৪০১৫

পরিচ্ছেদঃ ৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - গনীমাতের সম্পদ বণ্টন এবং তা আত্মসাৎ করা

৪০১৫-[৩১] আবূ সা’ঈদ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গনীমাতের মাল বণ্টনের পূর্বে কেনা-বেচা করতে নিষেধ করেছেন। (তিরমিযী)[1]

وَعَنْ أَبِي سَعِيدٍ قَالَ: نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَن شري الْمغنم حَتَّى تقسم. رَوَاهُ التِّرْمِذِيّ

وعن ابي سعيد قال نهى رسول الله صلى الله عليه وسلم عن شري المغنم حتى تقسم رواه الترمذي

ব্যাখ্যা: কাযী ‘ইয়ায (রহঃ) বলেনঃ গনীমাতের মাল বণ্টনের আগে বিক্রয় নিষেধ, এর কারণ হলো ক্রয়-বিক্রয়ের জন্য মালিকানা সত্ব প্রতিষ্ঠিত হতে হয়, গনীমাতের সম্পদ বণ্টনের আগে যেহেতু মালিকানাই প্রতিষ্ঠিত হয় না, সুতরাং তা কিভাবে বিক্রয় শুদ্ধ হবে? ইবনুল মালিক (রহঃ) বলেন, এমনকি কেউ যদি গনীমাতের বণ্টনের আগে তার অংশ বিক্রয় করে তবু- ঐ ক্রয় বিক্রয় শুদ্ধ হবে না। কেননা বণ্টনের পূর্ব পর্যন্ত তার অংশ মাজহূল বা অজ্ঞাত থাকে। অজ্ঞাত বস্তুর ক্রয়-বিক্রয়ও শুদ্ধ হয় না। (মিরকাতুল মাফাতীহ; তুহফাতুল আহওয়াযী ৪র্থ খন্ড, হাঃ ১৫৬৩)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-১৯: জিহাদ (كتاب الجهاد)