অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ তালিকা সর্বমোট হাদিস | হাদিসের ব্যাপ্তি
ভূমিকা (المقدمة) ৬৭২ টি | ১-৬৭২ পর্যন্ত
  • ১. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রেরিত হওয়ার পূর্বে লোকেরা যে অজ্ঞতা ও বিভ্রান্তির মধ্যে নিমজ্জিত ছিল
  • ২. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (নবী হিসেবে) প্রেরিত হওয়ার পূর্ববর্তী (আসমানী) কিতাবসমূহে লিখিত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের গুণাবলী
  • ৩. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রাথমিক অবস্থা কেমন ছিল?
  • ৪. আল্লাহ তায়ালা তাঁর নবীর প্রতি গাছ-পালা, চতুষ্পদ জন্তু ও জিনদের ঈমান আনয়নের মাধ্যমে তাঁকে যে সম্মানিত করেছেন, তার বর্ণনা
  • ৫. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর আঙুলের মাঝ থেকে পানি প্রবাহিত করার মাধ্যমে মহান আল্লাহ তাকে যে সম্মানিত করেছেন তার বর্ণনা
  • ৬. মিম্বারের কান্নার মাধ্যমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্মানিত করার বিবরণ
  • ৭. খাদ্যে বরকত প্রদানের মাধ্যমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যে মর্যাদা প্রদান করা হয়েছে
  • ৮. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে যে সকল মর্যাদা প্রদান করা হয়েছে তার বর্ণনা
  • ৯. আসমান হতে খাদ্য নাযিল করার মাধ্যমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্মানিত করা হয়েছে (তার বর্ণনা)
  • ১০. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সৌন্দর্য প্রসঙ্গে
  • ১১. মৃত ব্যক্তির কথা বলার মাধ্যমে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে সম্মানিত করা হয়েছে প্রসঙ্গে
  • ১২. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর দানশীলতা সম্পর্কে
  • ১৩. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বিনয় সম্পর্কে
  • ১৪. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ওফাত সম্পর্কে
  • ১৫. মৃত্যুর পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহর সম্মান দেওয়া প্রসঙ্গে।
  • ১৬. সুন্নাহর অনুসরণ
  • ১৭. যে মাসয়ালায় আয়াত এবং হাদীস নেই এমন বিষয়ের উত্তর প্রদান থেকে বিরত থাকা
  • ১৮. ফাতওয়া প্রদানে অনীহা
  • ১৯. যে ব্যক্তি ফাতওয়া প্রদানে ভয় পান এবং অধিক বাড়াবাড়ি করা ও বিদ’আত বা নতুন মত প্রবর্তন করাকে অপছন্দ করেন
  • ২০. ফতোয়া প্রদান করা এবং এতে যে কঠোরতা রয়েছে
  • ২১. যেকোন বিষয়ে ফতওয়া চাওয়ামাত্রই যে ব্যক্তি লোকদেরকে ফতওয়া দিয়ে বেড়ায়- তার সম্পর্কে
  • ২২. কালের বিবর্তন ও নতুন বিষয়ের আবির্ভাব
  • ২৩. রায় বা মত পোষণ করা অপছন্দনীয় বিষয়ে
  • ২৪. আলিমগণের অনুসরণ
  • ২৫. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হতে হাদীস বর্ণনার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করা ও এ ক্ষেত্রে যাচাইবাছাই করা প্রসঙ্গে
  • ২৬. ইলম উঠে যাওয়া সম্পর্কে
  • ২৭. ইলমের ভিত্তিতে আমল করা এবং এতে নিয়ত সহীহ রাখা
  • ২৮. যে ব্যক্তি ভুল হবার আশঙ্কায় ফতওয়া দেয়াকে ভয় পায়
  • ২৯. যে ব্যক্তি বলেন, ইলম হল আল্লাহর ভয় ও তাক্বওয়া
  • ৩০. প্রবৃত্তি থেকে বেঁচে থাকা সম্পর্কে
  • ৩১. যিনি অর্থ সঠিক হলে হাদীস বর্ণনার অনুমতি দেন
  • ৩২. ইলম ও আলিমের মর্যাদা
  • ৩৩. যে ব্যক্তি নিয়ত ব্যতীত জ্ঞান অন্বেষণ করে, জ্ঞান তাকে তার নিয়তের দিকেই ফিরিয়ে দিবে
  • ৩৪. আল্লাহ ছাড়া অন্য কারও বা কিছুর উদ্দেশ্যে ইলম অন্বেষণকারীর নিন্দা
  • ৩৫. প্রবৃত্তির অনুসারী, বিদ’আতী ও কলহপ্রিয় (তর্ক-বিতর্কপ্রিয়) লোকদের বর্জন করা প্রসঙ্গে
  • ৩৬. ইলম অন্বেষণের ব্যাপারে সমতাবিধান সম্পর্কে
  • ৩৭. ’আলিমগণকে মর্যাদা প্রদান প্রসঙ্গে
  • ৩৮. নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারী হতে হাদীস বর্ণনা প্রসঙ্গে
  • ৩৯. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীসের ব্যাখ্যা করা এবং তাঁর হাদীসের নিকট অন্য কোনো ব্যক্তির কথা বলা থেকে বিরত থাকা প্রসঙ্গে
  • ৪০. যার নিকট নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে একটি হাদীস পৌঁছল কিন্তু সে এর সম্মান ও মর্যাদা দিল না, সে ব্যক্তির উপর দ্রুত শাস্তি (আপতিত) হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৪১. যে ব্যক্তি লোকদেরকে বিরক্ত করাকে অপছন্দ করেন
  • ৪২. যিনি হাদীস লিখে রাখার পক্ষে মতামত প্রদান করেন না
  • ৪৩. যিনি ইলম লিপিবদ্ধ করার অনুমতি প্রদান করেন
  • ৪৪. যে ব্যক্তি ভালো কিংবা মন্দ রীতি চালু করে
  • ৪৫. যে ব্যক্তি প্রসিদ্ধি ও পরিচিতিকে অপছন্দ করে
  • ৪৬. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হতে (হাদীস) প্রচার ও সুন্নাত শিক্ষা দান
  • ৪৭. ইলম অন্বেষণের জন্য সফর করা এবং এতে পরিশ্রম-কষ্ট সহ্য করা
  • ৪৮. ইলম সংরক্ষণ করা
  • ৪৯. আল্লাহর কিতাবের ব্যাপারে ফায়সালা দানকারী হবে সুন্নাহ।
  • ৫০. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর হাদীসের ব্যাখ্যা করা
  • ৫১. জ্ঞানের আলাপ-আলোচনা
  • ৫২. ফকীহগণের ইখতিলাফ বা মতবিরোধ
  • ৫৩. (শাইখের নিকট হাদীস) উপস্থাপন করা প্রসঙ্গে
  • ৫৪. কোনো লোক কোনো একটি বিষয়ে ফতোয়া দেয়ার পর তার নিকট নাবী (ﷺ) হতে (এর বিপরীত) হাদীস পৌঁছলে, তিনি নাবী (ﷺ) এর বাণীর দিকে প্রত্যাবর্তন করেন
  • ৫৫. কোনো লোক কোনো একটি বিষয়ে ফতওয়া দেওয়ার পর তা পরিবর্তন করা প্রসঙ্গে
  • ৫৬. ইলমের মর্যাদা দান প্রসঙ্গে
  • ৫৭. আব্বাদ ইবনু আব্বাদ আল খাওয়াসী আশ শামী’র পত্র প্রসঙ্গে
  • ১. পবিত্রতা অধ্যায় (كتاب الطهارة) ৫৪২ টি | ৬৭৩-১২১৪ পর্যন্ত
  • ১. ওযু ও সালাত ফরয হওয়া সম্পর্কে
  • ২. পাক-পবিত্রতা সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে
  • ৩. আল্লাহর বাণী: যখন তোমরা সালাতে দাঁড়াও, তখন তোমরা তোমাদের মুখমণ্ডল ধৌত কর”- আয়াত
  • ৪. হাজতের (পেশাব-পায়খানার) জন্য যাওয়া প্রসঙ্গে
  • ৫. হাজতের (পেশাব-পায়খানার) সময় আড়ালে যাওয়া প্রসঙ্গে
  • ৬. পেশাব কিংবা পায়খানার সময় কিবলাকে পেছনে রাখা নিষিদ্ধ হওয়া সম্পর্কে
  • ৭. পরিচ্ছেদ নাই
  • ৮. কিবলাকে সম্মুখে রাখার অনুমতি প্রদান প্রসঙ্গে
  • ৯. দাঁড়িয়ে পেশাব করা সম্পর্কে
  • ১০. পায়খানায় প্রবেশের সময় যা বলতে হয়
  • ১১. পবিত্রতা অর্জন করা
  • ১২. ইনতিনজায় হাড় অথবা গোবর ব্যবহার করার নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে
  • ১৩. ডান হাত দিয়ে ইসতিনজা করা নিষেধ
  • ১৪. পাথর দিয়ে ইসতিনজা করা
  • ১৫. পানি দ্বারা ইসতিনজা করা
  • ১৬. ইসতিনজার পরে যিনি মাটিতে হাত ঘষেন, সে সম্পর্কে
  • ১৭. পায়খানা হতে বের হওয়ার সময় যা বলতে হয়
  • ১৮. মিসওয়াক সম্পর্কে
  • ১৯. মিসওয়াক মুখ পবিত্রকারী বস্তু
  • ২০. তাহজ্জুদের সময় মিসওয়াক করা
  • ২১. পবিত্রতা ব্যতীত সালাত কবুল হয় না
  • ২২. সালাতের চাবি হচ্ছে পবিত্রতা
  • ২৩. ওযুতে কতটুকু পানি যথেষ্ট হবে
  • ২৪. (পবিত্রতা অর্জনের) পাত্র থেকে ওযু করা
  • ২৫. অযুতে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা
  • ২৬. দু’হাত ধোয়ার পূর্বে পাত্রে প্রবেশ করানো (উচিত নয়)
  • ২৭. (অঙ্গসমূহ) তিনবার করে ধুয়ে ওযু করা
  • ২৮. ওযুতে (অঙ্গসমূহ) দু’ দু’বার করে ধোয়া
  • ২৯. ওযুতে (অঙ্গসমূহ) একবার করে ধোয়া
  • ৩০. পূর্ণরূপে ওযু করা সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ৩১. কুলি করা সম্পর্কে
  • ৩২. নাকে পানি দেওয়া এবং পাথর দ্বারা কুলুখ করা সম্পর্কে
  • ৩৩. দাড়ি খিলাল করা সম্পর্কে
  • ৩৪. আঙ্গুলসমূহ খেলাল করা সম্পর্কে
  • ৩৫. (ওযুর সময় শুকনো থাকা) পায়ের গোড়ালির জন্য রয়েছে জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
  • ৩৬. মাথা ও দু’কান মাসেহ করা
  • ৩৭. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মাথা (মাসেহ করা)-এর জন্য নতুন ভাবে পানি নিতেন
  • ৩৮. পাগড়ীর উপর মাসেহ করা
  • ৩৯. ওযুর পরে লজ্জাস্থানে পানি ছিটানো
  • ৪০. ওযুর পরে তোয়ালে বা রুমাল (দ্বারা মোছা)
  • ৪১. মোজার উপর মাসেহ করা
  • ৪২. মাসেহ’র সময়সীমা
  • ৪৩. জুতার উপর মাসেহ করা
  • ৪৪. ওযুর পরের দু’আ
  • ৪৫. ওযুর ফযীলত
  • ৪৬. প্রত্যেক ওয়াক্ত সালাতের জন্য ওযু করা
  • ৪৭. ‘হাদাস’ (ওযু ভঙ্গের কারণ) ঘটা ব্যতীত ওযুর প্রয়োজন নেই
  • ৪৮. ঘুমের কারণে ওযু করা
  • ৪৯. মযী
  • ৫০. পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করার কারণে ওযু করা
  • ৫১. আগুনের জ্বাল দেয়া (রান্না করা) খাদ্য আহার করার কারণে ওযু করা
  • ৫২. এর জন্য (রান্না করা খাবার খেয়ে) ওযু না করার অবকাশ প্রদান
  • ৫৩. সাগরের পানি দ্বারা ওযু করা
  • ৫৪. আবদ্ধ পানি দ্বারা ওযু করা
  • ৫৫. যে পরিমাণ পানি অপবিত্র হয় না, তার পরিমাণ
  • ৫৬: ব্যবহৃত পানি দ্বারা ওযু করা
  • ৫৭. স্ত্রীলোকের ব্যবহারের পর উদ্বৃত্ত পানি দ্বারা ওযু করা
  • ৫৮. বিড়াল যখন পানির পাত্রে মুখ দেয়
  • ৫৯. কুকুর (পাত্রে) মুখ দেয়া প্রসঙ্গে
  • ৬০. ঘিয়ে ইদুর পড়া
  • ৬১. পেশাব থেকে সতর্ক থাকা
  • ৬২. মসজিদে পেশাব করা
  • ৬৩. যে শিশু (এখনও মাতৃদুগ্ধ ব্যতীত অন্য কোনো) খাদ্য খায় নি, এমন শিশুর পেশাব
  • ৬৪. ভূমির এক অংশ আরেক অংশকে পবিত্র করে
  • ৬৫. তায়াম্মুম করা
  • ৬৬. তায়াম্মুম এক বার করে (মাসেহ করা)
  • ৬৭. জানাবাত (বড় অপবিত্রতা) হতে গোসল করা
  • ৬৮. কোনো লোক ও তার স্ত্রী উভয়ের একই পাত্র হতে গোসল করা
  • ৬৯. যে ব্যক্তি জানাবাতের গোসলে চুল পরিমাণ স্থানও (শুকনো অবস্থায়) ছেড়ে দেয়
  • ৭০. আহত ব্যক্তি জুনুবী বা নাপাক হলে
  • ৭১. যিনি একাধিক স্ত্রীর নিকট গমণ করে একবার গোসল করেন
  • ৭২. যা দিয়ে পর্দা করা পছন্দনীয়
  • ৭৩. ‘জুনুবী’ (বীর্যপাতের কারণে অপবিত্র ব্যক্তি) যদি ঘুমাতে চায়
  • ৭৪. পানি (বীর্যপাত)-এর ফলে পানি ব্যবহার (গোসল ফরয) হয়
  • ৭৫. একজনের লজ্জাস্থান অপরের লজ্জাস্থান স্পর্শ করার (ফলে গোসল ফরয হওয়া) সম্পর্কে
  • ৭৬. পুরুষ যা স্বপ্নে দেখে, যদি স্ত্রীলোক তা স্বপ্নে দেখে (পূরুষের মত স্ত্রীলোকের স্বপ্নদোষ হলে) এ সম্পর্কে
  • ৭৭. যে ব্যক্তি ‘ইহতিলাম’ (স্বপ্নদোষ) -এর কথা স্মরণ করতে পারল না, কিন্তু কাপড়ে আদ্রতা (ভেজা) দেখতে পেল
  • ৭৮. যখন তোমাদের কেউ ঘুম থেকে জেগে ওঠে
  • ৭৯. যে ব্যক্তি পায়খানা থেকে বের হওয়ার পরপরই খাদ্য গ্রহণ করে
  • ৮০. ‘মুস্তাহাযা’ (রক্তপ্রদরের) রোগিণী
  • ৮১. সিয়ামরত অবস্থায় স্ত্রীর সাথে মেলামেশা করা
  • ৮২. নারীর হায়িযগ্রস্ত অবস্থায় জায়নামায বিছিয়ে দেয়া
  • ৮৩. কাপড়ে হায়েযের রক্ত লেগে গেলে (এর হুকুম)
  • ৮৪. মুস্তাহাযাহ (রক্ত প্রদরের রোগিণী)-এর গোসল সম্পর্কে
  • ৮৫. যিনি বলেন, (ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলা) যুহর হতে (পরদিন) যুহর পর্যন্ত (একবার) গোসল করবে, স্বামীর সাথে মিলিত হবে এবং সিয়াম পালন করবে
  • ৮৬. যিনি বলেন: ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলার স্বামী তার সাথে মিলিত হতে পারবে
  • ৮৭. যিনি বলেন, ইসতিহাযাগ্রস্ত মহিলার স্বামী তার সাথে সহবাস করতে পারবে না
  • ৮৮. অধিক সময় হায়েয হওয়া প্রসঙ্গে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ৮৯. হায়েযের সর্বনিম্ন সীমা সম্পর্কে
  • ৯০. কিশোরী মেয়ের রক্তস্রাব (শুরু হয়ে) অবিরামভাবে চলতে থাকা প্রসঙ্গে
  • ৯১. বৃদ্ধা মহিলা যখন রক্তস্রাব লক্ষ্য করে
  • ৯২. পবিত্রাবস্থার সর্বনিম্ন পরিমাণ সম্পর্কে
  • ৯৩. কিভাবে পবিত্র হবে
  • ৯৪. হায়েযের পরে যদি ঘোলা (মেটে) বর্ণ দেখা দেয়
  • ৯৫. সালাতের সময় যদি মহিলার হায়েয হয় কিংবা পবিত্র হয়
  • ৯৬. যখন কোনো মহিলার হায়েযের দিনগুলি ইসতিহাযার দিনগুলি সাথে মিশ্রিত হয়ে যায়
  • ৯৭. গর্ভবতী মহিলা যখন রক্ত দেখে
  • ৯৮. নিফাস (প্রসূতি) অবস্থার সময়সীমা এবং এ সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ৯৯. হায়েযগ্রস্ত মহিলা পবিত্রতা লাভ করার পর হায়েযকালীন পোশাকে সালাত আদায় করতে পারবে
  • ১০০. কোনো মহিলা ‘জুনুবী’ হয়, এর পরপরই তার হায়েয আসে
  • ১০১. হায়িযগ্রস্ত মহিলা সালাতের ওয়াক্তে ওযু করবে
  • ১০২. হায়িয (অতিক্রান্ত) হলে মহিলারা সিয়াম কাযা আদায় করবে কিন্তু সালাতের কাযা আদায় করবে না
  • ১০৩. হায়িযগ্রস্ত মহিলা আল্লাহর যিকির করবে কিন্তু কুরআন পাঠ করবে না
  • ১০৪. হাযিযগ্রস্ত মহিলা সাজদা শুনতে পেলেও সিজদা করবে না
  • ১০৫. হাযিযগ্রস্ত মহিলা তার পরিধেয় কাপড় পবিত্র করে সেই কাপড়েই সালাত আদায় করতে পারবে
  • ১০৬. ‘জুনুবী’ (অপবিত্র) ব্যক্তি ও হায়িযগ্রস্ত মহিলার ঘাম সম্পর্কে
  • ১০৭. হায়িযগ্রস্ত স্ত্রীর সাথে মেলামেশা করা
  • ১০৮. হায়িযগ্রস্ত মহিলা তার স্বামীর চুল আঁচড়ে দিতে পারে
  • ১০৯. হায়িযগ্রস্ত মহিলার পবিত্রতা লাভের পর গোসল করার পূর্বেই তার সাথে মিলিত হওয়া প্রসঙ্গে
  • ১১০. হায়িযগ্রস্ত মহিলার খিযাব ব্যবহার করা ও খিযাব ব্যবহার করে মহিলার সালাত আদায় করা
  • ১১১. যখন কোনো লোক তার হায়িযগ্রস্ত স্ত্রীর সাথে মিলিত হয়
  • ১১২. যিনি বলেন, তার উপর কাফফারাহ ওয়াজিব
  • ১১৩. পশ্চাদ্দার দিয়ে মহিলাদের নিকট গমণ করা
  • ১১৪. যে লোক তার স্ত্রীর পশ্চাদ্দারে সঙ্গম করে
  • ১১৫. হায়িযগ্রস্ত মহিলার হায়িয শুরু হওয়ার পূর্বে গোসল ফরয থাকলে তার গোসল করা
  • ১১৬. হায়িযগ্রস্ত মহিলার মসজিদে প্রবেশ
  • ১১৭. জুনুবী (অপবিত্র) ব্যক্তির মসজিদের মধ্যে যাতায়াত
  • ১১৮. হায়িযগ্রস্ত মহিলার তা’বীয
  • ১১৯. হায়িয্গ্রস্ত পবিত্রতা লাভের সময় পানি না পেলে
  • ১২০. দাসীর ইসতিবরা’আ’
  • ২. সালাত অধ্যায় (كتاب الصلاة) ৪৩৭ টি | ১২১৫-১৬৫১ পর্যন্ত
  • ১. সালাতের ফযীলত সম্পর্কে
  • ২. সালাতের ওয়াক্তসমূহ
  • ৩. আযানের সূচনা
  • ৪. ফজরের আযানের ওয়াক্ত সম্পর্কে
  • ৫. ফজরের আযানে ‘তাছবীব’ (‘আস সালাতু খইরুম মিন আন নাওম’ উচ্চারণ) করা
  • ৬. আযান (এর বাক্য) হবে জোড়া জোড়া এবং ইকামত (এর বাক্যগুলি) হবে বিজোড় সংখ্যায়
  • ৭. আযানে ‘তারজী’ করা
  • ৮. আযানের সময় (মুখমণ্ডল ডানে ও বামে) ফিরানো
  • ৯. আযানের সময় দু’আ করা
  • ১০. আযানের (জবাবে) যা বলতে হয়
  • ১১. আযান শুনে সময় শয়তান পালিয়ে যায়
  • ১২. আযানের পর মসজিদ হতে বের হওয়া মাকরূহ (অপছন্দনীয়)
  • ১৩. যুহর সালাতের ওয়াক্ত
  • ১৪. যুহরকে ঠাণ্ডা করে (বিলম্বে) আদায় করা
  • ১৫. আসর সালাতের ওয়াক্ত
  • ১৬. মাগরিবের ওয়াক্ত
  • ১৭. মাগরিবের সালাতের ওয়াক্তকে পিছিয়ে দেয়া মাকরূহ
  • ১৮. ঈশা’র সালাতের ওয়াক্ত
  • ১৯. ঈশার সালাতকে পিছিয়ে দেয়া মুস্তাহাব (পছন্দনীয়)
  • ২০. ফজরের সালাত অন্ধকার থাকতে আদায় করা
  • ২১. ফর্সা (আলোকিত) হয়ে যাওয়ার পর ফজর সালাত আদায় করা
  • ২২. যে ব্যক্তি সালাতের এক রাকা’আত পেলো, সে (পূরো সালাতই) পেয়ে গেলো
  • ২৩. সালাতসমূহের সংরক্ষণ করা
  • ২৪. প্রথম ওয়াক্তে সালাত আদায় করা মুস্তাহাব (পছন্দনীয়)
  • ২৫. যে ব্যক্তি সালাতকে তার ওয়াক্ত হতে পিছিয়ে দেয়, তার পিছনে সালাত আদায় করা
  • ২৬. যে ব্যক্তি সালাত আদায় না করে ঘুমিয়ে পড়ে অথবা সালাত আদায় করতে ভুলে যায়
  • ২৭. যে ব্যক্তির আসরের সালাত ‘ফাওত’ (বিনষ্ট) হলো, তার সম্পর্কে
  • ২৮. মধ্যবর্তী সালাত (সালাতুল ‘উছতা’) সম্পর্কে বর্ণনা
  • ২৯. সালাত তরককারী সম্পর্কে
  • ৩০. বায়তুল মাকদিস হতে কা’বার দিকে কিবলা পরিবর্তন সম্পর্কে
  • ৩১. সালাতের প্রারম্ভ বা সূচনা
  • ৩২. সালাতের প্রারম্ভে ‘রফউল ইয়াদাইন’ (দু’হাত উত্তোলণ) করা প্রসঙ্গে
  • ৩৩. সালাত শুরু করার পর যা বলতে হয়
  • ৩৪. ‘বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম’ উচ্চস্বরে বলা অপছন্দনীয়
  • ৩৫. সালাতে ডান হাত দিয়ে বাম হাত ধরা
  • ৩৬. সুরা ফাতিহা ছাড়া সালাত নেই
  • ৩৭. দু’বার চুপ থাকা
  • ৩৮. 'আমীন' বলার ফযীলত
  • ৩৯. আমীন উচ্চস্বরে বলা
  • ৪০. প্রত্যেক বার ঝুঁকে যাওয়া ও উঠার হওয়ার সময় তাকবীর বলা
  • ৪১. রুকূ’ ও সিজদায় ‘রফউল ইয়াদাইন’ (উভয় হাত উত্তোলণ) প্রসঙ্গে
  • ৪২. যে ব্যক্তি ইমামতির জন্য সর্বাধিক যোগ্য
  • ৪৩. ইমামের সাথে সালাত আদায়কারী ব্যক্তি (মুক্বতাদী) একজন হলে তার অবস্থান
  • ৪৪. ইমামের বসা অবস্থায় যে ব্যক্তি তার পিছনে সালাত আদায় করে তার সম্পর্কে
  • ৪৫. ইমাম যখন তার সঙ্গী (মুক্বতাদী)-দের থেকে উঁচুতে থেকে সালাত আদায় করেন
  • ৪৬. ইমামকে সালাত সংক্ষিপ্ত করা যে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে
  • ৪৭. সালাতের ইকামত দেয়া হলে লোকেরা কখন উঠে দাঁড়াবে
  • ৪৮. কাতার ঠিক (সোজা) করা প্রসঙ্গে
  • ৪৯. যে ব্যক্তি সালাতে কাতার মিলিয়ে রাখে, তার মর্যাদা
  • ৫০. প্রথম কাতারের ফযীলত
  • ৫১. কোন্ লোক ইমামের পরবর্তী (নিকটবর্তী) থাকবে
  • ৫২. নারীদের জন্য উত্তম কাতার কোনটি
  • ৫৩. কোন্ সালাত মুনাফিকদের উপর খুব ভারী
  • ৫৪. সালাত আদায় করা থেকে যারা পিছিয়ে থাকে (জামা’আতে হাযির হয় না) তাদের সম্পর্কে
  • ৫৫. সফরে বৃষ্টি হলে জামা’আত ত্যাগ করার অনুমতি
  • ৫৬. জামা’আতে সালাত আদায়ের ফযীলত
  • ৫৭. মহিলাদের মসজিদে যেতে বারণ করার নিষেধাজ্ঞা এবং তারা (মসজিদে) যাওয়ার সময় কিভাবে বের হবে?
  • ৫৮. যখন রাতের খাবার উপস্থিত হয় আর সেই অবস্থায় সালাতের জন্য ইকামত দেয়া হয়
  • ৫৯. কিভাবে সালাতে হেঁটে আসবে
  • ৬০. মসজিদসমূহের দিকে অধিক পদক্ষেপের (যাতায়াতের) ফযীলত
  • ৬১. কাতারের পেছনে যে ব্যক্তি একাকী সালাত আদায় করে
  • ৬২. যুহরের সালাতে কিরা’আতের পরিমাণ
  • ৬৩. যুহর ও আসরের সালাতে কিভাবে কিরা’আত করতে হবে
  • ৬৪. মাগরিবের সালাতে কিরা’আতের পরিমাণ
  • ৬৫. ঈশার সালাতে কিরা’আতের পরিমাণ
  • ৬৬. ফজর সালাতে কিরাআতের পরিমাণ
  • ৬৭. সালাতরত অবস্থায় আকাশের দিকে চোখ তুলে তাকানো (মাকরূহ) অপছন্দনীয়
  • ৬৮. রুকূতে যা করতে হয়
  • ৬৯. রুকূ’তে যা বলতে হবে
  • ৭০. রুকূ’তে দূরত্ব বজায় রাখা
  • ৭১. রুকু’ হতে মাথা উঠিয়ে যা বলতে হয়
  • ৭২. রুকূ’ ও সাজদায় ইমামের অগ্রগামী হওয়া নিষেধ
  • ৭৩. সাতটি অঙ্গে সাজদা করা ও সাজদায় যা করতে হবে
  • ৭৪. সিজদায় যাওয়ার সময় মানুষের যে অঙ্গ সর্বপ্রথম মাটিতে স্থাপিত হবে
  • ৭৫. (সিজদায় হাত) বিছিয়ে দেয়া ও কাকের ন্যায় ঠোকর মারা নিষেধ
  • ৭৬. উভয় সিজদার মাঝে যা বলতে হবে
  • ৭৭. রুকূ’ ও সিজদায় কিরা’আত (কুরআন) পাঠ করা নিষেধ
  • ৭৮. যে ব্যক্তি রুকূ’ ও সিজদা পূর্ণরূপে আদায় করে না, তার সম্পর্কে
  • ৭৯. সিজদায় (দু’হাতকে পার্শ্বদেশ হতে) পৃথক রাখা
  • ৮০. নাবী (ﷺ) (রুকূ’-সিজদা হতে) মাথা উঠিয়ে যতটুকু সময় অপেক্ষা করতেন, এর পরিমাণ
  • ৮১. কারো সালাতের কোনো অংশ ছুটে গেলে সেক্ষেত্রে সুন্নাত হলো
  • ৮২. (অতিরিক্ত) গরম ও ঠাণ্ডার সময় কাপড়ের উপর সাজদা করার অনুমতি প্রসঙ্গে
  • ৮৩. তাশাহুদের সময় ইশারা করা
  • ৮৪. তাশাহ্হুদ সম্পর্কে
  • ৮৫. নাবী (ﷺ) এর উপর সালাত (দরূদ) প্রেরণ
  • ৮৬. তাশাহ্হুদের পরে দু’আ করা
  • ৮৭. সালাতের মধ্যে সালাম ফিরানো
  • ৮৮. সালামের পরে যা বলতে হয় (যিকির)
  • ৮৯. সালাত শেষে (ইমাম) কোন্ পাশ দিয়ে (মুসল্লির দিকে) ঘুরে বসবে
  • ৯০. সালাত শেষে তাসবীহ (সুবহানাল্লাহ) পড়া
  • ৯১. কিয়ামত দিবসে বান্দার সর্ব প্রথম যে বিষয়ের হিসাব নেওয়া হবে
  • ৯২. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সালাতের বৈশিষ্ট্য
  • ৯৩. সালাতের মধ্যে যে কাজ করণীয়
  • ৯৪. সালাতরত অবস্থায় কিভাবে সালামের জবাব দিতে হবে
  • ৯৫. পুরুষদের জন্য তাসবীহ ও নারীদের জন্য হাত তালি দেওয়া
  • ৯৬. কোন্ স্থানে নফল (সুন্নাত) সালাত আদায় করা উত্তম
  • ৯৭. বাড়িতে সালাত আদায় করার পর পূণরায় সে সালাত জামা’আতে আদায় করা প্রসঙ্গে
  • ৯৮. যে মসজিদে একবার জামা’আতে সালাত অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেখানে পূনরায় সালাতের জামা’আত করা প্রসঙ্গে
  • ৯৯. একটি মাত্র কাপড়ে সালাত আদায় করা
  • ১০০. (সালাতে) ‘সাম্মা’ করে (শরীরে) কাপড় জড়ানো নিষেধ
  • ১০১. মাদুরের উপর সালাত আদায় করা
  • ১০২. নারীদের (দেহের সাথে সম্পৃক্ত) কাপড়ের ভিতর থেকে সালাত আদায় করা
  • ১০৩. জুতা পরিহিত অবস্থায় সালাত আদায় প্রসঙ্গে
  • ১০৪. সালাতে ‘সাদল’ করা (কাপড় ঝুলিয়ে পরা) নিষেধ
  • ১০৫. (পুরুষদের) চুলে বেণী বা ঝুটি বাধা (অবস্থায় সালাত আদায়)
  • ১০৬. সালাতের মধ্যে হাই তোলা সম্পর্কে
  • ১০৭. তন্দ্রাচ্ছন্ন ব্যক্তির সালাত আদায় করা অপছন্দনীয় (মাকরূহ)
  • ১০৮. বসে সালাত আদায়কারীর (ফযীলত) দাঁড়িয়ে সালাত আদায়কারীর অর্ধেক
  • ১০৯. নফল সালাত বসে আদায় করা
  • ১১০. (সালাতের মধ্যে) পাথর সরানো নিষেধ
  • ১১১. কবরস্থান ও গোসলখানা ব্যতীত জমিনের সকল স্থানই পবিত্র
  • ১১২. ছাগলের খোঁয়াড়ে এবং উটের আস্তাবলে সালাত আদায় করা
  • ১১৩. যে ব্যক্তি আল্লাহর উদ্দেশ্যে মসজিদ বানায়
  • ১১৪. মসজিদে প্রবেশ করার সময় দু’রাকা’আত সালাত আদায় করা (দুখুলিল মাসজিদ)
  • ১১৫. মসজিদে প্রবেশ করার সময় যা বলতে হয়
  • ১১৬. মসজিদে থুথু ফেলা অপছন্দনীয়
  • ১১৭. মসজিদে ঘুমানো
  • ১১৮. মসজিদে হারানো বিজ্ঞপ্তি এবং ক্রয়-বিক্রয়ের ঘোষণা দেওয়া নিষেধ
  • ১১৯. মসজিদের ভেতর দিয়ে অস্ত্র বহন করা নিষেধ
  • ১২০. কবরকে মসজিদ বা সিজদার স্থানে পরিণত করা নিষেধ
  • ১২১. মসজিদের উদ্দেশ্যে বের হওয়ার সময় ‘ইশতিবাক’ (এক হাতের আঙ্গুলসমূহ অপর হাতের আঙ্গুলসমূহে প্রবেশ করা করানো) নিষেধ
  • ১২২. যে ব্যক্তি মসজিদে সালাতের অপেক্ষায় বসে থাকে, তার ফযীলত
  • ১২৩. মসজিদসমূহকে সুসজ্জিত ও কারুকার্যমণ্ডিত করা সম্পর্কে
  • ১২৪. সুতরা’মুখী হয়ে সালাত আদায় করা
  • ১২৫. সালাত আদায়কারীর সুতরা’র কাছাকাছি থাকা সম্পর্কে
  • ১২৬. বাহনের দিকে মুখ করে সালাত আদায় করা
  • ১২৭. মুসল্লীর সামনে কোনো মহিলার অবস্থান করা
  • ১২৮. যা সালাতকে নষ্ট করে এবং যা সালাতকে নষ্ট করে না
  • ১২৯. কোনো কিছুই সালাতকে নষ্ট করে না
  • ১৩০. মুসল্লির সামনে দিয়ে অতিক্রম করা/চলে যাওয়া অপছন্দনীয়
  • ১৩১. নাবী (ﷺ) এর মসজিদে সালাত আদায় করার ফযীলত
  • ১৩২. তিনটি মাসজিদ ব্যতীত অন্য কোনো স্থানের উদ্দেশ্যে হাওদা বাঁধা (সফর করা) যাবে না
  • ১৩৩. (রাতের) অন্ধকারে মসজিদের দিকে হেঁটে যাওয়ার ফযীলত
  • ১৩৪. সালাতের মধ্যে (অন্যদিকে) তাকানো (বা মনোযোগ দেওয়া) নিন্দনীয় (মাকরূহ)
  • ১৩৫. কোন্ সালাত সর্বোত্তম?
  • ১৩৬. ফজর ও আসরের সালাতের ফযীলত
  • ১৩৭. সালাতে পায়খানা-পেশাবের বেগ নিয়ে দাঁড়ানো নিষেধ
  • ১৩৮. সালাতের মধ্যে কোমরে হাত রাখা নিষেধ
  • ১৩৯. ঈশার সালাতের পূর্বে ঘুমানো এবং এর পরে কথা বলা নিষেধ
  • ১৪০. মুশরিকদের জন্য মসজিদুল হারামে প্রবেশ নিষেধ
  • ১৪১. শিশুদেরকে কখন সালাতের আদেশ দেয়া হবে
  • ১৪২. যে সকল সময়ে সালাত আদায় করা মাকরুহ (নিষেধ)
  • ১৪৩. আসরের পরের দু’রাকাত সালাত আদায় সম্পর্কে
  • ১৪৪. সুন্নাত ছালাত সম্পর্কে
  • ১৪৫. মাগরিবের পূর্বে দু’রাকা’আত সালাত আদায় করা
  • ১৪৬. ফজরের দু’রাকা’আত (সুন্নাত) এর ক্বিরাআত
  • ১৪৭. ফজরের দু’ রাকা’আত (সুন্নাত) সালাতের পরে কথা বলা
  • ১৪৮. ফজরের দু’রাকা’আত (সুন্নাত) সালাতের পরে শয়ন করা
  • ১৪৯. যখন সালাতের ইকামত দেয়া হয়, তখন ফরয সালাত ব্যতীত আর কোনো সালাত নেই
  • ১৫০. দিনের প্রথমভাগে (সকালে) চার রাকা’আত (চাশত/ দুহা’র) সালাত আদায় প্রসঙ্গে
  • ১৫১. দুহা’র (চাশতের) সালাত
  • ১৫২. এ (সালাতুদ দুহা’) অপছন্দনীয় হওয়ার বিষয়ে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ১৫৩. সালাতুল আওয়াবীন (অধিক তাওবাকারীগণের সালাত) প্রসঙ্গে
  • ১৫৪. রাত-দিনের সালাত দু’-দু’ রাকা’আত করে
  • ১৫৫. রাতের সালাত (তাহজ্জুদ) সম্পর্কে
  • ১৫৬. রাতের সালাত (তাহজ্জুদ) আদায় করার ফযীলত
  • ১৫৭. যে ব্যক্তি আল্লাহর উদ্দেশ্যে একটি সাজদা করে, তার ফযীলত
  • ১৫৮. শোকরের সাজদা সম্পর্কে
  • ১৫৯. (আল্লাহ ব্যতীত) কারো উদ্দেশ্যে সাজদা করা নিষেধ
  • ১৬০. সুরা ‘আন নাজম’ এ সাজদা করা
  • ১৬১. সূরা ‘ছোয়াদ’ (ص) এর সাজদা
  • ১৬২. সুরা [ইযাস্ সামাউন শাকক্বাত্-(ইনশিক্বাক্ব:১)]-এ সাজদা করা প্রসঙ্গে
  • ১৬৩. [ইকরা বিসমি রব্বিকা - সূরা: আলাক্ব:১] -এ সাজদা করা প্রসঙ্গে
  • ১৬৪. যে ব্যক্তি সাজদা (এর আয়াত) শুনে, কিন্তু সিজদা করে না, তাঁর সম্পর্কে
  • ১৬৫. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সালাতের বৈশিষ্ট্য
  • ১৬৬. 'রাতের সালাত' কোন্ সময়ে সর্বোত্তম
  • ১৬৭. কোনো ব্যক্তি তার নিয়মিত ওয়াযীফা আদায় না করে ঘুমিয়ে পড়লে
  • ১৬৮. আল্লাহ তা’আলা দুনিয়ার আসমানে অবতরণ করেন
  • ১৬৯. তাহজ্জুদের সময়কালীন দু’আ
  • ১৭০. যে ব্যক্তি সূরাতুল বাক্বারা’র শেষ দু’ আয়াত পাঠ করে
  • ১৭১. কুর’আনকে সুন্দর সূরে তিলাওয়াত করা
  • ১৭২. উম্মুল কুরআন (তথা সূরাতুল ফাতিহাহ’)-ই হলো বার বার পঠিত সাতটি আয়াত (সাব’উল মাছানী’)
  • ১৭৩. কতদিনে কুরআন খতম করা হবে
  • ১৭৪. যখন কোনো লোক (সালাত আদায় করতে গিয়ে) তিন রাকা’আত নাকি চার রাকা’আত আদায় করেছে, তা বুঝতে পারে না
  • ১৭৫. সালাতে বৃদ্ধির কারণে সাহু সিজদা
  • ১৭৬. সালাতে কোনো কমতি হলে
  • ১৭৭. সালাতের মধ্যে কথা বলা নিষেধ
  • ১৭৮. সালাতরত অবস্থায় সাপ ও বিচ্ছু হত্যা প্রসঙ্গে
  • ১৭৯. সফরে সালাত কসর (সংক্ষেপ) করা:
  • ১৮০. কোনো লোক কোনো শহরে অবস্থান করার ইচ্ছে করলে কতদিন পর্যন্ত অবস্থান করলে সালাত কসর করবে
  • ১৮১. বাহনের উপর সালাত আদায় প্রসঙ্গে
  • ১৮২. দু’ সালাত একত্রে আদায় করা
  • ১৮৩. মুযদালিফায় দু’ সালাত একত্রে আদায় করা
  • ১৮৪. কোনো লোকের সফর থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় সালাত আদায় করা প্রসঙ্গে
  • ১৮৫. সালাতুল খওফ (ভীতিকালীন সালাত)
  • ১৮৬. সালাত আদায় করা থেকে বাধাপ্রাপ্ত হলে
  • ১৮৭. সূর্যগ্রহণের সময়কালীন সালাত
  • ১৮৮. ইস্তিস্কার (বৃষ্টি প্রার্থনা)’র সালাত
  • ১৮৯. ইসতিসক্বা’র দু’আয় দু’হাত উঠানো
  • ১৯০. জুমু’আ’র দিন গোসল করা
  • ১৯১. জুমু’আ’র ফযীলত ও জুমু’আর দিনে গোসল ও সুগন্ধি ব্যবহারের ফযীলত সম্পর্কে
  • ১৯২. জুমু’আর দিন ফজরের সালাতের ক্বিরা’আত
  • ১৯৩. জুমু’আর সালাতের উদ্দেশ্যে আগে আগে (মসজিদে) গমণের ফযীলত
  • ১৯৪. জুমু’আর সালাতের ওয়াক্ত সম্পর্কে
  • ১৯৫. জুমু’আর দিন খুতবা শোনা ও খুতবার সময় চুপ থাকা
  • ১৯৬. যে ব্যক্তি ইমামের খুতবা দেওয়ার সময় মসজিদে প্রবেশ করে, তার সম্পর্কে
  • ১৯৭. জুমু’আর দিন খুতবায় কুরআন তিলাওয়াত করা প্রসঙ্গে
  • ১৯৮. খুতবার মধ্যে কথা বলা
  • ১৯৯. খুতবা সংক্ষেপ করা সম্পর্কে
  • ২০০. দুই খুতবার মাঝে বসা
  • ২০১. খুতবার মাঝে ইমাম কিভাবে ইশারা করবেন
  • ২০২. খুতবা দেওয়ার সময় ইমামের অবস্থান
  • ২০৩. জুমু’আর সালাতের কিরাআত
  • ২০৪. (বিশেষ) একটি মুহুর্ত যা জুমু’আর দিনে রয়েছে বলে বর্ণিত হয়েছে
  • ২০৫. যে ব্যক্তি ‘ওযর’ (শরীয়তসম্মত কারণ) ব্যতীত জুমু’আ পরিত্যাগ করে, তার সম্পর্কে
  • ২০৬. জুমু’আর ফযীলত
  • ২০৭. বা’দাল জুমু’আ (জুমু’আর পরের সুন্নাত/নফল) সালাত সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছ
  • ২০৮. বিতর সম্পর্কে
  • ২০৯. বিতর আদায়ের ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান
  • ২১০. বিতর কত রাকা’আত
  • ২১১. বিতরের ওয়াক্ত সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ২১২. বিতরের সালাতের কিরা’আত
  • ২১৩. সাওয়ারীর পিঠে (আরোহী অবস্থায়) বিতর আদায়
  • ২১৪. কুনুতের দু’আ
  • ২১৫. বিতর সালাতের পরে দু’ রাকা’আত সালাত আদায় প্রসঙ্গে
  • ২১৬. রুকূ’র পরে ‘কুনুত’ পাঠ করা
  • ২১৭. ঈদের দিন (সালাতের উদ্দেশ্যে) বের হওয়ার পূর্বে কিছু খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ২১৮. দু’ ঈদের সালাতে কোনো আযান ও ইক্বামাত নেই এবং সালাত হবে খুতবার পূর্বে
  • ২১৯. ঈদের সালাতের পূর্বেও কোনো সালাত নেই, আবার এর পরেও কোনো সালাত নেই
  • ২২০. দু’ ঈদের সালাতে তাকবীর
  • ২২১. দু’ ঈদের সালাতের কিরা’আত
  • ২২২. সাওয়ারীর উপর খুতবা দান
  • ২২৩. দু’ ঈদের সালাতের জন্য নারীদের বের হওয়া
  • ২২৪. ঈদের দিন সাদাকা করার জন্য অনুপ্রাণিত করা
  • ২২৫. যখন দু’ ঈদ (তথা ঈদ ও জুমু’আ) একই দিনে একত্রিত হয়
  • ২২৬. ঈদের ময়দানে এক রাস্তা দিয়ে গমণ করা এবং তা ভিন্ন অন্য রাস্তা দিয়ে ফিরে আসা
  • ৩. যাকাত অধ্যায় (كتاب الزكاة) ৬৭ টি | ১৬৫২-১৭১৮ পর্যন্ত
  • ১. যাকাত ফরয সম্পর্কে
  • ২. যে সকল মিসকীনকে সাদাকা দেয়া যায়
  • ৩. যে ব্যক্তি উট, গরু ও ছাগলের যাকাত আদায় করে না (তার পরিণতি)
  • ৪. ছাগলের যাকাত
  • ৫. গরুর যাকাত
  • ৬. উটের যাকাত
  • ৭. রৌপ্য মুদ্রার যাকাত প্রসঙ্গে
  • ৮. বিচ্ছিন্ন মালকে একত্র করা এবং একত্রিত মালকে বিচ্ছিন্ন করা নিষেধ
  • ৯. লোকদের সর্বোত্তম মালসমূহ থেকে সাদাকা (যাকাত) আদায় করা নিষেধ
  • ১০. যে সকল জীব-জন্তুর উপর সাদাকা (যাকাত) ওয়াজিব নয়
  • ১১. যে পরিমাণ ফসল, সোনা ও রূপায় যাকাত ওয়াজিব হয় না
  • ১২. অগ্রিম যাকাত আদায়
  • ১৩. যাকাত ছাড়াও মাল-সম্পদে যা ওয়াজিব (হক্ব) রয়েছে
  • ১৪. যে ব্যক্তি ধনী ব্যক্তিকে সাদাকা করে
  • ১৫. যাদের জন্য সাদাকা নেওয়া বৈধ
  • ১৬. নাবী (ﷺ) ও তাঁর আহলে বাইতের (পরিবারের সদস্যদের) জন্য সাদাকা বৈধ নয়
  • ১৭. সচ্ছল ব্যক্তির জন্য কোনো কিছু চাওয়ার ক্ষেত্রে বাড়াবাড়ি করা
  • ১৮. চাওয়া থেকে বিরত থাকা
  • ১৯. হাদিয়া বা দান ফিরিয়ে দেয়া নিষেধ
  • ২০. (কারো কাছে কোনো কিছু) চাওয়া নিষেধ
  • ২১. কোনো লোকের জন্য কোন্ অবস্থায় সাদাকা করা মুস্তাহাব?
  • ২২. উপরের হাত (দাতার হাত)-এর মর্যাদা সম্পর্কে
  • ২৩. কো্ন্ সাদাকা সর্বোত্তম?
  • ২৪. সাদাকা করতে অনুপ্রাণিত করা
  • ২৫. কোনো লোকের সমস্ত সম্পদ সাদাকা করা নিষেধ
  • ২৬. যে ব্যক্তি তার সম্পদের পুরোটাই সাদাকা করে দেয়
  • ২৭. সাদাকাতুল ফিতর (যাকাতুল ফিতর) সম্পর্কে
  • ২৮. ওশর (ফল-ফসলের যাকাত) আদায়ের কর্মাচারী হওয়া অপছন্দনীয়
  • ২৯. বৃষ্টির পানি দ্বারা উৎপন্ন এবং (কৃত্রিম) সেচের দ্বারা উৎপাদিত ফসলের উশর (যাকাত) আদায়:
  • ৩০. 'রিকায' (গুপ্ত ধন বা খনি) হতে প্রাপ্ত সম্পদে’র (যাকাত) সম্পর্কে
  • ৩১. সাদাকা (যাকাত) আদায়কারী কর্মাচারীকে হাদীয়া দেয়া হলে তা কার জন্য?
  • ৩২. যাকাত আদায়কারী কর্মচারী যেন তোমাদের নিকট হতে সন্তুষ্ট হয়ে ফিরে আসে
  • ৩৩. কেউ কোনো কিছু চাইলে তাকে কিছু না দিয়ে ফিরিয়ে দেয়া অপছন্দনীয়
  • ৩৪. যে ব্যক্তি কোনো শর্তে ইসলাম গ্রহণ করে
  • ৩৫. সাদাকা (যাকাতের) ফযীলত সম্পর্কে
  • ৩৬. দ্রুতগামী ঘোড়ায় সাদাকা (যাকাত) নেই
  • ৩৭. যার জন্য সাদাকা নেয়া হালাল (বৈধ)
  • ৩৮. আত্মীয়-স্বজনদেরকে যাকাত দেওয়া
  • ৪. সাওম অধ্যায় (كتاب الصوم) ১০২ টি | ১৭১৯-১৮২০ পর্যন্ত
  • ১. সন্দেহযুক্ত দিবসে সিয়াম পালন নিষেধ
  • ২. চাঁদ দেখে রোযা রাখা
  • ৩. নতুন চাঁদ দেখে যা বলতে হয়
  • ৪. চাঁদ দেখার পূর্বেই রোযাকে এগিয়ে নিয়ে আসা (আগেভাগে রোযা রাখা) নিষেধ
  • ৫. মাস ঊনত্রিশ দিনেও হয়
  • ৬. রমযানের চাঁদ দেখার ব্যাপারে সাক্ষ্য গ্রহণ
  • ৭. রোযাদার কখন সেহরীতে পানাহার করা হতে বিরত হবে
  • ৮. দেরীতে সাহারী খাওয়া মুস্তাহাব হওয়া সম্পর্কে
  • ৯. সাহরী খাওয়ার ফযীলত
  • ১০. যে ব্যক্তি রাত থাকতেই সিয়ামের সংকল্প করেনি
  • ১১. দ্রুত (ওয়াক্ত হওয়ার সাথে সাথে) ইফতার করা
  • ১২. যা দিয়ে ইফতার করা মুস্তাহাব (পছন্দনীয়)
  • ১৩. যে ব্যক্তি কোনো রোযাদারকে ইফতার করায়, তার ফযীলত
  • ১৪. সাওমে বিসাল (পানাহার না করে বিরতিহীনভাবে একটানা রোযা রাখা) নিষেধ
  • ১৫. সফরে রোযা রাখা
  • ১৬. মুসাফিরের জন্য রোযা ভঙ্গ করার অনুমতি রয়েছে
  • ১৭. কোনো লোক সফরের উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর কত দূর গিয়ে রোযা ভঙ্গ করতে পারবে:
  • ১৮. যে ব্যক্তি রমযান মাসে ইচ্ছাকৃতভাবে একদিনও রোযা ভঙ্গ করে
  • ১৯. যে ব্যক্তি রমযান মাসে দিনের বেলায় স্ত্রী-সহবাস করে, তার সম্পর্কে
  • ২০. কোনো মহিলার স্বামীর অনুমতি ব্যতীত নফল রোযা রাখা নিষেধ
  • ২১. রোযাদারের জন্য (স্ত্রীকে) চুম্বন করার অনুমতি রয়েছে
  • ২২. যে ব্যক্তি রোযা রাখার ইচ্ছা নিয়ে জুনুবী’ অবস্থায় ভোরে ওঠে, তার সম্পর্কে
  • ২৩. যে (রোযাদার) ব্যক্তি ভুলে যাওয়ার কারণে (কোনো কিছু) খেয়ে ফেলে, তার সম্পর্কে
  • ২৪. রোযাদারের বমি করা
  • ২৫. এ (বমি করার) ব্যাপারে অনুমতি
  • ২৬. হিজামাহ (শিঙা লাগানো) রোযাদারের রোযা ভেঙ্গে দেয়
  • ২৭. যে রোযাদার ব্যক্তি গীবত করে, তার সিয়াম (এর সাওয়াব) নষ্ট হয়ে যায়
  • ২৮. রোযাদার ব্যক্তির সুরমা ব্যবহার করা
  • ২৯. আল্লাহ তা’আলার বাণী: 'ফলে তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ মাস পাবে, সে যেন এ মাসে রোযা রাখে' - এর ব্যাখ্যা সম্পর্কে
  • ৩০. যে ব্যক্তি নফল রোযার নিয়াত করে সকালে (ঘুম থেকে) উঠে এরপর রোযা ভেঙ্গে ফেলে, তার সম্পর্কে
  • ৩১. রোযাদারকে খাওয়ার জন্য আহবান করা হলে সে যেনো বলে 'আমি রোযাদার'
  • ৩২. রোযাদারের নিকট বসে খাওয়া হলে (রোযাদার যে ফযীলত লাভ করে), তা সম্পর্কে
  • ৩৩. শা’বান কে রমযানের সাথে সংযুক্ত করা
  • ৩৪. শা’বান মাসের অর্ধেক অতিক্রান্ত হওয়ার পরে সিয়াম পালন করা নিষিদ্ধ
  • ৩৫. মাসের শেষের দিকে রোযা রাখা
  • ৩৬. নাবী (ﷺ) এর সিয়াম সম্পর্কে
  • ৩৭. সারা বছর রোযা রাখা নিষেধ
  • ৩৮. প্রতি মাসে তিনদিন রোযা রাখা প্রসঙ্গে
  • ৩৯. জুম’আর দিবসে সিয়াম পালন নিষেধ
  • ৪০. শনিবার রোযা রাখা নিষেধ
  • ৪১. সোমবার ও বৃহস্পতিবার রোযা রাখা প্রসঙ্গে
  • ৪২. দাউদ (আ.) এর রোযা
  • ৪৩. ইয়ামুল ফিতর ও ইয়ামুদ আযহা (দু’ঈদের দিন) রোযা রাখা নিষেধ
  • ৪৪. শাওয়াল মাসে ছয়টি রোযা রাখা
  • ৪৫. মুহাররম মাসের রোযা
  • ৪৬. আশুরার রোযা সম্পর্কে
  • ৪৭. আরাফার দিবসের সিয়াম
  • ৪৮. 'আইয়্যামুত তাশরীক' এ সিয়াম পালন নিষেধ
  • ৪৯. কোনো লোক মৃত্যুবরণ করলো কিন্তু তার উপর (ফরয কিংবা ওয়াজিব) রোযা রয়েছে
  • ৫০. সিয়ামের ফযীলত সম্পর্কে
  • ৫১. যার নিকট ইফতার করে, তার জন্য রোযাদারের দু’আ
  • ৫২. (যিলহজ্জের প্রথম) দশদিনের আমলের ফযীলত
  • ৫৩. রমযান মাসের ফযীলত সম্পর্কে
  • ৫৪. রমযানে মাসে রাত্রি জাগরণ (কিয়ামুল্লাইল)-এর ফযীলত
  • ৫৫. নাবী (ﷺ) এর ই’তিকাফ
  • ৫৬. লাইলাতুল ক্বদর সম্পর্কে
  • ৫. হজ্জ অধ্যায় (كتاب المناسك) ১৬২ টি | ১৮২১-১৯৮২ পর্যন্ত
  • ১. যে ব্যক্তি হজ্জ্ব করার ইচ্ছা করে, সে যেনো আগে আগেই তা সম্পাদন করে
  • ২. যে ব্যক্তি (সক্ষমতা সত্ত্বেও) হজ্জ না করে মৃত্যু বরণ করে
  • ৩. নাবী (ﷺ) এর হজ্জ সম্পর্কে- তিনি একবার হজ্জ করেছেন
  • ৪. হজ্জ কিভাবে ফরয হলো
  • ৫. হজ্জের মীকাতসমূহ
  • ৬. ইহরাম অবস্থায় গোসল করা প্রসঙ্গে
  • ৭. হজ্জ ও উমরার ফযীলত সম্পর্কে
  • ৮. কোন্ প্রকারের হজ্জ উত্তম
  • ৯. মুহরিম (ইহরামরত ব্যক্তি) কোন্ প্রকার কাপড় পরিধান করবে
  • ১০. ইহরামরত অবস্থায় সুগন্ধি ব্যবহার
  • ১১. নিফাসগ্রস্ত ও হায়িযগ্রস্ত মহিলাগণ হজ্জের নিয়তে মীকাতে পৌছলে (কী করবে)
  • ১২. কোন্ সময় ইহরাম বাঁধা মুস্তাহাব
  • ১৩. তালবিয়া সম্পর্কে
  • ১৪. তালবিয়াতে কণ্ঠস্বর উচ্চ করা সম্পর্কে
  • ১৫. হজ্জে শর্তারোপ করা
  • ১৬. ইফরাদ হজ্জ প্রসঙ্গে
  • ১৭. কিরাণ হজ্জ প্রসঙ্গে
  • ১৮. 'তামাত্তু' হজ্জ সম্পর্কে
  • ১৯. ইহরামরত ব্যক্তি ইহরাম অবস্থায় কোন কোন প্রাণী হত্যা করতে পারবে
  • ২০. মুহরিম ব্যক্তির শিঙা লাগানো
  • ২১. মুহরিম (ইহরামরত) অবস্থায় বিয়ে করা প্রসঙ্গে
  • ২২. যে প্রাণীকে মুহরিম (ইহরামরত) ব্যক্তি নিজে শিকার করেনি - এমন প্রাণী গোশত খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ২৩. জীবিত ব্যক্তির পক্ষ হতে (বদলী) হজ্জ করা প্রসঙ্গে
  • ২৪. মৃত ব্যক্তির পক্ষ হতে হজ্জ পালন
  • ২৫. হাজর (আসওয়াদ) চুম্বন করা প্রসঙ্গে
  • ২৬. হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করার ফযীলত
  • ২৭. যে ব্যক্তি (তাওয়াফের সময়) তিনবার রমল করে (দৌড়ে চলে) এবং চারবার স্বাভাবিকভাবে হেঁটে চলে
  • ২৮. রমল করার সময় চাঁদর ডান বগলের নিচ দিয়ে তার দু‘পাশ বাম কাঁধে পেঁচিয়ে পরিধান করা
  • ২৯. কিরাণ হজ্জকারীর তাওয়াফ
  • ৩০. বাহনে আরোহী অবস্থায় তাওয়াফ করা
  • ৩১. (কোনো মহিলা) হায়িযগ্রস্ত হলে তার হজ্জের ক্ষেত্রে সে যেসকল কাজ সম্পাদন করবে
  • ৩২. তাওয়াফের সময় কথা বলা
  • ৩৩. মাক্বামে ইবরাহীমের পিছনে সালাত আদায় করা
  • ৩৪. হজ্জের সুন্নাত (পদ্ধতি) সম্পর্কে
  • ৩০. মুহরিম অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে তার জন্য করণীয়
  • ৩৬. তাওয়াফে এবং সাফা ও মারওয়ার মাঝে সাঈ করার সময় আল্লাহর যিকির করা
  • ৩৭. উমরাহকে হজ্জের মধ্যে প্রবেশ করানো সম্পর্কে
  • ৩৮. যে ব্যক্তি হজ্জের মাসসমূহে উমরাহ করে
  • ৩৯. নাবী (ﷺ) কতবার উমরা করেছেন
  • ৪০. রমযান মাসে উমরাহ করার ফযীলত
  • ৪১. উমরাহ’র মীকাতসমূহ
  • ৪২. হাজরে আসওয়াদে চুম্বন করা প্রসঙ্গে
  • ৪৩. কা’বার অভ্যন্তরে সালাত আদায় করা
  • ৪৪. হিজর বাইতুল্লাহ’র-ই অংশ বিশেষ
  • ৪৫. তাহসীব (তথা মুহাসসাবে ঘুমানো) সম্পর্কে
  • ৪৬. মিনায় অবস্থানকালে আরাফাতে যাওয়া পর্যন্ত কত ওয়াক্ত সালাত আদায় করতে হয়
  • ৪৭. মিনায় সালাত ক্বসর করা
  • ৪৮. মিনা হতে আরাফাতে আগমণ করার সময় কী কী করতে হবে
  • ৪৯. আরাফার ময়দানে অবস্থান করা
  • ৫০. আরাফাতের সকল স্থানই মাওকুফ (অবস্থানস্থল)
  • ৫১. আরাফাত হতে প্রত্যাবর্তনের সময় কিভাবে চলবে
  • ৫২. (মুযদালিফায়) দু’ সালাত একত্রে আদায় করা
  • ৫৩. রাতের বেলায় মুযদালিফা হতে প্রত্যাবতর্নের অনুমতি প্রসঙ্গে
  • ৫৪. যার দ্বারা হজ্জ পরিপূর্ণ হয়
  • ৫৫. মুযদালিফা হতে প্রত্যাবর্তনের সময়
  • ৫৬. মুহাসসির উপত্যকায় দ্রুত চলা
  • ৫৭. (হজ্জ ও উমরার সফরে) শত্রু দ্বারা বাধাপ্রাপ্ত হলে
  • ৫৮. কোন্ সময় জামরাতুল আকাবায় পাথর নিক্ষেপ করতে হবে
  • ৫৯. (জামরায়) ‘খযফের’ কংকরের ন্যায় (ছোট) কংকর নিক্ষেপ করা সম্পর্কে
  • ৬০. বাহনে আরোহী অবস্থায় জামরায় পাথর নিক্ষেপ করা সম্পর্কে
  • ৬১. বাতনিল ওয়াদী হতে কংকর নিক্ষেপ এবং প্রত্যেকবার কংকর নিক্ষেপের সময় তাকবীর পাঠ
  • ৬২. কুরবানী হিসেবে গরুই যথেষ্ট
  • ৬৩. যিনি বলেন, নারীদের মাথামুণ্ডন নেই
  • ৬৪. (পুরুষদের জন্য) চুল খাটো করার চেয়ে মাথা মুণ্ডন করে ফেলার ফযীলত
  • ৬৫. যে ব্যক্তি তার হজ্জের কার্যসমূহের মধ্যে কোনো একটির পূর্বে অপরটি করে ফেলে, তার সম্পর্কে
  • ৬৬. যখন কুরবানীর পশু ক্লান্ত হয়ে চলার অযোগ্য হয়ে যায়, তখন তার ব্যাপারে সুন্নাত
  • ৬৭. যিনি বলেন, হাদী বা কুরবানীর পশু হিসেবে একটি ছাগলই যথেষ্ট হবে
  • ৬৮. কুরবানীর পশুকে কুরবানী হিসেবে চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে জখম করা: কিভাবে জখম করা হবে
  • ৬৯. কুরবানীর পশুর উপর আরোহন করা সম্পর্কে
  • ৭০. উটকে দণ্ডায়মান অবস্থায় নাহর (কুরবানী) করা প্রসঙ্গে
  • ৭১. হজ্জের মৌসূমে (সময়ে) খুতবা দেওয়া
  • ৭২. ইয়ামুন নাহর (কুরবানীর দিন) খুতবা প্রদান প্রসঙ্গে
  • ৭৩. যে মহিলা (তাওয়াফে) যিয়ারতের পরে হায়িযগ্রস্ত হয়ে পড়ে, (তার করণীয় কি)
  • ৭৪. উলঙ্গ অবস্থায় কেউ বায়তুল্লাহ তাওয়াফ করতে পারবে না
  • ৭৫. বাইতুল্লাহ দৃষ্টিগোচর হলে হাত তুলবে না
  • ৭৬. মুসলিমের মর্যাদা সম্পর্কে
  • ৭৭. সাফা ও মারওয়ার মধ্যবর্তী স্থানে সা’ঈ করা প্রসঙ্গে
  • ৭৮. কিরান হজ্জ সম্পর্কে
  • ৭৯. সালাতের ওয়াক্ত ব্যতীত অন্য সময়ে তাওয়াফ করা
  • ৮০. দিনের বেলায় বাইতুল্লাহতে প্রবেশ করা সম্পর্কে
  • ৮১. যে রাস্তা দিয়ে মক্কায় প্রবেশ করবে, সেই সম্পর্কে
  • ৮২. কোনো ব্যক্তি কখন তালবিয়া পাঠ করবে
  • ৮৩. মুহরিম ব্যক্তি চোখে অসুখ হলে কি করবে
  • ৮৪. তাওয়াফের পর (তাওয়াফকারী) ব্যক্তি কোথায় সালাত আদায় করবে
  • ৮৫. বিদায়ী তাওয়াফ প্রসঙ্গে
  • ৮৬. যে ব্যক্তি তার নিজ শহরে অবস্থান করে, অথচ তার হাদী (কুরবাণীর জন্তু) পাঠিয়ে দেয়, তার সম্পর্কে
  • ৮৭. মিনায় কোনো কিছু নির্মাণ করা মাকরূহ (অপছন্দনীয়) হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৮৮. হজ্জ বা উমরার ইহরাম ব্যতীতই মক্কায় প্রবেশ করা সম্পর্কে
  • ৮৯. কুরবানীর পশুর গোশত হতে কসাইকে কোনো কিছুই প্রদান করা যাবে না
  • ৯০. (মুহরিম অবস্থায়) ‘যবুউ’ (বেজী বা খাটাশ জাতীয় একটি প্রাণী) শিকার করলে তার ক্ষতিপূরণ সম্পর্কে
  • ৯১. যে ব্যক্তি ওযরের কারণে মিনায় অবস্থানকালীন রাতসমূহ মক্কায় কাটালো- তার সম্পর্কে
  • ৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي) ৫৭ টি | ১৯৮৩-২০৩৯ পর্যন্ত
  • ১. কুরবানী বিষয়ক সুন্নাত (পদ্ধতি)
  • ২. নাবী (ﷺ) এর যে হাদীস হতে দলীল যে, কুরবানী করা ওয়াজিব নয়
  • ৩. কুরবানীতে যা জায়েয নয়
  • ৪. যে সকল পশু কুরবানী করা জায়িয
  • ৫. উট সাত জনের পক্ষ হতে এবং গরুও সাতজনের পক্ষ হতে (কুরবানী করা)
  • ৬. কুরবানীর গোশত সম্পর্কে
  • ৭. ইমামের পূর্বে যবেহ করা সম্পর্কে
  • ৮. 'ফারাআ' বা 'আতীরা'
  • ৯. আক্বীক্বার সুন্নাত (পদ্ধতি)
  • ১০. উত্তমভাবে যবেহ করা প্রসঙ্গে
  • ১১. যে সকল বস্তু দ্বারা যবেহ করা জায়েয
  • ১২. কূপে পতিত পশু যবেহ করা সম্পর্কে
  • ১৩. পশুর অঙ্গছেদনের নিষেধাজ্ঞা
  • ১৪. কিছু গোশত পাওয়া গেলো, তবে জানা নেই যে, তা যবেহের সময় আল্লাহর নাম উচ্চারণ করা হয়েছে কিনা- (তা খাওয়া যাবে কি-না)
  • ১৫. কোন চতুষ্পদ জন্তু পালিয়ে গেলে
  • ১৬. যে ব্যক্তি অযথা কোনো প্রাণীকে হত্যা করে
  • ১৭. পশুর গর্ভস্থ বাচ্চার মাতার যবেহ করাই তার যবেহ বলে গণ্য- এ সম্পর্কে
  • ১৮. যে সকল হিংস্র জন্তু খাওয়া যাবে না
  • ১৯. হিংস্র জন্তুর চামড়া পরিধান করা নিষেধ
  • ২০. মৃত জন্তুর চামড়া হতে উপকৃত হওয়া
  • ২১. গৃহপালিত গাধার গোশত খাওয়া সম্পর্কে
  • ২২. ঘোড়ার গোশত খাওয়া সম্পর্কে
  • ২৩. লুটতরাজ করা নিষিদ্ধ
  • ২৪. নিরূপায় ব্যক্তির জন্য মৃত জন্তুর গোশত খাওয়ার সম্পর্কে
  • ২৫. দুগ্ধদোহনকারী দুধ দোহনের জন্য কষ্টে পড়ে যায়, তার সম্পর্কে
  • ২৬. ব্যাঙ ও মৌমাছি হত্যা করা নিষেধ
  • ২৭. গিরগিটি জাতীয় প্রাণী হত্যা করা
  • ২৮. ‘জাল্লালাহ’ (নাপাকী দ্রব্য আহারকারী) প্রাণী ও এ সম্পর্কিত নিষেধাজ্ঞা
  • ৭. শিকার অধ্যায় (كتاب الصيد) ১৭ টি | ২০৪০-২০৫৬ পর্যন্ত
  • ১. কুকুর শিকারের উদ্দেশ্যে পাঠানোর সময় বিসমিল্লাহ বলা এবং কুকুরের শিকার (খাওয়া)
  • ২. পশু রক্ষার জন্য কিংবা শিকারের জন্য কুকুর পালন সম্পর্কে
  • ৩. কুকুর হত্যা সম্পর্কে
  • ৪. তীরের ফলার আঘাতে নিহত শিকারের ব্যাপারে
  • ৫. ফড়িং (পঙ্গপাল) খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ৬. সাগরের শিকার সম্পর্কে
  • ৭. খরগোশের গোশত খাওয়া সম্পর্কে
  • ৮. 'যব্ব' (গুইসাপ সদৃশ মরুভূমির একটি প্রানী) জাতীয় প্রাণী খাওয়া সম্পর্কে
  • ৯. কোনো শিকারের কর্তিত অঙ্গ (-এর হুকুম)
  • ৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة) ৭০ টি | ২০৫৭-২১২৬ পর্যন্ত
  • ১. খাওয়ার পূর্বে বিসমিল্লাহ বলা
  • ২. কোনো ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ালে তার জন্য দু’আ করা
  • ৩. খাওয়া শেষ করার পর দু’আ
  • ৪. খাবারের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ
  • ৫. আঙ্গুল চেটে খাওয়া সম্পর্কে
  • ৬. খাওয়ার সময় তোয়ালে ব্যবহার সম্পর্কে
  • ৭. থালা-পাত্র চেটে খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ৮. খাদ্যের কোনো গ্রাস পড়ে গেলে
  • ৯. ডানহাতে খাবার খাওয়া
  • ১০. তিন আঙ্গুল দিয়ে আহার করা
  • ১১. অতিথি আপ্যায়ন সম্পর্কে
  • ১২. খাদ্যে মাছি পড়লে
  • ১৩. মু’মিন এক পেটে খায়
  • ১৪. একজনের খাবার দু’জনের জন্য যথেষ্ট হবে
  • ১৫. যে ব্যক্তি তার সামনের দিক থেকে খায়
  • ১৬. ছারীদের একপাশ থেকে খেয়ে না নেয়া পর্যন্ত এর মধ্যভাগ হতে খাওয়ার নিষেধাজ্ঞা
  • ১৭. গরম খাদ্য খাওয়া নিষেধ
  • ১৮. কোন্ তরকারী রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর নিকট সর্বাধিক প্রিয়
  • ১৯. লাউ বা কদু সম্পর্কে
  • ২০. যাইতুনের উপকারীতা প্রসঙ্গে
  • ২১. রসূন খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ২২. মুরগীর গোশত খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ২৩. যে ব্যক্তি মুত্তাকী লোককে ব্যতীত অন্যদেরকে খাদ্য খাওয়াতে অপছন্দ করে
  • ২৪. যে ব্যক্তি দু’টি খাবারকে একত্রে খাওয়া দোষণীয় মনে করেন না
  • ২৫. একবারে (দু’টি করে খাদ্যবস্তু) খাওয়ার নিষেধাজ্ঞা
  • ২৬. খেজুর খাওয়া সম্পর্কে
  • ২৭. খাওয়া শেষে (হাত) ধোয়া সম্পর্কে
  • ২৮. ওয়ালীমা (বিবাহোত্তর ভোজ) প্রসঙ্গে
  • ২৯. ‘সারীদ’-এর শ্রেষ্ঠত্ব
  • ৩০. যে ব্যক্তি (হাত দিয়ে) না ছিঁড়ে বরং (দাঁত দিয়ে) কামড়ে গোশত খেতে পছন্দ করে, তার সম্পর্কে
  • ৩১. হেলান দিয়ে বসে খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ৩২. (মওসুমের) প্রথম দিকের পাকা ফল প্রসঙ্গে
  • ৩৩. খাওয়ার সময় চাকর-বাকরদের প্রতি সৌজন্যমুলক আচরণ করা
  • ৩৪. মিষ্টি দ্রব্য ও মধু প্রসঙ্গে
  • ৩৫. ওযু ছাড়াই খাওয়া ও পান করা প্রসঙ্গে
  • ৩৬. জুনুবী অবস্থায় খাওয়া
  • ৩৭. (রান্নার সময়) হাঁড়িতে বেশি পরিমাণে ঝোল রাখা প্রসঙ্গে
  • ৩৮. খাওয়ার সময় জুতা-স্যান্ডেল খুলে রাখা প্রসঙ্গে
  • ৩৯. লোকদেরকে খাদ্য খাওয়ানো প্রসঙ্গে
  • ৪০. দাওয়াত প্রসঙ্গে
  • ৪১. ঘি-এর মধ্যে ইদুর পড়ে মারা গেলে
  • ৪২. খিলাল প্রসঙ্গে
  • ৯. পানীয় অধ্যায় (كتاب الأشربة) ৪৮ টি | ২১২৭-২১৭৪ পর্যন্ত
  • ১. মদ সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ২. মদ কিভাবে হারাম হয়েছিলো
  • ৩. মদপানকারীদের উপর কঠোর হুঁশিয়ারী
  • ৪. মদ পরিবেশন করা হয় এমন খানায় বসার নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে
  • ৫. মাদকাসক্ত ব্যক্তি সম্পর্কে
  • ৬. মাদকদ্রব্যে কোনো আরোগ্য নেই
  • ৭. যে সকল দ্রব্য থেকে মদ তৈরী হয়
  • ৮. নেশা সৃষ্টিকারী দ্রব্য সম্পর্কে যা বলা হয়েছে
  • ৯. মদ ক্রয়-বিক্রয়ের নিষেধাজ্ঞা
  • ১০. মদ পানের শাস্তি
  • ১১. মদপানকারীর ব্যাপারে কঠোর সতর্কবাণী
  • ১২. যে সকল পাত্রে নাবী (ﷺ) এর জন্য নাবীয প্রস্তুত করা হয়েছে
  • ১৩. আঙ্গুর বা কিশমিশ ভেজানো শরবত সম্পর্কে
  • ১৪. কলসে নাবীয প্রস্তুত এবং এতে যা কিছু ভিজিয়ে রাখা হয় তা নিষিদ্ধ
  • ১৫. দু’টি বস্তু একত্রে মিশ্রন তৈরী করা নিষেধ সম্পর্কে
  • ১৬. আঙ্গুর কে ‘কারম’ বলা নিষেধ সম্পর্কে
  • ১৭. মদকে সিরকায় পরিণত করার নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে
  • ১৮. পান করার ক্ষেত্রে সুন্নাত কী?
  • ১৯. মশকের মুখে মুখ লাগিয়ে পানি পান করা নিষেধ
  • ২০. তিন নিঃশ্বাসে পানি পান করা সম্পর্কে
  • ২১. যিনি এক নিঃশ্বাসে পানি পান করেন, তাঁর সম্পর্কে
  • ২২. যিনি প্রবাহমান নদী হতে চুমুক দিয়ে পানি পান করেন, তাঁর সম্পর্কে
  • ২৩. দাঁড়িয়ে পান করা সম্পর্কে
  • ২৪. যিনি দাঁড়িয়ে পান করা অপছন্দ করেন
  • ২৫. রূপার পাত্রে পান করা
  • ২৬. পাত্র ঢেকে রাখা সম্পর্কে
  • ২৭. পানপাত্রে ফুঁক দেওয়া নিষেধ
  • ২৮. লোকদেরকে পানি পরিবেশনকারীর সর্বশেষে পান করা প্রসঙ্গে
  • ১০. স্বপ্ন অধ্যায় (كتاب الرؤيا) ২৮ টি | ২১৭৫-২২০২ পর্যন্ত
  • ১. আল্লাহ তা’আলার বাণী: “তাদের জন্য দুনিয়ার জীবনে রয়েছে সুসংবাদ।” (ইউনূস: ৬৪)
  • ২. মুসলিমের স্বপ্ন নবুওয়াতের ছেচল্লিশ ভাগের এক ভাগ
  • ৩. নবুওয়াত সমাপ্ত হয়ে গেছে, তবে মুবাশশিরাত বা সুসংবাদ অবশিষ্ট রয়ে গেছে
  • ৪. নাবী (ﷺ)-কে স্বপ্নে দেখা প্রসঙ্গে
  • ৫. যে ব্যক্তি অপছন্দনীয় স্বপ্ন দেখল
  • ৬. স্বপ্ন তিন প্রকার
  • ৭. যে ব্যক্তি যত সত্যবাদী তার স্বপ্ন ততো অধিক সত্য হয়ে হয়ে থাকে
  • ৮. কোনো লোকের জন্য স্বপ্ন বানিয়ে বলা নিষেধ
  • ৯. ভোরের স্বপ্ন অধিক সত্যে পরিণত হয়
  • ১০. আলিম কিংবা শুভাকাঙ্খী ব্যতীত অন্য কারো নিকট স্বপ্নের ব্যাখ্যা চাওয়া অপছন্দনীয়
  • ১১. স্বপ্ন বর্ণনা না করা হলে তা কার্যকর হয় না
  • ১২. স্বপ্নে মহান আল্লাহ কে দেখা সম্পর্কে
  • ১৩. স্বপ্নে জামা, কূপ, দুধ, মধূ, ঘি, খেজুর ও অন্যান্য জিনিস দেখা
  • ১১. বিবাহ অধ্যায় (كتاب النكاح) ৯৮ টি | ২২০৩-২৩০০ পর্যন্ত
  • ১. বিবাহে উৎসাহ দান
  • ২. যে সামর্থ রাখে, সে যেন বিয়ে করে
  • ৩. বিয়ে না করা বা স্ত্রী সংসর্গ ত্যাগ করা নিষিদ্ধ
  • ৪. স্ত্রী লোকের চারটি বৈশিষ্ট্য দেখে বিয়ে করা হয়
  • ৫. বাগদানের সময় স্ত্রীলোককে দেখার অনুমতি
  • ৬. কোনো লোক যখন বিয়ে করে, তখন তাকে যা বলা (দু’আ করা) হবে
  • ৭. এক (মুসলিম) ভাইয়ের বিয়ের প্রস্তাবের উপর অপর জনের প্রস্তাব দেয়া নিষেধ
  • ৮. যে অবস্থায় কোনো লোকের জন্য বিবাহের প্রস্তাব দেওয়া জায়েয হয়
  • ৯. শিগার’ বা আপন বোন বা নিকটস্থ কোনো মেয়েকে মাহর ছাড়া একে অপরের নিকট বিবাহ দেয়ার নিষেধাজ্ঞা
  • ১০. নেককার পুরুষের সাথে নেককার স্ত্রীলোকের বিবাহ সম্পর্কে
  • ১১. ওলী (অভিভাক) ব্যতীত বিয়ে নিষিদ্ধ
  • ১২. ইয়াতীম মেয়ের বিয়ে প্রসঙ্গে
  • ১৩. কুমারী ও অকুমারী (বিধবা বা তালাকপ্রাপ্তা) মেয়েদের থেকে সম্মতি গ্রহণ
  • ১৪. অকুমারী (বিধবা বা বিপত্নীক) নারীকে তার অপছন্দ মতে তার ওলী বিয়ে দিলে
  • ১৫. কোনো নারীকে দুই জন অভিভাবক বিয়ে দিলে
  • ১৬. নারীদের সাথে মুত’আহ বিয়ে করা নিষিদ্ধ
  • ১৭. মুহরিম ব্যাক্তির বিবাহ
  • ১৮. নাবী (ﷺ) এর স্ত্রীগণের এবং তাঁর কন্যাগণের মোহর কেমন ছিলো
  • ১৯. কোন কোন জিনিস মোহরানা হিসেবে জায়েয হতে পারে
  • ২০. বিয়ের খুতবাহ
  • ২১. বিবাহে শর্ত দেওয়া
  • ২২. ওয়ালীমাহ সম্পর্কে
  • ২৩. ওয়ালীর দাওয়াত কবুল করা প্রসঙ্গে
  • ২৪. স্ত্রীগণের মাঝে সমতা বিধান করা
  • ২৫. স্ত্রীগণের মাঝে পালা বন্টন
  • ২৬. যে ব্যক্তির নিকট (সর্বদা) কোনো একজন স্ত্রী বিদ্যমান থাকে
  • ২৭. ছাইয়্যেব (অকুমারী) ও কুমারী মেয়ের সাথে বিয়ের পরে অবস্থান (এর পরিমাণ)
  • ২৮. যে ব্যক্তি শাওয়াল মাসে তাঁর স্ত্রীর সাথে বাসর যাপন করেন
  • ২৯. সহবাসের সময় (দু’আয়) যা বলতে হয়
  • ৩০. নারীদের পশ্চাদ্দারে গমণ করা নিষিদ্ধ
  • ৩১. যে ব্যক্তি কোনো মহিলাকে দেখে নিজের (নফসের) ব্যাপারে আশংকা বোধ করে
  • ৩২. কুমারী মেয়েদের বিয়ে করা প্রসঙ্গে
  • ৩৩. ‘গীলাহ’ বা দুগ্ধ পোষ্য শিশুর মায়ের (সাথে মিলিত হওয়া) সম্পর্কে
  • ৩৪. স্ত্রীদেরকে প্রহার করার নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে
  • ৩৫. স্ত্রীর প্রতি স্বামীর কোমল আচরণ করা
  • ৩৬. আযল সম্পর্কে
  • ৩৭. আত্মসম্মানবোধ সম্পর্কে
  • ৩৮. স্ত্রীলোকের উপর তার স্বামীর হক (অধিকার) সম্পর্কে
  • ৩৯. লি’আন করা সম্পর্কে
  • ৪০. মনিবের অনুমতি ব্যতীত কোনো দাসের বিবাহ করা প্রসঙ্গে
  • ৪১. সন্তান বিছানার মালিকের
  • ৪২. যে ব্যক্তি তার ছেলেকে চেনা সত্ত্বেও অস্বীকার করে
  • ৪৩. যে ব্যক্তি তার পিতার স্ত্রী (সৎ মা)-কে বিয়ে করে
  • ৪৪. আল্লাহ তা’আলার বাণী: এরপর আর কোনো নারী আপনার জন্য হালাল হবে না
  • ৪৫. ক্রীতদাসীকে (বিয়ে করার) ক্ষেত্রে তার মুক্তিদানকেই তার মোহরাণা হিসেবে গণ্য করা প্রসঙ্গে
  • ৪৬. কোনো ক্রীতদাসীকে মুক্তিদান করে তাকে বিয়ে করার ফযীলত
  • ৪৭. কোনো লোক কোনো এক মহিলাকে বিয়ে করার পর তার জন্য কোনো (মোহরানা) নির্ধারণ করার পূর্বেই মৃত্যু বরণ করলে
  • ৪৮. দুধপানের কারণে যা হারাম হয়
  • ৪৯. কী পরিমাণ দুধপান করলে তা (আত্মীয়কে) হারাম করে
  • ৫০. যা দিয়ে দুধ পান করানোর হক ও মর্যাদা আদায় করা যায়
  • ৫১. দুধপানের ব্যাপারে স্ত্রীলোকের একবার সাক্ষ্য দেয়া (যথেষ্ট)
  • ৫২. বয়োঃবৃদ্ধদের দুধপান করানো প্রসঙ্গে
  • ৫৩. তাহলীল (বা হিল্লা) করা নিষিদ্ধ হওয়া সম্পর্কে
  • ৫৪. কোনো লোকের তার পরিবারের জন্য ব্যয় করা ওয়াজিব হওয়া সম্পর্কে
  • ৫৫. স্ত্রীদের সাথে উত্তমভাবে মেলামেশা বা আচরণ করা
  • ৫৬. যদি পিতা অল্প বয়স্ক মেয়েদের কে বিবাহ দেয়, তাদের বিবাহের অবস্থা সম্পর্কে
  • ১২. তালাক অধ্যায় (كتاب الطلاق) ৩৪ টি | ২৩০১-২৩৩৪ পর্যন্ত
  • ১. তালাকের সুন্নাত পদ্ধতি
  • ২. (তালাক দেয়ার পর) রাজা’আত বা ফিরিয়ে নেয়া সম্পর্কে
  • ৩. বিয়ের পূর্বে তালাক কার্যকর নয়
  • ৪. যে লোক তার স্ত্রীকে চুড়ান্ত তালাক দিয়েছে, তার স্ত্রী তার জন্য হালাল নয়
  • ৫. 'ইখতিয়ার' প্রদান প্রসঙ্গে
  • ৬. কোনো স্ত্রীলোকের জন্য তার স্বামীর নিকট তালাক চাওয়া নিষেধ
  • ৭. 'খুলা' করা প্রসঙ্গে
  • ৮. বায়িন (চুড়ান্ত) তালাক প্রসঙ্গে
  • ৮. (স্ত্রীর সাথে) যিহার করা প্রসঙ্গে
  • ১০. তিন তালাক প্রাপ্তা নারী বাসস্থান ও খোরপোষ পাবে কি-না
  • ১১. যে গর্ভবতী স্ত্রীলোকের স্বামী মারা গেছে তার এবং তালাকপ্রাপ্তা স্ত্রীলোকের ইদ্দত সম্পর্কে
  • ১২. স্বামীর (মৃত্যুতে) স্ত্রীলোকের শোক পালন (এর মেয়াদ)
  • ১৩. স্ত্রীলোকের জন্য তার (স্বামীর মৃত্যুজনিত শোকপালনের) ইদ্দতের মধ্যে সাজ-সজ্জা করা নিষেধ
  • ১৪. যে স্ত্রীলোকের স্বামী মারা গেছে, তার (ঘর থেকে) বের হওয়া প্রসঙ্গে
  • ১৫. ক্রীতদাসের সাথে বিবাহিতা ক্রীতদাসী মুক্তিলাভ করলে তাকে (ক্রীতদাসের বিবাহাধীন থাকা-না থাকার ব্যাপারে) ইখতিয়ার প্রদান করা
  • ১৬. সন্তানকে (বিবাহ-বিচ্ছেদকারী) পিতা-মাতার মাঝে কোনো একজনকে বেছে নেওয়ার ইখতিয়ার বা স্বাধীনতা দেওয়া সম্পর্কে
  • ১৭. ক্রীতদাসীর তালাক প্রসঙ্গে
  • ১৮. ক্রীতদাসীর (গর্ভ) খালাস হওয়া প্রসঙ্গে
  • ১৩. শাস্তি অধ্যায় (كتاب الحدود) ৩৬ টি | ২৩৩৫-২৩৭০ পর্যন্ত
  • ১. তিন ব্যক্তির উপর হতে কলম উঠিয়ে নেওয়া হয়েছে
  • ২. যার মাধ্যমে কোনো মুসলিমের রক্ত (হত্যা করা) হালাল করে
  • ৩. চুরি করার পর চোরকে তার চুরি করা মাল দান করা
  • ৪. কী পরিমাণ (মাল চুরির) কারণে হাত কাটা যাবে
  • ৫. শাসকের সামনে ‘হাদ্দ’ (নির্ধারিত শাস্তি)-এর ব্যাপারে সুপারিশ করা প্রসঙ্গে
  • ৬. চুরির বিষয়ে স্বীকৃতিদানকারী হতে হবে
  • ৭. যে সকল ফল-ফলাদি চুরির কারণে হাত কাটা হবে না
  • ৮. যে সকল চোরাই মালের কারণে হাত কাটা হবে না
  • ৯. মদপানের হাদ্দ বা শাস্তি সম্পর্কে
  • ১০. মদপান কারীকে যখন চতুর্থবার নিয়ে আসা হবে
  • ১১. অন্যান্য পাপের ক্ষেত্রে তিরস্কার বা শাসনমুলক শাস্তির পরিমাণ
  • ১২. (যিনাকারী কর্তৃক) যিনার স্বীকারোক্তি
  • ১৩. যিনাকারী ব্যক্তি যখন তার যিনার স্বীকারোক্তি প্রত্যাহার করে নেয়
  • ১৪. কোনো ব্যক্তিকে রজম করার উদ্দেশ্যে কূপ খনন করা
  • ১৫. আহলে কিতাবগণ যদি মুসলিম বিচারকের নিকট বিচারপ্রার্থী হয়, তবে তাদের মাঝে বিচার-ফায়সালা করা প্রসঙ্গে
  • ১৬. বিবাহিত ব্যক্তির যিনার হাদ্দ (নির্ধারিত শাস্তি)
  • ১৭. গর্ভবতী মহিলা যখন ব্যভিচারের স্বীকারোক্তি করে
  • ১৮. দাস-দাসী যদি যিনা করে, তবে শাসক ছাড়াও তাদের মনিব তাদেরকে শাস্তি দিতে পারে
  • ১৯. আল্লাহর এ বাণীর তাফসীর প্রসঙ্গে: অথবা আল্লাহ তাদের জন্য কোনো পথ বের করবেন (সূরা নিসাঃ ১৫)
  • ২০. যে ব্যক্তি তার স্ত্রীর দাসীর সাথে যিনায় লিপ্ত হয়
  • ২১. যার উপর হাদ (শাস্তি) প্রয়োগ করা হয়েছে, তা তার গুনাহের কাফ্‌ফারা হয়ে যাবে
  • ১৪. মানত ও শপথ অধ্যায় (كتاب النذور والأيمان) ১৯ টি | ২৩৭১-২৩৮৯ পর্যন্ত
  • ১. নযর বা মানত পূরণ করা
  • ২. মানতের কাফ্‌ফারা সম্পর্কে
  • ৩. আল্লাহর অবাধ্যতামূলক বিষয়ে কোনো মানত মানা যাবে না
  • ৪. যে ব্যক্তি মানত করলো যে, সে বায়তুল মাকদিসে সালাত আদায় করবে, সে যদি মক্কায় (বায়তুল্লাহয়) সালাত আদায় করে, তবে তা কি তার জন্য যথেষ্ট হবে
  • ৫. মানত করার নিষেধাজ্ঞা
  • ৬. আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে কসম করা
  • ৭. শপথের সময় ইনশা আল্লাহ বলা
  • ৮. কসমই শপথ
  • ৯. কোনো ব্যক্তি কোনো বিষয়ে শপথ করার পর অন্য বিষয়কে এরচেয়ে উত্তম দেখতে পায়
  • ১০. যে ব্যক্তির উপর একটি মু’মিন দাসী মুক্ত করার দায়িত্ব রয়েছে
  • ১১. কোনো ব্যক্তি কোনো বিষয়ে শপথ করে সে শপথের বিপরীত উদ্দেশ্য গ্রহণ করলো
  • ১২. আল্লাহর যে নামে শপথ কর, তা (পূরণ করা) তোমার উপর ওয়াজিব হয়ে যায়
  • ১৫. রক্তপণ অধ্যায় (كتاب الديات) ৩৯ টি | ২৩৯০-২৪২৮ পর্যন্ত
  • ১. ইচ্ছাকৃত হত্যায় দিয়াত রয়েছে
  • ২. কাসামাহ বা (বিভিন্ন কাজের ক্ষতিপূরণ হিসেবে) নির্ধারিত অংশ সম্পর্কে
  • ৩. নারীকে হত্যা করার শাস্তি হিসেবে পুরুষকে হত্যা করা হবে
  • ৪. কিসাসের প্রয়োগ পদ্ধতি
  • ৫. (কিসাসের ক্ষেত্রে) কোনো মুসলিমকে কোনো কাফিরের হত্যার বিনিময়ে হত্যা করা যাবে না
  • ৬. ছেলেকে খুনের দায়ে বাবাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা
  • ৭. ক্রীতদাসকে খুনের দায়ে মনিবকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা
  • ৮. যে ব্যক্তি তার হত্যাকারীকে ক্ষমা করে দেয়
  • ৯. কোনো মুসলিম ব্যক্তিকে হত্যা করা সম্পর্কে ভয়াবহ হুঁশিয়ারী
  • ১০. আত্মহত্যাকারীর সম্পর্কে ভয়াবহ হুঁশিয়ারী
  • ১১. দিয়াতে সোনা ও রূপার পরিমাণ কত হবে
  • ১২. দিয়াতে উটের সংখ্যা কত হবে
  • ১৩. ভুলবশত: হত্যার দিয়াত গ্রহণের ক্ষেত্রে এর পরিমাণ কত হবে
  • ১৪. ক্রীতদাস-দাসীদেরদের মাঝে কিসাস
  • ১৫. আঙ্গুলসমুহের দিয়াত প্রসঙ্গে
  • ১৬. 'মুদিহাহ' (হাড় বেরিয়ে যাওয়া আঘাত)-এর ক্ষেত্রে
  • ১৭. দাঁতের দিয়াত
  • ১৮. কোনো লোক অপর লোকের হাত কামড়ে ধরে, আর সে লোকটি যদি তার হাত টান দিয়ে ছাড়িযে নেয় (এর জন্য কোনো ক্ষতি হলে তার দিয়াত দিতে হবে কি-না)
  • ১৯. চতুষ্পদ জন্তুর আঘাত (দিয়াত প্রদান হতে) দায়মুক্ত
  • ২০. ভ্রুণ (গর্ভস্থিত সন্তান) হত্যার দিয়াত
  • ২১. যার উপর ভুল করে হত্যার দিয়াত কার্যকরী হবে
  • ২২. ইচ্ছাকৃত হত্যার সদৃশ (ভূলবশত:) হত্যার দিয়াত
  • ২৩. যে ব্যক্তি কোনো লোকের গৃহে অনুমতি ব্যতীত উঁকি দেয়
  • ২৪. কোনো কুরাইশী ব্যক্তিকে আটকাবস্থায় হত্যা করা হবে না
  • ২৫. কোনো ব্যক্তিকে অন্যের অপরাধে পাকড়াও করা (বা শাস্তি দেওয়া) হবে না
  • ১৬. জিহাদ অধ্যায় (كتاب الجهاد) ৪৫ টি | ২৪২৯-২৪৭৩ পর্যন্ত
  • ১. আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা সর্বোত্তম আমল
  • ২. জিহাদের ফযীলত
  • ৩. কোন্ প্রকার জিহাদ সর্বোত্তম
  • ৪. কোন্ আমল সর্বোত্তম?
  • ৫. যে ব্যক্তি উটের দুগ্ধদোহনের বিরতিকাল পরিমাণ সময় আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে
  • ৬. লোকদের মাঝে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে (জিহাদের জন্য) সর্বদা তার ঘোড়া প্রস্তুত রাখে
  • ৭. আল্লাহর রাস্তায় (জিহাদে) অবস্থান করার মর্যাদা
  • ৮. আল্লাহর রাস্তায় ধুলিমলিন হওয়ার ফযীলত
  • ৯. মহামহিম আল্লাহর রাস্তায় এক সকাল বা এক বিকাল (অবস্থান করা)-এর ফযীলত
  • ১০. যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় একদিন সিয়াম পালন করে
  • ১১. আল্লাহর পথে পাহারা দানে বিনিদ্র রজনী যাপন করা সম্পর্কে
  • ১২. আল্লাহর রাস্তায় ব্যয়ের ফযীলত
  • ১৩. যে ব্যক্তি তার সম্পদ হতে মহামহিম আল্লাহর রাস্তায় জোড়া জোড়া দান করে
  • ১৪. তীর নিক্ষেপের ফযীলত ও এর নির্দেশ
  • ১৫. যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় কোনো আঘাত পেল
  • ১৬. যে ব্যক্তি আল্লাহর নিকট শাহাদাত প্রার্থনা করে
  • ১৭. শহীদের মর্যাদা সম্পর্কে
  • ১৮. শহীদগণ দুনিয়ায় ফিরে আসার আকাংখা করবে
  • ১৯. শহীদগণের রূহসমূহ
  • ২০. আল্লাহর রাস্তায় মৃত শহীদদের বৈশিষ্ট্য
  • ২১. যে ব্যক্তি সাওয়াবের আশায় ধৈর্য্যের সাথে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করে
  • ২২. যেসকল মৃত্যুকে শাহাদত হিসেবে গণ্য করা হবে
  • ২৩. যুদ্ধাভিযানে নাবী (ﷺ) এর সাহাবীগণের উপর যে সকল কঠিন বিপদাপদ আপতিত হয়েছে
  • ২৪. যে ব্যক্তি যে নিয়তে জিহাদ করে, তা-ই সে প্রাপ্ত হবে (সাওয়াব পাবে না)
  • ২৫. যুদ্ধ দু’ প্রকার
  • ২৬. যে ব্যক্তি মৃত্যু বরণ করল, অথচ জিহাদ করেনি
  • ২৭. কোনো যোদ্ধাকে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম সরবরাহ করার ফযীলত
  • ২৮. জিহাদ থেকে পিছিয়ে থাকার ওযর
  • ২৯. সমুদ্র অভিযানের ফযীলত
  • ৩০. যুদ্ধে পুরুষদের সাথে নারীদের অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে
  • ৩১. রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর সাথে তাঁর কোনো কোনো স্ত্রীর যুদ্ধে গমণ প্রসঙ্গে
  • ৩২. যে ব্যক্তি একদিন ও একরাত্রি (আল্লাহর রাস্তায়) প্রহরায় রত থাকে, তার মর্যাদা
  • ৩৩. (সীমান্ত) প্রহরারত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করার ফযীলত
  • ৩৪. আল্লাহর রাস্তায় ঘোড়া’র ফযীলত
  • ৩৫. যে সকল ঘোড়া পছন্দনীয় এবং যে সকল ঘোড়া অপছন্দনীয়
  • ৩৬. ঘোড় দৌড় প্রতিযোগীতা
  • ৩৭. ঘোড়া বাজি ধরা প্রসঙ্গে
  • ৩৮. মুশরিকদের সাথে জিহ্বা ও হাত দিয়ে জিহাদ করা প্রসঙ্গে
  • ৩৯. এ উম্মতের একদল লোক সর্বদাই হাক্বের পক্ষে জিহাদ করতে থাকবে
  • ৪০. খারিজিদের সাথে যুদ্ধ করা প্রসঙ্গে
  • ১৭. যুদ্ধাভিযান অধ্যায় (كتاب السير) ৯৫ টি | ২৪৭৪-২৫৬৮ পর্যন্ত
  • ১. এই উম্মতের ভোর বেলায় বরকত
  • ২. বৃহস্পতিবার অভিযানে বের হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৩. উত্তম সাথী সম্পর্কে
  • ৪. উত্তম সাথী, যোদ্ধা ও সৈন্যদল সম্পর্কে
  • ৫. সেনাদল প্রেরণের প্রাক্কালে ইমামের উপদেশ
  • ৬. শত্রুর মুখোমুখি হওয়ার আকাঙ্ক্ষা করো না
  • ৭. যুদ্ধের সময় দু’আ করা
  • ৮. (মুশরিকদের) বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার পূর্বে তাদেরকে ইসলামের প্রতি আহ্বান জানানো
  • ৯. শত্রুদের উপর আক্রমণ করা
  • ১০. 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' না বলা পর্যন্ত যুদ্ধ করা সম্পর্কে
  • ১১. যে ব্যক্তি 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ'-এর সাক্ষ্য দান করে, তার রক্ত হালাল নয়
  • ১২. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ 'সালাত একত্রকারী' এ কথা সম্পর্কে
  • ১৩. পরমর্শদাতার বিশ্বস্ত হওয়া
  • ১৪. যুদ্ধ একটি কৌশল বা ধোকা মাত্র
  • ১৫. সাংকেতিক চিহ্ন
  • ১৬. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ চেহারাসমূহ বিকৃত হয়ে গেছে
  • ১৭. নাবী (ﷺ) কর্তৃক বাইয়াত (অঙ্গীকার) গ্রহণ প্রসঙ্গে
  • ১৮. (যুদ্ধক্ষেত্র থেকে) পলায়ন না করার বাইআত গ্রহণ প্রসঙ্গে
  • ১৯. পরিখা খনন প্রসঙ্গে
  • ২০. নাবী (ﷺ) যেভাবে মক্কায় প্রবেশ করলেন
  • ২১. নাবী (ﷺ) এর তরবারীর বাট সম্পর্কে
  • ২২. নবী (ﷺ) যখন কোন কওমের উপর বিজয়ী হতেন, তখন তিনি সেইস্থানে তিন রাত অতিবাহিত করতেন
  • ২৩. নাবী (ﷺ) কর্তৃক বনী নাযির গোত্রের বাগান জ্বালিয়ে দেয়া প্রসঙ্গে
  • ২৪. কাউকে আল্লাহর আযাবের ন্যায় আযাব দেয়া নিষিদ্ধ
  • ২৫. নারী ও শিশুদের হত্যা করা নিষিদ্ধ
  • ২৬. শিশুদের হত্যা করার সময়সীমা
  • ২৭. বন্দীদের মুক্তিদান
  • ২৮. বন্দী বিনিময়
  • ২৯. আমাদের পূর্বে আর কারো জন্য গণিমাত (যুদ্ধলব্ধ সম্পদ) হালাল ছিল না
  • ৩০. শত্রুর দেশে অবস্থানরত অবস্থায়ই গণীমত বন্টন
  • ৩১. গণীমাত কোন পদ্ধতিতে বন্টিত হবে- সে সম্পর্কে
  • ৩২. নিকটাত্মীয়দের জন্য গণীমাতের অংশ
  • ৩৩. ঘোড়ার জন্য গণীমতের দু’অংশ রয়েছে
  • ৩৪. যারা যুদ্ধে বিজয়ের পরে আসে তাদেরকে গণিমাত দিতে হবে কি-না
  • ৩৫. দাস ও বালকদের জন্য গণীমতের অংশ প্রদান
  • ৩৬. বন্টনের পূর্বে গণীমাতের মাল বিক্রয় করা নিষেধ
  • ৩৭. (গর্ভবতী) দাসীর গর্ভ খালাস হওয়া (পর্যন্ত তার সাথে সহবাস করার নিষিদ্ধতা) প্রসঙ্গে
  • ৩৮. গর্ভবতী (যুদ্ধবন্দিনী)-এর সাথে সহবাস করার নিষিদ্ধতা
  • ৪০. কোনো কাফির ইসলাম গ্রহণ করে আসলে
  • ৪১. যুদ্ধলব্ধ সম্পদের (নির্ধারিত এক পঞ্চমাংশের) অতিরিক্ত অংশ প্রদান করা ইমামের উপর নির্ভরশীল
  • ৪২. আক্রমণের প্রথম ভাগে একচতুর্থাংশ এবং ফিরতী হামলার ক্ষেত্রে এক তৃতীয়াংশ নফল বা অতিরিক্ত প্রদান
  • ৪৩. খুমুস বা যুদ্ধলব্ধ সম্পদের নির্ধারিত অংশের অতিরিক্ত প্রদান
  • ৪৪. (যুদ্ধে) কোন ব্যক্তি কাউকে হত্যা করলে নিহত ব্যক্তির মালামাল হত্যাকারী পাবে
  • ৪৫. গণীমাতের মাল অপছন্দ করা ও তার বাণীঃ শক্তিশালী মুসলিমগণ দুর্বল মুসলিমকে গনীমতের মাল ফেরত দিবে
  • ৪৬. তাঁর বাণীঃ 'সুঁই ও সুতা - সবই তোমরা গনীমতের মালের মধ্যে জমা দাও'-এ সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ৪৭. (বন্টনের পূর্বে) গণীমাতের মাল হতে নেওয়া কোনো পশুর উপর আরোহণ করা ও তা থেকে নিয়ে পোশাক পরিধান করা নিষেধ
  • ৪৮. (গণীমাতের মাল) আত্মসাত করা সম্পর্কে কঠোর হুঁশিয়ারী
  • ৪৯. (গণীমাতের মাল) আত্মসাৎ করার শাস্তি সম্পর্কে
  • ৫০. (গণীমাতের মাল) আত্মসাৎকারী তার আত্মসাৎকৃত মালসহ কিয়ামত দিবসে উপস্থিত হওয়া সম্পর্কে
  • ৫১. যুদ্ধে হাত কাটা যাবে না
  • ৫২. কোনো কর্মচারী তার কর্মের সময়ে যদি কোনো কিছু লাভ করে
  • ৫৩. মুশরিকদের প্রদত্ত হাদিয়া গ্রহণ করা প্রসঙ্গে
  • ৫৪. নাবী (ﷺ) এর বণীঃ আমরা মুশরিকদের সাহায্য গ্রহণ করি না - সম্পর্কে
  • ৫৫. আরব উপদ্বীপ হতে মুশরিকদেরকে বহিষ্কার করা
  • ৫৬. মুশরিকদের পাত্রে পান করা প্রসঙ্গে
  • ৫৭. গণীমাতের মাল বন্টনের পূর্বে তা থেকে কিছু খাবার খাওয়া
  • ৫৮. 'মাজুসী' বা অগ্নিপুজকদের নিকট থেকে জিযিয়া গ্রহণ করা সম্পর্কে
  • ৫৯. একজন নগন্য মুসলিমও মুসলিমদের থেকে কাউকে আশ্রয় দিতে পারে
  • ৬০. সংবাদবাহক (দূত) কে হত্যা করা নিষিদ্ধ
  • ৬১. চুক্তিবদ্ধ (কাফির) কে হত্যা করা নিষিদ্ধ
  • ৬২. যখন শত্রুদের কোনো ব্যক্তি মুসলিমের সম্পদ লাভ করে
  • ৬৩. মুশরিকদের সাথে কৃত অঙ্গীকার বা চুক্তি রক্ষা করা সম্পর্কে
  • ৬৪. হুদাইবিয়ার দিন নাবী (ﷺ) এর সন্ধি সম্পর্কে
  • ৬৫. মুশরিকদের দাস যারা মুসলিমদের নিকট পালিয়ে যাবে, তাদের সম্পর্কে
  • ৬৬. সা’দ ইবনু মুয়ায (রাঃ) এর ফায়সালার উপর বনী ‍কুরায়যা’র লোকদের (দুর্গ হতে) অবরতণ
  • ৬৭. নাবী (ﷺ)-কে মক্কা হতে বের হতে বের করে দেওয়া
  • ৬৮. মৃত ব্যক্তিদেরকে গালি দেওয়া নিষিদ্ধ
  • ৬৯. মক্কা বিজয়ের পর আর হিজরাত নেই
  • ৭০. হিজরাত শেষ হবে না
  • ৭১. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ যদি হিজরাত না হত, তবে আমি আনসারদেরই একজন হতাম
  • ৭২. আমির বা শাসক হওয়ার ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারী
  • ৭৩. যুলুমের নিষিদ্ধতা
  • ৭৫. এ উম্মাতের মাঝে বিভক্তি সম্পর্কে
  • ৭৬. আনুগত্য ও জামাআত আঁকড়ে থাকার অপরিহার্যতা
  • ৭৭. যে আমাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র উত্তোলন বা ধারণ করবে সে আমাদের দলভূক্ত নয়
  • ৭৮. শাসন ক্ষমতা থাকবে কুরাইশদের মধ্যে
  • ৭৯. কুরাইশগণের ফযীলত সম্পর্কে
  • ৮০. আসলাম ও গিফার গোত্রের ফযীলত
  • ৮১. ইসলামে কোনো প্রতিজ্ঞা বা চুক্তি নেই
  • ৮২. কোনো কওমের দাস ও তাদের বোনের ছেলে (ভাগ্নে) তাদেরই অন্তর্ভূক্ত
  • ৮৩. যে দাস তার নিজের মনিব ছাড়া অন্যকে নিজের মনিব হিসেবে পরিচয় দেয়
  • ১৮. ব্যবসা-বাণিজ্য অধ্যায় (كتاب البيوع) ৯৮ টি | ২৫৬৯-২৬৬৬ পর্যন্ত
  • ১. হালাল স্পষ্ট, হারামও স্পষ্ট
  • ২. যা তোমাকে সন্দেহে ফেলে না, তার প্রতি যা তোমাকে সন্দেহে ফেলে দেয় তা ছেড়ে দাও
  • ৩. জাহিলিয়্যাতের সময় যে সুদ (পাওনা) ছিল সে সম্পর্কে
  • ৪. সুদ দাতা ও গ্রহীতা সম্পর্কে
  • ৫. সুদ খাওয়ার ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারী
  • ৬. কোনো ব্যক্তির নিজের হাতে উপার্জন ও কর্ম করা (এর ফযীলত) সম্পর্কে
  • ৭. ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কে
  • ৮. ন্যায়পরায়ণ ব্যবসায়ী সম্পর্কে
  • ৯. নাসীহত বা কল্যাণ কামনা সম্পর্কে
  • ১০. ধোঁকা দেওয়ার নিষেধাজ্ঞা
  • ১১. প্রতারণা বা বিশ্বাসঘাতকতা সম্পর্কে
  • ১২. গুদামজাত বা মজুতদারী করার নিষেধাজ্ঞা
  • ১৩. মুসলিমদের মধ্যে দ্রব্যমূল্য বেঁধে দেওয়া নিষেধ
  • ১৪. মহানুভবতা বা উদারতা প্রদর্শন করা প্রসঙ্গে
  • ১৫. ক্রেতা-বিক্রেতা যতক্ষণ পরস্পর বিচ্ছিন্ন না হয়, ততক্ষণ তাদের (ক্রয়-বিক্রয় সম্পন্ন করা বা বাতিল করার) ইখতিয়ার থাকবে
  • ১৬. ক্রেতা-বিক্রেতার মাঝে মতবিরোধ দেখা দিলে
  • ১৭. কোনো মুসলিম ভাইয়ের ক্রয়-বিক্রয়ের উপর ক্রয়-বিক্রয় না করা
  • ১৮. (ক্রয়-বিক্রয়ে) ইখতিয়ার ও মেয়াদ থাকা সম্পর্কে
  • ১৯. (পালানে দুধ) জমা করে রাখা সম্পর্কে
  • ২০. ধোঁকা বা প্রতারণাপূর্ণ ক্রয়-বিক্রয়ের নিষেধাজ্ঞা
  • ২১. (ব্যবহারের) উপযোগিতা প্রকাশ না পাওয়া পর্যন্ত ফল ক্রয়-বিক্রয়ের নিষেধাজ্ঞা
  • ২২. দুর্যোগ বা বিপর্যয় (এর কবলে পড়ে ফল নষ্ট হয়ে যাওয়া) সম্পর্কে
  • ২৩. মুহাকালা ও মুযাবানা সম্পর্কে
  • ২৪. আরইয়া পদ্ধতি (তে বেচাকেনা) সম্পর্কে
  • ২৫. খাদ্যবস্তু ক্রয় করে তা পুরোপুরি হস্তগত করার পূর্বে বিক্রি করার নিষেধাজ্ঞা
  • ২৬. এক ক্রয়-বিক্রয়ে দু’টি শর্ত করার নিষেধাজ্ঞা
  • ২৭. যে ব্যক্তি সম্পদের অধিকারী কোনো গোলাম ক্রয় করলো
  • ২৮. মুনাবাযাহ ও মুলামাসাহ পদ্ধতির নিষিদ্ধতা
  • ২৯. পাথর নিক্ষেপের মাধ্যমে ক্রয়-বিক্রয়ের নিষেধাজ্ঞা
  • ৩০. পশুর বিনিময়ে পশু ক্রয়-বিক্রয়ে নিষেধাজ্ঞা
  • ৩১. পশু ধার নেওয়ার অনুমতি
  • ৩২. পণ্য ক্রয়ের উদ্দেশ্যে (আগত ব্যবসায়ীদের সাথে শহরের বাইরে) সাক্ষাত করা নিষেধ
  • ৩৩. মুসলিম ভাইয়ের দামের উপর অপর কেউ যেন দাম না করে
  • ৩৪. কুকুরের মুল্য গ্রহণ নিষেধ
  • ৩৫. মদ বিক্রয় নিষেধ
  • ৩৬. মালিকানা বা অভিভাবকত্ব বিক্রয়ের নিষেধাজ্ঞা
  • ৩৭. মনিবের মৃত্যুর পর মুক্ত হবে, এ অঙ্গীকারপ্রাপ্ত দাসের ক্রয় বিক্রয় সম্পর্কে
  • ৩৮. কোনো লোকের যে দাসীর গর্ভে তার সন্তান জন্মগ্রহণ করেছে, এমন দাসীকে বিক্রয় করা সম্পর্কে
  • ৩৯. মদীনার সা’আ ও মুদ্দ সম্পর্কে
  • ৪০. খাদ্য ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সমান-সমান না হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৪১. (পণ্যদ্রব্যাদি বা মুদ্রা) বদলকরণে অধিক ও বাড়তি আদান-প্রদানের নিষেধাজ্ঞা
  • ৪২. সুদ হয় কেবল বাকীতে বিক্রির ক্ষেত্রেই
  • ৪৩. স্বর্ণের বিনিময়ে রৌপ্য পরিশোধ করার ব্যাপারে অনুমতি প্রদান
  • ৪৪. বন্ধক সম্পর্কে
  • ৪৫. (ফলমুল) অগ্রিম ক্রয়-বিক্রয় সম্পর্কে
  • ৪৬. উত্তমভাবে ঋণ আদায় প্রসঙ্গে
  • ৪৭. ওজনের সময় (কিছু অধিক দেওয়ার উদ্দেশ্যে পাল্লা) ঝুঁকিয়ে দেওয়া
  • ৪৮. সম্পদশালী ব্যক্তির (ঋণ পরিশোধে) বিলম্ব করা/গড়িমসি করা যুলুম
  • ৪৯. অভাবী ব্যক্তিকে (ঋণ আদায়ে) অবকাশ প্রদান প্রসঙ্গে
  • ৫০. যে ব্যক্তি অভাবীকে (ঋণ পরিশোধে) অবকাশ প্রদাণ করে, তার (মর্যাদা) সম্পর্কে
  • ৫১. নি:স্ব-দরিদ্র ব্যক্তির নিকট যখন সম্পদ পাওয়া যাবে
  • ৫২. ঋণের ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারী
  • ৫৩. যে ব্যক্তি ঋণ রেখে মৃত্যু বরণ করে তার উপর (জানাযা) সালাত আদায় প্রসঙ্গে
  • ৫৪. ঋণগ্রস্ত মৃত ব্যক্তির উপর সালাত আদায়ের অনুমতি প্রসঙ্গে
  • ৫৫. ঋণ গ্রহীতা সাহায্যপ্রাপ্ত
  • ৫৬. ধার-কর্জ পরিশোধ করতে হবে
  • ৫৭. আমানত আদায় করা এবং খিয়ানত থেকে বেঁচে থাকা
  • ৫৮. যে ব্যক্তি কোনো কিছু ভেঙ্গে ফেলবে, তার দায়িত্ব এর অনুরূপ প্রদান করা
  • ৫৯. কুড়িয়ে পাওয়া বস্তু সম্পর্কে
  • ৬০. হজ্জে কোন বস্তু কুড়িয়ে নেওয়া নিষিদ্ধ
  • ৬১. হারানো বস্তু সম্পর্কে
  • ৬২. যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমের সম্পদ (মিথ্যা) কসমের মাধ্যমে দখল করে তার সম্পর্কে
  • ৬৩. মিথ্যা কসম সম্পর্কে
  • ৬৪. যে ব্যক্তি এক বিঘত পরিমাণ জমিও (অন্যায়ভাবে) দখল করে
  • ৬৫. যে ব্যক্তি পতিত জমি আবাদ করবে, তা তারই হবে
  • ৬৬. জায়গির সম্পর্কে
  • ৬৭. বৃক্ষরোপণের ফযীলত সম্পর্কে
  • ৬৮. (পিলু গাছের ডাল ও পাতা লোকদের থেকে) সংরক্ষণ করা সম্পর্কে
  • ৬৯. পানি বিক্রয় করা নিষিদ্ধ সম্পর্কে
  • ৭০. যে সকল বিষয় থেকে বারণ করা হালাল নয়
  • ৭১. নাবী (ﷺ) খায়বারে যেভাবে (জমি ভাগে) চাষাবাদ করিয়ে নিয়েছিলেন
  • ৭২. মুখাবারাহ (এক প্রকার ভাগে চাষ বা বর্গাচাষ) সম্পর্কে
  • ৭৩. এক তৃতীয়াংশ ও এক চতুর্থাংশ ফসলের ভাগে বর্গাচাষ
  • ৭৪. দু’বছরের জন্য জমি বিক্রয় করার নিষেধাজ্ঞা
  • ৭৫. সোনা ও রূপা (টাকা) দ্বারা জমি ইজারা বা ভাড়া দেওয়া অনুমতি প্রসঙ্গে
  • ৭৬. অনুমানে (ক্রয়-বিক্রয়) সম্পর্কে
  • ৭৭. দাসীর উপার্জন নিষিদ্ধ
  • ৭৮. হজ্জাম বা শিঙ্গা লাগানোর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তির উপার্জন করার নিষেধাজ্ঞা
  • ৭৯. শিঙ্গা লাগিয়ে উপার্জন করার অনুমতি দান সম্পর্কে
  • ৮০. ষাঁড় বা পাঠা কর্তৃক পশুকে পাল দিয়ে এর মুল্য গ্রহণ করা নিষেধ
  • ৮১. যে ব্যক্তি কোনো ঘরবাড়ি বা ভূসম্পত্তি বিক্রয় করে, কিন্তু তার মুল্য যদি অনুরূপ (বাড়ি বা সম্পত্তি ক্রয় করার)-এর ব্যাপারে ব্যয় না করে
  • ৮২. কূপের নির্ধারিত স্থানের সীমা সম্পর্কে
  • ৮৩. শুফ'আ বা অগ্রে ক্রয়াধিকার সম্পর্কে
  • ১৯. অনুমতি গ্রহণ অধ্যায় (كتاب الاستئذان) ৭৭ টি | ২৬৬৭-২৭৪৩ পর্যন্ত
  • ১. অনুমতিগ্রহণ তিনবার
  • ২. যেভাবে অনুমতি গ্রহণ করতে হবে
  • ৩. কোনো ব্যক্তির জন্য তার পরিবারের নিকট রাতে প্রবেশ করা নিষেধ
  • ৪. সালামের প্রসার করা
  • ৫. এক মুসলিমের উপর অপর মুসলিমের হাক্ক (অধিকার)
  • ৬. আরোহী ব্যক্তি পায়ে হেঁটে চলা ব্যক্তিকে সালাম দিবে
  • ৭. আহলে কিতাবের সালামের জবাব দেওয়া
  • ৯. নারীদেরকে সালাম করা প্রসঙ্গে
  • ১০. কোনো ব্যক্তিকে সালাম দিলে সে কিভাবে সালামের জবাব দিবে
  • ১১. সালামের জবাবদান প্রসঙ্গে
  • ১২. সালাম দেওয়া ও তার জবাব দেওয়ার ফযীলত
  • ১৩. পেশাবরত অবস্থায় কোনো ব্যক্তিকে সালাম দেওয়া হলে
  • ১৪. নারীদের নিকট প্রবেশ করার নিষেধাজ্ঞা
  • ১৫. আকস্মিক দৃষ্টি সম্পর্কে
  • ১৬. মহিলাদের কাপড়ের আঁচল বা নিম্নভাগ সম্পর্কে
  • ১৭. যিনাত বা সৌন্দর্য প্রদর্শন বা প্রকাশ করা অপছন্দনীয়
  • ১৮. নারীদের বাইরে বের হওয়ার সময় সুগন্ধি ব্যবহার করা নিষেধ
  • ১৯. (পরচুলা) সংযোজনকারী নারী ও যে নারী তা সংযোজন করায়, তাদের সম্পর্কে
  • ২০. কোনো পুরুষের সাথে পুরুষ এবং কোনো নারীর সাথে নারী একসাথে শয়ন করা নিষেধ
  • ২১. নারীর বেশধারী পুরুষদেরকে এবং পুরুষের বেশধারী নারীদের উপর লা’নত করা
  • ২২. উরু সতরের অন্তর্ভূক্ত
  • ২৩. হাম্মাম বা গণশৌচাগারে কোনো নারীর প্রবেশ করা নিষেধ
  • ২৪. তোমাদের কেউ যেন তার ভাইকে তার বসার স্থান থেকে উঠিয়ে না দেয়
  • ২৫. যে ব্যক্তি তার বসার স্থান হতে উঠে যায়, অত:পর পুনরায় ফিরে আসে, তখন সে-ই সেখানে বসার অধিক হকদার
  • ২৬. রাস্তায় বসা নিষেধ
  • ২৭. (শোয়ার সময়) এক পায়ের উপর আরেক পা রাখা
  • ২৮. সঙ্গীকে বাদ দিয়ে দু’ব্যক্তি চুপে চুপে কথা বলবে না
  • ২৯. মজলিসের কাফ্‌ফারা সম্পর্কে
  • ৩০. কোনো ব্যক্তি হাঁচি দিয়ে যা বলবে
  • ৩১. যে ব্যক্তি (হাঁচি দিয়ে) 'আলহামদু লিল্লাহ' না বলে, তার (হাঁচির) জবাবে 'ইয়ারহামুকাল্লাহ' না বলা
  • ৩২. হাঁচি দাতার জন্য কতবার দু’আ করতে হবে
  • ৩৩. ছবি থেকে নিষেধাজ্ঞা
  • ৩৪. যে ঘর-বাড়িতে ছবি থাকে, সেখানে (রহমতের) ফিরিশতা প্রবেশ করেন না
  • ৩৫. পরিবার-পরিজন ও পোষ্যদের জন্য খরচ করা
  • ৩৬. একই প্রাণীর উপর তিনজন লোক আরোহন করা
  • ৩৭. ভারবাহী পশুর মালিক উহার পিঠের সামনে বসার অধিক হকদার
  • ৩৮. প্রতিটি উটের উপরিভাগে এক একটি শয়তান থাকে - এসম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ৩৯. আরোহনের পশুকে চেয়ার বা সিংহাসনরূপে ব্যবহার করা নিষেধ
  • ৪০. সফর আযাবের একটি অংশ
  • ৪১. কোনো লোককে বিদায় জানানোর সময় তিনি যা বলবেন
  • ৪২. সফরকালীন দু’আ
  • ৪৩. (উচু স্থানে) আরোহন করার সময় এবং (নিচু স্থানে) অবতরণের সময় তিনি যা বলবেন
  • ৪৪. ঘন্টা নিষিদ্ধ
  • ৪৫. পশুকে লা’নত করা নিষেধ
  • ৪৬. মাহরাম (যাদের সাথে স্থায়ীভাবে বিবাহ নিষিদ্ধ) পুরুষ ব্যতীত কোনো নারী ভ্রমন করবে না
  • ৪৭. সফরে একাকী থাকা শয়তানী
  • ৪৮. কোন স্থানে অবতরণ করলে যা বলতে হয়
  • ৪৯. কোনো স্থানে অবতরণ করলে সেখানে দু’রাকা’আত সালাত আদায় প্রসঙ্গে
  • ৫০. সফর হতে ফিরে আসার সময় যা বলতে হবে
  • ৫১. ঘুমের সময় দু’আ
  • ৫২. ঘুমের সময় তাসবীহ পড়া সম্পর্কে
  • ৫৩. ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার সময় যা বলবে
  • ৫৪. সকাল বেলায় যা বলবে
  • ৫৫. নতুন পোশাক পরিধানের সময় যা বলবে
  • ৫৬. মসজিদে প্রবেশকালে এবং বের হওয়ার সময় যা বলবে
  • ৫৭. হাট-বাজারে প্রবেশকালে যা বলবে
  • ৫৮. তোমরা আমার নামে নাম রাখো; তবে আমার কুনিয়াতে (উপনামে) কুনিয়াত রেখো না
  • ৫৯. উত্তম নাম রাখা সম্পর্কে
  • ৬০. যে সকল নাম রাখা মুস্তাহাব (পছন্দনীয়)
  • ৬২. নাম পরিবর্তন করা সম্পর্কে
  • ৬৩. আল্লাহ যা চান এবং অমুক যা চায় - এ কথা বলা নিষেধ
  • ৬৪. আঙ্গুরকে 'আল কারমু' বলা নিষেধ
  • ৬৫. কৌতুক-রসিকতা সম্পর্কে
  • ৬৬. যে ব্যক্তি লোকদেরকে হাসানোর উদ্দেশ্যে মিথ্যা বলে, তার সম্পর্কে
  • ৬৭. কবিতা বা কাব্য সম্পর্কে
  • ৬৮. কবিতা প্রজ্ঞার প্রকাশ - এ সম্পর্কে
  • ৬৯. তোমাদের কারো পেট (কবিতা দিয়ে) পূর্ণ হওয়া
  • ২০. কোমলতা অধ্যায় (كتاب الرقاق) ১৪৪ টি | ২৭৪৪-২৮৮৭ পর্যন্ত
  • ১. আল্লাহ যার কল্যাণ চান, তাকে দীনের জ্ঞান দান করেন
  • ২. সুস্থতা ও অবসর সম্পর্কে
  • ৩. শ্রবণেন্দ্রিয়কে সংরক্ষণ করা
  • ৪. জিহ্বাকে সংযত রাখা সম্পর্কে
  • ৫. মৌনতা অবলম্বন করা বা চুপ থাকা প্রসঙ্গে
  • ৬. গীবত সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে
  • ৭. মিথ্যা সম্পর্কে
  • ৮. হাতকে হেফাজত করা সম্পর্কে
  • ৯. হালাল-পবিত্র খাদ্য খাওয়া সম্পর্কে
  • ১০. দুনিয়ার যে সকল বস্তু থাকা কারো জন্য যথেষ্ট
  • ১১. নেককার ব্যক্তিদের মৃত্যুবরণ করা
  • ১২. সিয়ামের হেফাজত করা সম্পর্কে
  • ১৩. সালাতের হেফাজত করা সম্পর্কে
  • ১৪. কিয়ামুল্লাইল সম্পর্কে
  • ১৫. ইস্তিগফার বা ক্ষমা প্রার্থনা সম্পর্কে
  • ১৬. আল্লাহর ভয় (তাক্বওয়া) সম্পর্কে
  • ১৭. অবজ্ঞা বা তুচ্ছজ্ঞান করা সম্পর্কে
  • ১৮. তাওবা সম্পর্কে
  • ১৯. বান্দার তাওবায় মহান আল্লাহ সর্বাধিক খুশী হন
  • ২০. আশা-আকাঙ্ক্ষা ও মৃত্যু সম্পর্কে
  • ২১. যে জিনিস যেন দু’টি ক্ষুধার্ত নেকড়ে
  • ২২. আল্লাহর প্রতি সু-ধারণা পোষণ
  • ২৩. তোমার নিকটাত্মীয়দেরকে ভয় প্রদর্শন কর
  • ২৪. তোমাদের কারো আমল তাকে মুক্তি দিতে পারবে না
  • ২৫. তোমাদের প্রত্যেকের নিকট একজন জ্বিন সঙ্গী রয়েছে
  • ২৬. আমি যা জানি তোমরা যদি তা জানতে
  • ২৭. আল্লাহর নিকট দুনিয়ার তুচ্ছতা বা হীনতা
  • ২৮. কোন্ আমল উত্তম
  • ২৯. তোমাদের কেউ ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হবে না, যতক্ষণ সে তার ভাইয়ের জন্য তা-ই পছন্দ করবে, যা তার নিজের জন্য পছন্দ করে
  • ৩০. কোন্ মু’মিন উত্তম
  • ৩১. এ উম্মতের শেষ অংশের (যামানার) ফযীলত
  • ৩২. কুর’আন সংরক্ষণ করো
  • ৩৩. একথা বলা কারো জন্য উচিত নয় যে, আমি ইউসূফ ইবনু মাত্তা হতে উত্তম
  • ৩৪. প্রত্যেক মুসলিমের উপর সাদাকাহ (যাকাত) রয়েছে
  • ৩৫. যে ব্যক্তি (লোককে) দেখানোর উদ্দেশ্যে (আমল) করে, আল্লাহও তাকে (লোকদেরকে) দেখিয়ে দেবেন
  • ৩৬. মুমিনের দৃষ্টান্ত চারা গাছের মতো
  • ৩৭. দুনিয়াটা সবুজ-শ্যামল সুমিষ্ট
  • ৩৮. তোমাদের বিতর্ক করাকে আল্লাহ অপছন্দ করেন
  • ৩৯. পথভ্রষ্ট নেতৃবৃন্দ সম্পর্কে
  • ৪০. তোমার ভাইকে সাহায্য করো- সে যালিম হোক কিংবা মাযলুম হোক
  • ৪১. দীন হলো কল্যাণ কামনা
  • ৪২. ইসলাম শুরু হয়েছে অপরিচিত হিসেবে
  • ৪৩. আল্লাহর সাক্ষাতকে পছন্দ করা সম্পর্কে
  • ৪৪. আল্লাহ উদ্দেশ্যে একজন অপরজনকে ভালবাসা সম্পর্কে
  • ৪৫. তোমাদের কেউ যেন মৃত্যু কামনা না করে
  • ৪৬. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ আমাকে ও কিয়ামতকে এ দু’টির মতো (নিকটবর্তী) করে পাঠানো হয়েছে
  • ৪৭. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ তোমরা সর্বশেষ উম্মত
  • ৪৮. বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের ফযীলত সম্পর্কে
  • ৪৯. অমুক অমুক তারকার প্রভাবে আমরা বৃষ্টি দান করা হয়েছে - এরূপ কথা বলা নিষিদ্ধ
  • ৫০. কোনো নেককর্মের সাওয়াব দশগুণ
  • ৫১. দ্বিমুখী (চোগলখোর) লোকের সম্পর্কে যা বলা হয়েছে
  • ৫২. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ যে কোন যাকে আমি লা’নত বা গালি দিয়েছি - এ সম্পর্কে
  • ৫৩. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ আমার জন্য ওহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ন হলেও
  • ৫৪. ধ্বংসকারী বিষয়াবলী সম্পর্কে
  • ৫৫. জ্বর জাহান্নামের উত্তাপ হতে
  • ৫৬. রোগ-অসুস্থতা কাফ্ফারা স্বরুপ
  • ৫৭. অসুস্থতার সাওয়াব
  • ৫৮. নাবী (ﷺ) এর উপর একবার সালাত (দরুদ) পড়ার ফযীলত
  • ৫৯. নাবী (ﷺ) এর নামসমূহ
  • ৬০. হারাম (উপার্জন) খাওয়া সম্পর্কে
  • ৬১. মুমিন সকল কাজেই সাওয়াব লাভ করে
  • ৬২. আদম সন্তানের জন্য যদি সম্পদে পরিপূর্ণ দু’টি উপত্যকাও থাকে
  • ৬৩. কিচ্ছা-কাহিনী বলা নিষেধ হওয়া সম্পর্কে
  • ৬৪. গল্প-কাহিনী বর্ণনার অনুমতি প্রসঙ্গে
  • ৬৫. একই গর্তে মু’মিন ব্যক্তি দু’বার দংশিত হয় না
  • ৬৬. শয়তান আদম সন্তানের রক্ত স্রোতে চলমান রয়েছে
  • ৬৭. সবচেয়ে কঠিন বিপদ-মুসীবতে পতিত মানুষ
  • ৬৮. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ তোমরা আমার প্রশংসায় বাড়াবাড়ি করো না
  • ৬৯. আল্লাহর নিকট একশতটি 'রহমত' রয়েছে
  • ৭০. যে ব্যক্তি কোনো একটি নেককাজ করতে মনস্থ করে
  • ৭১. যে লোক যাকে ভালবাসে সে তার সাথে থাকবে
  • ৭২. বান্দা যখন আল্লাহর নিকটবর্তী হয়
  • ৭৩. নেককাজ ও পাপ সম্পর্কে
  • ৭৪. উত্তম চরিত্র সম্পর্কে
  • ৭৫. বিনয়-নম্রতা সম্পর্কে
  • ৭৬. যে ব্যক্তির চোখের দৃষ্টি নষ্ট হয়ে গিয়েছে আর সে সবর করেছে
  • ৭৭. দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে ন্যায়বিচার বা নিরপেক্ষতা রক্ষা করা সম্পর্কে
  • ৭৮. রাষ্ট্রীয় আনুগত্য করা ও তা থেকে বিচ্ছিন্ন না থাকা সম্পর্কে
  • ৭৯. সিঙ্গায় ফুঁৎকার দেওয়া প্রসঙ্গে
  • ৮০. কিয়ামতের অবস্থা ও সর্বোচ্চ মহান প্রতিপালকের 'নুযুল' (নাযিল হওয়া)
  • ৮১. মহান আল্লাহর দীদার বা দর্শন
  • ৮২. হাশরের বৈশিষ্ট্য বা বর্ণনা
  • ৮৩. কিয়ামত দিবসে মু’মিনগণের সাজদা করা প্রসঙ্গে
  • ৮৪. শাফা’আত সম্পর্কে
  • ৮৫. প্রত্যেক নাবীর একটি দু’আ রয়েছে
  • ৮৬. আমার উম্মাতের মধ্য থেকে সত্তর হাযারের একটি দল বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে
  • ৮৭. আমার উম্মাতের মধ্য থেকে এক ব্যক্তির শাফা’আতের মাধ্যমে সত্তর হাযার লোক জান্নাতে প্রবেশ করবে
  • ৮৮. আল্লাহ তা’আলার বাণীঃ এই পৃথিবী ছাড়াই পৃথিবীকে পরিবর্তন করা হবে
  • ৮৯. জাহান্নামে উপনীত হওয়া সম্পর্কে
  • ৯০. মৃত্যুকে যবেহ করে দেওয়া সম্পর্কে
  • ৯১. জাহান্নাম থেকে ভয় প্রদর্শন সম্পর্কে
  • ৯২. যে ব্যক্তি বলেন: আমি মৃত্যু বরণ করলে তোমরা আমার দেহটাকে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলবে
  • ৯৩. একটি বিড়ালের কারণে এক মহিলা জাহান্নামে প্রবেশ করবে
  • ৯৪. জাহান্নামের কঠিন আযাব সম্পর্কে
  • ৯৫. জাহান্নামের উপত্যকাসমুহের বর্ণনা
  • ৯৬. মহান আল্লাহ তাঁর নিজ রহমতে কত জনকে জাহান্নাম থেকে বের করবেন
  • ৯৭. জান্নাতের দরজাসমূহ সম্পর্কে
  • ৯৮. জান্নাতে প্রবেশকারী ব্যক্তির কোনো দু:খ-কষ্ট থাকবে না
  • ৯৯. জান্নাতে তোমাদের কারো চাবুক পরিমাণ জায়গাও দুনিয়া ও দুনিয়াতে যা কিছু আছে তার সবকিছু থেকে উত্তম
  • ১০০. জান্নাতের প্রাসাদসমূহ সম্পর্কে
  • ১০১. জান্নাতুল ফিরদাউস সম্পর্কে
  • ১০২. যে দলটি সর্ব প্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে
  • ১০৩. জান্নাতীদের জান্নাতে প্রবেশের সময় যা বলা হবে
  • ১০৪. জান্নাতের অধিবাসী ও এর নিয়ামতসমূহের বর্ণনা
  • ১০৫. আল্লাহ তাঁর সালিহীন (নেককার) বান্দাদের জন্য যে নে’আমত প্রস্তুত করে রেখেছেন
  • ১০৬. সবচেয়ে নিম্নস্তরের জান্নাতী লোকের অবস্থানস্থল সম্পর্কে
  • ১০৭. জান্নাতের কক্ষসমূহের বর্ণনা
  • ১০৮. আয়তলোচনা হুরদের গুণ-বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে
  • ১০৯. জান্নাতের তাবুর বর্ণনা
  • ১১০. জান্নাতবাসীদের সন্তান-সন্তুতির বর্ণনা
  • ১১১. জান্নাতবাসীদের কাতারসমূহের বর্ণনা
  • ১১২. জান্নাতের নহর সমূহের বর্ণনা
  • ১১৩. (হাউযে) কাওছার সম্পর্কে
  • ১১৪. জান্নাতের বৃক্ষরাজির বর্ণনা সম্পর্কে
  • ১১৫. আজওয়া (উৎকৃষ্ট জাতের) খেুজর সম্পর্কে
  • ১১৬. জান্নাতের বাজারের বর্ণনা
  • ১১৭. জান্নাতকে ঘিরে রাখা হয়েছে অপছন্দনীয় বস্তু দ্বারা
  • ১১৮. সম্পদশালীদের পূর্বে দরিদ্রদের জান্নাতে প্রবেশ
  • ১১৯. জাহান্নামের শ্বাস-প্রশ্বাস ছাড়ার বর্ণনা
  • ১২০. নাবী (ﷺ) এর বাণীঃ তোমাদের এ আগুন জাহান্নামের ঐ আগুনের এত ভাগ
  • ১২১. জাহান্নামের অধিবাসীদের সর্বনিম্ন আযাবভোগকারীর বর্ণনা
  • ১২২. আল্লাহর বাণীঃ আরও আছে কি?
  • ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض) ৩২৭ টি | ২৮৮৮-৩২১৪ পর্যন্ত
  • ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে
  • ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়
  • ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে
  • ৪. এক কন্যা এবং এক বোনের অংশ সম্পর্কে
  • ৫. অংশিদারিত্ব সম্পর্কে
  • ৬. এমন দুই চাচাতো ভাইয়ের অংশ সম্পর্কে-যাদের একজন (মৃতের) স্বামী ও অপরজন বৈপিত্রেয় ভাই
  • ৭. মৃতের এক কন্যা ও এক পৌত্র এবং সহোদর বোন সম্পর্কে
  • ৮. ভাই-বোনগণ ও পুত্র-পৌত্রগণের মীরাস সম্পর্কে
  • ৯. ক্রীতদাস ও আহলে কিতাবগণের (মীরাছ) সম্পর্কে
  • ১০. দাদার মীরাছ সম্পর্কে
  • ১১. দাদা সম্পর্কে আবূ বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
  • ১২. দাদা সম্পর্কে উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতামত
  • ১৩. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
  • ১৪. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
  • ১৫. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
  • ১৬. দাদার (মীরাস) সম্পর্কে যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্য
  • ১৭. আল-আকদারিয়্যাহ: স্বামী, সহোদর বোন, দাদা ও মাতা সম্পর্কে
  • ১৮. দাদী-নানী সম্পর্কে
  • ১৯. দাদী সম্পর্কে আবূ বাকর সিদ্দীক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
  • ২০. দাদী/নানী সম্পর্কে আলী ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা এর মতামত
  • ২১. দাদী/নানী সম্পর্কে ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর মতামত
  • ২২. দাদী/নানী সম্পর্কে মাসরুক (রহঃ) এর মতামত
  • ২৩. রদ্দ বা প্রতার্পণ সম্পর্কে আলী, আব্দুল্লাহ ও যাইদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুম এর মতামত
  • ২৪. লি’আনকারীণী স্ত্রী’র পুত্রের মীরাছ সম্পর্কে
  • ২৫. উভয় লিঙ্গ (হিজড়া) ব্যক্তির মীরাছ সম্পর্কে
  • ২৬. 'কালালাহ' পিতৃহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি সম্পর্কে
  • ২৭. ‘যাবিল আরহাম’ (নিকটাত্মীয়)-দের মীরাছ
  • ২৮. আসাবাহ সম্পর্কে
  • ২৯. মুসলিম এবং মুশরিকের মীরাছ সম্পর্কে
  • ৩০. মাকাতাব (নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধ করে মুক্তিলাভের চুক্তিকারী দাস) সম্পর্কে
  • ৩১. ওয়ালা (মালিকানা স্বত্ব) সম্পর্কে
  • ৩২. তাদের সম্পর্কে যারা 'যাবিল আরহাম' (নিকটাত্মীয়) গণকে মীরাছ প্রদান করেন, মাওলা তথা মুক্ত দাসকে দেন না
  • ৩৩. অভিভাবকত্ব পাবে বয়োজেষ্ঠ ব্যক্তি
  • ৩৪. কোন ব্যক্তি অপর কোনো ব্যক্তির অভিভাবকত্ব লাভ করলে
  • ৩৫. যিনি বলেন: স্ত্রীলোক তার স্বামীর দিয়াতের (রক্তমুল্যের) ওয়ারিস হবে
  • ৩৬. যারা বলেন, তাতে (দিয়াতে) ওয়ারিস বানানো হবে না
  • ৩৭. ডুবে মরা ব্যক্তির মীরাছ সম্পর্কে
  • ৩৮. যাবিল আরহাম (নিকটাত্মীয়গণের) মীরাছ
  • ৩৯. দাবী করা ও তা প্রত্যাখ্যান করা
  • ৪০. মুরতাদের (দ্বীন পরিত্যাগকারীর) মীরাছ সম্পর্কে
  • ৪১. হত্যাকারীর মীরাছ
  • ৪২. মাজুসী (অগ্নিপুজারীগণ) এর ফারাইয বা উত্তরাধিকার
  • ৪৩. বন্দী ব্যক্তির মীরাস
  • ৪৪. পরিচয়হীন (নবজাতক) সন্তানের মীরাছ সম্পর্কে
  • ৪৫. জারয (যিনার) সন্তানের মীরাছ
  • ৪৬. মুক্ত দাস-দাসীর (যাকে মালিক বললো: ‘তুমি মুক্ত’- আমি বা অন্য কেউ তোমার মালিক নই) মীরাছ সম্পর্কে
  • ৪৭. বালকের মীরাছ সম্পর্কে
  • ৪৮. মুকাতাব (নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোধের বিনিময়ে মুক্তির চুক্তিকারী দাস) এর মালিকানা (অভিভাবকত্ব) সম্পর্কে
  • ৪৯. যে স্বাধীন পুরুষ কোনো দাসীকে বিয়ে করে, তার সম্পর্কে
  • ৫০. অভিভাবকের (মালিকের) মীরাস
  • ৫১. এমন দাস সম্পর্কে যে দুজন লোকের মালিকানায় থাকে, যাদের একজন তার নিজের (মালিকানার) অংশ মুক্ত করে দেয়
  • ৫২. নারীদের জন্য মালিকানা বা অভিভাবকত্ব লাভের বর্ণনা
  • ৫৩. মালিকানা বা অভিভাবকত্ব ক্রয়-বিক্রয় করা
  • ৫৪. ফারাইযে 'আউল' বা বর্ধিত সংখ্যার বন্টন প্রক্রিয়া
  • ৫৫. মালিকানা (অভিভাবকত্ব) টেনে নেওয়া
  • ৫৬. যে লোক তার কোনো আসাবাহ (নিকটাত্মীয়) না রেখে মৃত্যু বরণ করেন
  • ২২. ওয়াসিয়াত অধ্যায় (كتاب الوصايا) ১৩০ টি | ৩২১৫-৩৩৪৪ পর্যন্ত
  • ১. যিনি ওয়াসীয়াত করা মুস্তাহাব (পছন্দনীয়) মনে করেন
  • ২. ওয়াসীয়াতের ফযীলত
  • ৩. যিনি ওয়াসীয়াত করেন নি
  • ৪. যে তাশাহুদ (সাক্ষ্য) ও কথা দ্বারা ওসীয়াত করা মুস্তাহাব (পছন্দনীয়)
  • ৫. যিনি মনে করেন, অল্প সম্পদে ওয়াসীয়াত নেই
  • ৬. যিনি সম্পদের এক তৃতীয়াংশেরও অধিক ওয়াসীয়াত করেন - এমন ব্যক্তি সম্পর্কে
  • ৭. এক তৃতীয়াংশ সম্পদ ওয়াসীয়াত করা
  • ৮. এক তৃতীয়াংশের কম ওয়াসীয়াত করা
  • ৯. অছী (ওয়াসীয়াতপ্রাপ্ত ব্যক্তি)-এর জন্য যা বৈধ এবং যা বৈধ নয়
  • ১০. যখন কেউ কোনো লোকের জন্য অর্ধেক ও আরেকজনের জন্য এক তৃতীয়াংশ ওয়াসীয়াত করে
  • ১১. ওয়াসীয়াত থেকে প্রত্যাবর্তন করা (ওয়াসীয়াত ফিরিয়ে নেওয়া)
  • ১২. অভিযুক্ত ওয়াসী (ওয়াসীয়াতপ্রাপ্ত ব্যক্তি) সম্পর্কে
  • ১৩. অসুস্থ ব্যক্তির ওয়াসীয়াত
  • ১৪. যিনি ওয়ারীসকে এক তৃতীয়াংশ সম্পদ ফিরিয়ে দেন
  • ১৫. ওয়ারীসদের মধ্যে দু’জন উপস্থিত থাকলে
  • ১৬. নগদে ও পাওনা সম্পদে ওয়াসীয়াত কার্যকর হবে না
  • ১৭. যিনি ওয়াসীয়াত করা পছন্দ করেন এবং যিনি অপছন্দ করেন
  • ১৮. ওয়াসীয়াত করার পুর্বে যা করা হবে
  • ১৯. যে ব্যক্তি তার মালের এক অংশ অমুক গোত্রের জন্য ওয়াসীয়াত করলো, তার সম্পর্কে
  • ২০. যদি কোনো লোক তার কোনো ওয়ারিস কে দান করে
  • ২১. যিনি বলেন, তার পুরো সম্পদ থেকে হলেও তার কাফন দিতে হবে
  • ২২. যদি কোনো ব্যক্তি অনুপস্থিত ব্যক্তির জন্য ওয়াসীয়াত করে
  • ২৩. মৃতব্যক্তির জন্য ওয়াসীয়াত করা
  • ২৪. দাসের জন্য ওয়াসীয়াত
  • ২৫. যে ব্যক্তি তার মৃত্যুকালীন সময়ে তার সম্পদকে আলাদা করা অপছন্দ করেন
  • ২৬. যে লোক তার কোনো ওয়ারিসের প্রাপ্য সম্পদের সমপরিমাণ ওয়াসীয়াত করে
  • ২৭. যে ব্যক্তি তার দাসের সম্পদ ওয়াসীয়াত করে
  • ২৮. ওয়ারিসের (উত্তরাধিকারী’র) জন্য ওয়াসীয়াত
  • ২৯. সম্পদশালী ব্যক্তির জন্য ওয়াসীয়াত করা
  • ৩০. কোনো লোক অমুকের জন্য ওয়াসীয়াত করলো, এরপর অমুক মৃত্যু বরণ করলে সে তমুকের জন্য ওয়াসীয়াত করলো
  • ৩১. যে ব্যক্তি নিকট আত্মীয় ব্যতীত অপরের জন্য ওয়াসীয়াত করে
  • ৩২. কোন লোক বললো, আমার দু’গোলামের একজন মুক্ত, এরপর সে মৃত্যুবরণ করলো, কিন্তু সে স্পষ্ট করে বলেনি (যে কোন্ দাসকে মুক্তি দিল)
  • ৩৩. কোনো ব্যক্তি অসুস্থ অবস্থায় কোনো দাসমুক্তির ঘোষণা দেওয়ার পরে সে আরোগ্য লাভ করলে
  • ৩৪. কোনো ব্যক্তি তার মৃত্যুর নিকটবর্তী সময়ে তার দাসকে মুক্তি দিল কিন্তু তার এ ব্যতীত আর কোনো সম্পদ নেই
  • ৩৫. যিনি বলেন, মুদাব্বার (মুক্তি দানের জন্য বন্দোবস্তকৃত দাস) এক তৃতীয়াংশের অন্তর্ভূক্ত
  • ৩৬. যিনি বলেন, তোমার নিকট তা পঠিত না হওয়া পর্যন্ত তুমি কোনো ওয়াসীয়াতের সাক্ষী হয়োনা
  • ৩৭. যে ব্যক্তি উম্মু ওয়ালাদ (যে দাসীদের গর্ভে তার সন্তান হয়েছে) এর জন্য ওয়াসীয়াত করেন
  • ৩৮. বালকের ওয়াসীয়াত করা
  • ৩৯. যিনি (বালকের ওয়াসীয়াত) বৈধ মনে করেন না
  • ৪০. যদি কেউ তার পলাতক দাসের মুক্তিদানের ওয়াসীয়াত করে
  • ৪১. নারীদের প্রতি ওয়াসীয়াত করা প্রসঙ্গে
  • ৪২. যিম্মিগণের প্রতি ওয়াসীয়াত করা
  • ৪৩. ওয়াক্‌ফ করা সম্পর্কে
  • ৪৪. ওয়াসীয়াতকারীর পূর্বেই যদি ওয়াসীয়াতকৃত ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করে
  • ৪৫. আল্লাহর রাস্তায় কোনো কিছু দান করলে
  • ২৩. কুরআনের ফযীলত অধ্যায় (كتاب فضائل القرآن) ১৯৮ টি | ৩৩৪৫-৩৫৪২ পর্যন্ত
  • ১. যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে তার মর্যাদা
  • ২. তোমাদের মাঝে সেই ব্যক্তি সর্বোত্তম যে কুরআন (নিজে) শিখে এবং (অপরকে) তা শিখায়
  • ৩. যে ব্যক্তি কুরআন শেখার পর ভুলে যায়
  • ৪. কুরআন (সংরক্ষণের) প্রতি যত্নবান হওয়া
  • ৫. কুরআন আল্লাহর বাণী
  • ৬. সকল বাণীর উপর আল্লাহর কালাম (বাণী)-এর মর্যাদা
  • ৭. যখন তোমাদের মাঝে কুরআন নিয়ে মতভেদ হয়, তখন উঠে যাও
  • ৮. যে মু’মিন কুরআন তিলাওয়াত করে তার দৃষ্টান্ত
  • ৯. এ কুরআনের মাধ্যমে আল্লাহ কোন কোন জাতীর উত্থান ঘটাবেন এবং কোন কোন জাতির পতন ঘটাবেন
  • ১০. যে ব্যক্তি মনযোগ সহকারে কুরআন তিলাওয়াত শোনে তার মর্যাদা
  • ১১. যে ব্যক্তি তিলাওয়াতে কষ্ট হওয়া সত্ত্বেও কুরআন তিলাওয়াত করে
  • ১২. সুরা ফাতিহার ফযীলত
  • ১৩. সূরা বাক্বারার ফযীলত
  • ১৪. সুরা বাকারার প্রথমাংশ ও আয়াতুল কুরসীর ফযীলত
  • ১৫. সূরাহ বাক্বারাহ ও আলে ইমরান এর ফযীলত
  • ১৬. সুরাহ আলে ইমরানের ফযীলত
  • ১৭. সুরা আন’আমের ফযীলত
  • ১৮. সূরাহ কাহফের ফযীলত
  • ১৯. সুরাহ তানযীলুস সিজদা ও তাবারাকা (মুলক) এর ফযীলত
  • ২০. সূরাহ ত্ব-হা ও ইয়াসীন এর ফযীলত
  • ২১. সুরাহ ইয়াসীনের ফযীলত
  • ২২. হামীম আদ দুখান ও হাওয়ামীম (হামীমযুক্ত সুরাহ সমূহ) ও মুসাব্বিহাত সূরাহসমূহের ফযীলত
  • ২৩. ক্বুল ইয়া আইয়্যহাল কাফিরুন (সুরা কাফিরুন) এর ফযীলত সম্পর্কে
  • ২৪. ক্বুল হুওয়াল্লাহু আহাদ (সুরাহ ইখলাস) এর ফযীলত
  • ২৫. মু’আওয়িযাতাইন (সুরা ফালাক্ব ও নাস) এর ফযীলত
  • ২৬. যে ব্যক্তি দশটি আয়াত তিলাওয়াত করলো, তার ফযীলত
  • ২৭. যে ব্যক্তি পঞ্চাশটি আয়াত পাঠ করবে
  • ২৮. যে ব্যক্তি একশটি আয়াত পাঠ করবে
  • ২৯. যে ব্যক্তি দু’শ আয়াত পাঠ করে
  • ৩০. যে ব্যক্তি একশ থেকে এক হাজার আয়াত পরিমাণ পাঠ করে
  • ৩১. যে ব্যক্তি এক হাজার আয়াত পরিমাণ পাঠ করে
  • ৩২. ক্বিনতার এর পরিমাণ
  • ৩৩. কুরআন খতম করা সম্পর্কে
  • ৩৪. কুরআন সুমধুর সূরে পাঠ করা
  • ৩৫. গানের সুরে কুরআন পাঠ করা মাকরূহ (অপছন্দনীয়)