পরিচ্ছেদঃ সূর্য বা চন্দ্রগ্রহণের সময় নামায

(৮১২) আব্দুল্লাহ বিন আমর (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, একদিন সূর্যে গ্রহণ লাগলে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামায পড়তে খাড়া হলেন। তাতে তিনি সুদীর্ঘ ক্বিরাআত করে প্রত্যেক রাকআতে লম্বা লম্বা দু’টি ক’রে রুকূ করলেন। এই নামাযে তিনি কাঁদতে লাগলেন আর বলতে লাগলেন,

رَبِّ أَلَمْ تَعِدْنِى أَنْ لاَ تُعَذِّبَهُمْ وَأَنَا فِيهِمْ أَلَمْ تَعِدْنِى أَنْ لاَ تُعَذِّبَهُمْ وَهُمْ يَسْتَغْفِرُونَ

হে আমার প্রতিপালক! তুমি কি আমাকে ওয়াদা দাওনি যে, আমি ওদের মাঝে থাকা অবস্থায় তুমি ওদেরকে আযাব দেবে না? তুমি কি আমাকে ওয়াদা দাওনি যে, ওদের ক্ষমাপ্রার্থনা করতে থাকা অবস্থায় তুমি ওদেরকে আযাব দেবে না?

-


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)

পরিচ্ছেদঃ সূর্য বা চন্দ্রগ্রহণের সময় নামায

(৮১৩) আয়েশা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সূর্য ও চন্দ্র আল্লাহর নিদর্শনসমূহের অন্যতম। কারো জন্ম বা মৃত্যুর কারণে তাতে গ্রহণ লাগে না। সুতরাং গ্রহণ লাগা দেখলে তোমরা আল্লাহর নিকট দু’আ কর, তকবীর পড়, নামায পড় এবং সদকাহ কর।

وَعَن عَائِشَة رَضِيَ اللهُ عَنهَا قَالَتْ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ إِنَّ الشَّمْسَ وَالْقَمَرَ آيَتَانِ مِنْ آيَاتِ اللهِ لَا يَخْسِفَانِ لِمَوْتِ أَحَدٍ وَلَا لِحَيَاتِهِ فَإِذَا رَأَيْتُمْ ذَلِكَ فَادْعُوا اللهَ وَكَبِّرُوا وَصَلُّوا وَتَصَدَّقُوا

وعن عاىشة رضي الله عنها قالت قال رسول الله ﷺ ان الشمس والقمر ايتان من ايات الله لا يخسفان لموت احد ولا لحياته فاذا رايتم ذلك فادعوا الله وكبروا وصلوا وتصدقوا

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে