আসিম আল আহওয়াল (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ৩১ টি

পরিচ্ছেদঃ ৬৩৪. রুকুর আগে ও পরে কুনূত পাঠ করা।

৯৪৮। ‍মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... আসিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) কে কুনূত সম্পর্কে জিজ্ঞারা করলাম। তিনি বললেন, কুনূত অবশ্যই পড়া হত। আমি জিজ্ঞাসা করলাম। রুকূ’র আগে না পরে? তিনি বললেন, রূকূর আগে। আসিম (রহঃ) বললেন, অমুক ব্যাক্তি আমাকে আপনার বরাত দিয়ে বলেছেন যে, আপনি বলেছেন, রূকুর পরে। তখন আনাস (রাঃ) বলেন, সে ভুল বলেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রুকূর পরে এক মাস ব্যাপি কুনূত পাঠ করেছেন। আমার জানামতে, তিনি সত্তর জন সাহাবীর একটি দল, যাদের ‍কুররা (অভিজ্ঞ কারীগণ) বলা হতো মুশরিকদের কোন এক কওমের উদ্দেশ্যে পাঠান। এরা সেই কওম নয়, যাদের বিরুদ্ধে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বদ দুআ করেছিলেন। বরং তিনি এক মাস ব্যাপি কুনূতে সে সব কাফিরদের জন্য বদ দুআ করেছিলেন যাদের সাথে তার চুক্তি ছিল এবং তারা চুক্তি ভঙ্গ করে কারীগণকে হত্যা করেছিল।

باب الْقُنُوتِ قَبْلَ الرُّكُوعِ وَبَعْدَهُ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، قَالَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، قَالَ حَدَّثَنَا عَاصِمٌ، قَالَ سَأَلْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ عَنِ الْقُنُوتِ،‏.‏ فَقَالَ قَدْ كَانَ الْقُنُوتُ‏.‏ قُلْتُ قَبْلَ الرُّكُوعِ أَوْ بَعْدَهُ قَالَ قَبْلَهُ‏.‏ قَالَ فَإِنَّ فُلاَنًا أَخْبَرَنِي عَنْكَ أَنَّكَ قُلْتَ بَعْدَ الرُّكُوعِ‏.‏ فَقَالَ كَذَبَ، إِنَّمَا قَنَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَعْدَ الرُّكُوعِ شَهْرًا ـ أُرَاهُ ـ كَانَ بَعَثَ قَوْمًا يُقَالُ لَهُمُ الْقُرَّاءُ زُهَاءَ سَبْعِينَ رَجُلاً إِلَى قَوْمٍ مِنَ الْمُشْرِكِينَ دُونَ أُولَئِكَ، وَكَانَ بَيْنَهُمْ وَبَيْنَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَهْدٌ فَقَنَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم شَهْرًا يَدْعُو عَلَيْهِمْ‏.‏


Narrated `Asim: I asked Anas bin Malik about the Qunut. Anas replied, "Definitely it was (recited)". I asked, "Before bowing or after it?" Anas replied, "Before bowing." I added, "So and so has told me that you had informed him that it had been after bowing." Anas said, "He told an untruth (i.e. "was mistaken," according to the Hijazi dialect). Allah's Messenger (ﷺ) recited Qunut after bowing for a period of one month." Anas added, "The Prophet (ﷺ) sent about seventy men (who knew the Qur'an by heart) towards the pagans (of Najd) who were less than they in number and there was a peace treaty between them and Allah's Messenger (ﷺ) (but the Pagans broke the treaty and killed the seventy men). So Allah's Messenger (ﷺ) recited Qunut for a period of one month asking Allah to punish them."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০৪০. সাফা ও মারওয়ার মাঝে সা’য়ী করা।

১৪৪৫। আহমদ ইবনু মুহাম্মদ (রহঃ) ... ’আসিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) কে বললাম, আপনার কি সাফা ও মারওয়া সা’য়ী করতে অপছন্দ করতেন? তিনি বললেন, হাঁ। কেননা তা ছিল জাহেলী যুগের নিদর্শন। অবশেষে মহান আল্লাহ অবতীর্ণ করেনঃ নিশ্চয়ই সাফা ও মারওয়া আল্লাহর নিদর্শন। কাজেই হাজ্জ (হজ্জ) বা ’উমরাকারীদের জন্য এ দুইয়ের মধ্যে সা’য়ী করায় কোন দোষ নেই। (২ঃ ১৫৮)

باب مَا جَاءَ فِي السَّعْىِ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدٍ، أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ، أَخْبَرَنَا عَاصِمٌ، قَالَ قُلْتُ لأَنَسِ بْنِ مَالِكٍ ـ رضى الله عنه ـ أَكُنْتُمْ تَكْرَهُونَ السَّعْىَ بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ قَالَ نَعَمْ‏.‏ لأَنَّهَا كَانَتْ مِنْ شَعَائِرِ الْجَاهِلِيَّةِ، حَتَّى أَنْزَلَ اللَّهُ ‏(‏إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ فَمَنْ حَجَّ الْبَيْتَ أَوِ اعْتَمَرَ فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْهِ أَنْ يَطَّوَّفَ بِهِمَا‏)‏‏.‏


Narrated `Asim: I asked Anas bin Malik: "Did you use to dislike to perform Tawaf between Safa and Marwa?" He said, "Yes, as it was of the ceremonies of the days of the Pre-Islamic period of ignorance, till Allah revealed: 'Verily! (The two mountains) As-Safa and Al-Marwa are among the symbols of Allah. It is therefore no sin for him who performs the pilgrimage to the Ka`ba, or performs `Umra, to perform Tawaf between them.' " (2.158)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২১৯২. রাজী, রিল, যাক্‌ওয়ান, বিরে মাউনার যুদ্ধ এবং আযাল, কারাহ, আসিম ইব্‌ন সাবিত, খুবায়ব (রা) ও তার সংগীদের ঘটনা। ইব্‌ন ইসহাক (র) বলেন, আসিম ইব্‌ন উমর (রা) বর্ণনা করেছেন যে, রাজীর যুদ্ধ উহুদের যুদ্ধের পর সংঘটিত হয়েছিল

৩৭৯৬। মূসা ইবনু ইসমাঈল (রহঃ) ... আসিম আল আহওয়াল (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) কে নামা্যে (দোয়া) কুনূত পড়তে হবে কি না- এ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার পর তিনি বললেন, হ্যাঁ পড়তে হবে। আমি বললাম, রুকূর আগে পড়তে হবে, না পরে? তিনি বললেন, রুকূর আগে। আমি বললাম, অমুক ব্যাক্তি আপনার সূত্রে আমার কাছে বর্ণনা করেছেন যে, আপনি রুকূর পর কুনূত পাঠ করেছেন। এর কারণ ছিল এই যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সত্তরজন কারীর একটি দলকে মুশরিকদের নিকট কোনো এক কাজে পাঠিয়েছিলেন। এ সময় রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাদের মধ্যে চুক্তি ছিল। তারা (আক্রমণ করে সাহাবীগণের উপর) বিজয়ী হল। তাই রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের প্রতি বদদোয়া করে সালাতে রুকূর পর এক মাস পর্যন্ত কুনূত পাঠ করেছেন।

اب غَزْوَةُ الرَّجِيعِ وَرِعْلٍ وَذَكْوَانَ وَبِئْرِ مَعُونَةَ وَحَدِيثِ عَضَلٍ وَالْقَارَةِ وَعَاصِمِ بْنِ ثَابِتٍ وَخُبَيْبٍ وَأَصْحَابِهِ. قَالَ ابْنُ إِسْحَاقَ: حَدَّثَنَا عَاصِمُ بْنُ عُمَرَ أَنَّهَا بَعْدَ أُحُدٍ

حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، حَدَّثَنَا عَاصِمٌ الأَحْوَلُ، قَالَ سَأَلْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ ـ رضى الله عنه ـ عَنِ الْقُنُوتِ، فِي الصَّلاَةِ فَقَالَ نَعَمْ‏.‏ فَقُلْتُ كَانَ قَبْلَ الرُّكُوعِ أَوْ بَعْدَهُ قَالَ قَبْلَهُ‏.‏ قُلْتُ فَإِنَّ فُلاَنًا أَخْبَرَنِي عَنْكَ أَنَّكَ قُلْتَ بَعْدَهُ، قَالَ كَذَبَ إِنَّمَا قَنَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَعْدَ الرُّكُوعِ شَهْرًا، أَنَّهُ كَانَ بَعَثَ نَاسًا يُقَالُ لَهُمُ الْقُرَّاءُ، وَهُمْ سَبْعُونَ رَجُلاً إِلَى نَاسٍ مِنَ الْمُشْرِكِينَ، وَبَيْنَهُمْ وَبَيْنَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَهْدٌ قِبَلَهُمْ، فَظَهَرَ هَؤُلاَءِ الَّذِينَ كَانَ بَيْنَهُمْ وَبَيْنَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَهْدٌ، فَقَنَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَعْدَ الرُّكُوعِ شَهْرًا يَدْعُو عَلَيْهِمْ‏.‏


Narrated `Asim Al-Ahwal: I asked Anas bin Malik regarding Al-Qunut during the prayer. Anas replied, "Yes (Al-Qunut was said by the Prophet (ﷺ) in the prayer)." I said, "Is it before Bowing or after Bowing?" Anas replied, "(It was said) before (Bowing)." I said, "So-and-so informed me that you told him that it was said after Bowing." Anas replied, "He was mistaken, for Allah's Messenger (ﷺ) said Al-Qunut after Bowing for one month. The Prophet (ﷺ) had sent some people called Al-Qurra who were seventy in number, to some pagan people who had concluded a peace treaty with Allah's Messenger (ﷺ) . But those who had concluded the treaty with Allah's Messenger (ﷺ) violated the treaty (and martyred all the seventy men). So Allah's Apostle said Al-Qunut after Bowing (in the prayer) for one month, invoking evil upon them.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২২৪৯. নাবী (সাঃ) এর ব্যবহৃত পেয়ালায় পান করা এবং তাঁর পাত্রসমূহের বর্ণনা। আবূ বুরদাহ (র) বলেন, ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম আমাকে বলেছেনঃ আমি কি তোমাকে সেই পাত্রে পান করতে দেব না যে পাত্রে নাবী (সাঃ) পান করেছেন?

৫২৩৬। হাসান ইবনু মুদরিক (রহঃ) ... আসিম আহওয়াল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) এর কাছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ব্যবহৃত একটি পেয়ালা দেখেছি। সেটি ফেটে গিয়েছিল। এরপর তিনি তা রূপা মিশিয়ে জোড়া দেন। বর্ণনাকারী আসিম বলেন, সেটি ছিল উত্তম, চওড়া ও নযর কাঠের তৈরী। আসিম বলেন আনাস (রাঃ) বলেন আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে এ পেয়ালায় কবার পানি পান করিয়েছি। আসিম বলেনঃ ইবনু সীরীন (রহঃ) বলেছেনঃ পেয়ালাটিতে বৃত্তাকারে লোহা লাগানো ছিল। তাই আনাস (রাঃ) ইচ্ছা করে ছিলেন লোহার বৃত্তের স্থল সোনা বা রুপা একটি বৃত্ত স্থাপন করতে। তখন আবূ তালহা (রাঃ) তাকে বললেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেরূপ তৈরী করেছেন তাতে কোন পরিবর্তন করো না। ফলে তিনি সে ইচ্ছা ত্যাগ করেন।

باب الشُّرْبِ مِنْ قَدَحِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَآنِيَتِهِ وَقَالَ أَبُو بُرْدَةَ قَالَ لِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ سَلاَمٍ أَلاَ أَسْقِيكَ فِي قَدَحٍ شَرِبَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِيهِ

حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ مُدْرِكٍ، قَالَ حَدَّثَنِي يَحْيَى بْنُ حَمَّادٍ، أَخْبَرَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، قَالَ رَأَيْتُ قَدَحَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم عِنْدَ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، وَكَانَ قَدِ انْصَدَعَ فَسَلْسَلَهُ بِفِضَّةٍ قَالَ وَهْوَ قَدَحٌ جَيِّدٌ عَرِيضٌ مِنْ نُضَارٍ‏.‏ قَالَ قَالَ أَنَسٌ لَقَدْ سَقَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي هَذَا الْقَدَحِ أَكْثَرَ مِنْ كَذَا وَكَذَا‏.‏ قَالَ وَقَالَ ابْنُ سِيرِينَ إِنَّهُ كَانَ فِيهِ حَلْقَةٌ مِنْ حَدِيدٍ فَأَرَادَ أَنَسٌ أَنْ يَجْعَلَ مَكَانَهَا حَلْقَةً مِنْ ذَهَبٍ أَوْ فِضَّةٍ فَقَالَ لَهُ أَبُو طَلْحَةَ لاَ تُغَيِّرَنَّ شَيْئًا صَنَعَهُ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَتَرَكَهُ‏.‏


Narrated `Asim al-Ahwal: I saw the drinking bowl of the Prophet (ﷺ) with Anas bin Malik, and it had been broken, and he had mended it with silver plates. That drinking bowl was quite wide and made of Nadar wood, Anas said, "I gave water to the Prophet (ﷺ) in that bowl more than so-and-so (for a long period)." Ibn Seereen said: Around that bowl there was an iron ring, and Anas wanted to replace it with a silver or gold ring, but Abu Talha said to him, "Do not change a thing that Allah's Messenger (ﷺ) has made." So Anas left it as it was.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩. বৃষ্টির দিনে ঘরে সালাত আদায় করা

১৪৭৯। আবূর রাবী আতাকী যাহরানী (রহঃ) ... আয়্যুব ও আসিম আহওয়াল (রহঃ) থেকে উক্ত সনদে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। কিন্তু তিনি উক্ত হাদীসে অর্থাৎ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কথাটি উল্লেখ করেন নি।

باب الصَّلاَةِ فِي الرحَالِ فِي الْمَطَرِ ‏‏

وَحَدَّثَنِيهِ أَبُو الرَّبِيعِ الْعَتَكِيُّ، - هُوَ الزَّهْرَانِيُّ - حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، - يَعْنِي ابْنَ زَيْدٍ - حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، وَعَاصِمٌ الأَحْوَلُ، بِهَذَا الإِسْنَادِ وَلَمْ يَذْكُرْ فِي حَدِيثِهِ يَعْنِي النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم ‏.‏


This hadith has been narrated by Ayyub and 'Asim al-Ahwal with the same chain of transmitters, but in this hadith it is not recorded: " i. e. the Messenger of Allah (ﷺ)."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪. মৃত ব্যক্তির জন্য ক্রন্দন

২০০৮। মুহাম্মাদ ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু নুমায়র, আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... আসিম আল আহওয়াল (রহঃ) থেকে এ সনদে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তবে হাম্মাদের হাদীসটি দীর্ঘ ও পূর্ণাঙ্গ।

باب الْبُكَاءِ عَلَى الْمَيِّتِ ‏

وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ فُضَيْلٍ، ح وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي، شَيْبَةَ حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ، جَمِيعًا عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، بِهَذَا الإِسْنَادِ ‏.‏ غَيْرَ أَنَّ حَدِيثَ حَمَّادٍ أَتَمُّ وَأَطْوَلُ ‏.‏


This hadith has been narrated by another chain of transmitters on the authority of 'Asim al-Ahwal.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭১. হজ্জের সফরে বা অন্য কোন সফরের উদ্দেশ্যে যানবাহনে আরোহণকালে দু'আ পড়া মুস্তাহাব এবং এর উত্তম দু'আর বর্ণনা

৩১৪৭। ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া ও যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) আবু মু’আবিয়াহ হতে, হামিদ ইবন উমর আবদুল ওয়াহিদ হতে আর তারা উভয়ে ... আসিম আল-আহওয়াল (রহঃ) থেকে এই সনদে উপরের হাদীসের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। অবশ্য আবদুল ওয়াহিদের বর্ণনায় "ফীল মাল ওয়াল আহল" এবং মুহাম্মাদ ইবনু হাযিমের বর্ণনায় প্রত্যাবর্তনকালে প্রথমে "আহল" শব্দ রয়েছে। উভয়ের বর্ণনায় রয়েছেঃ "হে আল্লাহ! আমি সফরে কষ্ট ক্লান্তি হতে তোমার কাছে পানাহ চাই।"

وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، وَزُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، جَمِيعًا عَنْ أَبِي مُعَاوِيَةَ، ح وَحَدَّثَنِي حَامِدُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، كِلاَهُمَا عَنْ عَاصِمٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ ‏.‏ مِثْلَهُ غَيْرَ أَنَّ فِي حَدِيثِ عَبْدِ الْوَاحِدِ فِي الْمَالِ وَالأَهْلِ ‏.‏ وَفِي رِوَايَةِ مُحَمَّدِ بْنِ خَازِمٍ قَالَ يَبْدَأُ بِالأَهْلِ إِذَا رَجَعَ ‏.‏ وَفِي رِوَايَتِهِمَا جَمِيعًا ‏ "‏ اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ وَعْثَاءِ السَّفَرِ ‏"‏ ‏.‏


A hadlth like this has been narrated on the authority of Asim With the same chain of transmitters except (this difference) that the hadith transmitted by 'Abd al-Wahid (one of the narrators) the (word)" property" precedes the family, and in the hadith transmitted by Mahammad b. Khazim (the word)" family" precedes (theword" Property" ), on returning home, in the narrations of both the narrators (these words are found): " O Allah I seek refuge with Thee from the hardships of the journey."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৯. উমরা পালনকারীর জন্য মাথার চুল খাটো করা জায়েয, মাথা মুড়ানো ওয়াজিব নয়। মারওয়া পর্বতের নিকট মাথা মুন্ডান বা চুল খাটো করা মুস্তাহাব

৩১৯৩। হামিদ ইবনু উমর (রহঃ) ... আসিম (রহঃ) বলেন, আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি মদিনাকে হারাম করেছেন? তিনি বললেন, হ্যাঁ, এখানে থেকে ওখানের মধ্যেবর্তী স্থান। অতএব যে ব্যাক্তি এখানে কোন পাপ করে, পড়ে তিনি আমাকে বললেন, এটা খুবই কঠিন যে, যে এখানে কোন পাপ করে তার উপর আল্লাহ, তাঁর ফিরিশতা এবং সমগ্র মানব জাতির লা’নত। কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাআলা তাঁর ফরয অথবা নফল কোন ইবাদতই কবুল করবেন না। রাবী বলেন, আনাস (রাঃ) এর পুত্র বললেন, “অথবা যে কোন পাপীকে আশ্রয় দিল।”

باب التَّقْصِيرِ فِي الْعُمْرَةِ ‏

وَحَدَّثَنَاهُ حَامِدُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، حَدَّثَنَا عَاصِمٌ، قَالَ قُلْتُ لأَنَسِ بْنِ مَالِكٍ أَحَرَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الْمَدِينَةَ قَالَ نَعَمْ مَا بَيْنَ كَذَا إِلَى كَذَا فَمَنْ أَحْدَثَ فِيهَا حَدَثًا - قَالَ - ثُمَّ قَالَ لِي هَذِهِ شَدِيدَةٌ ‏ "‏ مَنْ أَحْدَثَ فِيهَا حَدَثًا فَعَلَيْهِ لَعْنَةُ اللَّهِ وَالْمَلاَئِكَةِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ لاَ يَقْبَلُ اللَّهُ مِنْهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ صَرْفًا وَلاَ عَدْلاً ‏"‏ ‏.‏ قَالَ فَقَالَ ابْنُ أَنَسٍ أَوْ آوَى مُحْدِثًا ‏.‏


'Asim reported: I asked Anas b. Malik whether Allah's Messenger (ﷺ) had declared Medina as sacred. He said: Yes. (the area) between so and so. He who made any innovation in it, and further said to me: It is something serious to make any innovation in it (and he who does it) there is upon him the curse of Allah, and that of the angels and of all the people, Allah will not accept from him on the Day of Resurrection either obligatory acts or the surpererogatory acts. Ibn Anas said: Or he accommodates an innovator.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৮২. মদীনা শরীফের ফযীলত, এই শহরে বরকত দানের জন্য নবী (ﷺ) এর দু'আ, মদীনা ও হারামের মর্যাদা এবং এখানে শিকার ও এখানকার গাছপালা কর্তন নিষিদ্ধ ও মদীনার হারামের সীমা

৩১৯৪। যুহায়র ইবনু হারব (রহঃ) ... আসিম আল আহওয়াল (রহঃ) বলেন, আমি আনাস (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনাকে হারাম করেছেন? তিনি বললেন, হ্যাঁ, তা হারাম। অতএব এখানকার উদ্ভিদ উপড়ানো যাবে না। যে ব্যক্তি তা করবে তার উপর আল্লাহ, তার ফিরিশতা এবং সমগ্র মানব জাতির লানত।

باب فَضْلِ الْمَدِينَةِ وَدُعَاءِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِيهَا بِالْبَرَكَةِ وَبَيَانِ تَحْرِيمِها وَتَحْرِيمِ صَيْدِهَا وَشَجَرِهَا وَبَيَانِ حُدُودِ حَرَمِهَا

حَدَّثَنِي زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، أَخْبَرَنَا عَاصِمٌ الأَحْوَلُ، قَالَ سَأَلْتُ أَنَسًا أَحَرَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم الْمَدِينَةَ قَالَ نَعَمْ هِيَ حَرَامٌ لاَ يُخْتَلَى خَلاَهَا فَمَنْ فَعَلَ ذَلِكَ فَعَلَيْهِ لَعْنَةُ اللَّهِ وَالْمَلاَئِكَةِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ ‏.‏


'Asim reported: I asked Anas (Allah be pleased with him) whether Allah's Messenger (ﷺ) had declared Medina as sacred. He said: Yes, it is sacred, so its tree is not to be cut; and he who did that let the curse of Allah and that of the angels and of all people be upon him.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫০. নবী (ﷺ) কর্তৃক তার সাহাবী (রাঃ)-গনের মধ্যে পরস্পরে ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ করার বর্ণনা

৬২৩৩। আবূ জাফর মুহাম্মাদ ইবনু সাব্বাহ (রহঃ) ... আসিম ইবনুল আহওয়াল (রহঃ) বর্ণনা করেন যে, আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করা হল, আপনার কাছে এ মর্মে রেওয়ায়াত পৌঁছেছে কি যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ইসলামে কোন হিলফ-(মৈত্রী বন্ধন নেই)? তখন আনাস (রাঃ) বললেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুরায়শ ও আনসারদের মধ্যে তাঁর ঘরে বসেই মৈত্রী স্থাপন করেছিলেন।

باب مُؤَاخَاةِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم بَيْنَ أَصْحَابِهِ رضى الله تعالى عنهم

حَدَّثَنِي أَبُو جَعْفَرٍ، مُحَمَّدُ بْنُ الصَّبَّاحِ حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ غِيَاثٍ، حَدَّثَنَا عَاصِمٌ الأَحْوَلُ، قَالَ قِيلَ لأَنَسِ بْنِ مَالِكٍ بَلَغَكَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ حِلْفَ فِي الإِسْلاَمِ ‏"‏ ‏.‏ فَقَالَ أَنَسٌ قَدْ حَالَفَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَيْنَ قُرَيْشٍ وَالأَنْصَارِ فِي دَارِهِ ‏.‏


It was said to Anas b. Malik: You must have heard this that Allah's Messenger (ﷺ) said: There is no alliance (hilf) of brotherhood in Islam. Anas said: Allah's Messenger (ﷺ) established the bond of fraternity between the Quraish and the Ansar in his home.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৩. রোগীর দেখাশুনা ও সেবা-শুশ্রূষার ফযীলত

৬৩২১। সুওয়ায়দ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ... আসিম আহওয়াল (রহঃ) থেকে এই সনদে বর্ণনা করেছেন।

باب فَضْلِ عِيَادَةِ الْمَرِيضِ ‏‏

حَدَّثَنِي سُوَيْدُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُعَاوِيَةَ، عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، بِهَذَا الإِسْنَادِ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Asim al-Ahwal with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৭০ : দাজ্জাল ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী সম্পর্কে

৩৬/১৮৫২। আস্বেম আহওয়াল হতে বর্ণিত, আব্দুল্লাহ ইবনে সার্জিস রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, আমি একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য দো’আ করে বললাম, ’হে আল্লাহর রসূল! আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করুন।’ তিনি বললেন, ’’আর তোমাকেও [আল্লাহ ক্ষমা করুন]।’’ আস্বেম বলেন, আমি আব্দুল্লাহকে প্রশ্ন করলাম, ’আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি আপনার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন?’ তিনি উত্তর দিলেন, ’হ্যাঁ, আর তোমার জন্যও তো।’ অতঃপর তিনি এই আয়াত পাঠ করলেন, যার অর্থ: ’’[হে নবী!] তুমি নিজের জন্য ও মুমিন নর-নারীর জন্য ক্ষমা প্রার্থনা কর।’’ (সূরা মুহাম্মাদ ১৯ আয়াত, মুসলিম][1]

(370) بَابُ اَحَادِيْثِ الدَّجَّالِ وَاَشْرَاطِ السَّاعَةِ وَغَىْرِهَا

وَعَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، عَنْ عَبدِ اللهِ بنِ سَرْجِسَ رضي الله عنه قَالَ: قُلْتُ لِرَسُولِ اللهِ صلى الله عليه وسلم : يَا رَسُولَ اللهِ، غَفَرَ اللهُ لَكَ، قَالَ: «وَلَكَ» . قَالَ عَاصِمٌ : فَقُلْتُ لَهُ : أَسْتَغْفَرَ لَكَ رَسُول اللهِ صلى الله عليه وسلم ؟ قَالَ: نَعَمْ وَلَكَ، ثُمَّ تَلاَ هَذِهِ الآيَةَ: ﴿‏واستغفر لذنبك، وللمؤمنين والمؤمنات﴾ [محمد : ١٩] . رواه مسلم

(370) Chapter: Ahadith about Dajjal and Portents of the Hour


'Asim Al-Ahwal said: 'Abdullah bin Sarjis (May Allah be pleased with him) said to the Messenger of Allah (ﷺ): "O Messenger of Allah! May Allah forgive all your sins!" The Messenger of Allah (ﷺ) said, "And yours also." 'Asim reported: I asked 'Abdullah: "Did the Messenger of Allah (ﷺ) seek forgiveness for you?" He replied: "Yes, and for you also." Then he recited the Verse: "Seek forgiveness for your sins and for the believing men and the believing women." (47:19) [Muslim]. Commentary: Although the Prophet (PBUH) is free from sins, it is permissible, as a token of Allah's honour and care for him, to pray for his greater salvation and blessings. It is also in a way a method of paying respects to him. The Hadith also shows the noble character of the Prophet (PBUH) who used to reciprocate compliments and good deeds.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৩৭. শপথ গ্রহণ সম্পর্কে।

২৯১৬. মুসাদ্দাদ (রহঃ) ..... আসিম আহওয়াল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আনাস (রাঃ)-কে এরূপ বলতে শুনেছি যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের দেশে (মদীনাতে) আনসার ও মুহাজিরদের মাঝে সৌভ্রাত্র স্থাপন করে দেন। তখন আনাস (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করা হয়, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি এরূপ নির্দেশ দেননি যে, ইসলামে জাহিলী যুগের ওয়াদা-অঙ্গীকারের কোন মূল্য নেই? তখন তিনি (আনাস) দুই বা তিনবার বলেনঃ আমাদের দেশে (মদীনাতে) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আনসার ও মুহাজিরদের মাঝে ভ্রাতৃত্বের সম্পর্ক স্থাপন করে দেন।

باب فِي الْحِلْفِ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، قَالَ سَمِعْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ، يَقُولُ حَالَفَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَيْنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالأَنْصَارِ فِي دَارِنَا ‏.‏ فَقِيلَ لَهُ أَلَيْسَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لاَ حِلْفَ فِي الإِسْلاَمِ ‏"‏ ‏.‏ فَقَالَ حَالَفَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَيْنَ الْمُهَاجِرِينَ وَالأَنْصَارِ فِي دَارِنَا ‏.‏ مَرَّتَيْنِ أَوْ ثَلاَثًا


Narrated Anas bin Malik: The Messenger of Allah (ﷺ) established an alliance (of brotherhood) between the Emigrants and the Helpers in our house. He was asked: Did not the Messenger of Allah (ﷺ) say: There is no alliance in Islam ? He replied: The Messenger of Allah (ﷺ) established an alliance between the Emigrants and the Helpers in our house. This he said twice or thrice.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ সালামের পর কি বলবে।

২৯৯. হান্নাদ (রহঃ) ..... আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)-এর বরাতে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তবে তিনি তাঁর বর্ণনায় تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْإِكْرَام এই কথার উল্লেখ করেছেন। - তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ২৯৯ [আল মাদানী প্রকাশনী]

এই বিষয়ে সাওবান, ইবনু উমর, ইবনু আব্বাস, আবূ সাঈদ, আবূ হুরায়রা, মুগীরা ইবনু শুবা রাদিয়াল্লাহু আনহুম থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণিত হাদীসটি হাসান-সহীহ। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত আছে যে, সালামের পর তিনি এই দু’আ করতেনঃ ’’আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনি এক, তাঁর কোন শরীক নেই, সাম্রাজ্য এবং প্রশংসা একমাত্র তাঁরই, তিনই জীবন দান করেন এবং মৃত্যু দেন। তিনি সব কিছুর উপরই সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। হে আল্লাহ! আপনি যা দান করেন তা থেকে বাঁধা দেওয়ার নেই।’’

আরো বর্ণিত আছে যে, তিনি বলতেনঃ ’’তোমার প্রতিপালক তারা যা আরোপ করে তা থেকে পবিত্র ও মহান এবং সকল ক্ষমতার অধিকারী। শান্তি বর্ষিত হোক রাসূলগণের প্রতি। প্রশংসা জগতমূহের প্রতিপালক আল্লাহরই প্রাপ্য।’’

باب مَا يَقُولُ إِذَا سَلَّمَ مِنَ الصَّلاَةِ

حَدَّثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُعَاوِيَةَ الْفَزَارِيُّ، وَأَبُو مُعَاوِيَةَ عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ وَقَالَ ‏"‏ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالإِكْرَامِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ ثَوْبَانَ وَابْنِ عُمَرَ وَابْنِ عَبَّاسٍ وَأَبِي سَعِيدٍ وَأَبِي هُرَيْرَةَ ‏.‏ وَالْمُغِيرَةِ بْنِ شُعْبَةَ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عَائِشَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏ وَقَدْ رَوَى خَالِدٌ الْحَذَّاءُ هَذَا الْحَدِيثَ مِنْ حَدِيثِ عَائِشَةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحَارِثِ نَحْوَ حَدِيثِ عَاصِمٍ ‏.‏ وَقَدْ رُوِيَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ بَعْدَ التَّسْلِيمِ ‏"‏ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِي وَيُمِيتُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ اللَّهُمَّ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ ‏"‏ ‏.‏ وَرُوِيَ عَنْهُ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ ‏"‏ سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُونَ وَسَلاَمٌ عَلَى الْمُرْسَلِينَ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ ‏"‏ ‏.‏


Aishah narrated: (Another chain) which is similar, but he said: (Tabarakta ya dhal-jalali wal-ikram) "Blessed are You, O Possessor of Majesty and Honor."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ সূরা আল-বাকারা

২৯৬৬. আবদ ইবন হুমায়দ (রহঃ) ..... আসিম আহওয়াল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি আনাস ইবন মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু-কে সাফা ও মারওয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করি। তিনি বললেনঃ এ দুটো ছিল জাহিলী আমলের নিদর্শন। ইসলামের আবির্ভাবের পর আমরা এ দুটোর তওয়াফ থেকে বিরত হয়ে গেলাম। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ্ তা’আলা নাযিল করলেনঃ

إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ فَمَنْ حَجَّ الْبَيْتَ أَوِ اعْتَمَرَ فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْهِ أَنْ يَطَّوَّفَ بِهِمَا

সাফা ও মারওয়া হল আল্লাহর নিদর্শনাবলীর অন্যতম। সুতরাং যে ব্যক্তি হজ্জ করে বা উমরা করে তার জন্য এতদুভয়ের তওয়াফে কোন দোষ নেই (২ঃ ১৫৮)।

আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহ বলেনঃ এ হল নফল।

আল্লাহ্ বলেনঃ (‏فَمَنْ تَطَوَّعَ خَيْرًا فَإِنَّ اللَّهَ شَاكِرٌ عَلِيمٌ) কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎ কাজ করলে আল্লাহ্ তো গুণগ্রাহী এবং সর্বজ্ঞ। (২ঃ ১৫৮)

সহীহ, বুখারি ৪৪৯৬, মুসলিম, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ২৯৬৬ [আল মাদানী প্রকাশনী]

(আবু ঈসা বলেন)হাদীসটি হাসান-সহীহ।

بَابٌ: وَمِنْ سُورَةِ البَقَرَةِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ أَبِي حَكِيمٍ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، قَالَ سَأَلْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ عَنِ الصَّفَا، وَالْمَرْوَةِ، فَقَالَ كَانَا مِنْ شَعَائِرِ الْجَاهِلِيَّةِ فَلَمَّا كَانَ الإِسْلاَمُ أَمْسَكْنَا عَنْهُمَا فَأَنْزَلَ اللَّهُ ‏:‏ ‏(‏ إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ فَمَنْ حَجَّ الْبَيْتَ أَوِ اعْتَمَرَ فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْهِ أَنْ يَطَّوَّفَ بِهِمَا ‏)‏ قَالَ هُمَا تَطَوُّعٌ ‏(‏فَمَنْ تَطَوَّعَ خَيْرًا فَإِنَّ اللَّهَ شَاكِرٌ عَلِيمٌ ‏)‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏


Narrated 'Asim Al-Ahwal: "I asked Anas bin Malik about As-Safa and Al-Marwah, and he said: 'They were among the rites of Jahiliyyah.' He said: 'So during Islam, we refrained from them, then Allah, Blessed and Most High, revealed: Indeed As-Safa and Al-Marwah are of the symbols of Allah. So it is not a sin for those who perform Hajj or 'Umrah to the house to go between them. (2:158)' He said: 'So it is voluntarily then verily, Allah is the All-Recogniser, the All-Knowing. (2:158)'"


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭৪/৩০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ব্যবহৃত পেয়ালায় পান করা এবং তাঁর পাত্রসমূহের বর্ণনা।

৫৬৩৮. আসিম আহওয়াল (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)-এর কাছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক ব্যবহৃত একটি পেয়ালা দেখেছি। সেটি ফেটে গিয়েছিল। এরপর তিনি তা রূপা দিয়ে জোড়া দেন। বর্ণনাকারী আসিম বলেন, সেটি ছিল উৎকৃষ্ট, চওড়া ও নুযর কাঠের তৈরী। আসিম বলেন, আনাস বলেছেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে এ পেয়ালায় বহুবার পানি পান করিয়েছি। [৩১০৯]

আসিম বলেন, ইবনু সীরীন বলেছেনঃ পেয়ালাটিতে বৃত্তাকারে লোহা বসানো ছিল। তাই আনাস (রাঃ) ইচ্ছে করেছিলেন, লোহার বৃত্তের জায়গায় সোনা বা রূপার একটি বৃত্ত বসাতে। তখন আবূ ত্বলহা তাঁকে বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেভাবে বানিয়েছেন, তাতে কোন পরিবর্তন করো না। ফলে তিনি তার ইচ্ছে পরিত্যাগ করলেন। (আধুনিক প্রকাশনী- ৫২২৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫১২৩)

بَاب الشُّرْبِ مِنْ قَدَحِ النَّبِيِّصلى الله عليه وسلم وَآنِيَتِهِ

الْحَسَنُ بْنُ مُدْرِكٍ قَالَ حَدَّثَنِي يَحْيٰى بْنُ حَمَّادٍ أَخْبَرَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ قَالَ رَأَيْتُ قَدَحَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم عِنْدَ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ وَكَانَ قَدْ انْصَدَعَ فَسَلْسَلَه“ بِفِضَّةٍ قَالَ وَهُوَ قَدَحٌ جَيِّدٌ عَرِيضٌ مِنْ نُضَارٍ قَالَ قَالَ أَنَسٌ لَقَدْ سَقَيْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم فِي هٰذَا الْقَدَحِ أَكْثَرَ مِنْ كَذَا وَكَذَا
قَالَ وَقَالَ ابْنُ سِيرِينَ إِنَّه“ كَانَ فِيهِ حَلْقَةٌ مِنْ حَدِيدٍ فَأَرَادَ أَنَسٌ أَنْ يَجْعَلَ مَكَانَهَا حَلْقَةً مِنْ ذَهَبٍ أَوْ فِضَّةٍ فَقَالَ لَه“ أَبُو طَلْحَةَ لاَ تُغَيِّرَنَّ شَيْئًا صَنَعَه“ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَتَرَكَهُ.


Narrated `Asim al-Ahwal: I saw the drinking bowl of the Prophet (ﷺ) with Anas bin Malik, and it had been broken, and he had mended it with silver plates. That drinking bowl was quite wide and made of Nadar wood, Anas said, "I gave water to the Prophet (ﷺ) in that bowl more than so-and-so (for a long period)." Ibn Seereen said: Around that bowl there was an iron ring, and Anas wanted to replace it with a silver or gold ring, but Abu Talha said to him, "Do not change a thing that Allah's Messenger (ﷺ) has made." So Anas left it as it was.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৪/৫০. নবী (ﷺ) কর্তৃক তাঁর সাথীদের মধ্যে ভ্রাতৃবন্ধন প্ৰতিষ্ঠা।

১৬৪৪. আসিম (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, আপনার নিকট কি এ হাদীস পৌছেছে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ইসলামে হিলফ (জাহিলী যুগের সহযোগিতা চুক্তি) নেই? তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমার ঘরে কুরায়শ এবং আনসারদের মধ্যে সহযোগিতা চুক্তি সম্পাদন করেছিলেন।

مؤاخاة النبيّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بين أصحابه رضي الله تعالى عنهم

حديث أَنَسٍ رضي الله عنه، عَنْ عَاصِمٍ، قَالَ: قُلْتُ لأَنَسٍ رضي الله عنه، أَبَلَغَكَ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: لاَ حِلْفَ فِي الإِسْلاَمِ فَقَالَ: قَدْ حَالَفَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بَيْنَ قُرَيْشٍ وَالأَنْصَارِ فِي دَارِي


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১২. সালাম ফিরানোর পর যা বলবে

২৯৯। আসিম আল-আহওয়াল হতে উপরের হাদীসের মতই বর্ণিত হয়েছে। শুধু ’যাল-জালালি’ শব্দের পূর্বে ইয়া’ (হে) শব্দটি অতিরিক্ত বর্ণিত হয়েছে। —সহীহ। দেখুন পূর্বের হাদীস

এ অনুচ্ছেদে সাওবান, ইবনু উমার, ইবনু আব্বাস, আবু সাঈদ, আবু হুরাইরা ও মুগীরা ইবনু শুবা (রাঃ) হতেও হাদীস বর্ণিত আছে। আবু ঈসা বলেনঃ “আয়িশাহ’র হাদীসটি হাসান সহীহ। খালিদ আল-হাযযা ’আয়িশাহ (রাঃ) হতে আব্দুল্লাহ ইবনু হারিসের সূত্রে আসিমের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট হতে আরো বর্ণিত হয়েছে, তিনি সালাম ফিরানোর পর এ দুআ পাঠ করতেনঃ

لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِي وَيُمِيتُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ اللَّهُمَّ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ

“আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই, তিনি এক, তার কোন শারীক নেই, (মহাবিশ্বের) রাজত্ব তারই হাতে, তার জন্য সকল প্রশংসা। তিনিই হায়াত দেন, তিনিই মউত দেন, তিনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান। হে আল্লাহ! তুমি যাকে দান কর তা প্রতিরোধ করার শক্তি কারো নেই; তুমি যার প্রতিবন্ধক হও তাকে কেউ দান করতে পারে না এবং কোন চেষ্টা-তদবিরকারীই তার চেষ্টার মাধ্যমে তোমার নিকট হতে মঙ্গল ছিনিয়ে নিতে সমর্থ নয়।" অপর এক বর্ণনায় আছে, তিনি বলতেনঃ

سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُونَ وَسَلاَمٌ عَلَى الْمُرْسَلِينَ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ

“তারা যা বলে থাকে তা থেকে আপনার রব, যিনি মহা মহিমান্বিত সকল ক্ষমতার মালিক, মহান পবিত্র। সালাম বর্ষিত হোক রাসূলদের প্রতি। সকল প্রশংসা সারা বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যই।” (সূরাঃ আস-সাফফাত- ১৮০)

باب مَا يَقُولُ إِذَا سَلَّمَ مِنَ الصَّلاَةِ

حَدَّثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُعَاوِيَةَ الْفَزَارِيُّ، وَأَبُو مُعَاوِيَةَ عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، بِهَذَا الإِسْنَادِ نَحْوَهُ وَقَالَ ‏"‏ تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَالإِكْرَامِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ ثَوْبَانَ وَابْنِ عُمَرَ وَابْنِ عَبَّاسٍ وَأَبِي سَعِيدٍ وَأَبِي هُرَيْرَةَ ‏.‏ وَالْمُغِيرَةِ بْنِ شُعْبَةَ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ عَائِشَةَ حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏ وَقَدْ رَوَى خَالِدٌ الْحَذَّاءُ هَذَا الْحَدِيثَ مِنْ حَدِيثِ عَائِشَةَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الْحَارِثِ نَحْوَ حَدِيثِ عَاصِمٍ ‏.‏ وَقَدْ رُوِيَ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ بَعْدَ التَّسْلِيمِ ‏"‏ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَحْدَهُ لاَ شَرِيكَ لَهُ لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِي وَيُمِيتُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ اللَّهُمَّ لاَ مَانِعَ لِمَا أَعْطَيْتَ وَلاَ مُعْطِيَ لِمَا مَنَعْتَ وَلاَ يَنْفَعُ ذَا الْجَدِّ مِنْكَ الْجَدُّ ‏"‏ ‏.‏ وَرُوِيَ عَنْهُ أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ ‏"‏ سُبْحَانَ رَبِّكَ رَبِّ الْعِزَّةِ عَمَّا يَصِفُونَ وَسَلاَمٌ عَلَى الْمُرْسَلِينَ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ ‏"‏ ‏.‏


Aishah narrated: (Another chain) which is similar, but he said: (Tabarakta ya dhal-jalali wal-ikram) "Blessed are You, O Possessor of Majesty and Honor."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩. সূরা আল-বাকারাহ

২৯৬৬। আসিম আল-আওয়াল (রাহঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আনাস ইবনু মালিক (রাযিঃ)-কে সাফা ও মারওয়া প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলাম। তিনি বললেন, এ দু’টি (পাহাড়) ছিল জাহিলিয়াতের নিদর্শন। ইসলামের আবির্ভাব হলে আমরা এতদুভয়ের মাঝে সাঈ করা হতে বিরত থাকলাম। তখন বারকাতময় আল্লাহ তা’আলা অবতীর্ণ করেনঃ “সাফা ও মারওয়া হল আল্লাহ তা’আলার নিদর্শনসমূহের অন্তর্ভুক্ত। অতএব বাইতুল্লাহর হজ্জকারী বা উমরাকারী ব্যক্তির জন্য এতদুভয়ের মাঝে তাওয়াফ করাতে কোন সমস্যা নেই”- (সূরা আল-বাকারাহ ১৫৮)। আনাস (রাযিঃ) বলেন, এটা হল নফল ইবাদাত। আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ “কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎকাজ করলে আল্লাহ তা’আলা তো গুণগ্রাহী ও সর্বজ্ঞ” (সূরা আল-বাকুরাহ ১৫৮)।

সহীহঃ বুখারী (৪৪৯৬), মুসলিম।

আবূ ঈসা বলেন, এই হাদীসটি হাসান সহীহ।

حَدَّثَنَا عَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ أَبِي حَكِيمٍ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ عَاصِمٍ الأَحْوَلِ، قَالَ سَأَلْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ عَنِ الصَّفَا، وَالْمَرْوَةِ، فَقَالَ كَانَا مِنْ شَعَائِرِ الْجَاهِلِيَّةِ فَلَمَّا كَانَ الإِسْلاَمُ أَمْسَكْنَا عَنْهُمَا فَأَنْزَلَ اللَّهُ ‏:‏ ‏(‏ إِنَّ الصَّفَا وَالْمَرْوَةَ مِنْ شَعَائِرِ اللَّهِ فَمَنْ حَجَّ الْبَيْتَ أَوِ اعْتَمَرَ فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْهِ أَنْ يَطَّوَّفَ بِهِمَا ‏)‏ قَالَ هُمَا تَطَوُّعٌ ‏(‏فَمَنْ تَطَوَّعَ خَيْرًا فَإِنَّ اللَّهَ شَاكِرٌ عَلِيمٌ ‏)‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏


Narrated 'Asim Al-Ahwal: "I asked Anas bin Malik about As-Safa and Al-Marwah, and he said: 'They were among the rites of Jahiliyyah.' He said: 'So during Islam, we refrained from them, then Allah, Blessed and Most High, revealed: Indeed As-Safa and Al-Marwah are of the symbols of Allah. So it is not a sin for those who perform Hajj or 'Umrah to the house to go between them. (2:158)' He said: 'So it is voluntarily then verily, Allah is the All-Recogniser, the All-Knowing. (2:158)'"


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫৩. (শাইখের নিকট হাদীস) উপস্থাপন করা প্রসঙ্গে

৬৫৪. আসিম আল আহওয়াল বলেন: আমি ফিকহ বিষয়ক হাদীসসমূহ শা’বী’র নিকট উপস্থাপন করলাম। তখন তিনি আমার সেই বিষয়টি (হাদীস উপস্থাপন করাকে) অনুমোদন দিলেন।[1]

بَابٌ فِي الْعَرْضِ

أَخْبَرَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ الْحِزَامِيُّ حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُعَاوِيَةَ حَدَّثَنَا عَاصِمٌ الْأَحْوَلُ قَالَ عَرَضْتُ عَلَى الشَّعْبِيِّ أَحَادِيثَ الْفِقْهِ فَأَجَازَهَا لِي
إسناده صحيح


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আসিম আল আহওয়াল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩১ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 পরের পাতা »