(নিঃশব্দে) কতিপয় আয়াতের জবাব দেওয়া এবং (যে কোনও নামাযে) রহ্‌মতের আয়াত পঠিত হলে সেই সময় আল্লাহর রহ্‌মত ভিক্ষা করা এবং আযাবের আয়াত পঠিত হলে সেই সময়ে আল্লাহর আযাব থেকে পানাহ চাওয়া মুক্তাদীর জন্যও মুস্তাহাব। অবশ্য শর্ত হল, তাতে যেন ইমামের ক্বিরাআত শোনাতে ব্যাঘাত সৃষ্টি না হয়।

অতএব ইমাম দুআ পড়লে মুক্তাদীও পড়বে। নচেৎ ইমাম একটানা ক্বিরাআত করে গেলে আয়াতের জবাবে বা অন্য কোন দুআ পড়া বৈধ হবে না। কারণ তাতে মুস্তাহাব পালন করতে গিয়ে আদেশ লঙ্ঘন করা হবে। যেহেতু ইমাম ক্বিরাআত করলে মুক্তাদী চুপ থেকে মনোযোগ সহকারে শ্রবণ করতে আদিষ্ট হয়েছে। (আলমুমতে’, শারহে ফিক্‌হ, ইবনে উষাইমীন ৩/৩৯৪-৩৯৫)