এক ওয়াক্ত ছালাত ছুটে গেলে এক হুকবা বা দুই কোটি অষ্টাশি লক্ষ বছর জাহান্নামে শাস্তি দেওয়া হবে - ৩

(11) عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِي اللهُ تَعَالَى عَنْهُمَا قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ مَنْ لَمْ تَنْهَهُ صَلاَتُهُ عَنِ الْفَحْشَاءِ وَالْمُنْكَرِ لَمْ يَزِدْ مِنَ اللهِ إِلاَ بُعْدًا.

(১১) ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যার ছালাত তাকে অশ্লীলতা ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে না, তাকে উহা ইসলাম থেকে দূরে সরে দেওয়া ছাড়া আর কিছুই বৃদ্ধি করে না।[1]

তাহক্বীক্ব : বর্ণনাটি বাতিল বা মিথ্যা। এর সনদে লাইছ ইবনু আবী সালীম নামক ত্রুটিপূর্ণ রাবী রয়েছে।[2]

জ্ঞাতব্য : উক্ত বর্ণনাগুলো প্রমাণ করে ত্রুটিপূর্ণ কোন ব্যক্তি ছালাত আদায় করলে ছালাত কবুল হয় না। সুতরাং ছালাত আদায় করে কোন লাভ নেই। কিন্তু উক্ত ধারণা সঠিক নয়। বরং ছালাত আদায়ের মাধ্যমে এক সময় সে আল্লাহর অনুগ্রহে পাপ কাজ ছেড়ে দিবে। ছহীহ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে,

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى النَّبِيِّ  فَقَالَ إِنَّ فُلاَنًا يُصَلِّي بِاللَّيْلِ فَإِذَا أَصْبَحَ سَرَقَ قَالَ إِنَّهُ سَيَنْهَاهُ مَا يَقُوْلُ.

আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, জনৈক ব্যক্তি রাসূল (ছাঃ)-এর নিকটে এসে বললেন, অমুক ব্যক্তি রাত্রিতে ছালাত আদায় করে আর সকাল হলে চুরি করে। তিনি উত্তরে বললেন, ছালাত তাকে অচিরেই তা থেকে বিরত রাখবে।[3]

(12) عَنْ أُمِّ رُوْمَانَ قَالَتْ رَآنِيْ أَبُوْ بَكْرٍ أَتَمَيَّلُ فِي الصَّلاَةِ فَزَجَرَنِيْ زَجْرَةً كِدْتُ أَنْصَرِفُ مِنْ صَلاَتِيْ ثُمَّ قَالَ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ  يَقُوْلُ إِذَا قَامَ أَحَدُكُمْ فِي الصَّلاَةَ فَلْيَسْكُنْ أَطْرَافَهُ وَلاَ يَتَمَيَّلْ تَمَيُّلَ الْيَهُوْدِ فَإِنَّ تَسْكِيْنَ الأَطْرَافِ مِنْ تَمَامِ الصَّلاَةِ.

(১২) উম্মু রূমান বলেন, আবুবকর (রাঃ) আমাকে একদা ছালাতে ঝুঁকতে দেখে অত্যন্ত জোরে ধমক দিলেন। ফলে আমি ছালাত ছেড়ে দেওয়ার উপক্রম হলাম। তারপর তিনি বললেন, আমি রাসূল (ছাঃ)-কে বলতে শুনেছি, যখন তোমাদের কোন ব্যক্তি ছালাতে দাঁড়ায়, তখন সে যেন তার শরীরকে স্থির রাখে। ইহুদীদের মত যেন না ঝুঁকায়। কারণ ছালাতের মধ্যে শরীরে সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ স্থির রাখা ছালাত পরিপূর্ণ হওয়ার অংশ।[4]

তাহক্বীক্ব : বর্ণনাটি জাল।[5] এর সনদে হাকাম ইবনু আব্দুল্লাহ নামে একজন মিথ্যুক রাবী আছে। ইমাম আহমাদ (রহঃ) বলেন, এর সমস্ত হাদীছই জাল।[6]

(13) عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ مَنْ صَلَّى الصَّلاَةَ لِوَقْتِهَا وَأَسْبَغَ لَهَا وُضُوْءَهَا وَأَتَمَّ لَهَا قِيَامَهَا وَخُشُوْعَهَا وُرُكُوْعَهَا وَسُجُوْدَهَا خَرَجَتْ وَهِيَ بَيْضَاءُ مُسْفِرَةٌ تَقُوْلُ حَفِظَكَ اللهُ كَمَا حَفِظْتَنِيْ وَمَنْ صَلَّى الصَّلاَةَ لِغَيْرِ وَقْتِهَا فَلَمْ يُسْبِغْ لَهَا وُضُوْءَهَا وَلَمْ يُتِمَّ لَهَا خُشُوْعَهَا وُرُكُوْعَهَا وَسُجُوْدَهَا خَرَجَتْ وَهِيَ سَوْدَاءُ مُظْلِمَةٌ تَقُوْلُ ضَيَّعَكَ اللهُ كَمَا ضَيّعْتَْنِيْ حَتىَّ إِذَا كَانَتْ حَيْثُ شَاءَ اللهُ لُفَّتْ كَمَا يُلَفُّ الثَّوْبُ الْخَلَقُ ثُمَّ ضُرِبَ بِهَا وَجْهُهُ.

(১৩) আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি ওয়াক্ত মোতাবেক ছালাত আদায় করে, ভালভাবে ওযূ করে, পূর্ণ ক্বিয়াম, রুকূ, সিজদা করে ও নম্রতা অবলম্বন করে তার ছালাত আলোকোজ্জ্বল হয়ে বের হয় এবং বলে, আল্লাহ তোমাকে হেফাযত করুন যেভাবে তুমি আমাকে হেফাযত করলে। আর যে ব্যক্তি ওয়াক্ত মত ছালাত আদায় করবে না, সুন্দরভাবে ওযূ করবে না, রুকূ-সিজদা করবে না তার ছালাত কালো কুৎসিত হয়ে বের হবে এবং বলবে, আল্লাহ তোমাকে ধ্বংস করুন যেভাবে তুমি আমাকে ধ্বংস করেছ। অতঃপর সেই ছালাতকে পুরান কাপড়ের মত জড়িয়ে তার মুখে মারা হবে।[7]

তাহক্বীক্ব : বর্ণনাটি অত্যন্ত দুর্বল।[8] উক্ত বর্ণনার সনদে আব্দুর রহমান ও আবু উবায়দাহ নামে দু’জন ত্রুটিপূর্ণ রাবী রয়েছে।[9]

(14) عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ سَلاَمٍ قَالَ كَانَ النَّبِيُّ  إِذَا نَزَلَ بِأَهْلِهِ الضَّيْقُ أَمَرَهُمْ بِالصَّلاَةَ ثُمَّ قَرَأَ وَأْمُرْ أَهْلَكَ بِالصَّلَاةِ وَاصْطَبِرْ عَلَيْهَا الآية.

(১৪) আব্দুল্লাহ ইবনু সালাম বলেন, যখন নবী করীম (ছাঃ)-এর পরিবারে অভাব-অনটন দেখা দিত, তখন তিনি তাদেরকে ছালাত আদায় করার নির্দেশ করতেন। অতঃপর পড়তেন, ‘আর আপনি আপনার পরিবারকে ছালাতের নির্দেশ দিন এবং আপনিও তার প্রতি অটল থাকুন (সূরা ত্বো-হা ১২৩)।[10]

তাহক্বীক্ব : বর্ণনাটি যঈফ।[11] ইমাম ত্বাবারাণী বলেন, আব্দুল্লাহ বিন সালাম ছাড়া এই হাদীছ আর কেউ বর্ণনা করেননি। মা‘মার এককভাবে এটা বর্ণনা করেছে।[12]

(15) عَنْ مُجَاهِدٍ َسُئِلَ ابْنُ عَبَّاسٍ عَنْ رَجُلٍ يَصُوْمُ النَّهَارَ وَيَقُوْمُ اللَّيْلَ وَلاَ يَشْهَدُ جُمُعَةً وَلاَ جَمَاعَةً قَالَ هُوَ فِي النَّارِ.

(১৫) মুজাহিদ বলেন, ইবনু আব্বাস (রাঃ)-কে জনৈক ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হল, যে ব্যক্তি দিনে ছিয়াম পালন করে এবং রাত্রে তাহাজ্জুদ পড়ে কিন্তু জামা‘আতে এবং জুম‘আর ছালাতে শরীক হয় না তার কী হবে? তিনি উত্তরে বললেন, সে জাহান্নামী।[13]

তাহক্বীক্ব : বর্ণনাটি যঈফ।[14] উক্ত হাদীছের সনদে লাইছ ইবনু আবী সুলাইম নামে একজন দুর্বল রাবী আছে।[15]

(16) عَنْ سَهْلِ بن مُعَاذِ بن أَنَسٍ عَنْ أَبِيْهِ عَن ِالنَّبِيِّ  قَالَ اَلْجَفَاءُ كُلُّ الْجَفَاءِ وَالْكُفْرُ وَالنِّفَاقُ مَنْ سَمِعَ مُنَادِيَ اللهِ يُنَادِي بِالصَّلاةِ وَيَدْعُو إِلَى الْفَلاَحِ فَلا يُجِيْبُهُ.

(১৬) সাহল ইবনু মু‘আয (রাঃ) তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ঐ লোকের কাজ অত্যন্ত যুলুম, কুফর ও শঠতাপূর্ণ যে ছালাত ও কল্যাণের দিকে আহবানকারীর ডাক শুনল কিন্তু মসজিদে উপস্থিত হল না।[16]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি যঈফ।[17] উক্ত হাদীছের সনদে ইবনু লাহিয়া ও যুবান ইবনু ফায়েদ নামে দু’জন দুর্বল রাবী আছে।[18]

(17) عَنْ مُسْلِمٍ قَالَ دَخَلْتُ عَلَى أَبِي أُمَامَةَ وَهُوَ يَتَفَلَّى فِي الْمَسْجِدِ وَيَدْفِنُ الْقَمْلَ فِي الْحَصَى فَقُلْتُ لَهُ يَا أَبَا أُمَامَةَ إِنَّ رَجُلًا حَدَّثَنِىْ عَنْكَ أَنَّكَ قُلْتَ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ  يَقُوْلُ مَنْ تَوَضَّأَ فَأَسْبَغَ الْوُضُوْءَ فَغَسَلَ يَدَيْهِ وَوَجْهَهُ وَمَسَحَ عَلَى رَأْسِهِ وَأُذُنَيْهِ ثُمَّ قَامَ إِلَى الصَّلَاةِ الْمَفْرُوْضَةِ غَفَرَ اللهُ لَهُ فِىْ ذَلِكَ الْيَوْمِ مَا مَشَتْ إِلَيْهِ رِجْلُهُ وَقَبَضَتْ عَلَيْهِ يَدَاهُ وَسَمِعَتْ إِلَيْهِ أُذُنَاهُ وَنَظَرَتْ إِلَيْهِ عَيْنَاهُ وَحَدَّثَ بِهِ نَفْسَهُ مِنْ سُوْءٍ قَالَ وَاللهِ لَقَدْ سَمِعْتُهُ مِنْ نَبِيِّ اللهِ  مَا لَا أُحْصِيْهِ.

(১৭) আবু মুসলিম বলেন, আমি আবু উমামা (রাঃ)-এর নিকট গেলাম। তখন তিনি মসজিদের পোকা-মাকড় দূর করছিলেন এবং আবর্জনা ফেলে দিচ্ছিলেন। আমি বললাম, আপনার নিকট থেকে আমার কাছে এক ব্যক্তি এই হাদীছ বর্ণনা করেছে যে, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি ভালভাবে ওযূ করে, দুই হাত ও মুখ ধৌত করে, মাথা ও কান মাসাহ করে অতঃপর ফরয ছালাতে দাঁড়ায়, আল্লাহ তা‘আলা তার ঐ দিনের সমস্ত পাপ ক্ষমা করে দেন। যা সে হাত, কান, চোখ, চলাফেরা এবং অন্তরের কল্পনার মাধ্যমে করেছে। অতঃপর আবু উমামা বলেন, আল্লাহর কসম! আমি রাসূল (ছাঃ)-এর নিকট থেকে অসংখ্য বার এই হাদীছ শুনেছি।[19]

তাহক্বীক্ব : বর্ণনাটি যঈফ। এর সনদে আবু মুসলিম নামে মিথ্যুক বর্ণনাকারী রয়েছে।[20]

(18) عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ عَنِ النَّبِيِّ قَالَ مَنْ جَمَعَ بَيْنَ صَلاتَيْنِ مِنْ غَيْرِ عُذْرٍ فَقَدْ أَتَى بَابًا مِنْ أَبْوَابِ الْكَبَائِرِ.

(১৮) ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেন, কোন ওযর ছাড়াই যদি কেউ দুই ছালাত একত্রিত করে পড়ে, তাহলে সে কাবীরা গোনাহের যে সমস্ত দরজা রয়েছে, তার একটিতে উপনীত হল।[21]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি অত্যন্ত দুর্বল।[22] ইমাম তিরমিযী বলেন, এর সনদে হানাশ নামে একজন রাবী আছে। ইমাম আহমাদ সহ অন্যান্য মুহাদ্দিছগণ তাকে যঈফ বলেছেন।[23]

(19) عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  لاَ سَهْمَ فِي الْإِسْلاَمِ لِمَنْ لاَ صَلاَةَ لَهُ وَلاَ صَلاَةَ لِمَنْ لاَ وُضُوْءَ لَهُ.

(১৯) আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেন, যার ছালাত নেই ইসলামে তার কোন অংশ নেই এবং যার ওযূ হয় না তার ছালাত হয় না।[24]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি অত্যন্ত যঈফ।[25] উক্ত হাদীছের সনদে আব্দুল্লাহ ইবনু সাঈদ ইবনু আবু সাঈদ নামে একজন রাবী আছে। সে সকল মুহাদ্দিছের ঐকমত্যে যঈফ।[26] উল্লেখ্য যে, যার ওযূ হয় না তার ছালাত হয় না মর্মে অংশটুকু ছহীহ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত।[27]

[1]. ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ১৭৩; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুল কাবীর হা/১০৮৬২।

[2]. সিলসিলা যঈফাহ হা/২, ১/৫৪ পৃঃ।

[3]. আহমাদ হা/৯৭৭৭; মিশকাত হা/১২৩৭, পৃঃ ১১০, সনদ ছহীহ; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/১১৬৮, ৩/১২১ পৃঃ।

[4]. হিলইয়াতুল আওলিয়া; ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ১৭০।

[5]. সিলসিলা যঈফাহ হা/২৬৯১।

[6]. সিলসিলা যঈফাহ ৬/২১৪ পৃঃ।

[7]. ত্বাবারাণী, আল-আওসাত্ব হা/৩০৯৫; ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ১৬২-১৬৩।

[8]. যঈফ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/২২১।

[9]. لم يروه عن حميد عن أنس إلا عباد تفرد به عبد الرحمن وأبو عبيدة هو حميد الطويل -ত্বাবারাণী, আল-আওসাত্ব হা/৩০৯৫।

[10]. ত্বাবারাণী, আল-আওসাত্ব হা/৮৮৬।

[11]. ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ১৫১।

[12].لا يروى هذا الحديث عن عبد الله بن سلام إلا بهذا الإسناد تفرد به معمر ত্বাবারাণী আল-আওসাত্ব হা/৮৮৬।

[13]. তিরমিযী হা/২১৮, ১/৫২ পৃঃ; ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ১৪০।

[14]. যঈফ তিরমিযী হা/২১৮; যঈফ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/২৩৬ ও ৪৪৬।

[15]. তাহক্বীক্ব জামেউল উছূল হা/৩৮১১ -এর টীকা দ্রঃ; আত-তুয়ূরুইয়াত ৫/২১ পৃঃ।

[16]. মুসনাদে আহমাদ হা/১৫৬৬৫; ত্বাবারাণী হা/১৬৮০৪; ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ১৩৮।

[17]. যঈফ আত-তাগীব ওয়াত তারহীব হা/২৩৩; যঈফুল জামে‘ হা/২৬৫০।

[18]. তাহক্বীক্ব মাজমাউয যাওয়ায়েদ হা/২১৫৯, ২/৫৪ পৃঃ; তামামুল মিন্নাহ, পৃঃ ১৫২।

[19]. মুসনাদে আহমাদ হা/২২৩২৬; ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ৭৭।

[20]. সিলসিলা যঈফাহ হা/৬৭১১, ১৪/৪৬৫ পৃঃ; যঈফ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/১৩৪।

[21]. তিরমিযী হা/১৮৮, ১/৪৮ পৃঃ, ‘ছালাত’ অধ্যায়; ত্বাবারাণী হা/১১৩৭৫; বায়হাক্বী সুনানুল কুবরা হা/৫৭৭১; হাকেম হা/১০২০; ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ১০০।

[22]. সিলসিলা যঈফাহ হা/৪৫৮১।

[23].حنش هذا هو أبو على الرحبي وهو حسين بن قيس وهو ضعيف عند أهل الحديث ضعفه أحمد وغيره -তিরমিযী হা/১৮৮, ১/৪৮ পৃঃ।

[24]. মুসনাদে বাযযার হা/৮৫৩৯; ফাযায়েলে আমল, পৃঃ ১১৮।

[25]. যঈফ আত-তারগীব ওয়াত তারহীব হা/৩০১।

[26]. মাজমাউয যাওয়ায়েদ ১/৩৬৪ পৃঃ, হা/১৬১২।

[27]. আবুদাঊদ হা/১০১।