লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ
১৩৬৯। তিনি যখন কোন মাজলিসে বসে দাঁড়ানোর ইচ্ছা করতেন তখন দশ থেকে পনেরোবার আসতাগফিরুল্লাহ্ বলতেন।
হাদীসটি বানোয়াট।
হাদীসটি বাগাবী “হাদীসু আলী ইবনুল জা’দ” গ্রন্থে (কাফ ২/৯১), তার থেকে ইবনুস সুন্নী "আমলুল ইওয়াম অললাইলাহ" গ্রন্থে (৪৪৬) ও ইবনু আদী "আলকামেল" গ্রন্থে (১/৫৩) জাফার ইবনুয যুবায়ের সূত্রে কাসেম হতে, তিনি আবূ উমামাহ (রাঃ) হতে মারফূ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন ...।
আমি (আলবানী) বলছিঃ এ সনদটি বানোয়াট। এর সমস্যা হচ্ছে বর্ণনাকারী এ জাফার। তাকে শু’বাহ মিথ্যুক আখ্যা দিয়েছেন। আর ইমাম বুখারী বলেছেনঃ তাকে তারা (মুহাদ্দিসগণ) পরিত্যাগ করেছেন। তার থেকে বর্ণিত কতিপয় হাদীস পূর্বে আলোচিত হয়েছে। ইবনু আদী বলেনঃ তার অধিকাংশ হাদীসের মুতাবা’য়াত করা হয়নি এবং তার হাদীসে দুর্বলতা সুস্পষ্ট।
كان إذا جلس مجلسا فأراد أن يقوم استغفر الله عشرا، إلى خمس عشرة موضوع - أخرجه البغوي في " حديث علي بن الجعد " (ق 91/2) وعنه ابن السني في " عمل اليوم والليلة " (446) وابن عدي في " الكامل " (53/1) من طريق جعفر بن الزبير عن القاسم عن أبي أمامة رضي الله عنه قال: فذكره مرفوعا قلت: وهذا إسناد موضوع آفته جعفر هذا، فقد كذبه شعبة. وقال البخاري تركوه وقد مضى له جملة من الأحاديث، وقال ابن عدي " وعامتها مما لا يتابع عليه، والضعف على حديثه بين