৩০৬৬

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - ফারায়িয (মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বণ্টন সম্বন্ধীয়) ও অন্তিম উপদেশ বা আদেশ)

৩০৬৬-[২৬] ’আমর ইবনু শু’আয়ব তাঁর পিতার মাধ্যমে তাঁর দাদা হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ধন-সম্পদের ওয়ারিস হয় সে মুক্ত করা ক্রীতদাসেরও ওয়ারিস হয়। (তিরমিযী; আর তিনি বলেছেন, এর সানাদ মজবুত নয়)[1]

وَعَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ جَدِّهِ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: «يَرِثُ الْوَلَاءَ مَنْ يَرِثُ الْمَالَ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَقَالَ: هَذَا حَدِيثٌ إِسْنَادُهُ لَيْسَ بِالْقَوِيِّ

ব্যাখ্যা: আযাদকৃত ব্যক্তির পরিত্যক্ত সম্পদ কে পাবে তা এখানে আলোচিত হয়েছে। যদি আযাদকৃত মৃত ব্যক্তির আযাদকারী ছাড়া কোনো ওয়ারিস না থাকে তাহলে ঐ আযাদকারীই তার সম্পদের ওয়ারিস হবে। আর যদি আযাদকারী জীবিত না থাকে তাহলে তার পুরুষ আসাবাগণ সম্পদের মালিক হবে, বায়তুল মাল বা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হবে না। আযাদকারী মহিলা হলেও সেই তার পরিত্যক্ত সম্পদের মালিক হবে। তবে কোনো মহিলার আসাবা ঐ আযাদকৃতের সম্পদের মালিক হবে না। (তুহফাতুল আহওয়াযী ৫ম খন্ড, হাঃ ২১১৪; মিরকাতুল মাফাতীহ)