৩১৬

পরিচ্ছেদঃ ১. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - যে কারণে উযূ করা ওয়াজিব হয়

৩১৬-[১৭] ’আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ গুহ্যদ্বারের ফিতা বা ঢাকনা হলো চক্ষুদ্বয়। তাই যে ব্যক্তি ঘুমাবে সে যেন উযূ (ওযু/ওজু/অজু) করে। [আবূ দাঊদ[1];

আর শায়খ ইমাম মুহয়্যিইউস্ সুন্নাহ্ (রহঃ) বলেন, যারা বসে ঘুমায় তারা ব্যতীত অন্যদের জন্য এ আদেশ প্রযোজ্য]

وَعَنْ عَلِيٍّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «وِكَاءُ السَّهِ الْعَيْنَانِ فَمَنْ نَامَ فَليَتَوَضَّأ» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد
قَالَ الشَّيْخ الإِمَام محيي السّنة C: هَذَا فِي غير الْقَاعِد لما صَحَّ:

وعن علي قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم وكاء السه العينان فمن نام فليتوضا رواه ابو داودقال الشيخ الامام محيي السنة C هذا في غير القاعد لما صح

ব্যাখ্যা: এ হাদীস এবং পরবর্তী হাদীস থেকে প্রমাণিত হয় যে, শুধুমাত্র ঘুমই উযূ (ওযু/ওজু/অজু) ভঙ্গের কারণ নয় বরং ভেঙ্গে যায়। আর এজন্য এর হুকুম থেকে যে ঘুমকে বের করে দেয়া হয়েছে যা জমিনের উপর উপবিষ্ট হয়ে পাতা সম্ভব। অর্থাৎ- এ প্রকারের ঘুমে উযূ ভাঙ্গবে না।


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-৩: পাক-পবিত্রতা (كتاب الطهارة)