বাধা দেওয়া হবে, সে কী উত্তর দেবে?
  • ১৮: বিদ‘আত এবং (দ্বীনে) নতুন নতুন কাজ আবিষ্কার করা নিষেধ
  • ১৯: যে ব্যক্তি ভাল অথবা মন্দ রীতি চালু করবে
  • ২০: মঙ্গলের প্রতি পথ-নির্দেশনা এবং সৎপথ অথবা অসৎপথের দিকে আহ্বান করার বিবরণ
  • ২১: নেকী ও সংযমশীলতার কাজে পারস্পরিক সহযোগিতার গুরুত্ব
  • ২২: হিতাকাঙ্ক্ষিতার গুরুত্ব
  • ২৩: ভাল কাজের আদেশ ও মন্দ কাজে নিষেধ করার গুরুত্ব
  • ২৪: সেই ব্যক্তির শাস্তির বিবরণ যে ব্যক্তি ভাল কাজের আদেশ ও মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করে; কিন্তু সে নিজেই তা মেনে চলে না
  • ২৫: আমানত আদায় করার গুরুত্ব
  • ২৬: অন্যায়-অত্যাচার করা হারাম এবং অন্যায়ভাবে নেওয়া জিনিস ফেরৎ দেওয়া জরুরী
  • ২৭: মুসলিমদের মান-মর্যাদার প্রতি শ্রদ্ধা-প্রদর্শন ও তাদের অধিকার-রক্ষা এবং তাদের প্রতি দয়া-দাক্ষিণ্যের গুরুত্ব
  • ২৮: মুসলিমদের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখা জরুরী এবং বিনা প্রয়োজনে তা প্রচার করা নিষিদ্ধ
  • ২৯: মুসলিমদের প্রয়োজন পূরণ করার গুরুত্ব
  • ৩০: সুপারিশ করা
  • ৩১: (বিবাদমান) মানুষদের মধ্যে মীমাংসা (ও সন্ধি) করার গুরুত্ব
  • ৩২: দুর্বল, গরীব ও খ্যাতিহীন মুসলিমদের মাহাত্ম্য
  • ৩৩: অনাথ-এতীম, কন্যা-সন্তান ও সমস্ত দুর্বল ও দরিদ্রের সঙ্গে নম্রতা, তাদের প্রতি দয়া ও তাদের সঙ্গে বিনম্র ব্যবহার করার গুরুত্ব
  • ৩৪: স্ত্রীদের সাথে সদ্ব্যবহার করার অসিয়ত
  • ৩৫: স্ত্রীর উপর স্বামীর অধিকার
  • ৩৬: পরিবার-পরিজনের ভরণ-পোষণ
  • ৩৭: নিজের পছন্দনীয় ও প্রিয় জিনিস খরচ করার গুরুত্ব
  • ৩৮. পরিবার-পরিজন, স্বীয় জ্ঞানসম্পন্ন সন্তান-সন্ততি ও আপন সমস্ত অধীনস্থদেরকে আল্লাহর আনুগত্যের আদেশ দেওয়া, তাঁর অবাধ্যতা থেকে তাদেরকে নিষেধ করা, তাদেরকে আদব শেখানো এবং শর‘য়ী নিষিদ্ধ জিনিস থেকে তাদেরকে বিরত রাখা ওয়াজিব
  • ৩৯ : প্রতিবেশীর অধিকার এবং তার সাথে সদ্ব্যবহার করার গুরুত্ব
  • ৪০ : পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার এবং আত্মীয়তা অক্ষুণ্ণ রাখার গুরুত্ব
  • ৪১ : পিতা-মাতার অবাধ্যতা এবং আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা হারাম
  • ৪২ : পিতা-মাতার ও নিকটাত্মীয়ের বন্ধু, স্ত্রীর সখী এবং যাদের সম্মান করা কর্তব্য তাদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করার মাহাত্ন্য
  • ৪৩ : রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর বংশধরের প্রতি শ্রদ্ধা রাখা এবং তাঁদের মাহাত্ম্যের বিবরণ
  • ৪৪ : উলামা, বয়স্ক ও সম্মানী ব্যক্তিদের শ্রদ্ধা করা, তাঁদেরকে অন্যান্যদের উপর প্রাধান্য দেওয়া, তাঁদের উচ্চ আসন দেওয়া এবং তাঁদের মর্যাদা প্রকাশ করার বিবরণ
  • ৪৫ : ভাল লোকদের সাথে সাক্ষাৎ করা, তাঁদের সাহচর্য গ্রহণ করা, তাঁদেরকে ভালবাসা, তাঁদেরকে বাড়িতে দাওয়াত দেওয়া, তাঁদের কাছে দো‘আ চাওয়া এবং বরকতময় স্থানসমূহের দর্শন
  • ৪৬ : আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য কারো সাথে ভালবাসা রাখার মাহাত্ম্য এবং তার প্রতি উৎসাহ প্রদান ও যে ব্যক্তি অন্য কাউকে ভালবাসে তাকে সে ব্যাপারে অবহিত করা ও কী বলে অবহিত করবে তার বিবরণ
  • ৪৭: বান্দাকে আল্লাহর ভালবাসার নিদর্শনাবলী, এমন নিদর্শন অবলম্বন করার প্রতি উদ্বুদ্ধ করা এবং তা অর্জন করার জন্য প্রয়াসী হওয়ার বিবরণ
  • ৪৮: নেক লোক, দুর্বল ও গরীব মানুষদেরকে কষ্ট দেওয়া থেকে ভীতিপ্রদর্শন
  • ৪৯: লোকের বাহ্যিক অবস্থা ও কার্যকলাপের ভিত্তিতে বিধান প্রয়োগ করা হবে এবং তাদের আভ্যন্তরীণ অবস্থা আল্লাহকে সঁপে দেওয়া হবে।
  • ৫০: আল্লাহ ও তাঁর আযাবকে ভয় করা
  • ৫১: আল্লাহর দয়ার আশা রাখার গুরুত্ব
  • ৫২: আল্লাহর কাছে ভাল আশা রাখার মাহাত্ম্য
  • ৫৩: একই সাথে আল্লাহর প্রতি ভয় ও আশা রাখার বিবরণ
  • ৫৪: আল্লাহর ভয়ে এবং তাঁর সাক্ষাতের আনন্দে কান্না করার মাহাত্ম্য
  • ৫৫: দুনিয়াদারি ত্যাগ করার মাহাত্ম্য, দুনিয়া কামানো কম করার প্রতি উৎসাহ প্রদান এবং দারিদ্রের ফযীলত
  • ৫৬: উপবাস, রুক্ষ ও নীরস জীবন যাপন করা, পানাহার ও পোশাক ইত্যাদি মনোরঞ্জনমূলক বস্তুতে অল্পে তুষ্ট হওয়া এবং প্রবৃত্তির দাসত্ব বর্জন করার মাহাত্ম্য
  • ৫৭: অল্পে তুষ্টি, চাওয়া হতে দূরে থাকা এবং মিতাচারিতা ও মিতব্যয়িতার মাহাত্ম্য এবং অপ্রয়োজনে চাওয়ার নিন্দাবাদ
  • ৫৮: বিনা চাওয়ায় এবং বিনা লোভ-লালসায় যে মাল পাওয়া যাবে তা নেওয়া জায়েয
  • ৫৯: স্বহস্তে উপার্জিত খাবার খাওয়া, ভিক্ষাবৃত্তি থেকে বেঁচে থাকা এবং অপরকে দান করার প্রতি উৎসাহ দেওয়া প্রসঙ্গে
  • ৬০: দানশীলতা এবং আল্লাহর উপর ভরসা করে পুণ্য কাজে ব্যয় করার বিবরণ
  • ৬১: কৃপণতা ও ব্যয়কুণ্ঠতা
  • ৬২: ত্যাগ ও সহমর্মিতা প্রসঙ্গে
  • ৬৩: আখেরাতের কাজে প্রতিযোগিতা করা এবং বরকতময় জিনিস অধিক কামনা করার বিবরণ
  • ৬৪: কৃতজ্ঞ ধনীর মাহাত্ম্য
  • ৬৫: মরণকে স্মরণ এবং কামনা-বাসনা কম করার গুরুত্ব
  • ৬৬: পুরুষের জন্য কবর যিয়ারত করা মুস্তাহাব এবং তার দো‘আ
  • ৬৭: কোন কষ্টের কারণে মৃত্যু-কামনা করা বৈধ নয়, দ্বীনের ব্যাপারে ফিতনার আশঙ্কায় বৈধ
  • ৬৮: হারাম বস্তুর ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন এবং সন্দিহান বস্তু পরিহার করার গুরুত্ব
  • ৬৯: যুগের মানুষ খারাপ হলে অথবা ধর্মীয় ব্যাপারে ফিতনার আশঙ্কা হলে অথবা হারাম ও সন্দিহান জিনিসে পতিত হওয়ার ভয় হলে অথবা অনুরূপ কোন কারণে নির্জনতা অবলম্বন করা উত্তম
  • ৭১: মু’মিনদের জন্য বিনয়ী ও বিনম্র হওয়ার গুরুত্ব
  • ৭৩: সচ্চরিত্রতার মাহাত্ম্য
  • ৭৪: সহনশীলতা, ধীর-স্থিরতা ও কোমলতার গুরুত্ব
  • ৭৫: মার্জনা করা এবং মূর্খদেরকে এড়িয়ে চলার বিবরণ
  • ৭৬: কষ্ট সহ্য করার মাহাত্ম্য
  • ৭৭: শরীয়তের নির্দেশাবলী লংঘন করতে দেখলে ক্রোধান্বিত হওয়া এবং আল্লাহর দ্বীনের সংরক্ষণ ও পৃষ্ঠপোষকতার বিবরণ
  • ৭৮: প্রজাদের সাথে শাসকদের কোমল ব্যবহার করা, তাদের মঙ্গল কামনা করা, তাদের প্রতি স্নেহপরবশ হওয়ার আদেশ এবং প্রজাদেরকে ধোঁকা দেওয়া, তাদের প্রতি কঠোর হওয়া, তাদের সবার্থ উপেক্ষা করা, তাদের ও তাদের প্রয়োজন সম্বন্ধে উদাসীন হওয়া নিষিদ্ধ
  • ৭৯: ন্যায়পরায়ণ শাসকের মাহাত্ম্য
  • ৮০: বৈধ কাজে শাসকবৃন্দের আনুগত্য করা ওয়াজিব এবং অবৈধ কাজে তাদের আনুগত্য করা হারাম
  • ৮১: পদ চাওয়া নিষেধ এবং রাষ্ট্রীয় পদ পরিহার করাই উত্তম; যদি সেই একমাত্র তার যোগ্য অথবা তার নিযুক্ত হওয়া জরুরী না হয়
  • ৮২: বাদশাহ, বিচারক এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দকে সৎ মন্ত্রী ও উপদেষ্টা নিযুক্ত করার প্রতি উৎসাহ প্রদান এবং তাদেরকে খারাপ সঙ্গী থেকে ও তাদের পরামর্শ গ্রহণ করা থেকে ভীতি-প্রদর্শন
  • ৮৩: যে ব্যক্তি নেতা, বিচারক অথবা অন্যান্য সরকারী পদ চাইবে অথবা পাওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করবে অথবা তার জন্য ইঙ্গিত করবে তাকে পদ দেওয়া নিষেধ
  • ৭২: অহংকার প্রদর্শন ও গর্ববোধ করা অবৈধ
  • ১/ শিষ্টাচার (كتاب الأدب) ৪৬ টি | ৬৮৬-৭৩১ পর্যন্ত The Book of Good Manners
  • ৮৪: লজ্জাশীলতা ও তার মাহাত্ম্য এবং এ গুণে গুণান্বিত হওয়ার প্রতি উৎসাহ প্রদান
  • ৮৫: গোপনীয়তা রক্ষা করার গুরুত্ব
  • ৮৬: চুক্তি পূরণ, প্রতিশ্রুতি রক্ষা ও অঙ্গীকার পালন করার গুরুত্ব
  • ৮৭: সদাচার অব্যাহত রাখার গুরুত্ব
  • ৮৮: মিষ্টি কথা বলা এবং হাসি মুখে সাক্ষাৎ করার গুরুত্ব
  • ৮৯: কথা স্পষ্ট করে বলা এবং সম্বোধিত ব্যক্তি বুঝতে না পারলে একটি কথাকে বারবার (পুনরাবৃত্তি) বলা উত্তম
  • ৯০: সঙ্গীর বৈধ কথাবার্তা মনোযোগ দিয়ে শোনা, আলেম ও বক্তার সভায় সমবেত জনগণকে চুপ থাকতে অনুরোধ করা
  • ৯১: ওয়ায-নসীহত এবং তাতে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করার বিবরণ
  • ৯২: গাম্ভীর্য ও স্থিরতা অবলম্বন করার মাহাত্ম্য
  • ৯৩: নামায, ইলম শিক্ষা তথা অন্যান্য ইবাদতে ধীর-স্থিরতা ও গাম্ভীর্যের সাথে গিয়ে যোগদান করা উত্তম
  • ৯৪: মেহমানের খাতির করার গুরুত্ব
  • ৯৫: কোন ভাল জিনিসের সুসংবাদ ও তার জন্য মুবারকবাদ জানানো মুস্তাহাব
  • ৯৬: সফরকারীকে উপদেশ দেওয়া, বিদায় দেওয়ার দো‘আ পড়া ও তার কাছে নেক দো‘আর নিবেদন ইত্যাদি
  • ৯৭: ইস্তেখারা (মঙ্গল জ্ঞান লাভ করা) ও পরামর্শ করা প্রসঙ্গে
  • ৯৮: ঈদের নামায পড়তে, রোগী দেখতে, হজ্জ, জিহাদ বা জানাযা ইত্যাদিতে যেতে এক পথে যাওয়া এবং অন্য পথে ফিরে আসা মুস্তাহাব; যাতে ইবাদতের জায়গা বেশী হয়
  • ৯৯: সম্মান প্রদর্শনের স্থানে ডানকে অগ্রাধিকার দেওয়া মুস্তাহাব হওয়া (ডান-বাম ব্যবহারবিধি)
  • ২/ পানাহারের আদব-কায়দা (كتاب أدب الطعام) ৫১ টি | ৭৩২-৭৮২ পর্যন্ত The Book About the Etiquette of Eating
  • ১০০: শুরুতে বিসমিল্লাহ এবং শেষে আল-হামদু লিল্লাহ বলা
  • ১০১: কোন খাবারের দোষত্রুটি বর্ণনা না করা এবং তার প্রশংসা করা উত্তম
  • ১০২: নফল রোযাদারের সামনে খাবার এসে গেলে যখন সে রোযা ভাঙ্গতে প্রস্তুত নয়, তখন সে কী বলবে?
  • ১০৩: নিমন্ত্রিত ব্যক্তির কেউ সাথী হলে সে নিমন্ত্রণদাতাকে কী বলবে?
  • ১০৪: নিজের সামনে এক ধার থেকে আহার করা ও বে-নিয়ম আহারকারীকে উপদেশ ও আদব-কায়দা শিক্ষা দেওয়া প্রসঙ্গে
  • ১০৫: একপাত্রে দলবদ্ধভাবে খাবার সময় সাথীদের অনুমতি ছাড়া খেজুর বা অনুরূপ কোন ফল জোড়া জোড়া খাওয়া নিষেধ।
  • ১০৬: খাওয়া সত্ত্বেও পরিতৃপ্ত না হলে কী বলা ও করা উচিত?
  • ১০৭: খাবার বাসনের এক ধার থেকে খাওয়ার নির্দেশ এবং তার মাঝখান থেকে খাওয়া নিষেধ
  • ১০৮: ঠেস দিয়ে বসে আহার করা অপছন্দনীয়
  • ১০৯: তিন আঙ্গুল দ্বারা খাবার খাওয়া মুস্তাহাব
  • ১১০: কোন সীমিত খাবারে অনেক মানুষের হাত পড়লে বরকত হয়
  • ১১১: পান করার আদব-কায়দা
  • ১১২: মশ্ক ইত্যাদির মুখে মুখ লাগিয়ে পানি পান করা অপছন্দনীয়, তবে তা হারাম নয়
  • ১১৩: পানি পান করার সময় তাতে ফুঁ দেওয়া মাকরূহ
  • ১১৪: দাঁড়িয়ে পান করা
  • ১১৫: পানীয় পরিবেশনকারীর সবার শেষে পান করা উত্তম
  • ১১৬: পান-পাত্রের বিবরণ (সব ধরনের পাক পাত্রে পান করা জায়েজ। সোনা রুপার পাত্র ছাড়া সকল প্রকার পাক পবিত্র পাত্রে পান করা বৈধ। কোন ধরনের পাত্র বা হাত না ব্যবহার করে সরাসরি মুখ দিয়ে নদী বা ঝর্না ইত্যাদি থেকে পান করা বৈধ, সোনা রুপার পাত্রে পানাহার, ওজু ও অন্যান্য সব ধরনের ব্যবহার হারাম)
  • ৩/ পোষাক-পরিচছদ (كتــــاب اللباس) ৩৫ টি | ৭৮৩-৮১৭ পর্যন্ত The Book of Dress
  • ১১৭: সাদা কাপড় পরা উত্তম। লাল, সবুজ, হলুদ এবং কালো রঙের কাপড় পরাও বৈধ। আর রেশম ব্যতিত সুতি, উল, পশমি ইত্যাদি সবরকমের কাপড় পরা জায়েজ।
  • ১১৮: জামা পরিধান করা উত্তম
  • ১১৯: জামা-পায়জামা, জামার হাতা, লুঙ্গি তথা পাগড়ীর প্রান্ত কতটুকু লম্বা হবে? অহংকারবশতঃ ওগুলি ঝুলিয়ে পরা হারাম ও নিরহংকারে তা ঝুলানো অপছন্দনীয়
  • ১২০: বিনয়বশতঃ মূল্যবান পোশাক পরিধান ত্যাগ করা মুস্তাহাব
  • ১২১: মধ্যম ধরনের পোশাক পরা উত্তম। অকারণে শরয়ী উদ্দেশ্য ব্যতিত অনুত্তম, যা উপহাস্য হতে পারে এমন পোষাক পরা যাবে না
  • ১২২: রেশমের কাপড় পরা, তার উপরে বসা বা হেলান দেওয়া পুরুষদের জন্য অবৈধ, মহিলাদের জন্য বৈধ
  • ১২৩: চুলকানি রোগ থাকলে রেশমের কাপড় পরা বৈধ
  • ১২৪: বাঘের চামড়া বিছিয়ে বসা নিষেধ
  • ১২৫: নতুন কাপড় বা জুতা ইত্যাদি পরার সময় কী বলতে হয়?
  • ৪/ নিদ্রার আদব (كتاب آداب النوم) ৩১ টি | ৮১৮-৮৪৮ পর্যন্ত The Book of the Etiquette of Sleeping, Lying and Sitting etc
  • ১২৭: ঘুমানো, শোয়া, বসা, বৈঠক, সাথী এবং স্বপ্ন সংক্রান্ত আদব কায়দা - শয়নকালে যা বলতে হয়
  • ১২৮: গুপ্তাঙ্গ খুলে যাওয়ার আশংকা না থাকলে একটি পায়ের উপর অন্য পা চাপিয়ে চিৎ হয়ে শোয়া বৈধ এবং দুই পা গুটিয়ে (বাবু হয়ে) বসা ও হাঁটু দু’টিকে বুকে লাগিয়ে কাপড় বা কোন কিছু দিয়ে পিঠের সাথে বেঁধে বসা বৈধ
  • ১২৯: মজলিস ও বসার সাথীর নানা আদব-কায়দা
  • ১৩০: স্বপ্ন ও তার আনুষঙ্গিক বিবরণ
  • ৫/ সালামের আদব (كتاب السلام) ৫০ টি | ৮৪৯-৮৯৮ পর্যন্ত The Book of Greetings
  • ১৩১: সালাম দেওয়ার গুরুত্ব ও তা ব্যাপকভাবে প্রচার করার নির্দেশ
  • ১৩২: সালাম দেওয়ার পদ্ধতি
  • ১৩৩: সালামের বিভিন্ন আদব-কায়দা
  • ১৩৪: দ্বিতীয়বার সত্বর সাক্ষাৎ হলেও পুনরায় সালাম দেওয়া মুস্তাহাব, যেমন কোথাও প্রবেশ করার পর বের হয়ে গিয়ে পুনরায় তৎক্ষণাৎ সেখানে প্রবেশ করলে কিংবা দু’জনের মাঝে কোন গাছ তথা অনুরূপ কোন জিনিসের আড়াল হলে, তারপর আবার দেখা হলে পুনরায় সালাম দেওয়া মুস্তাহাব
  • ১৩৫: নিজ গৃহে প্রবেশ করার সময় সালাম দেওয়া উত্তম
  • ১৩৬: শিশুদেরকে সালাম করা প্রসঙ্গে
  • ১৩৭: নারী-পুরুষের পারস্পরিক সালাম
  • ১৩৮: অমুসলিমকে আগে সালাম দেওয়া হারাম এবং তাদের সালামের জবাব দেওয়ার পদ্ধতি। কোন সভায় যদি মুসলিম-অমুসলিম সমবেত থাকে, তাহলে তাদের (মুসলিমদের)কে সালাম দেওয়া মুস্তাহাব
  • ১৩৯: সভা থেকে উঠে যাবার সময়ও সাথীদেরকে ত্যাগ করে যাবার পূর্বে সালাম দেওয়া উত্তম
  • ১৪০: বাড়িতে প্রবেশ করার অনুমতি গ্রহণ ও তার আদব-কায়দা
  • ১৪১: অনুমতি প্রার্থীর জন্য এটা সুন্নত যে, যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে, তুমি কে? তখন সে নিজের পরিচিত নাম বা উপনাম ব্যক্ত করবে। আর উত্তরে ‘আমি’ বা অনুরূপ শব্দ বলা অপছন্দনীয়
  • ১৪২: যে হাঁচি দিবে সে আলহামদু লিল্লাহ বললে তার উত্তর দেওয়া মুস্তাহাব। নচেৎ তা অপছন্দনীয়। হাঁচির উত্তর দেওয়া, হাঁচি ও হাই তোলা সম্পর্কিত আদব-কায়দা
  • ১৪৩: সাক্ষাৎকালীন আদব - সাক্ষাৎকালে মুসাফাহা করা, হাসিমুখ হওয়া, সৎ ব্যক্তির হাত চুমা, নিজ সন্তানকে স্নেহভরে চুমা দেওয়া, সফর থেকে আগত ব্যক্তির সাথে মু‘আনাকা (কোলাকুলি) করা মুস্তাহাব। আর (কারোর সম্মানার্থে) সামনে মাথা নত করা মাকরূহ।
  • ৬/ রোগীদর্শন ও জানাযায় অংশগ্রহণ (كتاب عيادة المريض وتشييع الميت والصلاة عليه وحضور دفنه المكث عند قبره بعد دفنه) ৬৪ টি | ৮৯৯-৯৬২ পর্যন্ত The Book of Visiting the Sick
  • ১৪৪: রোগীকে সাক্ষাৎ করে জিজ্ঞাসাবাদ করার মাহাত্ম্য
  • ১৪৫: অসুস্থ মানুষের জন্য যে সব দো‘আ বলা হয়
  • ১৪৬: রোগীর বাড়ির লোককে রোগীর অবস্থা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা উত্তম
  • ১৪৭: জীবন থেকে নিরাশ হওয়ার সময়ে দো‘আ
  • ১৪৮: পীড়িতের পরিবার এবং তার সেবাকারীদেরকে পীড়িতের সাথে সদ্ব্যবহার করা এবং সে ক্ষেত্রে কষ্ট বরণ করা ও তার পক্ষ থেকে উদ্ভূত বিরক্তিকর পরিস্থিতিতে ধৈর্য ধারণ করার জন্য উপদেশ প্রদান। অনুরূপভাবে কোন ইসলামী দণ্ডবিধি প্রয়োগজনিত কারণে যার মৃত্যু আসন্ন, তার সাথেও সদ্ব্যবহার করার উপর তাকীদ
  • ১৪৯: রুগ্ন ব্যক্তির জন্য ‘আমার যন্ত্রণা হচ্ছে’ অথবা ‘আমার প্রচন্ড ব্যথা হচ্ছে’ কিংবা ‘আমার জ্বর হয়েছে’ কিংবা ‘হায়! আমার মাথা গেল’ ইত্যাদি বলা জায়েয; যদি তা আল্লাহর প্রতি অসন্তুষ্টি প্রকাশের জন্য না হয়
  • ১৫০: মুমূর্ষু ব্যক্তিকে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ স্মরণ করিয়ে দেওয়া প্রসঙ্গে
  • ১৫১: মৃতের চোখ বন্ধ করার পর দো‘আ
  • ১৫২: মৃতের নিকট কী বলা যাবে? এবং মৃতের পরিজনরা কী বলবে?‎
  • ১৫৩: মৃতের জন্য মাতমবিহীন কান্না বৈধ
  • ১৫৪: মৃতের দেহে দোষ-ত্রুটি দেখতে তা বর্ণনা করা নিষেধ
  • ১৫৫: জানাযার নামায পড়া, জানাযার সাথে যাওয়া, তাকে কবরস্থ করার কাজে অংশ নেওয়ার মাহাত্ম্য এবং জানাযার সাথে মহিলাদের যাওয়া নিষেধ
  • ১৫৬: জানাযায় নামাযীর সংখ্যা বেশি হওয়া এবং তাদের তিন অথবা ততোধিক কাতার করা উত্তম
  • ১৫৭: জানাযার নামাযে যে সব দো‘আ পড়া হয়
  • ১৫৮: লাশ শীঘ্র (কবরস্থানে) নিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে
  • ১৫৯: মৃতের ঋণ পরিশোধ করা এবং তার কাফন-দাফনের কাজে শীঘ্রতা করা প্রসঙ্গে। কিন্তু হঠাৎ মৃত্যুর ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া পর্যন্ত বিলম্ব করা কর্তব্য
  • ১৬০: কবরের নিকট উপদেশ প্রদান
  • ১৬১: মৃতের জন্য তাকে দাফন করার পর দো‘আ এবং তার জন্য দো‘আ, ইস্তিগফার ও কুরআন পাঠের জন্য তার কবরের নিকট কিছুক্ষণ বসে থাকা প্রসঙ্গে
  • ১৬২: মৃতের পক্ষ থেকে সাদকাহ এবং তার জন্য দো‘আ করা
  • ১৬৩: মৃত ব্যক্তির জন্য মানুষের প্রশংসার মাহাত্ম্য
  • ১৬৪: যার নাবালক সন্তান-সন্ততি মারা যাবে তার ফযীলত
  • ১৬৫: অত্যাচারীদের সমাধি এবং তাদের ধ্বংস-স্থানের পাশ দিয়ে অতিক্রম করার সময় কান্না করা, ভীত হওয়া, আল্লাহর দিকে মুখাপেক্ষিতা প্রকাশ করা এবং এ থেকে গাফেল না থাকা প্রসঙ্গে
  • ৭/ সফরের আদব-কায়দা (كتاب آداب السفر) ৩৫ টি | ৯৬৩-৯৯৭ পর্যন্ত The Book of Etiquette of Traveling
  • ১৬৬: বৃহস্পতিবার সকালে সফরে বের হওয়া উত্তম
  • ১৬৭: সফরের জন্য সাথী খোঁজ করা এবং কোন একজনকে আমীর (দলপতি) নিযুক্ত করে তার আনুগত্য করা শ্রেয়
  • ১৬৮: সফরে চলা, বিশ্রাম নিতে অবতরণ করা, রাত কাটানো এবং সফরে ঘুমানোর আদব-কায়দা। রাতে পথচলা মুস্তাহাব, সওয়ারী পশুদের প্রতি নম্রতা প্রদর্শন করা এবং তাদের বিশ্রামের খেয়াল রাখা। যে তাদের অধিকারের ব্যাপারে ত্রুটি করে তাকে তাদের অধিকার আদায়ের নির্দেশ দেওয়া। সওয়ারী সমর্থ হলে আরোহীর নিজের পিছনে অন্য কাউকে বসানো বৈধ।
  • ১৬৯: সফরের সঙ্গীকে সাহায্য করা প্রসঙ্গে
  • ১৭০: কোন সওয়ারী বা যানবাহনে চড়ার সময় দো‘আ
  • ১৭১: উঁচু জায়গায় চড়ার সময় মুসাফির ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে এবং নীচু জায়গায় নামবার সময় ‘সুবহানাল্লাহ’ বলবে। ‘তকবীর’ ইত্যাদি বলার সময় অত্যন্ত উচ্চঃস্বরে বলা নিষেধ
  • ১৭২: সফরে দো‘আ করা মুস্তাহাব
  • ১৭৪: কোন মঞ্জিলে (বিশ্রাম নিতে) অবতরণ করলে সেখানে কী দো‘আ পড়বে?
  • ১৭৫: প্রয়োজন পূরণ হয়ে গেলে সফর থেকে অতি শীঘ্র বাড়ি ফিরা মুস্তাহাব
  • ১৭৬: সফর শেষে বাড়িতে দিনের বেলায় আসা উত্তম এবং অপ্রয়োজনে রাতের বেলায় ফিরা অনুত্তম
  • ১৭৭: সফর থেকে বাড়ি ফিরার সময় এবং নিজ গ্রাম বা শহর দেখার সময় দো‘আ
  • ১৭৮: সফর থেকে বাড়ি ফিরে প্রথমে বাড়ির নিকটবর্তী কোন মসজিদে দু’ রাকআত নফল নামায পড়া মুস্তাহাব
  • ১৭৯: কোনো মহিলার একাকিনী সফর করা হারাম
  • ১৭৩: মানুষ বা অন্য কিছু থেকে ভয় পেলে যে দুয়া পড়বে
  • ৮/ বিভিন্ন নেক আমলের ফযীলত প্রসঙ্গে (كتاب الفضائل) ২৭৮ টি | ৯৯৮-১২৭৫ পর্যন্ত The Book of Virtues
  • ১৮০: পবিত্র কুরআন পড়ার ফযীলত
  • ১৮১: কুরআন মাজীদ সযত্নে নিয়মিত পড়া ও তা ভুলে যাওয়া থেকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
  • ১৮২: সুললিত কণ্ঠে কুরআন পড়া মুস্তাহাব। মধুরকণ্ঠ কারীকে তা পড়ার আবেদন করা ও তা মনোযোগ সহকারে শোনা প্রসঙ্গে
  • ১৮৩: বিশেষ বিশেষ সূরা ও আয়াত পাঠ করার উপর উৎসাহ দান
  • ১৮৪: কুরআন পঠন-পাঠনের জন্য সমবেত হওয়া মুস্তাহাব
  • ১৮৫: ওজুর ফযীলত
  • ১৮৬: আযানের ফযীলত
  • ১৮৭: নামাযের ফযীলত
  • ১৮৮: ফজর ও আসরের নামাযের ফযীলত
  • ১৮৯: মসজিদে যাওয়ার ফযীলত
  • ১৯০: নামাযের প্রতীক্ষা করার ফযীলত
  • ১৯১: জামাত সহকারে নামাযের ফযীলত
  • ১৯২: ফজর ও এশার জামাতে হাযির হতে উৎসাহ দান
  • ১৯৩: ফরয নামাযসমূহের প্রতি যত্নবান হওয়ার নির্দেশ এবং তা ত্যাগ করা সম্বন্ধে কঠোর নিষেধ ও চরম হুমকি
  • ১৯৪: প্রথম কাতারের ফযীলত, প্রথম কাতারসমূহ পূরণ করা, কাতার সোজা করা এবং ঘন হয়ে কাতার বাঁধার গুরুত্ব
  • ১৯৫: ফরয নামাযের সাথে সুন্নাতে ‘মুআক্কাদাহ’ পড়ার ফযীলত। আর সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ ও তার মাঝামাঝি রাকআত-সংখ্যার বিবরণ
  • ১৯৬: ফজরের দু’ রাকআত সুন্নতের গুরুত্ব
  • ১৯৭: ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত হাল্কা পড়া, তাতে কি সূরা পড়া হয় এবং তার সময় কি?
  • ১৯৮: তাহাজ্জুদের নামায পড়ুক আর না পড়ুক ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত পড়ে ডান পাশে শোয়া মুস্তাহাব ও তার প্রতি উৎসাহ দান।
  • ১৯৯: যোহরের সুন্নত
  • ২০০: আসরের সুন্নতের বিবরণ
  • ২০১: মাগরিবের ফরয নামাযের পূর্বে ও পরের সুন্নতের বিবরণ
  • ২০৩: জুমুআর সুন্নত
  • ২০৪: নফল (ও সুন্নত নামায) ঘরে পড়া উত্তম। তা সুন্নতে মুআক্কাদাহ হোক কিংবা অন্য কিছু। সুন্নত বা নফলের জন্য, যে স্থানে ফরয নামায পড়া হয়েছে সে স্থান পরিবর্তন করা বা ফরয ও তার মধ্যে কোনো কথা দ্বারা ব্যবধান সৃষ্টি করার নির্দেশ
  • ২০৫: বিতরের প্রতি উৎসাহ দান, তা সুন্নতে মুআক্কাদাহ এবং তা পড়ার সময়
  • ২০৬: চাশতের নামাযের ফযীলত এর ন্যূনতম অধিকতম ও মধ্যম রাকআত সংখ্যার উল্লেখ তথা অব্যাহত-ভাবে এটি পড়ার প্রতি উৎসাহ দান
  • ২০৭: সূর্য উঁচুতে ওঠার পর থেকে ঢলা পর্যন্ত চাশতের নামায পড়া বিধেয়। উত্তম হল দিন উত্তপ্ত হলে এবং সূর্য আরও উঁচুতে উঠলে এ নামায পড়া
  • ২০৮: তাহিয়্যাতুল মসজিদ
  • ২০৯: ওজুর পর তাহিয়্যাতুল ওজুর দু’ রাকআত নামায পড়া উত্তম
  • ২১০: জুমার দিনের মাহাত্ম্য ও গুরুত্ব
  • ২১১: শুকরিয়ার সিজদার বিবরণ
  • ২১২: রাতে উঠে (তাহজ্জুদ) নামায পড়ার ফযীলত
  • ২১৩: কিয়ামে রমযান বা তারাবীহর নামায মুস্তাহাব
  • ২১৪: শবে কদরের ফযীলত এবং সর্বাধিক সম্ভাবনাময় রাত্রি প্রসঙ্গে
  • ২১৫: দাঁতন করার মাহাত্ম্য ও প্রকৃতিগত আচরণসমূহ
  • ২১৬: যাকাতের অপরিহার্যতা এবং তার ফযীলত
  • ২১৭: রমযানের রোযা ফরয, তার ফযীলত ও আনুষঙ্গিক জ্ঞাতব্য বিষয়াবলী
  • ২১৮: মাহে রমযানে অ-ধিকাধিক সৎকর্ম ও দান খয়রাত করা তথা এর শেষ দশকে আরও বেশী সৎকর্ম করা প্রসঙ্গে
  • ২১৯: অর্ধ শা’বানের পর রমযানের এক-দু’দিন আগে থেকে রোযা রাখা নিষেধ। তবে সেই ব্যক্তির জন্য অনুমতি রয়েছে যার রোযা পূর্বের রোযার সাথে মিলিত হয়ে অথবা সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোযা রাখতে অভ্যস্ত হয়ে ঐ দিনে পড়ে
  • ২২০: নতুন চাঁদ দেখলে যা বলতে হয়
  • ২২১: সেহরি খাওয়ার ফযীলত। যদি ফজর উদয়ের আশংকা না থাকে, তাহলে তা বিলম্ব করে খাওয়া উত্তম
  • ২২২: সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে দেরী না করে ইফতার করার ফযীলত, কোন খাদ্য দ্বারা ইফতার করবে ও তার পরের দো‘আ
  • ২২৩: রোজাদার নিজ জিভ ও অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গগুলিকে রোযার পরিপন্থী ক্রিয়াকলাপ তথা গালি-গালাজ ও অনুরূপ অন্য অপকর্ম থেকে বাঁচিয়ে রাখবে।
  • ২২৪: রোযা সম্পর্কিত কিছু জ্ঞাতব্য বিষয়
  • ২২৫: মুহাররম, শা'বান তথা অন্যান্য হারাম (পবিত্র) মাসে রোযা রাখার ফযীলত
  • ২২৬: যুলহজ্জের প্রথম দশকে রোযা পালন তথা অন্যান্য পুণ্যকর্ম করার ফযীলত
  • ২২৭: আরাফা ও মুহাররম মাসের নবম ও দশম তারিখে রোযা রাখার ফযীলত
  • ২২৮: শাওয়াল মাসের ছ’দিন রোযা পালনের ফযীলত
  • ২২৯: সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোযা রাখার ফযীলত
  • ২৩০: প্রত্যেক মাসে তিনটি করে রোযা রাখা মুস্তাহাব, প্রতি মাসে শুক্ল পক্ষের ১৩,১৪ ও ১৫ তারিখে রোযা পালন করা উত্তম।। অন্য মতে ১২,১৩, ও ১৪ তারিখে। প্রথমোক্ত মতটিই প্রসিদ্ধ ও বিশুদ্ধ।
  • ২৩১: রোজাদারকে ইফতার করানোর ফযীলত এবং যে রোজাদারের নিকট কিছু ভক্ষণ করা হয় তার ফযীলত এবং যার নিকট ভক্ষণ করা হয় তার জন্য ভক্ষণকারীর দো‘আ.
  • ৯/ ই‘তিকাফ (ইবাদত-উপাসনার জন্য একান্তে অবস্থান করা) (كتاب الاعتكاف) ৩ টি | ১২৭৬-১২৭৮ পর্যন্ত The Book of I'tikaf
  • ২৩২: রমযান মাসে ই‘তিকাফ সম্পর্কে
  • ১০/ (কা‘বাগৃহের) হজ্জ পালন (كتاب الحج) ১৪ টি | ১২৭৯-১২৯২ পর্যন্ত The Book of Hajj
  • ২৩৩: হজ্জ্বের অপরিহার্যতা ও তার ফযীলত
  • ১১/ (আল্লাহর পথে) জিহাদ (كتاب الجهاد) ৯১ টি | ১২৯৩-১৩৮৩ পর্যন্ত The Book of Jihad
  • ২৩৪: জিহাদ ওয়াজিব এবং তাতে সকাল-সন্ধ্যার মাহাত্ম্য
  • ২৩৫: (শহীদদের প্রকারভেদ)
  • ২৩৬: ক্রীতদাস মুক্ত করার মাহাত্ম্য
  • ২৩৭: গোলামের সাথে সদ্ব্যবহার করার ফযীলত
  • ২৩৮: আল্লাহর হক এবং নিজ মনিবের হক আদায়কারী গোলামের মাহাত্ম্য
  • ২৩৯: ফিতনা-ফাঁসাদের সময় উপাসনা করার ফযীলত
  • ২৪০: ক্রয়-বিক্রয় ও লেনদেনের ক্ষেত্রে উদারতা দেখানো, উত্তমরূপে ঋণ পরিশোধ ও প্রাপ্য তলব করা, ওজন ও মাপে বেশি দেওয়ার মাহাত্ম্য, ওজন ও মাপে নেওয়ার সময় বেশী নেওয়া এবং দেওয়ার সময় কম দেওয়া নিষিদ্ধ এবং ধনী ঋণদাতার অভাবী ঋণগ্রহীতাকে (যথেষ্ট সময় পর্যন্ত) অবকাশ দেওয়া ও তার ঋণ মকুব করার ফযীলত
  • ১২/ ইলম (জ্ঞান ও শিক্ষা) বিষয়ক অধ্যায় (كتاب العلم) ১৭ টি | ১৩৮৪-১৪০০ পর্যন্ত The Book of Knowledge
  • ২৪১: ইলমের ফযীলত
  • ১৩/ মহান আল্লাহর প্রশংসা ও তাঁর কৃতজ্ঞতা স্বীকার (كتاب حمد الله تعالى وشكره) ৪ টি | ১৪০১-১৪০৪ পর্যন্ত The Book of Praise and Gratitude to Allah
  • ২৪২: মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা ওয়াজিব
  • ১৪/ রাসূলুল্লাহ ﷺ এর উপর দরূদ ও সালাম প্রসঙ্গে ( كتاب الصلاة على رسول الله صلى الله عليه وسل) ১১ টি | ১৪০৫-১৪১৫ পর্যন্ত The Book of Supplicating Allah to Exalt the Mention of Allah's Messenger
  • ২৪৩: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি দরূদ ও সালাম পেশ করার আদেশ, তার মাহাত্ম্য ও শব্দাবলী
  • ১৫/ যিকির-আযকার প্রসঙ্গে (كتاب الأذكار) ৫৭ টি | ১৪১৬-১৪৭২ পর্যন্ত The Book of the Remembrance of Allah
  • ২৪৪: যিকির তথা আল্লাহকে স্মরণ করার ফযীলত ও তার প্রতি উৎসাহ দান
  • ২৪৫: আল্লাহর যিকির সর্বাবস্থায়
  • ২৪৬: ঘুমাবার ও ঘুম থেকে উঠার সময় দো‘আ
  • ২৪৭: জিকিরের মহফিলের ফযীলত
  • ২৪৮: সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর যিকির
  • ২৪৯: ঘুমাবার সময়ের দো‘আ
  • ১৬/ (প্রার্থনামূলক) দো‘আসমূহ (كتاب الدعوات) ৪৬ টি | ১৪৭৩-১৫১৮ পর্যন্ত The Book of Du'a (Supplications)
  • ২৫০: দো‘আর গুরুত্ব ও মাহাত্ম্য এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কতিপয় দো‘আর নমুনা
  • ২৫১: কারো পশ্চাতে তার জন্য দো‘আর ফযীলত
  • ২৫২: দো‘আ সম্পর্কিত কতিপয় জ্ঞাতব্য বিষয়
  • ২৫৩: আল্লাহর প্রিয় বন্ধুদের কারামত (অলৌকিক কর্মকাণ্ড) এবং তাঁদের মাহাত্ম্য
  • ১৭/ নিষিদ্ধ বিষয়াবলী (كتاب الأمور المنهي عنها) ২৯৮ টি | ১৫১৯-১৮১৬ পর্যন্ত The Book of the Prohibited actions
  • ২৫৪: গীবত (পরনিন্দা) নিষিদ্ধ এবং বাক্ সংযমের নির্দেশ ও গুরুত্ব
  • ২৫৫ : গীবতে [পরচর্চায়] অংশগ্রহণ করা হারাম। যার নিকট গীবত করা হয় তার উচিত গীবতকারীর তীব্র প্রতিবাদ করা এবং তার সমর্থন না করা। আর তাতে সক্ষম না হলে স‎ম্ভব হলে উক্ত সভা ত্যাগ করে চলে যাওয়া
  • ২৫৬ : যে সব কারণে গীবত বৈধ
  • ২৫৭ : চুগলী (চুগলখুরী) করা হারাম
  • ২৫৮ : জনগণের কথাবার্তা নিষ্প্রয়োজনে শাসক ও সরকারী কর্মকর্তাদের কাছে পৌঁছানো নিষেধ। তবে যদি কোন ক্ষতি বা বিশৃঙ্খলার আশংকা হয় তাহলে তা করা সিদ্ধ
  • ২৫৯ : দু’মুখো-পনার নিন্দাবাদ
  • ২৬০ : মিথ্যা বলা হারাম
  • ২৬২ : কথাবার্তা বলা ও বর্ণনা করার সময় যাচাই-তদন্ত করে সাবধানে করার প্রতি উৎসাহ দান
  • ২৬৩ : মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ
  • ২৬৪ : নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রাণীকে অভিসম্পাত করা ঘোর নিষিদ্ধ
  • ২৬৬ : কোন মুসলিমকে অন্যায়ভাবে গালি-গালাজ করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ
  • ২৬৭ : মৃতদেরকে অন্যায়ভাবে শরয়ী স্বার্থ ছাড়াই গালি দেওয়ার নিষেধাজ্ঞা
  • ২৬৮ : [অন্যায় ভাবে] কাউকে কষ্ট দেওয়া নিষেধ
  • ২৬৯ : পরস্পর বিদ্বেষ পোষণ, সম্পর্ক ছেদন এবং শক্রতা পোষণ করার নিষেধাজ্ঞা
  • ২৭০ : কাউকে হিংসা করা হারাম
  • ২৭১ : অপরের গোপনীয় দোষ সন্ধান করা, অপরের অপছন্দ সত্ত্বেও তার কথা কান পেতে শোনা নিষেধ
  • ২৭২ : অপ্রয়োজনে মুসলিমদের প্রতি কু-ধারণা করা নিষেধ
  • ২৭৩ : মুসলিমদেরকে তুচ্ছ জ্ঞান করা হারাম
  • ২৭৪ : কোন মুসলিমের দুঃখ-কষ্ট দেখে আনন্দ প্রকাশ করা নিষেধ
  • ২৭৫ : শরয়ীভাবে প্রতিষ্ঠিত কারো বংশে খোঁটা দেওয়া হারাম
  • ২৭৬ : জালিয়াতি ও ধোঁকাবাজি হারাম
  • ২৭৭ : চুক্তি ও প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করার নিষেধাজ্ঞা
  • ২৭৮ : কাউকে কিছু দান বা অনুগ্রহ করে তা লোকের কাছে প্রকাশ ও প্রচার করা নিষেধ
  • ২৭৯ : গর্ব ও বিদ্রোহাচরণ করা নিষেধ
  • ২৮০ : তিনদিনের অধিক এক মুসলিমের অন্য মুসলিমের সাথে কথা-বার্তা বন্ধ রাখা হারাম। তবে যদি বিদআতী, প্রকাশ্য মহাপাপী ইত্যাদি হয়, তাহলে তার সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করার কথা ভিন্ন
  • ২৮১ : তিনজনের একজনকে ছেড়ে দু’জনের কানাকানি
  • ২৮২ : দাস-দাসী, পশু, নিজ স্ত্রী অথবা ছেলেমেয়েকে শরয়ী কারণ ছাড়া আদব দেওয়ার জন্য যতটুকু জরুরী তার থেকে বেশি শাস্তি দেওয়া নিষেধ
  • ২৮৩ : যে কোন প্রাণী এমনকি পিঁপড়েকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে শাস্তি দেওয়া নিষেধ
  • ২৮৪ : পাওনাদারের পাওনা আদায়ে ধনী ব্যক্তির টাল-বাহানা বৈধ নয়
  • ২৮৫ : উপহার বা দানের বস্তু ফেরৎ নেওয়া অপছন্দনীয় কাজ
  • ২৮৬ : এতীমের মাল ভক্ষণ করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ
  • ২৮৭ : সুদ খাওয়া সাংঘাতিক হারাম কাজ
  • ২৮৮ : ‘রিয়া’ [লোক-প্রদর্শনমূলক কার্যকলাপ] হারাম
  • ২৮৯ : যাকে লোক ‘রিয়া’ বা প্রদর্শন ভাবে অথচ তা প্রদর্শন নয়
  • ২৯০ : বেগানা নারী এবং কোনো সুদর্শন বালকের দিকে শরয়ী প্রয়োজন ছাড়া তাকানো হারাম
  • ২৯১ : বেগানা নারীর সঙ্গে নির্জনে একত্র বাস করার নিষেধাজ্ঞা
  • ২৯২ : বেশ-ভূষায়, চাল-চলন ইত্যাদিতে নারী-পুরুষের পরস্পরের অনুকরণ হারাম
  • ২৯৩ : শয়তান ও কাফেরদের অনুকরণ করা নিষেধ
  • ২৯৪ : কালো কলপ ব্যবহার নর-নারী সকলের জন্য নিষিদ্ধ
  • ২৯৫ : মাথার কিছু অংশ মুণ্ডন করা ও কিছু অংশ ছেড়ে রাখা অবৈধ। পুরুষ সম্পূর্ণ মাথা মুণ্ডন করতে পারে; কিন্তু নারীর জন্য তা বৈধ নয়
  • ২৯৬ : মহিলাদের কৃত্রিম রূপচর্চা
  • ২৯৭ : মাথা ও দাড়ি ইত্যাদি থেকে সাদা চুল উপড়ে ফেলা এবং সাবালক ছেলের সদ্য গজিয়ে উঠা দাড়ি উপড়ে ফেলা নিষিদ্ধ
  • ২৯৮ : ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা এবং বিনা কারণে ডান হাত দিয়ে গুপ্তাঙ্গ স্পর্শ করা মাকরূহ
  • ২৯৯ : বিনা ওজরে এক পায়ে জুতা বা মোজা পরে হাঁটা ও দাঁড়িয়ে জুতা বা মোজা পরা অপছন্দনীয়
  • ৩০০ : ঘুমন্ত, [অনুপস্থিত] ইত্যাদি অবস্থায় ঘরের মধ্যে জ্বলন্ত আগুন বা প্রদীপ না নিভিয়ে ছেড়ে রাখা নিষেধ
  • ৩০১ : স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সাধ্যাতীত কর্ম করা নিষেধ
  • ৩০২ : মৃত্যের জন্য মাতম করে কাঁদা, গাল চাপড়ানো, বুকের কাপড় ছিঁড়া, চুল ছেঁড়া, মাথা নেড়া করা ও সর্বনাশ ও ধ্বংস ডাকা নিষিদ্ধ
  • ৩০৩ : গণক, জ্যোতিষী ইত্যাদি ভবিষ্যদ্বক্তার নিকট গমন নিষেধ
  • ৩০৪ : অশুভ লক্ষণ মানা নিষেধ
  • ৩০৫ : পাথর, দেওয়াল, ছাদ, মুদ্রা ইত্যাদিতে প্রাণীর মূর্তি খোদাই করা হারাম। অনুরূপভাবে দেওয়াল, ছাদ, বিছানা, বালিশ, পর্দা, পাগড়ী, কাপড় ইত্যাদিতে প্রাণীর চিত্র অঙ্কন করা হারাম এবং মূর্তি ছবি নষ্ট করার নির্দেশ
  • ৩০৬ : শিকার করা, পশু রক্ষা বা ক্ষেত খামার, ঘরবাড়ি পাহারা দেওয়ার উদ্দেশ্য ছাড়া কুকর পোষা হারাম
  • ৩০৭ : উট বা অন্যান্য পশুর গলায় ঘণ্টা বাঁধা বা সফরে কুকুর এবং ঘুঙুর সঙ্গে রাখা মকরুহ
  • ৩০৮ : নোংরা-ভোজী পশুকে সওয়ারী বানানো মকরুহ
  • ৩০৯ : মসজিদে থুথু ফেলা নিষেধ। যদি থুথু ফেলা হয়ে থাকে তাহলে তা পরিষ্কার করা এবং যাবতীয় আবর্জনাদি থেকে মসজিদকে পবিত্র রাখার নির্দেশ
  • ৩১০ : মসজিদের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ ও হৈ-হল্লা করা, হারানো বস্তুর খোঁজ বা ঘোষণা করা, কেনা-বেচা করা, ভাড়া বা মজুরী বা ইজারা চুক্তি ইত্যাদি অনুরূপ কর্ম নিষেধ
  • ৩১১ : [কাঁচা] রসূন, পিঁয়াজ, লিক পাতা তথা তীব্র দুর্গন্ধ জাতীয় কোন জিনিস খেয়ে, দুর্গন্ধ দূর না করে মসজিদে প্রবেশ করা নিষেধ। তবে নিতান্ত প্রয়োজনবশতঃ জায়েয।
  • ৩১২ : জুমার দিন খুৎবা চলাকালীন সময়ে দুই হাঁটুকে পেটে লাগিয়ে বসা অপছন্দনীয়
  • ৩১৩ : যুলহিজ্জার চাঁদ উঠার পর কুরবানী হওয়া পর্যন্ত কুরবানী করতে ইচ্ছুক ব্যক্তির নিজ নখ, চুল-গোঁফ ইত্যাদি কাটা নিষিদ্ধ
  • ৩১৪ : গায়রুল্লাহর নামে শপথ করা নিষেধ
  • ৩১৫ : ইচ্ছাকৃত মিথ্যা কসম খাওয়া কঠোর নিষিদ্ধ
  • ৩১৬ : নির্দিষ্ট বিষয়ে কসম খাওয়ার পর যদি তার বিপরীতে ভালাই প্রকাশ পায়, তাহলে কসমের কাফফারা দিয়ে ভালো কাজটাই করা উত্তম
  • ৩১৭ : নিরর্থক কসম
  • ৩১৮ : ক্রয়-বিক্রয়ের সময় কসম খাওয়া মকরুহ; যদিও তা সত্য হয়
  • ৩১৯ : আল্লাহর সত্তার দোহাই দিয়ে জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু প্রার্থনা করা মকরুহ। অনুরূপ আল্লাহর নামে কেউ কিছু চাইলে না দেওয়া বা সুপারিশ করলে তা অগ্রাহ্য করা মাকরূহ।
  • ৩২০ : রাজা বা অন্য কোন নেতৃস্থানীয় মানুষকে ‘রাজাধিরাজ’ বলা হারাম। কেননা, মহান আল্লাহ ব্যতীত ঐ গুণে কেউ গুণান্বিত হতে পারে না
  • ৩২১ : কোন মুনাফিক, পাপী ও বিদআতী প্রভৃতিকে ‘সর্দার’ প্রভৃতি দ্বারা সম্বোধন করা নিষেধ
  • ৩২২ : জ্বরকে গালি দেওয়া মকরুহ
  • ৩২৩ : ঝড়কে গালি দেওয়া নিষেধ ও ঝড়ের সময় দো‘আ
  • ৩২৪ : মোরগকে গালি দেওয়া নিষেধ
  • ৩২৫ : অমুক নক্ষত্রের ফলে বৃষ্টি হল বলা নিষেধ
  • ৩২৬ : কোন মুসলিমকে ‘কাফের’ বলে ডাকা হারাম
  • ৩২৭ : অশ্লীল ও অসভ্য ভাষা প্রয়োগ করা নিষেধ
  • ৩২৮ : কষ্ট কল্পনার সাথে গালভরে কথা বলা, মিথ্যা বাক্পটুতা প্রকাশ করা এবং সাধারণ মানুষকে সম্বোধন-কালে উদ্ভট ও বিরল বাক্য সম্বলিত ভাষা প্রয়োগ অবাঞ্ছনীয়
  • ৩২৯ : আমার আত্মা খবীস হয়ে গেছে বলা নিষেধ
  • ৩৩০ : আরবীতে আঙ্গুরের নাম ‘করম’ রাখা মাকরূহ
  • ৩৩১ : শরয়ী কারণ যেমন বিবাহ প্রভৃতি উদ্দেশ্য ছাড়া কোন পুরুষের সামনে কোন নারীর সৌন্দর্য বর্ণনা করা নিষেধ
  • ৩৩২ : ‘হে আল্লাহ! তুমি যদি চাও, তাহলে আমাকে ক্ষমা কর’ কারো এরূপ দো‘আ করা মাকরূহ; বরং দৃঢ়চিত্তে প্রার্থনা করা উচিত
  • ৩৩৩ : ‘আল্লাহ এবং অমুক যা চায় [তাই হবে]’ বলা নিষিদ্ধ
  • ৩৩৪ : এশার নামাযের পর কথাবার্তা বলা মাকরূহ
  • ৩৩৫ : যদি কোন স্ত্রীকে তার স্বামী বিছানায় ডাকে, তাহলে কোন শরয়ী ওজর ছাড়া তার তা উপেক্ষা করা হারাম
  • ৩৩৬ : স্বামীর উপস্থিতিতে কোন স্ত্রী তার অনুমতি ছাড়া কোন নফল রোযা রাখতে পারে না
  • ৩৩৭ : রুকু সিজদা থেকে ইমামের আগে মাথা তোলা হারাম
  • ৩৩৮ : নামাযের মধ্যে কোমরে হাত রাখা মাকরূহ
  • ৩৩৯ : খাবারের চাহিদা থাকা কালে খাবার উপস্থিত রেখে এবং পেশাব-পায়খানার খুব চাপ থাকলে উভয় অবস্থায় নামায পড়া মাকরূহ
  • ৩৪০ : নামাযে আসমান বা উপরের দিকে তাকানো নিষেধ
  • ৩৪১ : বিনা ওযরে নামাযে এদিক-ওদিক তাকানো মাকরূহ
  • ৩৪২ : কবরের দিকে মুখ করে নামায পড়া নিষেধ
  • ৩৪৩ : নামাযীর সামনে দিয়ে পার হওয়া হারাম
  • ৩৪৪ : নামাযের ইকামত শুরু হবার পর নফল বা সুন্নত নামায পড়া মাকরূহ
  • ৩৪৫ : রোযার জন্য জুমার দিন এবং নামাযের জন্য জুমার রাত নির্দিষ্ট করা মাকরূহ
  • ৩৪৬ : সওমে বিসাল, অর্থাৎ একাদিক্রমে দুই বা ততোধিক দিন ধরে বিনা পানাহারে রোযা রাখা হারাম
  • ৩৪৭ : কবরের উপর বসা হারাম
  • ৩৪৮ : কবর পাকা করা ও তার উপর ইমারত নির্মাণ করা নিষেধ
  • ৩৪৯ : মনিবের ঘর ছেড়ে ক্রীতদাসের পলায়ন নিষিদ্ধ
  • ৩৫০ : ইসলামী দণ্ড বিধান প্রয়োগ না করার জন্য সুপারিশ করা হারাম
  • ৩৫১ : লোকদের রাস্তা-ঘাটে এবং ছায়াতলে পেশাব-পায়খানা করা নিষেধ
  • ৩৫২ : অপ্রবহমান বদ্ধ পানিতে পেশাব ইত্যাদি করা নিষেধ
  • ৩৫৩ : উপহার ও দান দেওয়ার ক্ষেত্রে পিতার এক সন্তানকে অন্য সন্তানের উপর প্রাধান্য দেওয়া মাকরূহ
  • ৩৫৪ : মৃতের জন্য তিন দিনের বেশী শোক পালন করা হারাম। তবে স্ত্রী তার স্বামীর মৃত্যুতে চারমাস দশদিন শোক পালন করবে
  • ৩৫৫ : ক্রয়-বিক্রয় সম্পর্কিত কিছু বিধি-নিষেধ
  • ৩৫৬ : শরীয়ত-সম্মত খাত ছাড়া, অন্য খাতে ধন-সম্পদ নষ্ট করা নিষিদ্ধ
  • ৩৫৭ : কোন মুসলিমের দিকে অস্ত্র দ্বারা ইশারা করা হারাম, তা সত্যি সত্যি হোক অথবা ঠাট্টা ছলেই হোক। অনুরূপভাবে নগ্ন তরবারি দেওয়া-নেওয়া করা নিষিদ্ধ
  • ৩৫৮ : আযানের পর বিনা ওযরে ফরয নামায না পড়ে মসজিদ থেকে চলে যাওয়া মাকরূহ
  • ৩৫৯ : বিনা কারণে সুগন্ধি উপহার প্রত্যাখ্যান করা মাকরূহ
  • ৩৬০ : কারো মুখোমুখি প্রশংসা করা মাকরূহ
  • ৩৬১ : মহামারী-পীড়িত গ্রাম-শহরে প্রবেশ ও সেখান থেকে অন্যত্র পলায়ন করা নিষেধ
  • ৩৬২ : যাদু-বিদ্যা কঠোরভাবে হারাম
  • ৩৬৩ : অমুসলিম দেশে বা অঞ্চলে কুরআন মাজীদ সঙ্গে নিয়ে সফর করা নিষেধ; যদি সেখানে তার অবমাননা ও মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হওয়ার আশংকা থাকে তাহলে
  • ৩৬৪ : পানাহার, পবিত্রতা অর্জন তথা অন্যান্য ক্ষেত্রে সোনা-রূপার পাত্র ব্যবহার করা হারাম
  • ৩৬৫ : পুরুষের জন্য জাফরানি রঙের পোশাক হারাম
  • ৩৬৬ : রাত পর্যন্ত সারাদিন কথা বন্ধ রাখা নিষেধ
  • ৩৬৭ : নিজ পিতা ছাড়া অন্যকে পিতা বলে দাবী করা বা নিজ মনিব ছাড়া অন্যকে মনিব বলে দাবী করা হারাম
  • ৩৬৮ : আল্লাহ আয্যা অজাল্লা ও তাঁর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক নিষিদ্ধ কর্মে লিপ্ত হওয়া থেকে সতর্কীকরণ
  • ৩৬৯ : হারামকৃত কাজে লিপ্ত হয়ে পড়লে কি বলা ও করা কর্তব্য
  • ১৮/ বিবিধ চিত্তকর্ষী হাদিসসমূহ (كتاب المنثورات والملح) ৬১ টি | ১৮১৭-১৮৭৭ পর্যন্ত The Book of Miscellaneous ahadith of Significant Values
  • ৩৭০ : দাজ্জাল ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী সম্পর্কে
  • ১৯/ ক্ষমাপ্রার্থনামূলক নির্দেশাবলী (كتاب الاستغفار) ২৮ টি | ১৮৭৮-১৯০৫ পর্যন্ত The Book of Forgiveness
  • ৩৭১ : ক্ষমা প্রার্থনা করার আদেশ ও তার মাহাত্ম্য
  • ৩৭২ : আল্লাহ তা‘আলা মুমিনদের জন্য জান্নাতের মধ্যে যা প্রস্তুত রেখেছেন