সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি) ২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৮৮

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৮৮. মুওয়াররিক আল ইজলী হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার ইবনুল খাত্তাব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: ’তোমরা ফারাইয, ভাষা ও সুন্নাহসমূহ (হাদীস) শিক্ষা করবে যেভাবে তোমরা কুর’আন শিক্ষা করে থাক।’[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا عَاصِمٌ عَنْ مُوَرِّقٍ الْعِجْلِيِّ قَالَ قَالَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ تَعَلَّمُوا الْفَرَائِضَ وَاللَّحْنَ وَالسُّنَنَ كَمَا تَعَلَّمُونَ الْقُرْآنَ

اخبرنا يزيد بن هارون اخبرنا عاصم عن مورق العجلي قال قال عمر بن الخطاب تعلموا الفراىض واللحن والسنن كما تعلمون القران

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৮৯

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৮৯. ইবরাহীম হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: ’তোমরা ফারাইয শিক্ষা করবে কেননা, তা তোমাদের দীনের (গুরুত্বপূর্ণ) অংশবিশেষ।’[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ قَالَ عُمَرُ تَعَلَّمُوا الْفَرَائِضَ فَإِنَّهَا مِنْ دِينِكُمْ

حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن الاعمش عن ابراهيم قال قال عمر تعلموا الفراىض فانها من دينكم

হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯০

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৯০. ইবনু শিহাব (যুহুরী) রাহি: হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যদি উছমান ও যাইদ (এ দুই ফারাইয পণ্ডিত একসাথে) কোন সময় মৃত্যু বরণ করতো, তবে ফারাইযের জ্ঞান বিলুপ্ত হয়ে যেতো। লোকদের উপর এমন যুগ এসে গেছে যখন এ দু’জন ব্যতীত আর কেউই ফারাইযের জ্ঞান রাখে না।’[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا يُوسُفُ الْمَاجِشُونُ قَالَ قَالَ ابْنُ شِهَابٍ لَوْ هَلَكَ عُثْمَانُ وَزَيْدٌ فِي بَعْضِ الزَّمَانِ لَهَلَكَ عِلْمُ الْفَرَائِضِ لَقَدْ أَتَى عَلَى النَّاسِ زَمَانٌ وَمَا يَعْلَمُهَا غَيْرُهُمَا

حدثنا محمد بن عيسى حدثنا يوسف الماجشون قال قال ابن شهاب لو هلك عثمان وزيد في بعض الزمان لهلك علم الفراىض لقد اتى على الناس زمان وما يعلمها غيرهما

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯১

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৯১. আব্দুল্লাহ (ইবনু মাসউদ) রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’তোমরা ফারাইয ও কুর’আন শিক্ষা করবে; কেননা, অচিরেই এমন হবে যে, কোনো লোক এ জ্ঞানের মুখাপেক্ষী হবে যা সে ইত:পূর্বে শিক্ষা করেছিল অথবা, সে এমন লোকদের মধ্যে অবস্থান করবে যারা (তা) জানে না।’[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا الْمَسْعُودِيُّ عَنْ الْقَاسِمِ قَالَ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ تَعَلَّمُوا الْقُرْآنَ وَالْفَرَائِضَ فَإِنَّهُ يُوشِكُ أَنْ يَفْتَقِرَ الرَّجُلُ إِلَى عِلْمٍ كَانَ يَعْلَمُهُ أَوْ يَبْقَى فِي قَوْمٍ لَا يَعْلَمُونَ

حدثنا ابو نعيم حدثنا المسعودي عن القاسم قال قال عبد الله تعلموا القران والفراىض فانه يوشك ان يفتقر الرجل الى علم كان يعلمه او يبقى في قوم لا يعلمون

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯২

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৯২. আবী খলীল হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আবূ মূসা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন: ’যে ব্যক্তি কুরআন শিখল কিন্তু ফারাইয শিখল না, তার উপমা হলো ঐ বুরনুস (এক প্রকার টুপি)-এর মতো যাতে কোনো মুখ (তথা মুখ বের করার জায়গা) নেই।’[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا زِيَادُ بْنُ أَبِي مُسْلِمٍ عَنْ أَبِي الْخَلِيلِ قَالَ قَالَ أَبُو مُوسَى مَنْ عَلِمَ الْقُرْآنَ وَلَمْ يَعْلَمْ الْفَرَائِضَ فَإِنَّ مَثَلَهُ مَثَلُ الْبُرْنُسِ لَا وَجْهَ لَهُ أَوْ لَيْسَ لَهُ وَجْهٌ

حدثنا ابو نعيم حدثنا زياد بن ابي مسلم عن ابي الخليل قال قال ابو موسى من علم القران ولم يعلم الفراىض فان مثله مثل البرنس لا وجه له او ليس له وجه

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৩

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৯৩. ইবরাহীম হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি (তাবিঈ’) আলকামাহকে বললাম, আমি জানি না, আমি আপনাকে (ফারাইযের) কোন্ বিষয়টি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করব। তখন তিনি বললেন: তোমার সম্পদশালী প্রতিবেশীদের (নিকটাত্মীয়দের) সম্পর্কে।[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ حَدَّثَنَا أَبُو شِهَابٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ قُلْتُ لِعَلْقَمَةَ مَا أَدْرِي مَا أَسْأَلُكَ عَنْهُ قَالَ أَمِتْ جِيرَانَكَ

حدثنا احمد بن عبد الله حدثنا ابو شهاب عن الاعمش عن ابراهيم قال قلت لعلقمة ما ادري ما اسالك عنه قال امت جيرانك

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৪

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৯৪. আব্দুল্লাহ (ইবনু মাসউদ) রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’তোমরা ফারাইয, তালাক্ব ও হাজ্জ (এর বিধি-বিধান) শিক্ষা করবে; কেননা, তা তোমাদের দীনের (গুরুত্বপূর্ণ) অংশবিশেষ।’[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ طَلْحَةَ عَنْ الْقَاسِمِ بْنِ الْوَلِيدِ الْهَمْدَانِيِّ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مَسْعُودٍ قَالَ تَعَلَّمُوا الْفَرَائِضَ وَالطَّلَاقَ وَالْحَجَّ فَإِنَّهُ مِنْ دِينِكُمْ

حدثنا ابو نعيم حدثنا محمد بن طلحة عن القاسم بن الوليد الهمداني عن عبد الله بن مسعود قال تعلموا الفراىض والطلاق والحج فانه من دينكم

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৫

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৯৫. কাছীর হাসান (রহঃ) হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, ’তারা কুরআন, ফারাইয ও মানাসিক (হাজ্জ) শিক্ষার ব্যাপারে উত্সাহ দিতেন।[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ كَثِيرٍ عَنْ الْحَسَنِ قَالَ كَانُوا يُرَغِّبُونَ فِي تَعْلِيمِ الْقُرْآنِ وَالْفَرَائِضِ وَالْمَنَاسِكِ

حدثنا سليمان بن حرب حدثنا حماد بن زيد عن كثير عن الحسن قال كانوا يرغبون في تعليم القران والفراىض والمناسك

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৬

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৯৬. আবী উবাইদাহ হতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, যে কুর’আন পাঠ করে, সে যেন ফারাইয শিক্ষা করে; নচেত, যদি তিনি কোনো বেদুইনের সাথে সাক্ষাত করেন, আর সে তাঁকে বলে, ইয়া মুহাজির! আপনি কি কুরআন পাঠ করেন? আর যদি তিনি জবাব দেন, হাঁ। তবে সে আবার জিজ্ঞাসা করে, ফারাইয শিখেছেন? তখন যদি তিনি বলেন, হাঁ। তবে তো বড়ই ভাল। কিন্তু যদি তিনি বলেন: না, তবে সে বলবে, হে মুহাজির, তাহলে আমাদের উপর আপনার শ্রেষ্ঠত্ব কিসের?’[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ عَنْ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي عُبَيْدَةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ فَلْيَتَعَلَّمْ الْفَرَائِضَ فَإِنْ لَقِيَهُ أَعْرَابِيٌّ قَالَ يَا مُهَاجِرُ أَتَقْرَأُ الْقُرْآنَ فَإِنْ قَالَ نَعَمْ قَالَ تَفْرِضُ فَإِنْ قَالَ نَعَمْ فَهُوَ زِيَادَةٌ وَخَيْرٌ وَإِنْ قَالَ لَا قَالَ فَمَا فَضْلُكَ عَلَيَّ يَا مُهَاجِرُ

اخبرنا محمد بن يوسف عن سفيان عن ابي اسحق عن ابي عبيدة عن عبد الله قال من قرا القران فليتعلم الفراىض فان لقيه اعرابي قال يا مهاجر اتقرا القران فان قال نعم قال تفرض فان قال نعم فهو زيادة وخير وان قال لا قال فما فضلك علي يا مهاجر

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৭

পরিচ্ছেদঃ ১. ফারাইয (সংক্রান্ত ইলম) শিক্ষা করা সম্পর্কে

২৮৯৭. মুসলিম (রহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি মাসরূক্ব (রহঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা কি ফারাইযে দক্ষ ছিলেন? তিনি বললেন, সেই সত্তার কসম, যিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই! আমি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শ্রেষ্ঠ সাহাবীগণকে দেখেছি, তাঁরা তাঁকে ফারাইয সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতেন।”[1]

بَاب فِي تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَعِيدٍ حَدَّثَنَا عُقْبَةُ بْنُ خَالِدٍ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ مُسْلِمٍ قَالَ سَأَلْنَا مَسْرُوقًا كَانَتْ عَائِشَةُ تُحْسِنُ الْفَرَائِضَ قَالَ وَالَّذِي لَا إِلَهَ غَيْرُهُ لَقَدْ رَأَيْتُ الْأَكَابِرَ مِنْ أَصْحَابِ مُحَمَّدٍ يَسْأَلُونَهَا عَنْ الْفَرَائِضِ

حدثنا عبد الله بن سعيد حدثنا عقبة بن خالد عن الاعمش عن مسلم قال سالنا مسروقا كانت عاىشة تحسن الفراىض قال والذي لا اله غيره لقد رايت الاكابر من اصحاب محمد يسالونها عن الفراىض

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৮

পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়

২৮৯৮. আবূ ’উসমান [নাহদী (রহ.)] হতে বর্ণিত। শু’বাহ বলেন, হাদীসটি সা’দ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে, যিনি আল্লাহর পথে গিয়ে সর্বপ্রথম তীর নিক্ষেপ করেছিলেন এবং আবূ বকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকেও বর্ণিত, যিনি তায়িফ (অবরোধকালে) তায়িফের দুর্গ হতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসেছিলেন। তাঁরা দু’জনেই বর্ণনা করেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “যে ব্যক্তি জেনে শুনে অন্যকে নিজের পিতা বলে দাবী করে, তার জন্য জান্নাত হারাম।”[1]

باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ

أَخْبَرَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ عَنْ شُعْبَةَ عَنْ عَاصِمٍ عَنْ أَبِي عُثْمَانَ عَنْ سَعْدِ بْنِ أَبِي وَقَّاصٍ وَعَنْ أَبِي بَكْرَةَ قَالَ شُعْبَةُ هَذَا أَوَّلُ مَنْ رَمَى بِسَهْمٍ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَهَذَا تَدَلَّى مِنْ حِصْنِ الطَّائِفِ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِنَّهُمَا حَدَّثَا أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ وَهُوَ يَعْلَمُ أَنَّهُ غَيْرُ أَبِيهِ فَالْجَنَّةُ عَلَيْهِ حَرَامٌ

اخبرنا سعيد بن عامر عن شعبة عن عاصم عن ابي عثمان عن سعد بن ابي وقاص وعن ابي بكرة قال شعبة هذا اول من رمى بسهم في سبيل الله وهذا تدلى من حصن الطاىف الى رسول الله صلى الله عليه وسلم انهما حدثا ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال من ادعى الى غير ابيه وهو يعلم انه غير ابيه فالجنة عليه حرام

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ ‘উসমান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৮৯৯

পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়

২৮৯৯. মা’মার (রহঃ) আবূ বকর সিদ্দিক রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, ’নিজেকে কোনো অজ্ঞাত বংশের বলে দাবী করা আল্লাহর প্রতি কুফরী’র শামিল এবং (নিজ) বংশের সাথে সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করাও আল্লাহর প্রতি কুফরী’র শামিল, যদিও তা নীচ-হীন হয়।’[1]

باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُرَّةَ عَنْ أَبِي مَعْمَرٍ عَنْ أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ قَالَ كُفْرٌ بِاللَّهِ ادِّعَاءٌ إِلَى نَسَبٍ لَا يُعْرَفُ وَكُفْرٌ بِاللَّهِ تَبَرُّؤٌ مِنْ نَسَبٍ وَإِنْ دَقَّ

حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن الاعمش عن عبد الله بن مرة عن ابي معمر عن ابي بكر الصديق قال كفر بالله ادعاء الى نسب لا يعرف وكفر بالله تبرو من نسب وان دق

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মা’মার (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০০

পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়

২৯০০. আবী ওয়াইল (রহঃ) সূত্রে ইবনু মাসউদ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতেও এর অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।[1]

باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ زَكَرِيَّا أَبِي يَحْيَى قَالَ سَمِعْتُ أَبَا وَائِلٍ يُحَدِّثُ عَنْ ابْنِ مَسْعُودٍ نَحْوًا مِنْهُ

حدثنا محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن زكريا ابي يحيى قال سمعت ابا واىل يحدث عن ابن مسعود نحوا منه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ ওয়াইল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০১

পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়

২৯০১. কাইস ইবনু আবী হাযিম রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট বাইয়াত হওয়ার উদ্দেশ্যে এলাম। কিন্তু যখন এলাম, ততদিনে তিনি ওফাত লাভ করেছেন। আর তখন তাঁর অবস্থানে আবী বাকর দণ্ডায়মান ছিলেন। তিনি দীর্ঘ প্রশংসা করলেন এবং প্রচুর পরিমাণে কান্নাকাটি করলেন। এরপর তিনি বললেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন: “নিজ বংশ হীন-নীচ হলেও তা পরিত্যাগ করা এবং নিজেকে কোনো অজ্ঞাত বংশের বলে দাবী করা আল্লাহর প্রতি কুফরী’ করার শামিল।”[1]

باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْعَلَاءِ حَدَّثَنَا إِسْحَقُ بْنُ مَنْصُورٍ السَّلُولِيُّ عَنْ جَعْفَرٍ الْأَحْمَرِ عَنْ السَّرِيِّ بْنِ إِسْمَعِيلَ عَنْ قَيْسِ بْنِ أَبِي حَازِمٍ قَالَ أَتَيْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِأُبَايِعَهُ فَجِئْتُ وَقَدْ قُبِضَ وَأَبُو بَكْرٍ قَائِمٌ فِي مَقَامِهِ فَأَطَابَ الثَّنَاءَ وَأَكْثَرَ الْبُكَاءَ فَقَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ كُفْرٌ بِاللَّهِ انْتِفَاءٌ مِنْ نَسَبٍ وَإِنْ دَقَّ وَادِّعَاءُ نَسَبٍ لَا يُعْرَفُ

حدثنا محمد بن العلاء حدثنا اسحق بن منصور السلولي عن جعفر الاحمر عن السري بن اسمعيل عن قيس بن ابي حازم قال اتيت النبي صلى الله عليه وسلم لابايعه فجىت وقد قبض وابو بكر قاىم في مقامه فاطاب الثناء واكثر البكاء فقال سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول كفر بالله انتفاء من نسب وان دق وادعاء نسب لا يعرف

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০২

পরিচ্ছেদঃ ২. যে ব্যক্তিকে তার নিজ পিতা ব্যতীত অন্যের দিকে সম্বন্ধিত করে ডাকা হয়

২৯০২. ইবনু আব্বাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, ’রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যদি কোনো ব্যক্তি তার পিতা ব্যতীত অন্য কাউকে পিতা দাবী করে অথবা কোনো দাস তার মনিব- যে তাকে মুক্ত করেছে, তাকে ব্যতীত অন্য কাউকে ওলী বা অভিভাবক হিসেবে গ্রহণ করে, এমন ব্যক্তির উপর কিয়ামত পর্যন্ত আল্লাহর লা’নত, তাঁর মালাইকা’ ও পুরো মানবজাতির লা’নত। তার কোনো ফরয বা নফল ইবাদত কবুল হবে না।”[1]

باب مَنْ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ أَبِيهِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْحَمِيدِ بْنُ بَهْرَامَ عَنْ شَهْرِ بْنِ حَوْشَبٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَيُّمَا رَجُلٍ ادَّعَى إِلَى غَيْرِ وَالِدِهِ أَوْ تَوَلَّى غَيْرَ مَوَالِيهِ الَّذِينَ أَعْتَقُوهُ فَإِنَّ عَلَيْهِ لَعْنَةَ اللَّهِ وَالْمَلَائِكَةِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ لَا يُقْبَلُ مِنْهُ صَرْفٌ وَلَا عَدْلٌ

حدثنا محمد بن يوسف حدثنا عبد الحميد بن بهرام عن شهر بن حوشب عن ابن عباس قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ايما رجل ادعى الى غير والده او تولى غير مواليه الذين اعتقوه فان عليه لعنة الله والملاىكة والناس اجمعين الى يوم القيامة لا يقبل منه صرف ولا عدل

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৩

পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে

২৯০৩. ইবরাহীম (রহঃ) হতে, আব্দুল্লাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যখন উমার আমাদের নিয়ে কোনো পথে চলতেন, তখন আমরা সে পথকে সহজসাধ্য পেতাম। তিনি স্বামী ও স্বামীর পিতা-মাতার অংশ সম্পর্কে বলেছেন: স্বামী অর্ধেক সম্পদ পাবে। আর আর মা পাবেন অবশিষ্ট সম্পত্তির এক তৃতীয়াংশ।[1]

باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ

أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ أَخْبَرَنَا شَرِيكٌ عَنْ الْأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ قَالَ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ كَانَ عُمَرُ إِذَا سَلَكَ بِنَا طَرِيقًا وَجَدْنَاهُ سَهْلًا وَإِنَّهُ قَالَ فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ لِلزَّوْجِ النِّصْفُ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ

اخبرنا يزيد بن هارون اخبرنا شريك عن الاعمش عن ابراهيم قال قال عبد الله كان عمر اذا سلك بنا طريقا وجدناه سهلا وانه قال في زوج وابوين للزوج النصف وللام ثلث ما بقي

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৪

পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে

২৯০৪. ইয়াযিদ আর রিশক থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যেব (রহঃ)-কে এমন এক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম যে তার স্ত্রী ও পিতা-মাতা রেখে মৃত্যু বরণ করেছে। তখন তিনি বলেন, যাইদ ইবনু ছাবিত রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তা চার ভাগে ভাগ করতেন।[1]

باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ

أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا هَمَّامٌ حَدَّثَنَا يَزِيدُ الرِّشْكُ قَالَ سَأَلْتُ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيَّبِ عَنْ رَجُلٍ تَرَكَ امْرَأَتَهُ وَأَبَوَيْهِ فَقَالَ قَسَّمَهَا زَيْدُ بْنُ ثَابِتٍ مِنْ أَرْبَعَةٍ

اخبرنا يزيد بن هارون حدثنا همام حدثنا يزيد الرشك قال سالت سعيد بن المسيب عن رجل ترك امراته وابويه فقال قسمها زيد بن ثابت من اربعة

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৫

পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে

২৯০৫. আবীল মুহাল্লাব থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, স্ত্রী ও পিতা-মাতা অংশ সম্পর্কে উছমান ইবনু আফফান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, স্ত্রী পাবে এক চতুর্থাংশ আর বাকী সম্পদের এক তৃতীয়াংশ পাবে মা, (বাকী দুই তৃতীয়াংশ পাবে পিতা)।[1]

باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ

حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَامِرٍ عَنْ شُعْبَةَ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ عَنْ أَبِي الْمُهَلَّبِ أَنَّ عُثْمَانَ بْنَ عَفَّانَ قَالَ فِي امْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ لِلْمَرْأَةِ الرُّبُعُ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ

حدثنا سعيد بن عامر عن شعبة عن ايوب عن ابي قلابة عن ابي المهلب ان عثمان بن عفان قال في امراة وابوين للمراة الربع وللام ثلث ما بقي

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৬

পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে

২৯০৬. (অপর সনদে) আবীল মুহাল্লাব থেকে বর্ণিত, উছমান ইবনু আফফান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেন, মোট চার অংশ থেকে স্ত্রী পাবে এক চতুর্থাংশ, আর বাকী সম্পদের এক তৃতীয়াংশ পাবে মা, দুই তৃতীয়াংশ পাবে পিতা।[1]

باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ

حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي قِلَابَةَ عَنْ أَبِي الْمُهَلَّبِ عَنْ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَنَّهُ قَالَ لِلْمَرْأَةِ الرُّبُعُ سَهْمٌ مِنْ أَرْبَعَةٍ وَلِلْأُمِّ ثُلُثُ مَا بَقِيَ سَهْمٌ وَلِلْأَبِ سَهْمَانِ

حدثنا حجاج بن منهال حدثنا حماد بن سلمة عن ايوب عن ابي قلابة عن ابي المهلب عن عثمان بن عفان انه قال للمراة الربع سهم من اربعة وللام ثلث ما بقي سهم وللاب سهمان

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
২৯০৭

পরিচ্ছেদঃ ৩. স্বামী ও মা-বাবা এবং স্ত্রী ও মা-বাবার অংশ সম্পর্কে

২৯০৭. উমাইর ইবনু সাঈদ থেকে বর্ণিত, তিনি হারিছ আল আ’ওয়ার (রহঃ) কে (মৃতব্যক্তির) স্ত্রী ও পিতা-মাতা (এর প্রাপ্য অংশ) সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন, তখন তিনি উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর বক্তব্যের অনুরূপই বলেন।[1]

باب فِي زَوْجٍ وَأَبَوَيْنِ وَامْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ

أَخْبَرَنَا حَجَّاجٌ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ عَنْ حَجَّاجٍ عَنْ عُمَيْرِ بْنِ سَعِيدٍ أَنَّهُ سَأَلَ الْحَارِثَ الْأَعْوَرَ عَنْ امْرَأَةٍ وَأَبَوَيْنِ فَقَالَ مِثْلَ قَوْلِ عُثْمَانَ

اخبرنا حجاج حدثنا حماد عن حجاج عن عمير بن سعيد انه سال الحارث الاعور عن امراة وابوين فقال مثل قول عثمان

হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
২১. উত্তরাধিকার অধ্যায় (كتاب الفرائض)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩২৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 3 4 5 6 · · · 14 15 16 17 পরের পাতা »