ফরজ তাওয়াফ - যেমন তাওয়াফে উমরা ও তাওয়াফে ইফাযা- এর পর সাফা মারওয়ার মাঝে সাঈ করাও আবশ্যিক। জমহুর ফুকাহা সাফা মারওয়ার মাঝে সাঈকে রুকন হিসেবে গণ্য করেছেন।[1] হাদিসে এসেছে, ‘আয়েশা (রাঃ) বলেন, আমার জীবনকে সাক্ষী রেখে বলছি, ওই ব্যক্তির হজ্জ আল্লাহর কাছে পূর্ণতা পাবে না যে সাফা-মারওয়ার মাঝে সাঈ করল না।[2] অন্য এক হাদিসে এসেছে, ‘সাঈ করো, কেননা আল্লাহ তাআলা তোমাদের ওপর সাঈ লিখে দিয়েছেন।[3]

হানাফি মাজহাবে সাঈ করা ওয়াজিব, যদি কেউ ছেড়ে দেয় দম দিয়ে ক্ষতিপূরণ করতে হবে।

[1] - সূরা আল বাকারা : ১৫৮

[2] - لعمري ما أتم الله حج من لم يطف بين الصفا والمروة (মুসলিম)

[3] - اسعوا فإن الله كتب عليكم السعي (আহমদ, দারা কুতনী)