মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে টি

পরিচ্ছেদঃ ১৬২. খায়বরের যমীনের হুকুম সম্পর্কে।

৩০০৫. মুহাম্মদ ইবন ঈসা (রহঃ) ..... মুজাম্মি ইবন ই’য়াকূব ইবন মুজাম্মি ইবন ইয়াযীদ আনসারী (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি আমার পিতা ই’য়াকূব ইবন মুজাম্মি’কে কে বর্ণনা করতে শুনেছি। তিনি তাঁর চাচা আবদুর রহমান ইবন ইয়াযীদ আনসারী হতে বর্ণনা করেছেন এবং তিনি তাঁর চাচা মুজাম্মি ইবন জারিয়া আনসারী হতে, আর তিনি আল-কুরআনের কারীদের মাঝে একজন কারী ছিলেন। তিনি বলেনঃ খায়বরের ধন-সম্পদ হুদায়বিয়ায় অংশগ্রহণকারী সাহাবীদের মাঝে বণ্টন করা হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একে আঠার ভাগে বিভক্ত করেন। আর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সৈন্য সংখ্যা ছিল এক হাজার পাঁচ’শ, যার তিন’শ ছিল অশ্বারোহী, (এবং বাকী পদাতিক)। তিনি অশ্বারোহী সৈন্যদের দু’অংশ এবং পদাতিক বাহিনীর প্রত্যেককে এক অংশ হিসাবে প্রদান করেন।

باب مَا جَاءَ فِي حُكْمِ أَرْضِ خَيْبَرَ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، حَدَّثَنَا مُجَمِّعُ بْنُ يَعْقُوبَ بْنِ مُجَمِّعِ بْنِ يَزِيدَ الأَنْصَارِيُّ، قَالَ سَمِعْتُ أَبِي يَعْقُوبَ بْنَ مُجَمِّعٍ، يَذْكُرُ لِي عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ الأَنْصَارِيِّ، عَنْ عَمِّهِ، مُجَمِّعِ بْنِ جَارِيَةَ الأَنْصَارِيِّ - وَكَانَ أَحَدَ الْقُرَّاءِ الَّذِينَ قَرَءُوا الْقُرْآنَ - قَالَ قُسِمَتْ خَيْبَرُ عَلَى أَهْلِ الْحُدَيْبِيَةِ فَقَسَمَهَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَلَى ثَمَانِيَةَ عَشَرَ سَهْمًا وَكَانَ الْجَيْشُ أَلْفًا وَخَمْسَمِائَةٍ فِيهِمْ ثَلاَثُمِائَةِ فَارِسٍ فَأَعْطَى الْفَارِسَ سَهْمَيْنِ وَأَعْطَى الرَّاجِلَ سَهْمًا ‏.‏


Narrated Mujammi' ibn Jariyah al-Ansari,: Khaybar was divided among the people of al-Hudaybiyyah. The Messenger of Allah (ﷺ) divided it into eighteen portions. The army contained one thousand and five hundred people. There were three hundred horsemen among them. He gave double share to the horsemen, and a single to the footmen.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৬/৩৩. নাজাশীর জানযার সালাত সম্পর্কে।

৩/১৫৩৬। মুজাম্মি ইবনু জারিয়া আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমাদের ভাই নাজাশী ইনতিকাল করেছেন। তোমরা দাঁড়িয়ে তার জানাযার সালাত পড়ো। অতএব আমরা তাঁর পিছনে দু’ কাতারে সারিবদ্ধ হলাম।

بَاب مَا جَاءَ فِي الصَّلَاةِ عَلَى النَّجَاشِيِّ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا مُعَاوِيَةُ بْنُ هِشَامٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ حُمْرَانَ بْنِ أَعْيَنَ عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ عَنْ مُجَمِّعِ بْنِ جَارِيَةَ الْأَنْصَارِيِّ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ أَخَاكُمْ النَّجَاشِيَّ قَدْ مَاتَ فَقُومُوا فَصَلُّوا عَلَيْهِ فَصَفَّنَا خَلْفَهُ صَفَّيْنِ


It was narrated from Mujammi’ bin Jariyah Al-Ansari that the Messenger of Allah (ﷺ) said: “Your brother Najashi has died, so stand and pray for him.” So we formed two rows behind him.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ঈসা ইবন মারয়াম (আঃ) কর্তৃক দাজ্জাল হত্যা।

২২৪৭. কুতায়বা (রহঃ) ... মুজাম্মা ইবন জারিয়া আনসারী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ ইবন মারয়াম [ঈসা (আঃ)] দাজ্জালকে লুদ্দ দ্বার প্রান্তে হত্যা করবেন। সহীহ, কিচ্ছাতুল মাসিহি দাজ্জালি ওয়া কাতলুহু, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ২২৪৪ [আল মাদানী প্রকাশনী]

এ বিষয়ে ইমরান ইবন হুসায়ন, নাফি’ ইবন উতবা, আবূ বারযা, হুযায়ফা ইবন আসীদ, আবূ হুরায়রা কায়সান, ’উসমান ইবন আবুল আস, জাবির, আবূ উসামা, ইবন মাসউদ, আবদুল্লাহ ইবন ’আমর, সামুরা ইবন জুন্দুব, নাওওয়াস ইবন সামআন, ’আমর ইবন ’আওফ এবং হুযায়ফা ইবন ইয়ামান রাদিয়াল্লাহু আনহুম থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। এ হাদীসটি হাসান-সহীহ।

بَابُ مَا جَاءَ فِي قَتْلِ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ الدَّجَّالَ

حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَنَّهُ سَمِعَ عُبَيْدَ اللَّهِ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ ثَعْلَبَةَ الأَنْصَارِيَّ، يُحَدِّثُ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ الأَنْصَارِيِّ، مِنْ بَنِي عَمْرِو بْنِ عَوْفٍ يَقُولُ سَمِعْتُ عَمِّي، مُجَمِّعَ بْنَ جَارِيَةَ الأَنْصَارِيَّ يَقُولُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏ "‏ يَقْتُلُ ابْنُ مَرْيَمَ الدَّجَّالَ بِبَابِ لُدٍّ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ وَنَافِعِ بْنِ عُتْبَةَ وَأَبِي بَرْزَةَ وَحُذَيْفَةَ بْنِ أَسِيدٍ وَأَبِي هُرَيْرَةَ وَكَيْسَانَ وَعُثْمَانَ بْنِ أَبِي الْعَاصِي وَجَابِرٍ وَأَبِي أُمَامَةَ وَابْنِ مَسْعُودٍ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو وَسَمُرَةَ بْنِ جُنْدَبٍ وَالنَّوَّاسِ بْنِ سَمْعَانَ وَعَمْرِو بْنِ عَوْفٍ وَحُذَيْفَةَ بْنِ الْيَمَانِ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏


Mujammi' bin Jariyah Al-Ansari said: "I heard the Messenger of Allah(s.a.w) saying: 'Eisa bin Maryam will kill the Dajjal at the gate of Ludd.'"


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - গনীমাতের সম্পদ বণ্টন এবং তা আত্মসাৎ করা

৪০০৬-[২২] মুজাম্মা’ ইবনু জারিয়াহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুদায়বিয়ার সন্ধিতে যেসব সাহাবী উপস্থিত ছিলেন, খায়বার যুদ্ধের মালে গনীমাত তাদের মধ্যে বণ্টন করা হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তা ১৮ (আঠারো) ভাগে বণ্টন করেন। সৈন্য সংখ্যা ছিল পনেরশ’। তন্মধ্যে অশ্বারোহী ছিলেন তিনশত’। অতএব অশ্বারোহীদেরকে দু’ভাগে এবং পদাতিকগণকে একভাগ হিসেবে প্রদান করেন। (আবূ দাঊদ)[1]

ইমাম আবূ দাঊদ বলেনঃ ’আবদুল্লাহ ইবনু ’উমার (রাঃ)-এর এ হাদীসটি অধিক গ্রহণযোগ্য। এ হাদীস বর্ণনাকারী ভুলক্রমে অশ্বারোহী সৈন্যের সংখ্যা তিনশ’ বলেছেন, অথচ তারা ছিলেন মাত্র দু’শ।

وَعَن محمع بن جاريةَ قَالَ: قُسِمَتْ خَيْبَرُ عَلَى أَهْلِ الْحُدَيْبِيَةِ فَقَسَمَهَا رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ثَمَانِيَةَ عَشَرَ سَهْمًا وَكَانَ الْجَيْشُ أَلْفًا وَخَمْسَمِائَةٍ فِيهِمْ ثَلَاثُمِائَةِ فَارِسٍ فَأُعْطِيَ الْفَارِسُ سَهْمَيْنِ وَالرَّاجِلُ سَهْمًا رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ وَقَالَ: حَدِيثُ ابْنِ عُمَرَ أصح فَالْعَمَل عَلَيْهِ وَأَتَى الْوَهْمُ فِي حَدِيثِ مُجَمِّعٍ أَنَّهُ قَالَ: أَنَّهُ قَالَ: ثَلَاثُمِائَةِ فَارِسٍ وَإِنَّمَا كَانُوا مِائَتَيْ فَارس

ব্যাখ্যা: প্রথম অনুচ্ছেদে উল্লেখিত বুখারী-মুসলিমের সহীহ হাদীস ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার থেকে বর্ণিত হয়েছে (হাদীস নং ৩৯৮৭) অত্র হাদীসের খেলাফ। ইমাম আবূ হানীফাহ্ (রহঃ) ও হানাফীগণ ছাড়া সকলেই উক্ত সহীহ হাদীসের পক্ষে ঘোড় সওয়ারদের জন্য তিন ভাগ এবং পদাতিকদের এক ভাগ বা এক অংশ বলে মনে করেন।

মুজাম্মা‘ বিন জারিয়াহ্ কর্তৃক বর্ণিত অত্র হাদীসটি আবূ হানীফাহ্ (রহঃ) ও তার অনুসারীদের পক্ষে প্রামাণ্য দলীল। কিন্তু হাদীসটি দুর্বল। ইমাম আবূ দাঊদ হাদীসটি বর্ণনা করে নিজেই বলেছেন, ‘‘ইবনু উমার-এর হাদীসটি অধিক সহীহ, আর অধিকাংশ ইমামের ‘আমলও তদনুযায়ী। পক্ষান্তরে মুজাম্মা‘-এর বর্ণিত হাদীসটির মধ্যে ভুল আছে, কেননা তিনি বলেছেন, অশ্বারোহী সৈন্য ছিলেন তিনশত, অথচ তারা ছিলেন মাত্র দুইশত। (মিরকাতুল মাফাতীহ; ‘আওনুল মা‘বূদ ৫ম খন্ড, হাঃ ২৭৩৩)


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৫৫. পদাতিকের জন্য এক অংশ

২৭৩৬। মুজাম্মি ইবনু জারিয়াহ আল-আনসারী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি ছিলেন অন্যতম কারী। তিনি বলেন, ’আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে হুদায়বিয়াতে ছিলাম। ’আমরা সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন করলে লোকেরা তাদের উটগুলোকে এক স্থানে সমবেত হওয়ার জন্য দ্রুত হাঁকাতে লাগলো। লোকেরা পরস্পর বলাবলি করলো, দ্রুত হাঁকানোর কারণ কি? পরে তারা জানতে পারলো, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অহী অবতীর্ণ হয়েছে। অন্যান্য লোকের সাথে ’আমরাও জলদি করে ছুটলাম।

’আমরা ’কুরাউল গামীন’ নামক স্থানে পৌঁছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে তাঁর সওয়ারীতে বসা দেখতে পেলাম। লোকেরা তাঁর কাছে সমবেত হলে তিনি তাদেরকে ’’ইন্না ফাতাহনা লাকা ফাতহাম মুবীনা’’ নামক সূরা পড়ে শুনালেন। এক ব্যক্তি বললো, হে আল্লাহর রাসূল! এটা কি বিজয়? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ, ঐ সত্ত্বার শপথ যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ! এটাই বিজয়।

যারা হুদায়বিয়ায় যোগদান করেছে তাদের মাঝে খায়বারের গানীমাত বণ্টন করা হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রাপ্ত গানীমাত আঠার ভাগে বিভক্ত করেন। যোদ্ধা ছিলো পনের শত এবং এর মধ্যে অশ্বারোহী ছিলো তিনশো। তিনি অশ্বারোহীদের দু’ ভাগ এবং পদাতিকদের এক ভাগ করে গানীমাত প্রদান করলেন। আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, আবূ মু’আবিয়াহ (রহঃ) বর্ণিত হাদীসটি অধিক সহীহ। এ হাদীসের উপরই আমল করা হয়। আমার মতে মুজাম্মি (রহঃ)-এর হাদীসে ভুল আছে। কারণ তিনি বলেছেন, অশ্বারোহী ছিলো তিনশো, অথচ অশবারোহী ছিলো দু’শো।[1]

بَابٌ فِيمَنْ أَسْهَمَ لَهُ سَهْمًا

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، حَدَّثَنَا مُجَمِّعُ بْنُ يَعْقُوبَ بْنِ مُجَمِّعِ بْنِ يَزِيدَ الْأَنْصَارِيُّ، قَالَ: سَمِعْتُ أَبِي يَعْقُوبَ بْنِ مُجَمِّعٍ، يَذْكُرُ عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ الْأَنْصَارِيِّ، عَنْ عَمِّهِ مُجَمِّعِ بْنِ جَارِيَةَ الْأَنْصَارِيِّ، وَكَانَ أَحَدَ الْقُرَّاءِ الَّذِينَ قَرَءُوا الْقُرْآنَ، قَالَ: شَهِدْنَا الْحُدَيْبِيَةَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَلَمَّا انْصَرَفْنَا عَنْهَا إِذَا النَّاسُ يَهُزُّونَ الْأَبَاعِرَ، فَقَالَ بَعْضُ النَّاسِ لِبَعْضٍ: مَا لِلنَّاسِ قَالُوا: أُوحِيَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، فَخَرَجْنَا مَعَ النَّاسِ نُوجِفُ، فَوَجَدْنَا النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَاقِفًا عَلَى رَاحِلَتِهِ عِنْدَ كُرَاعِ الْغَمِيمِ، فَلَمَّا اجْتَمَعَ عَلَيْهِ النَّاسُ قَرَأَ عَلَيْهِمْ: (إِنَّا فَتَحْنَا لَكَ فَتْحًا مُبِينًا) [الفتح: ١] فَقَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُولَ اللَّهِ أَفَتْحٌ هُوَ؟ قَالَ: نَعَمْ، وَالَّذِي نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ إِنَّهُ لَفَتْحٌ. فَقُسِّمَتْ خَيْبَرُ عَلَى أَهْلِ الْحُدَيْبِيَةِ، فَقَسَّمَهَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى ثَمَانِيَةَ عَشَرَ سَهْمًا، وَكَانَ الْجَيْشُ أَلْفًا وَخَمْسَ مِائَةٍ فِيهِمْ ثَلَاثُ مِائَةِ فَارِسٍ فَأَعْطَى الْفَارِسَ سَهْمَيْنِ، وَأَعْطَى الرَّاجِلَ سَهْمًا قَالَ أَبُو دَاوُدَ: حَدِيثُ أَبِي مُعَاوِيَةَ أَصَحُّ وَالْعَمَلُ عَلَيْهِ، وَأَرَى الْوَهْمَ فِي حَدِيثِ مُجَمِّعٍ أَنَّهُ قَالَ: ثَلَاثَ مِائَةِ فَارِسٍ. وَكَانُوا مِائَتَيْ فَارِسٍ

ضعيف


Narrated Mujammi' ibn Jariyah al-Ansari: Mujammi' was one of the Qur'an-reciters (qaris), and he said: We were present with the Messenger of Allah (ﷺ) at al-Hudaybiyyah. When we returned, the people were driving their camels quickly. The people said to one another: What is the matter with them? They said: Revelation has come down to the Prophet (ﷺ). We also proceeded with the people, galloping (our camels). We found the Prophet (ﷺ) standing on his riding-animal at Kura' al-Ghamim. When the people gathered near him, he recited: "Verily We have granted thee a manifest victory. A man asked: Is this a victory, Messenger of Allah? He replied: Yes. By Him in Whose hands the soul of Muhammad is, this is a victory. Khaybar was divided among those who had been at al-Hudaybiyyah, and the Messenger of Allah (ﷺ) divided it into eighteen portions. The army consisted of one thousand five hundred men, of which three hundred were cavalry, and he gave two shares to a horseman and one to a foot-soldier. Abu Dawud said: Abu Mu'awiyah's tradition is sounder, and it is one which is followed. I think the error is in the tradition of Mujammi', because he said: "three hundred horsemen." when there were only two hundred.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৪. খায়বারের ভূমি সংক্রান্ত হুকুম

৩০১৫। মুজাম্মি’ ইবনু জারিয়াহ আল-আনসারী (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি কুরআনের কারীদের অন্যতম ছিলেন। তিনি বলেন, খায়বারে প্রাপ্ত গানীমাত হুদায়বিয়ার সন্ধিতে উপস্থিত মুসলিমদের মাঝে বণ্টন করা হয়। রাসূলুল্লাহ! প্রাপ্ত সম্পদের অর্ধাংশ আঠার অংশে বিভক্ত করেন। সৈন্যসংখ্যা ছিলো পনেরশো’ এর মধ্যে অশ্বারোহী তিনশো। তিনি অশ্বারোহীদের প্রত্যেককে দুই ভাগ এবং পদাতিকদের প্রত্যেককে এক ভাগ করে গানীমাতের মাল প্রদান করেন।[1]

بَابُ مَا جَاءَ فِي حُكْمِ أَرْضِ خَيْبَرَ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى، حَدَّثَنَا مُجَمِّعُ بْنُ يَعْقُوبَ بْنِ مُجَمِّعِ بْنِ يَزِيدَ الْأَنْصَارِيُّ، قَالَ: سَمِعْتُ أَبِي يَعْقُوبَ بْنَ مُجَمِّعٍ، يَذْكُرُ لِي عَنْ عَمِّهِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ الْأَنْصَارِيِّ، عَنْ عَمِّهِ مُجَمِّعِ بْنِ جَارِيَةَ الْأَنْصَارِيِّ - وَكَانَ أَحَدَ الْقُرَّاءِ الَّذِينَ قَرَءُوا الْقُرْآنَ، قَالَ: قُسِمَتْ خَيْبَرُ عَلَى أَهْلِ الْحُدَيْبِيَةِ، فَقَسَمَهَا رَسُولُ اللَّهِ صلّى الله عليه وسلم عَلَى ثَمَانِيَةَ عَشَرَ سَهْمًا، وَكَانَ الْجَيْشُ أَلْفًا وَخَمْسَ مِائَةٍ، فِيهِمْ ثَلَاثُ مِائَةِ فَارِسٍ، فَأَعْطَى الْفَارِسَ سَهْمَيْنِ، وَأَعْطَى الرَّاجِلَ سَهْمًا

حسن


Narrated Mujammi' ibn Jariyah al-Ansari,: Khaybar was divided among the people of al-Hudaybiyyah. The Messenger of Allah (ﷺ) divided it into eighteen portions. The army contained one thousand and five hundred people. There were three hundred horsemen among them. He gave double share to the horsemen, and a single to the footmen.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০. জিবরীল (আ.) এর ইমামতি

৯৯৯(১৬). মুহাম্মাদ ইবনে মাখলাদ (রহঃ) .... মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট নামাযের ওয়াক্ত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলো। তিনি অগ্রবর্তী করে (প্রথম ওয়াক্তে) অতঃপর বিলম্ব করে (শেষভাগে) নামায পড়েন এবং বলেন, এই দুই সময়সীমার মধ্যেই নামাযের ওয়াক্ত।

بَابُ إِمَامَةِ جِبْرِيلَ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مَخْلَدٍ ، ثَنَا جَعْفَرُ بْنُ أَبِي عُثْمَانَ الطَّيَالِسِيُّ ، ثَنَا أَبُو يَعْلَى مُحَمَّدُ بْنُ الصَّلْتِ التَّوَّزِيُّ ، ثَنَا الْوَلِيدُ بْنُ مُسْلِمٍ ، ثَنَا ابْنُ نَمِرٍ ، عَنِ الزُّهْرِيِّ ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ ثَعْلَبَةَ ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ ، عَنْ عَمِّهِ مُجَمِّعِ بْنِ جَارِيَةَ ؛ أَنَّ النَّبِيَّ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - سُئِلَ عَنْ مَوَاقِيتِ الصَّلَاةِ ، فَقَدَّمَ ثُمَّ أَخَّرَ ، وَقَالَ : " بَيْنَهُمَا وَقْتٌ


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ মুজাম্মে ইবনে জারিয়া (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৭ পর্যন্ত, সর্বমোট ৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে