৫৯৮৪

পরিচ্ছেদঃ প্রথম অনুচ্ছেদ - কুরায়শ ও অন্যান্য গোত্রসমূহের গুণাবলি

৫৯৮৪-[৬] ইবনু উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: গিফার গোত্র আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে মার্জনা করুন, আসলাম গোত্র- আল্লাহ তা’আলা তাদেরকে নিরাপদে রাখুন আর ’উসাইয়্যাহ্ গোত্র তারা তো আল্লাহ ও তাঁর রসূলের অবাধ্য হয়েছে। (বুখারী ও মুসলিম)

الفصل الاول (بَابُ مَنَاقِبِ قُرَيْشٍ وَذِكْرِ الْقَبَائِلِ)

وَعَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «غِفَارُ غَفَرَ اللَّهُ لَهَا وَأَسْلَمُ سَالَمَهَا اللَّهُ وَعُصَيَّةُ عَصَتِ اللَّهَ وَرَسُولَهُ» . مُتَّفق عَلَيْهِ متفق علیہ ، رواہ البخاری (3513) و مسلم (187 / 2518)، (6435) ۔ (مُتَّفَقٌ عَلَيْهِ)

ব্যাখ্যা: শারহুস্ সুন্নাহ্ গ্রন্থে এসেছে, রাসূল (সা.) গিফার গোত্রের লোকেদের জন্য ক্ষমার দু'আ করার কারণ হলো তারা ইসলাম কবুল করেছিলেন। আর তাদের ইসলামে প্রবেশ করাটা কোন যুদ্ধ বা রক্তপাত করা ছাড়াই হয়েছিল। আর ইতোপূর্বে এ গিফার গোত্রের লোকজন হাজীদের মালামাল চুরির অভিযোগে অভিযুক্ত ছিল। তাই রাসূল (সা.) তাদের জন্য দু'আ করলেন যেন তারা এ অপরাধের গুনাহ থেকে পরিত্রাণ লাভ করে। আর ‘উসাইয়্যাহ্ গোত্রের লোক তারা বি’রে মা'ঊনাতে কুরআনের কারীদেরকে হত্যা করেছিল। ফলে নবী (সা.) তাদের বিরুদ্ধে কুনূতে নাযিলাহ্ পড়েছিলেন। (মিরকাতুল মাফাতীহ)