৩৩০০

পরিচ্ছেদঃ ১২. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - তিন তালাকপ্রাপ্তা রমণীর বর্ণনা

৩৩০০-[৬] আবূ দাঊদ, ইবনু মাজাহ ও দারিমী সুলায়মান ইবনু ইয়াসার (রহঃ) হতে, তিনি সালামাহ্ ইবনু সখর হতে অনুরূপ বর্ণনা করেন। সালামাহ্ বলেন, আমি নারীদের কাছে এত অধিক গমন করতাম যা অন্যদের দেখা যেত না। আবার আবূ দাঊদ এবং দারিমী-এর বর্ণনায় রয়েছে, তাহলে তুমি এক ওয়াসাক খেজুর ষাট মিসকীনের মধ্যে বিলিয়ে দিতে পার (এক ওয়াসাক ষাট সা’ পরিমাণ)।[1]

وروى أَبُو دَاوُد وابنُ مَاجَه والدارمي عَن سُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ عَنْ سَلَمَةَ بْنِ صَخْرٍ نحوَه قَالَ: كنتُ امْرأ أُصِيبُ مِنَ النِّسَاءِ مَا لَا يُصِيبُ غَيْرِي وَفِي روايتهِما أَعنِي أَبُو دَاوُدَ وَالدَّارِمِيَّ: «فَأَطْعِمْ وَسْقًا مِنْ تَمْرٍ بَيْنَ سِتِّينَ مِسْكينا»

ব্যাখ্যা: (أصيب من النساء ما لا يصيب غيري) অর্থাৎ আমি মেয়েদের থেকে এমন জিনিস লাভ করতে পারি যা অন্যরা পারে না। এ কথা বলে সহবাসের সামর্থ্যের দিকে ইঙ্গিত করছেন। অর্থাৎ সহবাস ছাড়া থাকা আমার জন্য অধিক কষ্টকর।

হাদীসটি ইমাম আবূ হানীফাহ্ (রহঃ)-এর মতের পক্ষে দলীল, যার আলোচনা উপরের হাদীসের ব্যাখ্যায় করা হয়েছে। এক ওয়াসাক সমান ষাট সা‘। অতএব প্রত্যেক মিসকিনকে এক সা‘ খেজুর প্রদান করবে। (মিরকাতুল মাফাতীহ)


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ