পরিচ্ছেদঃ সূরা ফাতিহার শেষে ‘আমীন’ বলার মাহাত্ম্য

(৬৫৮) আবু হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ইমাম যখন গাইরিল মাগযূবি আলাইহিম অলায য্ব-ল্লীন, বলে তখন তোমরা আমীন বল। কারণ যার ’আমীন’ বলা ফিরিশতাবর্গের ’আমীন’ বলার সাথে একীভূত হয় তার পিছেকার সকল পাপরাশি মাফ হয়ে যায়।

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ أَنَّ النَّبِىَّ ﷺ قَالَ إِذَا قَالَ الإِمَامُ -غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ-فَقُولُوا آمِينَ فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ قَوْلُهُ قَوْلَ الْمَلاَئِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

عن ابى هريرة ان النبى ﷺ قال اذا قال الامام غير المغضوب عليهم ولا الضالينفقولوا امين فانه من وافق قوله قول الملاىكة غفر له ما تقدم من ذنبه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)

পরিচ্ছেদঃ সূরা ফাতিহার শেষে ‘আমীন’ বলার মাহাত্ম্য

(৬৫৯) উক্ত সাহাবী (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ইমাম যখন গাইরিল মাগযবূবি আলাইহিম অলায অলায য্বা-ল্লীন’ বলবে, তখন তোমরা ’আমীন’ বল। কারণ, ফিরিশতাবর্গ ’আমীন’ বলে থাকেন। আর ইমামও ’আমীন’ বলে। (অন্য এক বর্ণনা মতে) ইমাম যখন ’আমীন’ বলবে, তখন তোমরাও ’আমীন’ বল। কারণ, যার ’আমীন’ বলা ফিরিশতাবর্গের ’আমীন’ বলার সাথে সাথে হয়, (অন্য এক বর্ণনায়) তোমাদের কেউ যখন নামাযে ’আমীন’ বলে এবং ফিরিশতাবর্গ আকাশে ’আমীন’ বলেন, আর পরস্পরের ’আমীন’ বলা একই সাথে হয়, তখন তার পূর্বেকার পাপরাশি মাফ করে দেওয়া হয়।

إِذَا أَمَّنَ الإِمَامُ فَأَمِّنُوا فَإِنَّهُ مَنْ وَافَقَ تَأْمِينُهُ تَأْمِينَ الْمَلاَئِكَةِ غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ
عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ إِذَا قَالَ أَحَدُكُمْ آمِينَ وَالْمَلاَئِكَةُ فِى السَّمَاءِ آمِينَ فَوَافَقَتْ إِحْدَاهُمَا الأُخْرَى غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ

اذا امن الامام فامنوا فانه من وافق تامينه تامين الملاىكة غفر له ما تقدم من ذنبه عن ابى هريرة قال قال رسول الله ﷺ اذا قال احدكم امين والملاىكة فى السماء امين فوافقت احداهما الاخرى غفر له ما تقدم من ذنبه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)

পরিচ্ছেদঃ সূরা ফাতিহার শেষে ‘আমীন’ বলার মাহাত্ম্য

(৬৬০) সামুরাহ বিন জুনদুব (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ইমাম ’গাইরিল মাগযবূবি আলাইহিম অলায য-ল্লীন’ বললে তোমরা ’আমীন’ বল। তাহলে (সূরা ফাতিহায় উল্লিখিত দু’আ) আল্লাহ তোমাদের জন্য মঞ্জুর করে নেবেন।

عَن سَمُرَةَ بن جُنْدُبٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ إِذَا قَالَ الإِمَامُ: "غَيْرِ الْمَغْضُوبِ عَلَيْهِمْ وَلا الضَّالِّينَ فَقُولُوا: آمِينَ يُجِبْكُمُ اللهُ

عن سمرة بن جندب قال قال رسول الله ﷺ اذا قال الامام غير المغضوب عليهم ولا الضالين فقولوا امين يجبكم الله

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)

পরিচ্ছেদঃ সূরা ফাতিহার শেষে ‘আমীন’ বলার মাহাত্ম্য

(৬৬১) আয়েশা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ইয়াহুদ কোন কিছুর উপর তোমাদের অতটা হিংসা করে না, যতটা সালাম ও ’আমীন’ বলার উপর করে।

عَن عَائِشَةَ عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ مَا حَسَدَتْكُمْ الْيَهُودُ عَلَى شَيْءٍ مَا حَسَدَتْكُمْ عَلَى السَّلَامِ وَالتَّأْمِينِ

عن عاىشة عن النبي ﷺ قال ما حسدتكم اليهود على شيء ما حسدتكم على السلام والتامين

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৪ পর্যন্ত, সর্বমোট ৪ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে