অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ তালিকা সর্বমোট হাদিস | হাদিসের ব্যাপ্তি
০। মুকাদ্দামাহ (ভূমিকা) (المقدمة) ১৯ টি | ০-৭ পর্যন্ত Introduction
  • ১.নির্ভরযোগ্য (সিকাহ) রাবীদের থেকে হাদীস বর্ণনা করা এবং মিথ্যাবাদী রাবীদের প্রত্যাখ্যান করা কর্তব্য, আর রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর প্রতি মিথ্যারোপকারীদের প্রতি হুশিয়ারী
  • ২. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর উপর মিথ্যারোপ গুরুতর অপরাধ
  • ৩.যা শুনে তা বর্ণনা করা নিষিদ্ধ
  • ৪. য’ঈফ রাবীর হাদীস বর্ণনা করা নিষিদ্ধ এবং হাদীস সংগ্রহের ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা ।
  • ৫. হাদীসের সনদ বর্ণনা করা দীনের অন্তর্ভুক্ত, নির্ভরযোগ্য বর্ণনা ছাড়া রিওয়ায়াত গ্রহণ করা উচিত নয়; বর্ণনাকারীদের দোষ-ত্রটি তুলে ধরা শুধু জায়িয নয়, বরং ওয়াজিব; ওটা গীবাত নয়- যা শরীআতের দৃষ্টিতে হারাম; ক্ষতিকারক জিনিসগুলো দূর করে শারীআতের বিধানসমূহ নিখুঁত ও ত্রুটিমুক্ত করা অতীব প্রয়োজন।
  • ৬. “আন আন" পদ্ধতিতে বর্ণিত হাদীস দলীল হিসেবে গ্রহণ করা জায়িয যদি এর রাবীদের পারস্পরিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এবং তাদের কেউ তাদলীসকারী* না হয়।
  • ১। ঈমান [বিশ্বাস] (كتاب الإيمان) ৪২১ টি | ১-৪২১ পর্যন্ত 1. The Book of Faith
  • ১. ঈমান, ইসলামের পরিচয় এবং আল্লাহ কর্তৃক ভাগ্য সাব্যস্ত করার প্রতি ঈমান ওয়াজিব হওয়া, ভাগ্যলিপির উপর অবিশ্বাসী লোকের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ করা ও তার ব্যাপারে কঠোর হুশিয়ারী উচ্চারণের প্রমাণাদির বর্ণনা।
  • ২. সালাতের বর্ণনা যা ইসলামের একটি রুকন।
  • ৩. ইসলামের রুকনসমূহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার বর্ণনা।
  • ৪. যে ঈমানের বদৌলত জান্নাতে পাওয়া যাবে এবং যে ব্যক্তি (আল্লাহর) নির্দেশকে আঁকড়ে ধরবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে
  • ৫. ইসলামের রুকনসমূহ ও তার গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভসমূহ।
  • ৬. আল্লাহ ও তার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম -এর দীনের অনুশাসনের প্রতি ঈমান আনার নির্দেশ দেয়া এবং তার প্রতি মানুষকে আহ্বান করা, দীন সম্বন্ধে (জানার জন্য) প্রশ্ন করা ও তা সংরক্ষণ করা আর যার কাছে দীন পৌছায়নি তার নিকট দীনের দাওয়াত পেশ করা।
  • ৭. তাওহীদ ও রিসালাতের শাহাদাত এবং ইসলামের বিধানের দিকে আহ্বান।
  • ৮.লোকেদের বিরুদ্ধে জিহাদের নির্দেশ যতক্ষণ না তারা স্বীকার করে যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন ইলাহ নেই, মুহাম্মাদ আল্লাহর রাসূল এবং সালাত কায়িম করে, যাকাত দেয়, নাবী যে শারীআতের বিধান এনেছেন তার প্রতি ঈমান আনে, যে ব্যক্তি এসব করবে সে তার জান মালের নিরাপত্তা লাভ করবে; তবে শারীআত সম্মত কারণ ব্যতীত, তার অন্তরের খবর আল্লাহর কাছে; যে ব্যক্তি যাকাত দিতে ও ইসলামের অন্যান্য বিধান পালন করতে অস্বীকার করে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার এবং ইসলামের বৈশিষ্ট্যসমূহ প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ইমামের গুরুত্বারোপ করার নির্দেশ।
  • ৯. মৃত্যুর লক্ষণ দেখা দেয়ার পূর্ব পর্যন্ত ঈমান গ্রহণযোগ্য হওয়া, মুশরিকদের ব্যাপারে ইসতিগফার (ইস্তিগফার) রহিত হওয়া ও মুশরিক অবস্থায় মৃত্যুবরণকারীর জাহান্নামী হওয়া এবং সে কোন ওয়াসীলায় পরিত্রাণ না পাওয়ার দলীল।
  • ১০. যে ব্যক্তি তাওহীদের উপর মৃত্যুবরণ করবে সে অবশ্যই জান্নাতে প্রবেশ করবে এর দলীল প্রমাণ।
  • ১১. যে ব্যক্তি আল্লাহকে প্রতিপালক হিসেবে, ইসলামকে দীন হিসেবে এবং মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে রাসূল হিসেবে সম্ভষ্ট চিত্তে মেনে নেয় সে মুমিন যদিও সে কাবীরাহ গুনাহে লিপ্ত হয়।
  • ১২. ঈমানের শাখা-প্রশাখার সংখ্যা, তার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন শাখার বর্ণনা, লজ্জা শরমের ফায়ীলাত এবং তা ঈমানের অঙ্গ হওয়ার বর্ণনা।
  • ১৩. ইসলামের বৈশিষ্ট্যসমূহ
  • ১৪. ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ের মধ্যে পরস্পর ফযীলত ও কোনটি সর্বোত্তম কাজ।
  • ১৫. যে এসব গুণে গুণান্বিত হবে সে ঈমানের মিষ্টতা পাবে।
  • ১৬. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম -কে স্ত্রী, পুত্র, পরিজন ও পিতামাতা তথা সকলের চাইতে অধিক ভালোবাসা ওয়াজিব এবং যে ব্যক্তি এরূপ ভালোবাসবে না তার ঈমান নেই বলা হয়েছে।
  • ১৭. নিজের জন্য যে কল্যাণ পছন্দ করে তা অপর মুসলিম ভাইয়ের জন্য পছন্দ করা ঈমানের বৈশিষ্ট্যের অন্তর্গত
  • ১৮. প্রতিবেশীকে কষ্ট দেয়া হারাম।
  • ১৯. প্রতিবেশী ও মেহমানকে সম্মান প্রদর্শন করতে উৎসাহিত করা, কল্যাণ সাধন ব্যতীত নিরবতা অবলম্বন করা এবং এগুলো ঈমানের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার বর্ণনা।
  • ২০. মন্দ কাজ থেকে নিষেধ করা ঈমানের অঙ্গ। ঈমান হ্রাস ও বৃদ্ধি হয়। ভাল কাজের আদেশ করা ও মন্দ কাজের নিষেধ করা ওয়াজিব।
  • ২১. মুমিনদের মধ্যে একে অপরের চাইতে ঈমানের গুণে প্রাধান্য থাকা এবং এ বিষয়ে ইয়ামানবাসীরা অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত।
  • ২২. মুমিন ব্যতীত কেউই জান্নাতে প্রবেশ করবে না, মুমিনদের ভালোবাসা ঈমানের অঙ্গ আর তা অর্জনের উপায় হল পরস্পর অধিক সালাম বিনিময়।
  • ২৩. সদুপদেশই দীন।
  • ২৪. গুনাহ দ্বারা ঈমানের ক্ষতি হয় এবং গুনাহে লিপ্ত থাকা অবস্থায় ঈমান থাকে না অর্থাৎ ঈমানের পূর্ণতা থাকে না।
  • ২৫. মুনাফিকের স্বভাব।
  • ২৬. যে ব্যক্তি তার মুসলিম ভাইকে ‘হে কাফির!' বলে সম্বোধন করে তার ঈমানের অবস্থা।
  • ২৭. জেনে শুনে নিজের পিতাকে অস্বীকারকারীর ঈমানের অবস্থা।
  • ২৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বাণী : মুসলিমদের গালি-গালাজ করা গুনাহের কাজ এবং তাদের সাথে মারামারি করা কুফরী।
  • ২৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বাণী : তোমরা আমার পরে পরস্পর হত্যাকাণ্ডে লিপ্ত হয়ে কাফিরে পরিণত হয়ো না।
  • ৩০. বংশের প্রতি কটাক্ষের এবং উচ্চৈঃস্বরে বিলাপের উপর কুফুরী শব্দের প্রয়োগ।
  • ৩১.পলাতক দাসকে কাফির আখ্যায়িত করা।
  • ৩২. যে ব্যক্তি বলে আমরা বৃষ্টি লাভ করেছি নক্ষত্রের গুণে তার কুফুরীর বর্ণনা ।
  • ৩৩. আনসারদের এবং আলী (রাযিঃ)-কে ভালোবাসা ঈমানের অংশ ও চিহ্ন এবং তাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করা নিফাকের চিহ্ন।
  • ৩৪. আনুগত্যের ত্রুটিতে ঈমান হ্রাস পাওয়া এবং আল্লাহর সাথে কুফুরী করা ছাড়াও অকৃতজ্ঞতা ও অন্যের অনুগ্রহকে অস্বীকার করার মতো অর্থেও কুফুর শব্দটি প্রযোজ্য হয়।
  • ৩৫. সালাত পরিত্যাগকারীর উপর কুফর শব্দের প্রয়োগ ।
  • ৩৬. আল্লাহর প্রতি ঈমান আনা সর্বোত্তম আমল।
  • ৩৭. শিৱক ঘৃণ্যতম গুনাহ এবং শিরকের পরে সর্বাপেক্ষা বড় গুনাহ।
  • ৩৮.কাবীরাহু গুনাহ্ এবং এর মধ্যে সর্বাপেক্ষা বড় গুনাহ।
  • ৩৯.অহংকারের পরিচয় ও তা হারাম হওয়া।
  • ৪০. শিৱক না করা অবস্থায় যার মৃত্যু হয় সে জান্নাতী, মুশরিক অবস্থায় যার মৃত্যু হয় সে জাহান্নামী।
  • ৪১. যে কাফির ব্যক্তি বলল লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, তাকে হত্যা করা হারাম।
  • ৪২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর উক্তি : “যে ব্যক্তি আমাদের বিরুদ্ধে অন্ত্ৰধারণ করবে সে আমাদের দলভুক্ত নয়”।
  • ৪৩.নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর উক্তি : যে ব্যক্তি আমাদের ধোকা দেয় সে আমাদের দলভুক্ত নয়।
  • ৪৪. (মৃতের শোকে) গাল থাপড়ানো, জামা ছিড়ে ফেলা এবং জাহিলী যুগের ন্যায় উচ্চৈঃস্বরে বিলাপ করা হারাম।
  • ৪৫.চোগলখোরী জঘন্যতম হারাম ।
  • ৪৬. কাপড় টাখনুর নীচে নামিয়ে পরা, দান করে খোটা দেয়া ও (মিথ্যা) শপথের মাধ্যমে মালামাল বেচাকেনা করা হারাম এবং সে তিন ব্যক্তির বর্ণনা যাদের সাথে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা'আলা কথা বলবেন না, রহমতের নযরে তাকাবেন না, তাদের পবিত্র করবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠোর শাস্তি।
  • ৪৭. আত্মহত্যা করা মহাপাপ, যে ব্যক্তি যে বস্তু দ্বারা আত্মহত্যা করবে জাহান্নামে সে বস্তু দ্বারা তাকে শাস্তি দেয়া হবে এবং মুসলিম ব্যতীত কেউ জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
  • ৪৮. গনীমাতের মাল আত্মসাৎ করা হারাম, ঈমানদার ব্যতীত কেউ জান্নাতে প্রবেশ করবে না।
  • ৪৯. আত্মহত্যাকারী কাফির হবে না তার প্রমাণ।
  • ৫০. কিয়ামতের পূর্বে এক বাতাস প্রবাহিত হবে, সামান্য ঈমানও যার অন্তরে আছে তার রূহ সে বাতাস কবয করে নিবে
  • ৫১. ফিতনা প্রকাশের পূর্বেই নেক আমলের প্রতি অগ্রসর হওয়ার জন্য উৎসাহিত করা।
  • ৫২. “আমল বিনষ্ট হওয়া সম্পর্কে মুমিনের আশঙ্কা।
  • ৫৩. জাহিলী যুগের আমলের ব্যাপারেও কি পাকড়াও হবে?
  • ৫৪. ইসলাম গ্রহণ এবং হিজরত ও হজ্জ পালনের দ্বারা পূর্ববর্তী গুনাহসমূহমাফ হয়ে যায়।
  • ৫৫. ইসলাম গ্রহণের পূর্বের কুফরী জীবনের নেক কাজসমূহের প্রতিদান প্রসঙ্গ।
  • ৫৬. ঈমানে সততা ও নিষ্ঠা।
  • ৫৭. মনের কল্পনা বা খটকা আল্লাহ তা'আলা মাফ করে দেন, মানুষের সামর্থ্যানুযায়ীই আল্লাহ তাকে দায়িত্ব অর্পণ করেন এবং ভাল বা মন্দ কর্মের মনস্থ করার বিধান ।
  • ৫৮. অন্তর ও নাফসের কুচিন্তাসমূহের গুনাহ ক্ষমা করা হবে যদি তা অন্তর ও নাফসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে।
  • ৫৯. বান্দা যখন সৎকর্মের নিয়্যাত করে তখন সেটার (সাওয়াব) লিপিবদ্ধ করা হয়, আর যখন কোন পাপকাজের নিয়্যাত করে তা লিপিবদ্ধ করা হয় না (যতক্ষণ না তা কাজে পরিণত করে)।
  • ৬০. ঈমান সম্পর্কে ওয়াসওয়াসার সৃষ্টি হওয়া এবং কারো অন্তরে যদি তা সৃষ্টি হয় তবে সে কি বলবে?
  • ৬১. মিথ্যা কসমের মাধ্যমে কোন মুসলিমের হাক্ক (অধিকার) তসরুফকারীর প্রতি জাহান্নামের হুমকী
  • ৬২. যুলুম করে কারো সম্পদ আত্মসাৎ করতে চাইলে তার রক্ত তার জন্য বৃথা যাবে, আর নিহত হলে জাহান্নামে যাবে আর যে ব্যক্তি স্বীয় সম্পদ রক্ষায় নিহত হয় সে শহীদ।
  • ৬৩. জনগণের সঙ্গে খিয়ানাতকারী শাসক জাহান্নামের যোগ্য ।
  • ৬৪. কারো কারো অন্তর থেকে ঈমান ও আমানাতদারী উঠিয়ে নেয়া এবং অন্তরে ফিতনার সৃষ্টি হওয়া ।
  • ৬৫. শুরুতেই ইসলাম ছিল অপরিচিত; শীঘ্রই আবার তা অপরিচিতের ন্যায় হয়ে যাবে এবং তা দু'মাসজিদ (মাসজিদুল হারাম ও মাসজিদুন্ নাবাবী) এর মাঝে আশ্রয় নিবে।
  • ৬৬. শেষ যুগে ঈমান বিদায় নিবে।
  • ৬৭. ভয়-ভীতির কারণে ঈমান গোপন রাখা যায়।
  • ৬৮. ঈমানের দুর্বলতার দরুন যার ব্যাপারে ধর্মত্যাগের সন্দেহ হয়, তার হৃদয় জয়ের জন্য বিশেষ সৌজন্য প্রদর্শন এবং সুনির্দিষ্ট প্রমাণ ছাড়া কাউকে নিশ্চিত মুমিন বলে ঘোষণা দেয়া থেকে বিরত থাকা।
  • ৬৯. সুস্পষ্ট প্রমাণের দ্বারা হদয়ের প্রশান্তি বৃদ্ধি পায়।
  • ৭০. সকল মানুষের জন্য আমাদের নাবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রেরিত হয়েছেন এবং অন্যান্য সকল দীন ও ধর্ম তার দীনের মাধ্যমে রহিত হয়ে গেছে- এ কথার উপর বিশ্বাস স্থাপন ওয়াজিব।
  • ৭১. আমাদের নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শারীআত অনুসারী প্রশাসক হিসেবে ঈসা ইবনু মারইয়াম (আঃ)-এর অবতরণ।
  • ৭২. যে সময়ে ঈমান কবুল হবে না।
  • ৭৩. রাসূলুল্লাহ -এর প্রতি ওয়াহীর সূচনা।
  • ৭৪. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম -এর মি'রাজ এবং সালাত ফরয হওয়া।
  • ৭৫. মারইয়াম পুত্র ঈসা (আঃ) ও মাসীহিদ দাজ্জাল-এর বর্ণনা।
  • ৭৬. সিদরাতুল মুনতাহার আলোচনা।
  • ৭৭. মহান আল্লাহর বাণী : “নিশ্চয় তিনি তাকে দ্বিতীয়বার দেখেছেন"- (সূরা আন নাজম ৫৩: ১৩) নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কি ইসরা মি'রাজের রাত্রে তার প্রভুকে দেখেছেন।
  • ৭৮. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর বাণী : তা ছিল উজ্জ্বল জ্যোতি আমি তা দেখেছি। অন্য বর্ণনায় : আমি উজ্জ্বল জ্যোতি দেখেছি ।
  • ৭৯. রাসূলুল্লাহ (আঃ)-এর বাণী- নিশ্চয়ই আল্লাহ তা'আলাকে নিদ্রা স্পর্শ করে না; তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আরও বলেন : “নুরই তার আড়াল, যদি তা প্রকাশ পেত তাহলে তার চেহারার জ্যোতি সৃষ্টিজগতের যতদূর পর্যন্ত পৌছতো তা পুড়ে ছারখার করে দিতো”।
  • ৮০. আখিরাতে মুমিনগণ তাদের প্রভুকে দেখতে পাবে।
  • ৮১. মহান আল্লাহর দর্শন পথের জ্ঞান।
  • ৮২. শাফাআত ও তাওহীদবাদীদের জাহান্নাম থেকে উদ্ধার লাভের প্রমাণ।
  • ৮৩. জাহান্নাম থেকে মুক্তিপ্রাপ্ত সর্বশেষ ব্যক্তি।
  • ৮৪. নিম্ন জান্নাতী, তথায় তার মর্যাদা।
  • ৮৫. মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর বাণী : জান্নাতে প্রবেশের জন্য শাফা’আত করবে সকল মানুষের মধ্যে আমিই প্রথম এবং নবীগণের মধ্যে আমার অনুসারী সর্বাধিক হবে
  • ৮৬. মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার উন্মাহর শাফাআতের জন্য তার বিশেষ দু'আ গোপন (সংরক্ষণ) রেখেছেন
  • ৮৭. উম্মতের জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর দু'আ ও তাদের প্রতি মায়া-মমতায় তার ক্ৰন্দন।
  • ৮৮. কাফির অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী জাহান্নামী, সে কোন শাফাআত পাবে না এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভকারী বান্দার সাথে আত্মীয়তার সম্পর্কও তার উপকারে আসবে না।
  • ৮৯. মহান আল্লাহর বাণী : “তোমার নিকটাত্বীয়দেরকে সতর্ক করে দাও” (সূরাহ আশ শুআরা ২৬ : ২১৪)।
  • ৯০. আবূ তালিব-এর জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর শাফা’আত এবং সে কারণে তার আযাব কম হওয়া।
  • ৯১. জাহান্নামীদের মধ্যে সবচেয়ে হালকা শাস্তি হওয়া।
  • ৯২. যে ব্যক্তি কুফুর অবস্থায় মারা যায় তার কোন আমল তার উপকারে আসবে না।
  • ৯৩. মু'মিনদের সঙ্গে বন্ধুত্ব রক্ষা করা ও অন্যদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা ও তাদেরকে এড়িয়ে চলা।
  • ৯৪. হিসাব ও শাস্তি ছাড়াই মুসলিমদের একাধিক দল জান্নাতে প্রবেশ করার প্রমাণ।
  • ৯৫. জান্নাতীদের অর্ধাংশ এ উম্মতের (মুহাম্মাদীর) অন্তর্ভুক্ত।
  • ৯৬. মহান আল্লাহ আদাম (আঃ)-কে বলবেন : “যারা জাহান্নামে প্রেরিত হয়েছে তাদের প্রত্যেক এক হাজারের মধ্যে নয়শত নিরানব্বই জনকে বের করে আনো।
  • ২। তাহারাহ (পবিত্রতা) (كتاب الطهارة) ১৪৪ টি | ৪২২-৫৬৫ পর্যন্ত 2. The Book of Purification
  • ১. ওযুর ফযীলত।
  • ২. সালাত আদায়ের জন্যে পবিত্রতার আবশ্যকতা।
  • ৩. ওযু করার নিয়ম ও ওযুর পূর্ণতা।
  • ৪. ওযু এবং ওযুর পরপরই সালাত আদায়ের ফযীলত।
  • ৫. পাঁচ সালাত, এক জুমুআহ থেকে আরেক জুমুআহ পর্যন্ত এক রমযান থেকে অপর রমযান পর্যন্ত তাদের মধ্যবর্তী সময়ের জন্যে কাফফারাহ হয়ে যাবে, যতক্ষণ পর্যন্ত কাবীরাহ গুনাহ থেকে বিরত থাকবে।
  • ৬. ওযুর শেষে মুস্তাহাব দু’আ।
  • ৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর ওযু সম্পর্কে।
  • ৮. নাক ঝাড়া ও ঢিলা ব্যবহারে বেজোড় সংখ্যা প্রসঙ্গে।
  • ৯. উভয় পা পুরোপুরি ধোয়ার আবশ্যকতা।
  • ১০. তাহারাতের সকল অঙ্গ পূর্ণভাবে ধোয়ার আবশ্যকতা।
  • ১১. ওযুর পানির সঙ্গে গুনাহ ঝরে যাওয়া।
  • ১২. ওযুতে মুখমণ্ডলের নূর এবং হাত-পায়ের দীপ্তি বাড়িয়ে নেয়া মুস্তাহাব।
  • ১৩. যে পর্যন্ত ওযুর পানি পৌছবে সে পর্যন্ত অলঙ্কার পরানো হবে।
  • ১৪. কষ্ট সত্ত্বেও পরিপূর্ণভাবে ওযু করার ফযীলত।
  • ১৫. মিসওয়াকের বিবরণ।
  • ১৬. মানবীয় ফিতরাহ এর (স্বভাবের) বিবরণ।
  • ১৭. ইস্তিঞ্জার বিবরণ।
  • ১৮. ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা নিষেধ।
  • ১৯. ওযু-গোসল এবং অন্যান্য কাজে ডান দিক থেকে শুরু করা।
  • ২০. রাস্তায় বা (গাছের) ছায়ায় প্রস্রাব পায়খানা করা নিষেধ।
  • ২১. পায়খানার পর পানি দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা।
  • ২২. মোজার উপর মাসাহ করা।
  • ২৩. পাগড়ী ও কপালে মাসাহ করা সম্পর্কে।
  • ২৪. মোজার উপর মাসাহ করার সময়সীমা।
  • ২৫. এক ওযুতে সব সালাত আদায় করা জায়িয হবার বিবরণ ।
  • ২৬. যার হাতে নাপাকীর সন্দেহ রয়েছে তার জন্যে তিনবার হাত ধোয়ার পূর্বে পাত্রের মধ্যে হাত ডুবিয়ে দেয়া মাকরুহ।
  • ২৭. কুকুরের পানীয় পাত্র সম্পর্কে বিধান।
  • ২৮. স্থির পানিতে প্রস্রাব করা নিষেধ করা।
  • ২৯. (নাপাক অবস্থায়) জমা পানিতে গোসল করা নিষেধ।
  • ৩০. মসজিদে প্রস্রাব এবং অন্যান্য নাপাকী পড়লে তা ধুয়ে ফেলা জরুরী। আর পানি দ্বারাই মাটি পবিত্র হয়, কুঁড়ে ফেলার প্রয়োজন পড়ে না।
  • ৩১. দুগ্ধপোষ্য শিশুর প্রস্রাবের হুকুম এবং তা ধোয়ার পদ্ধতি।
  • ৩২. বীর্যের হুকুম।
  • ৩৩. রক্ত অপবিত্র এবং তা ধোয়ার পদ্ধতি।
  • ৩৪. প্রস্রাব অপবিত্র হওয়ার দলীল এবং তা থেকে বেঁচে থাকা অবশ্য জরুরী।
  • ৩। হায়য ঋতুস্রাব (كتاب الحيض) ১৫৭ টি | ৫৬৬-৭২২ পর্যন্ত 3. The Book of Menstruation
  • ১.পরিহিত কাপড়ের ওপরে ঋতুবতী মহিলার সাথে মেলামেশা করা।
  • ২. ঋতুবতী মহিলার সাথে একই চাঁদরের নিচে শোয়া।
  • ৩. ঋতুবতী মহিলাদের জন্যে তার স্বামীর মাথা ধুয়ে দেয়া, তার চুল আঁচড়িয়ে দেয়া জায়িয; তার উচ্ছিষ্ট পবিত্র; তার কোলে মাথা রেখে হেলান দেয়া ও সেখানে কুরআন পাঠ করা জায়িয।
  • ৪. মাযীর বিবরণ।
  • ৫. ঘুম থেকে জেগে মুখ এবং দু'হাত ধুয়ে নিবে।
  • ৬. নাপাক অবস্থায় ঘুমানো জায়িয; তবে খাদ্য গ্রহণ, শয়নকালে অথবা স্ত্রীর সাথে মেলামেশা করতে চাইলে তার জন্যে ওযু করা এবং লজ্জাস্থান ধুয়ে নেয়া মুস্তাহাব।
  • ৭. মহিলার মনী (বীর্য) বের হলে তার উপর গোসল করা ওয়াজিব
  • ৮. পুরুষ ও মহিলার বীর্যের বর্ণনা এবং সন্তান যে উভয়ের বীর্য ও শুক্র থেকে সৃষ্টি হয় তার বর্ণনা।
  • ৯. অপবিত্রতার গোসলের বিবরণ।
  • ১০.অপবিত্রতার গোসলে কতটুকু পরিমাণ পানি ব্যবহার মুস্তাহাব, পুরুষ এবং মেয়েলোক একই অবস্থায় একই পাত্র থেকে পানি নিয়ে গোসল করা এবং তাদের উভয়ের মধ্যে একজনের অবশিষ্ট পানি দিয়ে অপরজনের গোসল করার বর্ণনা।
  • ১১. মাথা এবং কতিপয় অঙ্গে (গোসলের সময়) তিনবার পানি ঢেলে দেয়া মুস্তাহাব।
  • ১২. গোসলকারিণীর (অপবিত্রতার) মাথার বেনীর হুকুম।
  • ১৩. হায়িয থেকে গোসলকারিণীর জন্যে রক্তের স্থানে (লজ্জাস্থানে) সুগন্ধযুক্ত কাপড়ের টুকরা বা তুলা ব্যবহার করা মুস্তাহাব।
  • ১৪. ইসতিহাযাহ* বা রক্তপ্রদর রোগগ্রস্ত মহিলার গোসল ও তার সালাত প্রসঙ্গ।
  • ১৫. ঋতুবতী মহিলার উপর সওম কাযা করা জরুরী, সালাত নয়।
  • ১৬. গোসল করার সময় কাপড় কিংবা অনুরূপ কিছু দিয়ে পর্দা করে নিবে।
  • ১৭. লজ্জাস্থানের দিকে তাকানো হারাম।
  • ১৮. নির্জনে উলঙ্গ হয়ে গোসল করা জায়িয।
  • ১৯. লজ্জাস্থান ঢাকার ব্যাপারে বিশেষভাবে সাবধানতা অবলম্বনের বর্ণনা।
  • ২০. প্রস্রাবের ও পায়খানার সময় পর্দা করা।
  • ২১. একমাত্র বীর্যপাত থেকে গোসল ফরয করণ।
  • ২২. কেবল বীর্যপাত হলেই গোসল করতে হবে, এ হুকুম রহিতকরণ।
  • ২৩. অগ্নি স্পৃষ্ট দ্রব্যাদি থেকে (খাবার পর) ওযু করা সম্পর্কে।
  • ২৪. আগুনে রান্না খাবার খেয়ে ওযু করার বিধান মানসুখ (রহিত) হওয়া সম্পর্কে।
  • ২৫. উটের গোশত খেয়ে ওযু করা সম্পর্কে।
  • ২৬. পবিত্রতা সম্পর্কে নিশ্চিত বিশ্বাস থাকার পর ওযু ভঙ্গের মধ্যে সন্দেহ দেখা দিলে সে ওযু দিয়ে সালাত আদায় করা জায়িয হওয়ার দলীল।
  • ২৭. মৃত জম্ভর চামড়া পাকা (দাবগত) করার পর পবিত্র হয়ে যায়।
  • ২৮. তায়াম্মুম-এর বিবরণ।
  • ২৯. মুসলিম অপবিত্র (নাপাক) হয় না।
  • ৩০. জুনুবী বা অন্য কারণে অপবিত্র অবস্থায় আল্লাহ তা'আলার যিকর করা।
  • ৩১. বিনা ওযুতে খাবার খাওয়া জায়িয, এরূপ করা মাকরূহ নয়; আর ওযু নষ্ট হলে তৎক্ষণাৎ ওযু করাও অপরিহার্য নয়।
  • ৩২ .শৌচাগারে প্রবেশ করলে কি বলতে হবে।
  • ৩৩. বসে ঘুমালে ওযু নষ্ট হয় না.
  • ৪। সালাত (নামায) (كتاب الصلاة) ৩২৫ টি | ৭২৩-১০৪৭ পর্যন্ত 4. The Book of Prayers
  • ১. আযানের সূচনা
  • ২. আযানের শব্দগুলো দু’বার করে এবং ইকামাতের শব্দগুলো একবার করে
  • ৩. আযানের বর্ণনা
  • ৪. একই মসজিদে দু'জন মুওয়ায্‌যিন রাখা ভাল
  • ৫. অন্ধ ব্যক্তির সাথে চক্ষুষ্মান লোক থাকলেও তার আযান দেয়া জায়িয
  • ৬. অমুসলিম রাষ্ট্রের (বা এলাকার) কোন জনপদে আযানের শব্দ শুনা গেলে সেখানে আক্রমণ করা নিষেধ
  • ৭. মুওয়ায্‌যিনের আযান অনুরূপ শ্রবণকারীর বলা, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দুরূদ পাঠ করা এবং তার জন্যে ওয়াসীলাহ প্রার্থনা করা
  • ৮. আযানের ফযীলত এবং আযান শুনে শয়তানের পলায়ন
  • ৯. তাকবীরে তাহরীমার সময়, রুকু’তে যাওয়ার সময় এবং রুকু থেকে মাথা উঠানোর সময়, কাঁধ পর্যন্ত হাত উঠানো (রফউল ইয়াদাইন) মুস্তাহাব, কিন্তু সিজদা থেকে ওঠার সময় এটা না করা মুস্তাহাব
  • ১০. সালাতের মধ্যে ঝুঁকে পড়ার সময় এবং সোজা হয়ে উঠার সময় 'আল্লাহু আকবার’ বলতে হবে, কিন্তু রুকু থেকে উঠার সময় “সামি'আল্লাহু লিমান হামিদাহ" বলতে হবে
  • ১১. প্রতি রাকাআতে সূরাহ ফা-তিহাহ্‌ পড়া অপরিহার্য, কেউ যদি (ভালভাবে) সূরাহ ফা-তিহাহ্‌ পড়তে বা শিখতে সক্ষম না হয়, তবে সে যেন তার সুবিধামত স্থান থেকে কিরাআত পাঠ করে নেয়
  • ১২. ইমামের পিছনে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পাঠ করা মুক্তাদীদের জন্য নিষেধ
  • ১৩. বিসমিল্লাহ সশব্দে না পড়ার পক্ষে দলীল
  • ১৪. যারা বলে, বিসমিল্লা-হ, সূরাহ বারাআহ (তাওবাহ) ছাড়া আর সব সূরারই অংশ তাদের দলীল
  • ১৫. তাকবীরে তাহরীমার পর বুকের নিচে কিন্তু নাভির উপরে বাম হাতের উপর ডান হাত রাখবে এবং সিজদারত অবস্থায় উভয় হাত কাঁধ বরাবর মাটিতে রাখবে
  • ১৬. সালাতে তাশাহহুদ পাঠ করা
  • ১৭. তাশাহহুদ পড়ার পর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর দুরূদ পাঠ করা
  • ১৮. তাসমী, তাহমীদ ও আমীন সম্পর্কে
  • ১৯. মুক্তাদীগণ ইমামের অনুসরণ করবে
  • ২০. তাকবীর ও অন্যান্য বিষয়ে ইমামের আগে যে কোন কাজ করা নিষেধ
  • ২১. ইমাম অসুস্থ হয়ে পড়লে বা সফরে গেলে, অথবা অন্য কোন ওজর থাকলে তিনি তার প্রতিনিধি নিয়োগ করবেন, কোন কারণে ইমাম যদি বসে সালাত আদায় করেন সেক্ষেত্রে মুক্তাদীদের কোন অসুবিধা না থাকলে তারা দাড়িয়ে সালাত আদায় করবে, কারণ সক্ষম মুক্তাদীর বসে সালাত আদায় করার নির্দেশ (মানসুখ) রহিত হয়ে গেছে
  • ২২. ইমাম আসতে যদি দেরী হয় এবং কোন ফিতনা-ফ্যাসাদের সম্ভাবনাও না থাকে, তবে এ পরিস্থিতিতে অন্য কাউকে ইমাম করে সালাত আদায় করে নেয়া
  • ২৩. সালাত আদায়রত ইমামকে কোন ব্যাপারে সতর্ক করতে হলে পুরুষ মুসল্লীরা সুবহানাল্লাহ বলবে এবং মহিলা মুসল্লীরা হাততালি দিবে
  • ২৪. সুন্দরভাবে বিনয় ও ভীতি সহকারে সালাত আদায়ের নির্দেশ
  • ২৫. ইমামের আগে রুকু’-সিজদা্ ও অন্যান্য কাজ করা হারাম
  • ২৬. সালাত আদায়ের সময় আকাশের দিকে তাকানো নিষেধ
  • ২৭. সালাতরত অবস্থায় শান্ত থাকার নির্দেশ, হাত দিয়ে ইশারা করা এবং সালামের সময় হাত উত্তোলন করা নিষেধ, প্রথম লাইন পূর্ণ করা এবং একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে দাঁড়ানোর নির্দেশ
  • ২৮. সালাতের লাইনগুলো সুশৃঙ্খলভাবে সমান করে সাজানো, প্রথম লাইনের মর্যাদা প্রথম লাইনে দাঁড়ানোর জন্য ভীড় করে অগ্রগামী হওয়া এবং মর্যাদাসম্পন্ন লোকেদের সামনে যাওয়া ও ইমামের কাছে দাঁড়ানো
  • ২৯. পুরুষদের সাথে যেসব মহিলা জামাআতে শারীক হয়ে সালাত আদায় করে তাদের প্রতি নির্দেশ হলো, পুরুষ মুসল্লীরা সিজদা থেকে মাথা না উঠানো পর্যন্ত তারা মাথা উঠাবে না
  • ৩০. অবাঞ্ছিত কিছু ঘটার সম্ভাবনা না থাকলে মহিলাদের মসজিদে যাওয়া কিন্তু সুগন্ধি মেখে তারা বের হবে না
  • ৩১. সালাতে মধ্যম আওয়াজে কিরাআত পাঠ করবে, যদি সশব্দে কিরাআত পাঠ করাতে অবাঞ্ছিত কিছু বিপদের সম্ভাবনা থাকে
  • ৩২. কিরাআত পাঠ মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে
  • ৩৩. ফজরের সালাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পড়া এবং জিনদের সামনে কিরাআত পড়া
  • ৩৪. যুহর ও আসর এর সালাতের কিরাআত
  • ৩৫. ফজরের সালাতের কিরাআত
  • ৩৬. ইশার সালাতের কিরাআত
  • ৩৭. ইমামদেরকে সংক্ষেপে পূর্ণাঙ্গ সালাত আদায় করানোর নির্দেশ
  • ৩৮. সালাতের রুকনগুলো সঠিকভাবে আদায় করা এবং সংক্ষেপে পূর্ণাঙ্গরূপে সালাত আদায় করা
  • ৩৯. ইমামের অনুসরণ করা এবং প্রতিটি কাজ তার পরে করা
  • ৪০. রুকু থেকে মাথা তুলে যা বলতে হবে
  • ৪১. রুকু ও সাজদায় কুরআনের আয়াত পাঠ করা নিষেধ
  • ৪২. রুকু’-সাজদায় যা বলতে হবে
  • ৪৩. সাজদার ফযীলত এবং এর প্রতি উৎসাহ প্রদান করা
  • ৪৪. যেসব অঙ্গের সাহায্যে সিজদা করতে হবে এবং সালাতে চুল, কাপড় ও মাথার বেণী ধরা থেকে বিরত থাকতে হবে
  • ৪৫. সাজদার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা, উভয় হাতের তালু জমিনে রাখা, উভয় কনুই পাঁজর থেকে পৃথক রাখা এবং সাজদায় পেট উরু থেকে উচু ও পৃথক রাখা
  • ৪৬. সালাতের সামগ্রিক বৈশিষ্ট্য- যা দিয়ে সালাত শুরু এবং শেষ করতে হবে; রুকুর বৈশিষ্ট্য এবং এর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা; সাজদার বৈশিষ্ট্য ও এর মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা; চার রাকাআত বিশিষ্ট সালাতে প্রতি দু’রাকাআত অন্তর তাশাহহুদ পাঠ; দুসাজদার মাঝখানে বসা এবং প্রথম বৈঠকের বর্ণনা
  • ৪৭. সালাত আদায়কারীর সামনে সুতরাহ্ (আড়াল) দেয়া
  • ৪৮. মুসল্লীর সামনে দিয়ে অতিক্রম করা নিষেধ
  • ৪৯. মুসল্লীর সুত্রার কাছাকাছি হওয়া
  • ৫০. সালাত আদায়কারী কতটুকু পরিমাণ স্থান আড়াল (সুতরাহ নির্ধারণ) করবে
  • ৫১. সালাত আদায়কারীর সামনে সম্মুখীন হওয়া (অর্থাৎ— আড়াআড়িভাবে, লম্বালম্বি হয়ে শুয়ে থাকার প্রসঙ্গে আলোচনা)
  • ৫২. একটি মাত্র কাপড় পরিধান করে সালাত আদায় করা এবং তা পরিধান করার নিয়ম বিধান
  • ৫। মাসজিদ ও সালাতের স্থানসমূহ (كتاب المساجد ومواضعِ الصلاة) ৪০৮ টি | ১০৪৮-১৪৫৫ পর্যন্ত 5. The Book of Mosques and Places of Prayer
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মাসজিদ নির্মাণ
  • ২. বায়তুল মুকাদ্দাস হতে কাবার দিকে কিবলাহ্ পরিবর্তন
  • ৩. কবরের উপর মাসজিদ নির্মাণ, মসজিদে ছবি বানানো, কবরকে সাজদার স্থান নির্ধারণ করার প্রতি নিষেধাজ্ঞা
  • ৪. মাসজিদ নির্মাণের ফযীলত এবং তার প্রতি উৎসাহ প্রদান
  • ৫. রুকুর সময় দু' হাত হাঁটুতে রাখা উত্তম হওয়া এবং তাতবীক্ব (দু' হাত জোড় করে দু'পায়ের মাঝখানে) রাখা রহিত হওয়া
  • ৬. গোড়ালির উপর নিতম্ব রেখে বসা
  • ৭. সালাতে কথা বলা নিষেধ এবং এর পূর্ব অনুমতির বিধান রহিতকরণ
  • ৮. সালাতে শয়তানকে ল'নাত করা, শয়তান হতে আশ্রয় প্রার্থনা করা এবং ‘আমলে ক্বালীল’ (সামান্য কাজ) করা বৈধ
  • ৯. সালাতে শিশুদেরকে কাঁধে উঠানো যায়
  • ১০. সালাতে প্রয়োজনবশতঃ দু' এক কদম চলা যায়
  • ১১. কোমরে হাত রেখে সালাত আদায় করা মাকরূহ
  • ১২. সালাতে কঙ্কর সরানো এবং মাটি সমান করা মাকরূহ
  • ১৩. সালাতে হোক বা সালাতের বাইরে মসজিদে থুথু নিক্ষেপ করা নিষিদ্ধ
  • ১৪. জুতা পরিধান করে সালাত আদায় করা বৈধ
  • ১৫. নকশা বিশিষ্ট কাপড়ে সালাত আদায় করা মাকরূহ
  • ১৬. ক্ষুধার্ত অবস্থায় খাবার সামনে আসলে এবং তৎক্ষণাৎ খাবার ইচ্ছা থাকলে তা না খেয়ে ও পেশাব-পায়খানার বেগ চেপে রেখে সালাত আদায় করা মাকরূহ
  • ১৭. রসুন, পিয়াজ, মুলা অথবা এ জাতীয় (দুর্গন্ধযুক্ত) দ্রব্য আহার করে (মসজিদে প্রবেশ) নিষিদ্ধ
  • ১৮. মসজিদে হারানো বস্তু খোঁজ করা নিষিদ্ধ এবং যে খোঁজ করে তাকে কি বলবে
  • ১৯. সালাতে ভুল-ত্রুটি হওয়া এবং এর জন্য সাহু সিজদা দেয়া
  • ২০. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্
  • ২১. সালাতে উপবিষ্ট হওয়া ও উরুদ্বয়ের উপর দু'হাত স্থাপন করার নিয়ম পদ্ধতি
  • ২২. সালাত সমাপনীর সালাম ও তার পদ্ধতি
  • ২৩. সালাতের পর যিক্‌র
  • ২৪. কবরের আযাব থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা মুস্তাহাব
  • ২৫. সালাতের মধ্যে যে সকল বিষয়ে আশ্রয় প্রার্থনা করা হয়
  • ২৬. সালাতের পর যিকর মুস্তাহাব এবং এর বিবরণ
  • ২৭. তাকবীরে তাহরীমা ও কিরআতের মধ্যে কি পাঠ করবে
  • ২৮. সালাতে ধীরে-সুস্থে আসা উত্তম এবং দৌড়িয়ে আসা নিষেধ
  • ২৯. সালাতে মুক্তাদীরা কখন দাঁড়াবে
  • ৩০. যে ব্যক্তি সালাতের এক রাকাআতও পেয়েছে, সে উক্ত সালাত পেয়েছে
  • ৩১. পাঁচ ওয়াক্ত ফরয সালাতের সময়
  • ৩২. জামাআতে রওনাকারীর জন্য পথিমধ্যে তীব্র গ্রীষ্মের সময় তাপ ঠাণ্ডা হয়ে আসলে যুহর আদায় করা মুস্তাহাব
  • ৩৩. প্রচণ্ড রোদ না হলে যুহরের সালাত আওওয়াল ওয়াক্তে আদায় করা মুস্তাহাব
  • ৩৪. আসর সালাত আগে আগে আদায় করা মুস্তাহাব
  • ৩৫. আসরের সালাত ছুটে যাওয়া সম্পর্কে
  • ৩৬. যারা বলে মধ্যবর্তী সালাত হচ্ছে আসরের সালাত তার দলীল
  • ৩৭. ফজর ও আসর সালাতের ফযীলত এবং এ দুটির প্রতি যত্নবান হওয়া
  • ৩৮. সূর্যাস্তের পর মুহুর্তেই মাগরিবের প্রথম ওয়াক্ত
  • ৩৯. ইশার সময় ও তাতে বিলম্ব করা
  • ৪০. ফজরের সালাত প্রত্যুষে প্রথম ওয়াক্তে আদায় করা মুস্তাহাব যে সময়কে 'তাগলীস’ বলা হয় এবং তাতে কিরাআতের পরিমাণ
  • ৪১. নির্ধারিত সময় থেকে বিলম্বে সালাত আদায় করা মাকরূহ আর ইমাম বিলম্ব করলে মুক্তাদী কি করবে?
  • ৪২. জামাআতে সালাত আদায়ের ফযীলত এবং তা পরিত্যাগকারীর প্রতি কঠোরতা
  • ৪৩. যে ব্যক্তি আযান শুনে তার জন্য মসজিদে আসা ওয়াজিব
  • ৪৪. জামাআতের সাথে সালাত আদায় করা হিদায়াতের শামিল
  • ৪৫. জামাআতের সাথে ইশা ও ফজরের সালাত আদায় করার ফযীলত
  • ৪৬. মুয়াযযিন আযান দিলে মাসজিদ থেকে বেরিয়ে যাওয়া নিষেধ
  • ৪৭. কোন ওযরবশতঃ জামা'আতে শারীক না হওয়া
  • ৪৮. জামাআতে নফল সালাত এবং চাটাই, মুসল্লা ও কাপড় ইত্যাদি পবিত্র বস্তুর উপর সালাত আদায় জায়িয
  • ৪৯. ফরয সালাত জামাতে আদায়ের ফযীলত এবং সালাতের জন্য অপেক্ষা করা
  • ৫০. মসজিদের দিকে অধিক পদচারণা ও যাতায়াতের ফযীলত
  • ৫১. সালাতের জন্য পদচারণা করা যদ্বারা পাপ মোচন ও মর্যাদা বৃদ্ধি হয়
  • ৫২. ফজরের সালাতের পর বসে থাকার এবং মসজিদসমূহের ফযীলত
  • ৫৩. ইমামতির জন্য বেশী যোগ্য কে?
  • ৫৪. যখন মুসলিমদের ওপর কোন বিপদ আপতিত হয়, তখন সকল সালাতে কুনুতে নাযিলাহ পাঠ মুস্তাহাব
  • ৫৫. যে সালাত আদায় করা সম্ভব হয়নি এবং তা করার (সম্পাদনের) ব্যাপারে তাড়াতাড়ি করা মুস্তাহাব
  • ৬। মুসাফিরদের সালাত ও তার কসর (كتاب صلاة المسافرين وقصرها) ২৬৭ টি | ১৪৫৫-১৭২১ পর্যন্ত 6. The Book of Prayer - Travellers
  • ১. মুসাফিরদের সালাত এবং তার কসর (সংক্ষিপ্ত করা)
  • ২. মিনায় সালাত কসর করা
  • ৩. বর্ষণমুখর দিনে গৃহে সালাত আদায়
  • ৪. সফরে সওয়ার জন্তুর উপর নফল সালাত আদায় বৈধ, তারটি মুখটি যেদিকে হোক না কেন
  • ৫. সফরে দু' ওয়াক্তের সালাত একত্রে (এক ওয়াক্তে) আদায় জায়িয
  • ৬. আবাসে দু' ওয়াক্তের সালাত একত্রে আদায়
  • ৭. সালাত শেষে ডানে-বামে ফেরার বৈধতা
  • ৮. (মুক্তাদীর) ইমামের ডানপাশে থাকা মুস্তাহাব হওয়া
  • ৯. মুয়ায্‌যিন ইকামাত দেয়া শুরু করলে নফল সালাত শুরু করা মাকরূহ
  • ১০. মসজিদে প্রবেশের সময় কি বলবে
  • ১১. দু' রাকাআত তাহিয়াতুল মাসজিদ আদায় মুস্তাহাব এবং দু' রাকাআত আদায়ের পূর্বে বসা মাকরূহ এবং এটা সর্বাবস্থায় পালনীয়
  • ১২. সফরে থেকে ফিরে এসে প্রথমে মসজিদে দু' রাকাআত সালাত আদায় করা মুস্তাহাব
  • ১৩. যুহার সালাত মুস্তাহাব আর তার সর্বনিম্ন (রাকাআতের পরিমাণ) হচ্ছে দু' রাকাআত আর সম্পূর্ণ হচ্ছে আট রাকাআত, মধ্যম পরিমাণ হচ্ছে চার অথবা ছয় রাকাআত এবং এগুলো রক্ষণাবেক্ষণ করার ব্যাপারে উৎসাহ প্রদান
  • ১৪. ফজরের দু' রাকাআত সুন্নাত, তার জন্য উৎসাহ দান, সেটা সংক্ষেপে ও সর্বদা আদায় করা এবং এতে যে কিরআত পাঠ মুস্তাহাব
  • ১৫. ফরযের পূর্বে ও পরে নিয়মিত সুন্নতের ফযীলত এবং তার সংখ্যার বিবরণ
  • ১৬. দাঁড়িয়ে ও বসে নফল সালাত আদায় এবং একই রাকাআতের অংশ বিশেষ দাঁড়িয়ে ও অংশ বিশেষ বসে আদায় করার বৈধতা
  • ১৭. রাতের সালাত, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রাতের সালাতের রাকাআত সংখ্যা, বিতর সালাত এক রাকাআত এবং এক রাকাআত সালাত আদায় সহীহ সাব্যস্ত
  • ১৮. রাত্রিকালীন সালাত- আর যে ঘুমিয়ে পড়ে অথবা অসুস্থ হয়ে পড়ে
  • ১৯. যখন উটের বাচ্চা গরম অনুভব করে (দিনের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়) তখনই সালাতুল আওওয়াবীন (চাশতের সালাতের সময়)
  • ২০. রাত্রিকালের সালাত দু' দু' রাকাআত, আর রাত্রির শেষে এক রাকাআত বিতর
  • ২১. যে ব্যক্তি এ আশঙ্কা করে যে, সে শেষ রাত্রে (ঘুম থেকে) জাগ্রত হতে পারবে না, সে যেন রাতের প্রথম অংশেই তা আদায় করে নেয়
  • ২২. ঐ সালাত সর্বোত্তম যাতে কিরআত লম্বা করা হয়
  • ২৩. রাতে এমন একটি সময় রয়েছে যে সময় দুআ কবুল হয়
  • ২৪. শেষ রাতে যিকর ও প্রার্থনা করা এবং দুআ কবুল হওয়ার আলোচনা
  • ২৫. রমাযানে তারাবীহ সালাত আদায় করা প্রসঙ্গে উৎসাহ প্রদান করা
  • ২৬. রাত্রিকালীন সালাতে দু'আ ও কিয়াম
  • ২৭. রাতের সালাতে কিরআত দীর্ঘ করা মুস্তাহাব
  • ২৮. যে ব্যক্তি রাত্র ঘুমিয়ে সকাল করল তার প্রসঙ্গে আলোচনা
  • ২৯. নফল সালাত নিজ গৃহে আদায় করা মুস্তাহাব, মসজিদে আদায়ও জায়িয
  • ৩০. রাতের সালাত ও অন্যান্য ক্ষেত্রে নিয়মিত ‘আমলের ফযীলত
  • ৩১. সালাতে তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে অথবা কুরআন পাঠ ও যিকরে জিহ্বা জড়িয়ে যেতে লাগলে, ঘুমিয়ে পড়া কিংবা বিশ্রাম নেয়ার আদেশ, যাতে তা কেটে যায়
  • ৭। কুরআনের মর্যাদাসমূহ ও এতদসংশ্লিষ্ট বিষয় (باب فضائل القران وما يتعلق به) ১১৪ টি | ১৭২২-২৮৩৫ পর্যন্ত 7. Fadayelul Quran
  • ১. কুরআন সংরক্ষণে যত্নবান হওয়ার নির্দেশ, অমুক আয়াত ভুল গিয়েছি বলার অপছন্দনীয়তা ও আমাকে ভুলিয়ে দেয়া হয়েছে বলার বৈধতা প্রসঙ্গে
  • ২. কুরআন পাঠের আওয়াজে মাধুর্য সৃষ্টি করা মুস্তাহাব
  • ৩. মক্কার বিজয়ের দিবসে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সূরাহ্ আল ফাত্হ পাঠ করার উল্লেখ প্রসঙ্গে আলোচনা
  • ৪. কুরআন তিলাওয়াতের সময় সাকীনাহ বা প্রশান্তি অবতরণ
  • ৫. হাফিযুল (মুখস্থকারী) কুরআনের মর্যাদা
  • ৬. কুরআন শিক্ষায় অভিজ্ঞ ও যে তা ঠেকে ঠেকে অধ্যয়ন করে তাদের মর্যাদা
  • ৭. বিশিষ্ট ও দক্ষ লোকদেরকে কুরআন তিলাওয়াত করে শোনানো মুস্তাহাব, তিলাওয়াতকারী শ্রোতার চেয়ে শ্রেষ্ঠ হলেও
  • ৮. কুরআন তিলাওয়াত শোনার ফযীলত, তিলাওয়াত শোনার জন্য হাফিযুল কুরআনকে তিলাওয়াত করার অনুরোধ ও তিলাওয়াতকালে ক্ৰন্দন এবং মনোনিবেশ করা
  • ৯. সালাতে কুরআন তিলাওয়াত এবং কুরআন শিক্ষা করার ফযীলত
  • ১০. কুরআন তিলাওয়াত এবং সূরাহ্ আল বাকারাহ তিলাওয়াতের ফযীলত
  • ১১. আল ফাতিহাহ্ ও সূরাহ্ আল বাকারার শেষ অংশের ফায়ীলাত, সূরাহ্ আল বাক্কারার শেষ দু' আয়াত তিলাওয়াতে উৎসাহ দান
  • ১২. সূরাহ্ আল কাহফ ও আয়াতুল কুরসীর ফযীলত
  • ১৩. সূরাহ ইখলাস পাঠের ফযীলত (মর্যাদা)
  • ১৪. মু'আব্‌বিযাতায়ন (সূরাহ্ আল ফালাক ও সূরাহ্ আন নাস) পাঠের ফযীলত
  • ১৫. কুরআন অধ্যয়ন ও শিক্ষায় নিমগ্ন ব্যক্তির ফযীলত এবং যে ব্যক্তি ফিকহ ইত্যাদির সুক্ষজ্ঞান আহরণ করে তদনুসারে (নেক) আমল করে ও শিক্ষা দেয় তার ফযীলত
  • ১৬. কুরআন সাত হরফে অবতীর্ণ হওয়ার বিবরণ ও এর যথার্থতা
  • ১৭. ধীরস্থিরতার সাথে কিরআত পড়া, অতি দ্রুত পাঠ বর্জন করা এবং এক রাকাআতে দুই ও ততোধিক সূরাহ সংযোজনের বৈধতা
  • ১৮. কিরআত সম্পর্কিত
  • ১৯. যে সকল ওয়াক্তে সালাত আদায় করা নিষেধ
  • ২০. আমর ইবনু আবাসা (রাযিঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ
  • ২১. সূর্যোদয় ও অস্তকালে সালাত আদায় না করা
  • ২২. আসর সালাতের পর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পঠিত দু' রাকাআত সালাত সম্পর্কে জ্ঞাতব্য
  • ২৩. মাগরিবের (ফরয) সালাতের পূর্বক্ষণে দু' রাকাআত আদায় করা মুস্তাহাব
  • ২৪. প্রত্যেক দু' আযানের (আযান ও ইকামাত) মাঝে রয়েছে সালাত
  • ২৫. শঙ্কার (ভয়ের) সময় সালাত
  • ৮। জুমু’আহ (كتاب الجمعة) ৯৩ টি | ১৮৩৬-১৯২৮ পর্যন্ত 8. The Book of Prayer - Friday
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. জুমুআর দিনে প্রত্যেক বয়ঃপ্রাপ্ত পুরুষের ওপর গোসল করা ওয়াজিব প্রসঙ্গে এবং এ সম্পর্কে যা নির্দেশ দেয়া হয়েছে
  • ২. জুমুআর দিনে সুগন্ধি ও মিসওয়াক ব্যবহার প্রসঙ্গে
  • ৩. জুমুআর দিন খুতবাহ চলাকালীন সময় চুপ থাকা প্রসঙ্গে
  • ৪. জুমুআর দিন একটি বিশেষ সময় প্রসঙ্গে
  • ৫. জুমুআর দিবসের মর্যাদা
  • ৬. জুমুআর দিবসে এ উম্মাতের একটি উপঢৌকন
  • ৭. জুমুআর দিনে (সালাত) প্রস্তুতির ফযীলত
  • ৮. জুমুআর দিনে যে ব্যক্তি (খুতবাহ্) শ্রবণ করে এবং চুপ থাকে তার মর্যাদা
  • ৯. পশ্চিমাকাশে সূর্য ঢলে পড়ার সময় জুমুআর সালাত প্রসঙ্গে
  • ১০. (জুমু'আর) সালাতের পূর্বে দুটি খুতবাহ্ এবং এর মাঝে জালসাহ্ (বৈঠক) প্রসঙ্গে
  • ১১. আল্লাহ তা'আলার এ উক্তি প্রসঙ্গেঃ “যখন তারা দেখল ব্যবসায় ও কৌতুক তখন তারা তোমাকে দাঁড়ানো অবস্থায় রেখে তার দিকে ছুটে গেল”
  • ১২. জুমুআর সালাত পরিত্যাগ করার ব্যাপারে হুঁশিয়ারী (ডাঁট)
  • ১৩. জুমুআর সালাত এবং খুতবাহ হালকা করা প্রসঙ্গে
  • ১৪. ইমামের খুতবাহ প্রদানকালে তাহিয়্যাতুল মাসজিদ আদায় করা
  • ১৫. খুতবার মাঝে ইলম শিক্ষাদান সম্পর্কে
  • ১৬. জুমুআর সালাতে (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কি পাঠ করতেন
  • ১৭. জুমুআর দিন (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কি পাঠ করতেন
  • ১৮. জুমুআর সালাতের পর সুন্নাত সালাত সম্পর্কে
  • ৯। দু’ ঈদের সালাত (كتاب صلاة العيدين) ২৬ টি | ১৯২৯-১৯৫৪ পর্যন্ত 9. The Book of Prayer - Two Eids
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. দু' ঈদের দিনে নারীদের ঈদগাহে যাওয়া এবং পুরুষদের থেকে পৃথক থেকে খুতবায় শারীক হওয়ার বৈধতা প্রসঙ্গে
  • ২. ঈদের সালাতের পূর্বে ও পরে ঈদগাহে সুন্নাত সালাত আদায় না করা
  • ৩. দু' ঈদের সালাতে কোন সূরাহ্ পাঠ করবে
  • ৪. ঈদের দিনগুলোতে আল্লাহর নাফরমানী হয় না এমন ক্রীড়া-কৌতুক করার অবকাশ প্রদান
  • ১০। ইস্‌তিস্কার সালাত (كتاب صلاة الاستسقاء) ১৯ টি | ১৯৫৫-১৯৭৩ পর্যন্ত 10. The Book of Prayer - Rain
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. পানি প্রার্থনার দু'আয় হাত উত্তোলন প্রসঙ্গে
  • ২. পানি প্রার্থনায় দুআ প্রসঙ্গে
  • ৩. ঝঞাবায়ু ও মেঘ দেখে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা আর বৃষ্টি বর্ষণে খুশি হওয়া
  • ৪. সকাল-সন্ধ্যায় প্রবাহিত বায়ু প্রসঙ্গে
  • ১১। সূর্যগ্রহণের বর্ণনা (كتاب الكسوف) ৩৪ টি | ১৯৭৪-২০০৭ পর্যন্ত 11. The Book of Prayer - Eclipses
  • ১. সূর্যগ্রহণের সালাত
  • ২. সূর্যগ্রহণের সালাতে প্রতি রাকাআতে তিনটি রুকু’র বর্ণনা
  • ৩. সূর্যগ্রহণের সালাতে কবরের শাস্তির উল্লেখ
  • ৪. সূর্যগ্রহণের সালাতে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট জান্নাত ও জাহান্নামের যা কিছু উত্থাপন করা হয়েছে
  • ৫. যে ব্যক্তি বলে যে, তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) চার সাজদায় আট রাকাআত সালাত আদায় করেছেন
  • ৬. সূর্যগ্রহণের সালাতের জন্য আহ্বান করা এবং “আস্‌সলা-তু জা-মিজহ্‌” (সালাতের জামা'আত) বলা প্রসঙ্গে
  • ১২। জানাযাহ সম্পর্কিত (كتاب الجنائز) ১৪৫ টি | ২০০৮-২১৫২ পর্যন্ত 12. The Book of Prayer - Funerals
  • ১. "লা-ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ" বলে মাইয়্যিতকে তালক্বীন দেয়া
  • ২. বিপদাপদের সময় বা বলতে হবে
  • ৩. রোগী ও মৃতের নিকট যা বলতে হয়
  • ৪. মাইয়্যিতের দৃষ্টি বন্ধ করা এবং মৃত্যু উপস্থিত হলে তার জন্য দুআ করা
  • ৫. (রূহ কবজ হওয়ার পর) রূহের দিকে মাইয়্যিতের অপলক দৃষ্টিতে তাকানো
  • ৬. মৃতের নিকট কাঁদা
  • ৭. রোগীকে দেখতে যাওয়া
  • ৮. প্রথম আঘাতেই ধৈর্যধারণ হচ্ছে প্রকৃত ধৈর্যধারণ
  • ৯. মাইয়্যিতের পরিজনের কান্নাকাটির দরুন মাইয়্যিতকে কবরে শাস্তি দেয়া হয়
  • ১০. বিলাপ করে কান্নাকাটি করার ব্যাপারে হুশিয়ারী
  • ১১. জানাযার পিছনে যেতে নারীদের নিষেধ প্রসঙ্গে
  • ১২. মৃতকে গোসল করানো প্রসঙ্গে
  • ১৩. মৃতকে কাফন পরানো
  • ১৪. মাইয়্যিতের সর্বাঙ্গ ঢেকে দেয়া
  • ১৫. মাইয়্যিতকে সুন্দরভাবে কাপড় পরানো
  • ১৬. জানাযাহ যথাশীঘ্ৰ সম্পাদন করা
  • ১৭. মাইয়্যিতের জানাযার সালাত আদায় করা এবং (কবরস্থানে নেয়ার সময়) তার পিছে পিছে যাওয়া
  • ১৮. যার ওপর একশ’ জনের (মুসলিমের) জানাযাহ পড়বে তার জন্য এ সুপারিশ করা
  • ১৯. যার ওপর চল্লিশ জন (মুসলিম) জানাযাহ পড়বে তার জন্য এ সুপারিশ গ্রহণ করা
  • ২০. যে মাইয়্যিতের ভাল-মন্দ বর্ণনা করা হয়
  • ২১. যে শান্তি লাভ করে এবং যার প্রস্থানে শান্তি লাভ করা হয়
  • ২২. জানাযার তাকবীর সম্পর্কে
  • ২৩. কবরের উপর জানাযার সালাত আদায় করা
  • ২৪. জানাযাহ যেতে দেখে দাঁড়িয়ে যাওয়া
  • ২৫. জানাযার জন্য দাঁড়ানো থেকে অব্যাহতি
  • ২৬. জানাযার সালাতে মাইয়্যিতের জন্য দুআ করা
  • ২৭. জানাযার সালাতে ইমাম মাইয়্যিতের কোন বরাবর দাঁড়াবে
  • ২৮. জানাযাহ্ থেকে প্রত্যাবর্তনের সময় জানাযাহ গমনকারীর সাওয়াব প্রসঙ্গে
  • ২৯. লাহদ কবর তৈরি এবং কবরের উপর ইট স্থাপন প্রসঙ্গে
  • ৩০. কবরে চাদর বিছিয়ে দেয়া সম্পর্কে
  • ৩১. কবর সমান করার নির্দেশ প্রসঙ্গে
  • ৩২. কবরে চুনকাম করা এবং এর উপর অট্টালিকা নির্মাণ প্রসঙ্গে
  • ৩৩. কবরের উপর বসা এবং সালাত আদায় করা প্রসঙ্গে
  • ৩৪. মসজিদে জানাযার সালাত আদায় করা প্রসঙ্গে
  • ৩৫. কবরে প্রবেশের সময় কি বলবে এবং কবরবাসীর জন্য দুআ প্রসঙ্গে
  • ৩৬. নবী (সাঃ) তার মাতার কবর যিয়ারতের জন্য আল্লাহর নিকট অনুমতি চাওয়া সম্পর্কে
  • ৩৭. আত্মহত্যাকারীর জানাযার সালাত পরিত্যাগ প্রসঙ্গে
  • ১৩। যাকাত (كتاب الزكاة) ২৩২ টি | ২১৫৩-২৩৮৪ পর্যন্ত 13. Zakat
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. যে শস্যে দশ ভাগের এক ভাগ উশ্‌র অথবা অর্ধেক উশ্‌র
  • ২. মুসলিম ব্যক্তির ক্রীতদাস ও ঘোড়ার উপর কোন যাকাত নেই
  • ৩. যাকাত দেয়া এবং যাকাত দেয়া হতে নিবৃত থাকা সম্পর্কে
  • ৪. সদাকাতুল ফিতর বা ফিতরার বর্ণনা
  • ৫. ঈদুল ফিতরের সালাতের পূর্বে যাকাতুল ফিতর আদায়ের নির্দেশ
  • ৬. যাকাত আদায় করতে বাধাদানকারীর অপরাধ
  • ৭. যাকাত আদায়কারীকে সম্ভষ্ট করা
  • ৮. যারা যাকাত আদায় করবে না তাদের কঠোর শাস্তি দেয়া
  • ৯. সদাকাহ্ প্রদানে উৎসাহ প্রদান
  • ১০. সম্পদ পুঞ্জীভূতকারী ও তাদের শাস্তির ভয়াবহতা সম্পর্কে
  • ১১. দানশীলতার ফযীলত
  • ১২. পরিবার-পরিজন ও দাস-দাসীদের ভরণ-পোষণের ফযীলত এবং তা না করার অপরাধ
  • ১৩. সর্বপ্রথম নিজের জন্য, অতঃপর ঘরের লোকদের জন্য, অতঃপর আত্মীয়-স্বজনের জন্য ব্যয় করা
  • ১৪. নিকটাত্মীয়, স্বামী, সন্তান ও পিতা-মাতার জন্য ব্যয় করার ফযীলত যদিও তারা মুশরিক হয়
  • (স্ত্রী কর্তৃক স্বামীকে যাকাত প্ৰদান)
  • ১৫. মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে দান করে তার জন্য সাওয়াব পৌছানো
  • ১৬. সকল প্রকার সৎ কাজই সদাকাহ
  • ১৭. অধ্যায় আল্লাহর রাস্তায় ব্যয়কারী ও ব্যয় করতে কৃপণতা প্রকাশকারী সম্পর্কে
  • ১৮. যে সময় সদাকাহ্ গ্রহণকারী পাওয়া যাবে না সে সময় আসার পূর্বে দান করার প্রতি উৎসাহিত করা প্রসঙ্গে
  • ১৯. হালাল উপার্জন থেকে সদাকাহ গ্রহণ এবং সদাকার মাল রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব পালন প্রসঙ্গে
  • ২০. দানের জন্য উদ্বুদ্ধ করা যদিও তা এক টুকরা খেজুর বা ভাল কথা বলার মাধ্যমে হয়, সদাকাহ জাহান্নামের অগ্নি থেকে হিফাযাতকারী
  • ২১. সদাকাহ করার জন্য পারিশ্রমিকের বোঝা বহন করা, দানকারীর দান পরিমাণে কম করলে খোটা দেয়া বা তাকে হেয় মনে করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ
  • ২২. দুগ্ধবতী জন্তু বিনামূল্যে দান করার ফযীলত
  • ২৩. অধ্যায় দানশীল ব্যক্তি ও কৃপণ ব্যক্তির উদাহরণ
  • ২৪. সদাকাহ্ যদি কোন ফাসিক বা অনুরূপ কোন অসৎ ব্যক্তির হাতে পড়ে তাহলেও দাতা এর সাওয়াব পাবে
  • ২৫. আমানতদার কোষাধ্যক্ষ ও স্ত্রী লোকের সদাকায় সাওয়াব হওয়া সম্পর্কে, স্ত্রী স্বামীর প্রকাশ্য অনুমতি সাপেক্ষে অথবা প্রচলিত প্রথামত স্বামীর সম্পদ থেকে দান করলে সে তার সাওয়াব পাবে
  • ২৬. ক্রীতদাস তার মনিবের সম্পদ হতে যে পরিমাণ সম্পদ ব্যয় করতে পারবে
  • ২৭. দান-খায়রাতের সাথে অন্যান্য সাওয়াবের কাজও করা ফযীলত
  • ২৮. খয়রাত করার জন্য উদ্বুদ্ধ করা; দান-খয়রাত করে তা গুণে রাখার কুফল
  • ২৯. দান-খয়রাত পরিমাণে যতই কম হোক না কেন তা সত্ত্বেও উৎসাহ দেয়া তা অবহেলা করা যাবে না
  • ৩০. গোপনে দান-খয়রাত করার ফযীলত
  • ৩১. সুস্থ ও স্বাবলম্বী এবং সম্পদের প্রতি আকর্ষণ থাকা অবস্থায় দান-খয়রাত করার ফযীলত
  • ৩২. নীচের হাতের চেয়ে উপরের হাত উত্তম। উপরের হাত অর্থে দানকারী এবং নীচের হাত অর্থে দান গ্রহণকারীকে বুঝানো হয়েছে
  • ৩৩. অন্যের কাছে হাত পাতার প্রতি নিষেধাজ্ঞা
  • ৩৪. যে অভাবীর অভাব মানুষের নিকট প্রকাশের পূর্বে তাকে দান করা হয় তার প্রসঙ্গে
  • ৩৫. মানুষের নিকট চাওয়া অপছন্দনীয়
  • (ভিক্ষাবৃত্তি থেকে লাকড়ি কুড়ানো অধিক উত্তম)
  • ৩৬. ভিক্ষা করা যার জন্য জায়িয
  • ৩৭. চাওয়া অথবা পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ছাড়াই যদি পাওয়া যায় তবে তা গ্রহণ করা জায়িয
  • ৩৮. পার্থিব লোভ লালসার প্রতি অনীহা ও ঘৃণা পোষণ করা
  • ৩৯. আদাম সন্তানের যদিও সম্পদের দুটি উপত্যকা থাকে তবু সে তৃতীয়টি অনুসন্ধান করবে
  • ৪০. সম্পদের আধিক্যের কারণে ধনী বলে বিবেচিত নয়
  • ৪১. দুনিয়ার যে চাকচিক্য প্রকাশ পাবে তাথেকে বেঁচে থাকা প্রসঙ্গে
  • ৪২. ভিক্ষাবৃত্তি থেকে বিরত থাকা ও ধৈর্য ধারণের ফযীলত
  • ৪৩. ভিক্ষাবৃত্তি বেঁচে থাকা এবং অল্পতুষ্ট থাকা সম্পর্কে
  • ৪৪. কঠোরতা ও অশোভন আচরণ করা সত্ত্বেও প্রার্থনাকারীকে কিছু দান করা
  • ৪৫. যাকে না দিলে ঈমান থেকে বিচ্যুত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে তাকে দান করা প্রসঙ্গে
  • ৪৬. ইসলামের প্রতি আকৃষ্ট করার জন্য মুয়াল্লিফাতে কুলুবকে দান করা এবং দৃঢ় ঈমানের অধিকারীকে না দেয়া প্রসঙ্গে
  • ৪৭. খারিজী সম্প্রদায় ও তাদের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোচনা
  • ৪৮. খারিজী সম্প্রদায়কে হত্যা করতে উৎসাহ প্রদান প্রসঙ্গে
  • ৪৯. সৃষ্টি ও চরিত্রগত দিক থেকে খারিজী সম্প্রদায় সবচেয়ে নিকৃষ্ট
  • ৫০. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার বংশ পরিবারের জন্য সদাকাহ যাকাত খাওয়া হারাম, এরা হচ্ছে বানী হাশিম ও বানী মুত্ত্বালিব; এরা ছাড়া অন্য কারো জন্য যাকাত-সদাকাহ্ খাওয়া হারাম নয়
  • ৫১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বংশধরকে সদাকাহ্ উসুলকারী নিযুক্ত না করা প্রসঙ্গে
  • ৫২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, বানী হাশিম ও বানী মুত্ত্বালিবের জন্য হাদিয়্যাহ্ উপঢৌকন গ্রহণ করা জায়িয যদিও হাদিয়্যাহ্ দাতা তা সদাকাহ্ স্বরূপ পেয়ে থাকে, সদাকাহ যখন গ্রহীতার হস্তগত হয় তখন তা থেকে সদাকার বৈশিষ্ট্য দূরীভূত হয়ে যায় এমনকি যাদের জন্য সদাক্কাহ ভক্ষণ করা হারাম তাদের জন্যও তা হালাল হয়ে যায়
  • ৫৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক হাদিয়াহ গ্রহণ এবং সদাকাহ প্রত্যাখ্যান প্রসঙ্গে
  • ৫৪. সদাকাহ প্রদানকারীর জন্য দু'আ করার বর্ণনা
  • ৫৫. যাকাত আদায়কারীর সাথে সৌজন্যমূলক ব্যবহার করার বর্ণনা
  • ১৪। সিয়াম (রোযা) (كتاب الصيام) ২৮৫ টি | ২৩৮৫-২৬৬৯ পর্যন্ত 14. Fasting
  • ১. রমযান মাসের ফযীলত
  • ২. চাঁদ দেখে সিয়াম পালন করা, চাঁদ দেখে ইফত্বার করা এবং মাসের প্রথম বা শেষ দিন মেঘাচ্ছন্ন থাকলে ত্রিশ দিনে মাস পুরো করা
  • ৩. রমযানের এক বা দু'দিন পূর্বে সিয়াম পালন না করা
  • ৪. মাস উনত্রিশ দিনেও হয়
  • ৫. নিজ নিজ শহরে চন্দ্রোদয়ের হিসাব অনুযায়ী কাজ করতে হবে, এক শহরের চন্দ্রেদয়ের হুকুম উল্লেখযোগ্য দূরত্বে অবস্থিত অন্য শহরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়
  • ৬. চাঁদের আকারে (ত্রিশতম রাতে) ছোট বা বড় দেখা গেলে তাতে হুকুমের কোন পার্থক্য হবে না, আল্লাহ তা'আলা চাঁদকে দৃষ্টিগোচর হওয়ার উপযোগী করে দেন, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলে মাসের ত্রিশদিন পূর্ণ করতে হবে
  • ৭. মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণীঃ "ঈদের দু'মাস অসম্পূর্ণ হয় না"
  • ৮. সুবহে সাদিকের পূর্বে পানাহার করা বৈধ, তবে সুবহে সাদিকের সাথে সাথেই সওম আরম্ভ হয়ে যায়, কুরআনে বর্ণিত ‘ফজর (ফজর)’ শব্দের অর্থ হচ্ছে সুবহি সাদিক, এ সময় হতেই সওম আরম্ভ হয় এবং ফজরের সালাতের সময় শুরু হয়, সওমের বিধি-বিধানের সাথে সুবহি কাযিবের কোন সম্পর্ক নেই
  • ৯. সাহরীর ফযীলত, সাহরী খাওয়া মুস্তাহাব, এর প্রতি গুরুত্বারোপ এবং সাহরী বিলম্বে খাওয়া ও ইফতার তাড়াতাড়ি করা মুস্তাহাব
  • ১০. সওমের সময় পূর্ণ হওয়া এবং দিবস সমাপ্ত হওয়া
  • ১১. সওমে বিসাল বা বিরতিহীনভাবে সওম পালন করা নিষিদ্ধ
  • ১২. কামোদ্দীপনা যাকে নাড়া দেয় না, সওমের অবস্থায় স্ত্রীকে চুমু দেয়া তার জন্য হারাম নয়
  • ১৩. জানাবাত অবস্থায় কারো প্রভাত হলে তার সওম শুদ্ধ হবে
  • ১৪. রমযানের দিনে সওমরত অবস্থায় স্ত্রী সহবাস করা কঠোর হারাম, কেউ যদি এ ধরনের কাজ করে তবে তার উপর বড় ধরনের কাফফারাহ্ ওয়াজিব সে বিত্তশালী হোক বা বিত্তহীন, তবে বিত্তহীন ব্যক্তির পক্ষে যখন সম্ভব হয়, তখন এ কাফফারাহ্ আদায় করতে হবে
  • ১৫. অবৈধ নয় এমন কাজে রমাযান মাসে সফরকারী ব্যক্তির জন্য সওম পালন করা এবং ইফতার করা উভয়ই জায়িয যদি দু' বা ততোধিক মঞ্জিলের উদ্দেশে সফর করা হয়, অবশ্য ক্ষমতাবান ব্যক্তির জন্য সওম পালন করা উত্তম এবং অক্ষম ব্যক্তির জন্য সওম ভঙ্গ করা উত্তম
  • ১৬. সফরের কোন কাজের দায়িত্ব পেলে সিয়াম ভঙ্গকারীর প্রতিদান প্রসঙ্গে
  • ১৭. ভ্রমণকালে সিয়াম রাখা ও না রাখার ইখতিয়ার প্রসঙ্গে
  • ১৮. হাজীদের জন্য ‘আরাফার দিন আরাফার ময়দানে সিয়াম পালন না করা মুস্তাহাব
  • ১৯. আশুরা দিবসে সিয়াম পালন করা
  • ২০. আশুরা উপলক্ষে কোন দিন সিয়াম রাখা হবে
  • ২১. যে আশুরার দিন কিছু খেয়ে ফেলল সে যেন দিনের বাকী অংশ পানাহার থেকে বিরত থাকে
  • ২২. ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দিন সিয়াম পালন করা হারাম
  • ২৩. আইয়্যামে তাশরীকে সিয়াম পালন করা হারাম
  • ২৪. কেবলমাত্র জুমুআর দিন সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করা মাকরূহ
  • ২৫. আল্লাহর বাণী- “আর যারা সিয়াম পালন করতে সক্ষম তারা ফিদইয়াহ্ হিসেবে একজন মিসকীনকে খাদ্য দিবে”- এ হুকুম মানসূখ হয়ে গেছে
  • ২৬. শা'বান মাসে রমযানের সিয়ামের কাযা
  • ২৭. মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করার বর্ণনা
  • ২৮. সিয়াম অবস্থায় আমন্ত্রণ গ্রহণ করার বর্ণনা
  • ২৯. সিয়াম পালনকারীর জিহ্বার হিফাযাত
  • ৩০. সিয়ামের ফযীলত
  • ৩১.আল্লাহর পথে (যুদ্ধক্ষেত্রে) সিয়াম (রোজা/রোযা) পালন করতে সক্ষম হলে এবং এতে কোনরূপ ক্ষতি হওয়ার বা শক্তিহীন হয়ে যুদ্ধ করতে অক্ষম হয়ে পড়ার আশংকা না থাকলে এ ধরনের সিয়ামের ফযীলত
  • ৩২. দিনের বেলা সূর্য পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়ার পূর্ব পর্যন্ত নফল সিয়ামের নিয়্যাত করা যেতে পারে, নফল সিয়াম পালনকারীর জন্য কোনরূপ ওজর ছাড়াই সিয়াম ভঙ্গ করা জায়িয, তবে সিয়াম পূর্ণ করাই উত্তম
  • ৩৩. ভুলে পানাহার করলে বা সঙ্গম করে বসলে তাতে সিয়াম ভঙ্গ হয় না
  • ৩৪. রমাযান মাস ব্যতীত অন্য মাসে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সিয়াম পালন করার বর্ণনা, প্রত্যেক মাসেই কিছু সিয়াম পালন করা উত্তম
  • ৩৫. সারা বছর ধরে সিয়াম পালন করা নিষেধ, কারণ এতে স্বাস্থ্যহানি হওয়ার এবং জরুরী কর্তব্য পালনে অক্ষম হয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে, একদিন পরপর সিয়াম পালন করার ফযীলত
  • ৩৬. প্রতি মাসে তিনদিন, আরাফাতের দিন, 'আশুরার দিন, সোম ও বৃহস্পতিবার সওম পালনের ফযীলত
  • ৩৭. শাবান মাসের সওম
  • ৩৮. মুহররমের সওমের ফযীলত
  • ৩৯. রমাযানের রোযার পর শাওয়াল মাসে ছয়দিন সওম পালনের ফযীলত
  • ৪০. লায়লাতুল ক্বদর-এর ফযীলত, এর অনুসন্ধানের প্রতি উৎসাহ প্রদান, তা কখন হবে তার বর্ণনা এবং তার অনুসন্ধানের সবচেয়ে আশাব্যঞ্জক সময়
  • ১৫। ই’তিকাফ (كتاب الاعتكاف) ১১ টি | ২৬৭০-২৬৮০ পর্যন্ত 15. Itiqaf
  • ১. রমাযানের শেষ দশকে ইতিকাফ
  • ২. ইতিকাফে ইচ্ছুক ব্যক্তি কখন ইতিকাফের স্থানে প্রবেশ করবে
  • ৩. রমযানের শেষ দশকে (ইবাদাতের জন্য) সচেষ্ট হওয়া
  • ৪. যিলহজ্জ মাসের (প্রথম) দশকের সওম
  • ১৬। হজ্জ (كتاب الحج) ৬০৮ টি | ২৬৮১-৩২৮৮ পর্যন্ত 16. Hajj
  • ১. হজ্জ ও উমরার ইহরাম অবস্থায় কী ধরনের পোশাক পরিধান করা জায়িয ও কী ধরনের পোশাক নাজায়িয এবং ইহরাম অবস্থায় সুগন্ধির ব্যবহার নিষিদ্ধ
  • ২. হজ্জের মীকাতসমূহের বর্ণনা
  • ৩. তালবিয়াহ্ এর বর্ণনা এবং এর সময়
  • ৪. মদীনাবাসীদেরকে যুল হুলায়ফার মসজিদের নিকট ইহরাম বাঁধার নির্দেশ দেয়া হয়েছে
  • ৫. বাহনে আরোহণ করার স্থান থেকে তালবিয়াহ্ পাঠ প্রসঙ্গে
  • ৬. মসজিদে জুল হুলায়ফাতে সালাত আদায় প্রসঙ্গে
  • ৭. ইহরাম অবস্থায় মুহরিম ব্যক্তির সুগন্ধি ব্যবহার
  • ৮. মুহরীমের জন্য শিকার করা হারাম
  • ৯. হারাম এবং হারামের বাইরে ইহরাম কিংবা ইহরামমুক্ত অবস্থায় কোন কোন জন্তু হত্যা করা জায়িয
  • ১০. কোন অসুবিধার কারণে ইহরাম অবস্থায় মাথা কামানো জায়িয, মাথা কামালে ফিদইয়াহ দেয়া ওয়াজিব এবং ফিদইয়ার পরিমাণ
  • ১১. ইহরাম অবস্থায় শিঙ্গা লাগানো জায়িয
  • ১২. ইহরাম অবস্থায় চোখের চিকিৎসা করানো জায়িয
  • ১৩. মুহরিম ব্যক্তির জন্য শরীর ও মাথা ধৌত করা জায়িয
  • ১৪. ইহরাম অবস্থায় মারা গেলে তার বিধান
  • ১৫. রোগ-ব্যাধি বা অন্য কোন অক্ষমতার কারণে শর্তসাপেক্ষে ইহরাম খুলে ফেলা জায়িয
  • ১৬. হায়য-নিফাস অবস্থায় ইহরাম বাধা জায়িয এবং ইহরাম বাঁধার পূর্বে গোসল করা মুস্তাহাব
  • ১৭. ইহরামের প্রকারভেদ, ইফরাদ, কিরান ও তামাত্তু হাজের জন্য ইহরাম বাধা জায়িয, একত্রে উমরাহ ও হাজের ইহরাম বাধাও জায়িয এবং কিরান হাজ পালনকারী কখন ইহরামমুক্ত হবে
  • ১৮. হজ্জ উমরাতে উপভোগ করা প্রসঙ্গে
  • ১৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাজের বিবরণ
  • ২০. সমস্ত আরাফার ময়দানই মাওকিফ (অবস্থানস্থল)
  • ২১. 'আরাফায় অবস্থান এবং আল্লাহ তা'আলার বাণী- "অতঃপর তোমরা ফিরে যাও যেখান থেকে মানুষেরা ফিরে যায়"
  • ২২. ইহরাম থেকে হালাল হওয়া রহিতকরণ এবং তা পূর্ণ করার নির্দেশ প্রসঙ্গে
  • ২৩. তামাত্তু হজ্জের বৈধতা
  • ২৪. তামাত্তু হজ্জ পালনকারীর জন্য কুরবানী ওয়াজিব যে ব্যক্তি এর সামর্থ্য না রাখে, সে হাজের অনুষ্ঠান চলাকালে তিনদিন এবং বাড়িতে প্রত্যাবর্তনের পরে সাতদিন সওম পালন করবে
  • ২৫. কিরান হজ্জ সমাপনকারী ইফরাদ হজ্জ সম্পাদনকারীর সাথেই ইহরাম খুলতে পারবে, তার আগে নয়
  • ২৬. বাধাপ্রাপ্ত হলে হালাল হওয়ার বৈধতা এবং হজ্জে কিরান বৈধ হওয়ার বিবরণ
  • ২৭. ইফরাদ ও কিরান হজ্জ প্রসঙ্গে
  • ২৮. হাজীদের জন্য ত্বওয়াফে কুদুম, অতঃপর সাঈ মুস্তাহাব
  • ২৯. উমরার উদ্দেশে ইহরামকারীর জন্য ত্বওয়াফের পরে সাঈর পূর্বে ইহরাম খোলা জায়িয নয়, হজ্জের উদ্দেশে ইহরামকারীও ত্বওয়াফে কুদুমের পর ইহরাম খুলতে পারবে না, কিরআন হজ্জকারীর হুকুমও অনুরূপ
  • ৩০. হজ্জে তামাত্তু প্রসঙ্গে
  • ৩১. হজ্জের মাসসমূহে উমরাহ্‌ পালন করা জাযিয়
  • ৩২. ইহরাম বাঁধার সময় কুরবানীর পশুর কুঁজের কিছু অংশ ফেড়ে দেয়া এবং গলায় মালা পরানো
  • ৩৩. উমরায় চুল খাটো করা
  • ৩৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর তালবিয়াহ্ পাঠ এবং কুরবানীর জন্তু প্রসঙ্গে
  • ৩৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উমরার সংখ্যা ও সময়
  • ৩৬. রমাযান মাসের ‘উমরার ফযীলত
  • ৩৭. উচ্চ গিরিপথ দিয়ে মক্কায় প্রবেশ, নিম্নপথ দিয়ে সেখান থেকে প্রস্থান এবং যে পথ দিয়ে শহর থেকে বের হয়েছে তার বিপরীত পথ দিয়ে সেখানে প্রবেশ করা মুস্তাহাব
  • ৩৮. মক্কায় প্রবেশের সংকল্প করলে 'যী ত্বিওয়াতে’ রাত যাপন করা এবং গোসল করে দিনের বেলা মক্কায় প্রবেশ করা মুস্তাহাব
  • ৩৯. উমরার ত্বওয়াফে এবং হজ্জের প্রথম ত্বওয়াফে রামাল (দ্রুত পদক্ষেপে অতিক্রম) করা মুস্তাহাব
  • ৪০. ত্বওয়াফের সময় দুই রুকনে ইয়ামানীতে চুম্বন করা মুস্তাহাব, অপর দুই (শামী) রুকন ব্যতীত
  • ৪১. ত্বওয়াফের সময় হাজারে আসওয়াদ চুম্বন করা মুস্তাহাব
  • ৪২. উট ও অন্যান্য সওয়ারীতে আরোহণ করে ত্বওয়াফ করা এবং আরোহীর জন্য লাঠি ইত্যাদির সাহায্যে পাথর স্পর্শ করা জায়িয
  • ৪৩. সাফা-মারওয়ার মাঝে দৌড়ানো (সাঈ) হজ্জের অন্যতম রুকন, এ ছাড়া হাজ শুদ্ধ হয় না
  • ৪৪. সাঈ একাধিকবার করতে হবে না
  • ৪৫. কুরবানীর দিন জামরাতুল আকাবায় পাথর নিক্ষেপ শুরু করার পূর্ব পর্যন্ত হজ্জ পালনকারীর তালবিয়াহ্ পাঠ করা মুস্তাহাব
  • ৪৬. 'আরাফাহ্ দিবসে মিনা থেকে ‘আরাফাতে যাবার পথে তালবিয়াহ ও তাকবীর পাঠ করার বর্ণনা
  • ৪৭. আরাফাহ থেকে মুযদালিফায় প্রত্যাবর্তন এবং মুযদালিফায় এ রাতের মাগরিব ও ইশার সালাত একত্রে আদায় করা মুস্তাহাব
  • ৪৮. কুরবানীর দিন, মুযদালিফায় ওয়াক্ত হওয়ার সাথে সাথেই ফজরের সালাত আদায় করা মুস্তাহাব
  • ৪৯. দুর্বল ও বৃদ্ধদের, বিশেষতঃ মহিলাদের ভোর রাতে রাস্তায় ভিড় হবার পূর্বেই মুযদালিফা থেকে মিনায় পাঠানো এবং অন্যদের ফজর পর্যন্ত মুযদালিফায় অবস্থান করা মুস্তাহাব
  • ৫০. মক্কাহ মু'আজ্জামাকে বাঁ পাশে রেখে উপত্যকার মধ্যস্থলে দাঁড়িয়ে জামারাতুল ‘আক্বাবায় কাঁকর নিক্ষেপ করা এবং প্রতিটি পাথর নিক্ষেপের সময় আল্লাহ আকবার বলা
  • ৫১. কুরবানীর দিন সওয়ারীতে আরোহিত অবস্থায় জামরাতুল আকুবায় কাকর নিক্ষেপ করা মুস্তাহাব এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণীঃ “আমার নিকট থেকে তোমরা হজ্জের নিয়ম-কানুন শিখে নাও”
  • ৫২. জামরায় নিক্ষিপ্ত পাথর ক্ষুদ্র হওয়া মুস্তাহাব
  • ৫৩. পাথর নিক্ষেপের জন্য মুস্তাহাব সময়
  • ৫৪. জামরায় প্রতিবার সাতটি করে নুড়ি পাথর নিক্ষেপ করবে
  • ৫৫. চুল ছাঁটার চেয়ে কামানো উত্তম এবং ছাঁটাও জায়িয
  • ৫৬. কুরবানীর দিন সুন্নাত সম্মত নিয়ম এই যে, প্রথমে (জামরায়) কঙ্কর নিক্ষেপ করতে হবে, অতঃপর কুরবানী করতে হবে, অতঃপর মাথা মুণ্ডন করতে হবে এবং তা ডান পাশ থেকে শুরু করতে হবে
  • ৫৭. পাথর নিক্ষেপের পূর্বে কুরবানী করা, কুরবানী ও পাথর নিক্ষেপের পূর্বে মাথা মুড়ানো এবং এসবের আগে ত্বওয়াফ করা জায়িয প্রসঙ্গ
  • ৫৮. কুরবানীর দিন ত্বওয়াফুল ইফাযাহ্ সম্পন্ন করা উত্তম
  • ৫৯. বিদায়ের দিন আল-মুহাস্‌সাবে অবতরণ এবং সেখানে যুহর ও পরের ওয়াক্তের সালাত আদায় করা মুস্তাহাব
  • ৬০. আইয়্যামে তাশরীকের রাতগুলো মিনায় অতিবাহিত করা ওয়াজিব, পানি সরবরাহকারীগণ এ নির্দেশের বহির্ভূত
  • ৬১. কুরবানীর গোশত, চামড়া ও উটের পিঠে ব্যবহৃত ঝুলদান-খয়রাত করা এবং এসব দিয়ে কসাইয়ের পারিশ্রমিক পরিশোধ না করা
  • ৬২. ভাগে কুরবানী দেয়া জায়িয এবং একটি উট অথবা গরুতে সাতজন পর্যন্ত শারীক হওয়া যায়
  • ৬৩. উটকে দণ্ডায়মান অবস্থায় কুরবানী করা মুস্তাহাব
  • ৬৪. যে নিজে (মক্কাতে) যেতে ইচ্ছা রাখে না, তার পক্ষে কুরবানীর পশু হারামে পাঠানো ও গলায় মালা পরানো এবং মালা পাকানো মুস্তাহাব, আর (প্রেরক) ইহরামকারীর অনুরূপ হবে না এবং এ কারণে তার উপর (ইহরামধারীদের মতো) কোন কিছু হারাম হবে না
  • ৬৫. প্রয়োজনবোধে কুরবানীর পশুর উপর আরোহণ করা জায়িয
  • ৬৬. কুরবানীর পশু পথিমধ্যে অচল হয়ে পড়লে কী করতে হবে?
  • ৬৭. বিদায়ী ত্বওয়াফ বাধ্যতামূলক কিন্তু ঋতুবতী মহিলার ক্ষেত্রে তা পরিত্যাজ্য
  • ৬৮. হজ্জ পালনকারী ও অন্যান্যের জন্য কাবাহ্‌ ঘরের অভ্যন্তরে প্রবেশ এবং সালাত আদায় করা, এর সকল পাশে দুআ করা মুস্তাহাব
  • ৬৯. কাবাহ্ ঘর ভেঙ্গে পুনর্নির্মাণ
  • ৭০. কা’বার দেয়াল ও দরজার অবস্থান
  • ৭১. বিকলাঙ্গ, বার্ধক্য ইত্যাদির কারণে অক্ষম ব্যক্তির পক্ষ হতে অথবা মৃত ব্যক্তির পক্ষ হতে হজ্জ সম্পাদন
  • ৭২. নাবালকের হজ্জ করা জায়িয এবং যে ব্যক্তি তাকে হজ্জ করতে সহায়তা করে, সে সাওয়াবের অধিকারী হবে
  • ৭৩. জীবনে একবার হজ্জ পালন ফরয
  • ৭৪. মহিলাদের মাহারামের সঙ্গে হজ্জ অথবা অন্য কোন প্রয়োজনীয় সফর করা
  • ৭৫. হজ্জের সফরে বা অন্য কোন সফরের উদ্দেশে যানবাহনে আরোহণকালীন দুআ পড়া মুস্তাহাব এবং এর উক্ত দু'আর বর্ণনা
  • ৭৬. হজ্জের সফর ইত্যাদি থেকে প্রত্যাবর্তন করে যে দু’আ পড়তে হয়
  • ৭৭. হজ্জ, উমরাহ ইত্যাদি সমাপনান্তে প্রত্যাবর্তনের পথে যুল হুলায়ফার বাত্বহা নামক স্থানে অবতরণ ও সালাত আদায় করা মুস্তাহাব
  • ৭৮. মুশরিকরা বায়তুল্লাহ্য় হজ্জ করবে না, উলঙ্গ অবস্থায় আল্লাহর ঘর ত্বওয়াফ করবে না এবং হজ্জের বড় দিনের বর্ণনা
  • ৭৯. হজ্জ, উমরাহ্ ও আরাফাহ্ দিবসের ফযীলত
  • ৮০. হাজীদের মক্কায় যাত্রাবিরতি দেয়া এবং এখানকার বাড়ী-ঘরের উত্তরাধিকারত্ব
  • ৮১. হজ্জ ও উমরাহ্‌ সমাপনান্তে মুহাজিরগণের মক্কায় অনধিক তিনদিন অবস্থান জায়িয
  • ৮২. মক্কার হারামে হওয়া, হারামের অভ্যন্তরে ও উপকণ্ঠে শিকার কার্য চিরস্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ, এখানকার গাছপালা উপড়ানো ও ঘাস কাটা নিষেধ
  • ৮৩. নিম্প্রয়োজনে মক্কায় অস্ত্র বহন নিষিদ্ধ
  • ৮৪. মক্কায় ইহরামবিহীন অবস্থায় প্রবেশ জায়িয
  • ৮৫. মদীনার ফযীলত, এ শহরে বারাকাত দানের জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দুআ, মদীনাহ ও হারামের মর্যাদা এবং এখানে শিকার ও এখানকার গাছপালা কর্তন নিষিদ্ধ ও মদীনার হারামের সীমা
  • ৮৬. মদীনাতে বসবাস করার প্রতি উৎসাহ প্রদান ও এর বিপদে ধৈর্য ধারণ করা
  • ৮৭. মহামারী ও দাজ্জালের প্রবেশ থেকে মদীনাহ সুরক্ষিত
  • ৮৮. মদীনাহ নিজের মধ্য থেকে নিকৃষ্ট জিনিস বের করে দিবে
  • ৮৯. মদীনাবাসীদের যে ক্ষতি করতে চায় আল্লাহ তাকে গলিয়ে দিবেন
  • ৯০. শহর ও জনপদের বিজয় সত্ত্বেও মদীনায় বসবাসে উৎসাহিত করা
  • ৯১. মদীনাবাসীরা যখন তা (মদীনাহ) ত্যাগ করবে
  • ৯২. (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কবর ও তার মিম্বারের মধ্যবর্তী স্থান জান্নাতের একটি বাগান
  • ৯৩. উহুদ পাহাড় আমাদেরকে ভালবাসে, আমরাও তাকে ভালবাসী
  • ৯৪. মক্কাহ ও মদীনার মসজিদদ্বয়ে সালাত আদায়ের ফযীলত
  • ৯৫. তিন মসজিদ ব্যতীত সফরের প্রস্তুতি নেয়া যায় না
  • ৯৬. যে মসজিদের ভিত্তি তাকওয়ার উপর প্রতিষ্ঠিত তার বর্ণনা এবং তা হল মদীনায় মসজিদে নবাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)
  • ৯৭. কুবা মসজিদের ফযীলত এবং তাতে সালাত আদায় ও তা যিয়ারাতের ফযীলত
  • ১৭। বিবাহ (كتاب النكاح) ১৭১ টি | ৩২৮৯-৩৪৫৯ পর্যন্ত 17. Marriage
  • ১. দৈহিক ও আর্থিক দিক থেকে সামর্থ্য ব্যক্তির বিবাহ করা মুস্তাহাব, আর্থিক অস্বচ্ছল ব্যক্তি সওম পালন করবে
  • ২. কোন মহিলাকে দেখে কোন পুরুষের মনে যৌন কামনা জাগ্রত হলে সে যেন তার স্ত্রীর সাথে অথবা ক্রীতদাসীর সাথে গিয়ে মিলিত হয়
  • ৩. মুত্'আহ বিবাহ বৈধ ছিল, পরে তা বাতিল করা হয়, অতঃপর বৈধ করা হয়, আবার বাতিল করা হয় এবং তা কিয়ামত পর্যন্ত স্থির থাকবে
  • ৪. কোন মহিলাকে তার ফুফুর কিংবা তার খালার সাথে একত্রে বিবাহ করা হারাম
  • ৫. ইহরামধারী ব্যক্তির বিবাহ করা হারাম এবং তার বিবাহের প্রস্তাব দেয়া দূষণীয়
  • ৬. একজনের বিবাহের প্রস্তাবের উপর অন্যের বিবাহের প্রস্তাব দেয়া নিষেধ, প্রথমোক্ত ব্যক্তি অনুমতি দিলে অথবা প্রস্তাব প্রত্যাহার করলে (তা জায়িয)
  • ৭. শিগার বিবাহ হারাম ও তা বাতিল
  • ৮. বিবাহের শর্তাবলী পূর্ণকরণ
  • ৯. পূর্ব বিবাহিতার মৌখিক সম্মতি গ্রহণ এবং কুমারীর নীরবতা সম্মতি হিসেবে বিবেচিত হবে
  • ১০. পিতা অপ্রাপ্ত বয়স্কা কুমারী কন্যার বিবাহ দিতে পারে
  • ১১. শাওয়াল মাসে বিবাহ করা বা বিবাহ দেয়া মুস্তাহাব এবং এ মাসে স্ত্রীর সাথে মিলনও মুস্তাহাব
  • ১২. কোন মহিলাকে বিবাহ করতে চাইলে বিবাহের পূর্বে তার মুখমণ্ডল ও হস্তদ্বয় এক নজর দেখে নেয়া উত্তম
  • ১৩. মাহর-কুরআন শিক্ষা, লোহার আংটি ইত্যাদি বস্তু কম বা বেশি মাহর হতে পারে এবং যার জন্য কষ্টকর না হয় তার জন্য পাঁচশত দিরহাম মাহর দেয়া মুস্তাহাব
  • ১৪. স্বীয় ক্রীতদাসীকে আযাদ করে বিবাহ করার ফযীলত প্রসঙ্গে
  • ১৫. যায়নাব বিনতু জাহ্শকে বিবাহ করা, পর্দার হুকুম নাযিল হওয়া এবং বিবাহের ওয়ালীমাহ সাবিত হওয়া
  • ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
  • ১৭. ত্বলাকপ্রাপ্তা স্ত্রী হালাল হবে না ত্বলাকদাতার জন্য, যতক্ষণ না সে তাকে ছাড়া অন্য স্বামীকে বিবাহ করে এবং সে তার সাথে যৌন সঙ্গম করে এবং অতঃপর তাকে ত্বলাক দেয় এবং তার ইদ্দাত শেষ হয়
  • ১৮. মিলনের প্রাক্কালে যা পাঠ করা মুস্তাহাব
  • ১৯. মলদ্বার ব্যতীত স্ত্রীর সম্মুখ বা পেছন দিক থেকে সঙ্গম করা জায়িয
  • ২০. স্বামীর বিছানা পরিহার করা স্ত্রীর জন্য নিষিদ্ধ
  • ২১. স্ত্রীর গোপনীয়তা প্রকাশ করা নিষিদ্ধ
  • ২২. আযল এর হুকুম
  • ২৩. গর্ভবতী যুদ্ধবন্দিনী দাসীর সাথে সঙ্গম করা হারাম
  • ২৪. ‘গীলাহ’ অর্থাৎ স্তন্যদায়িনী স্ত্রীর সাথে সঙ্গমের বৈধতা এবং ‘আযল মাকরূহ হওয়া প্রসঙ্গে
  • ১৮। দুধপান (كتاب الرضاع) ৮৪ টি | ৩৪৬০-৩৫৪৩ পর্যন্ত 18. The Book of Suckling
  • ১. জন্মদানের কারণে যা হারাম হয় স্তন্যদানেও তা হারাম হয়
  • ২. দুধমায়ের স্বামীর সাথে হারাম সাব্যস্ত হওয়া
  • ৩. দুধ ভাইয়ের কন্যা হারাম প্রসঙ্গে
  • ৪. স্ত্রীর কন্যা ও বোন হারাম প্রসঙ্গে
  • ৫. (কোন মহিলার দুধ) এক বা দু' চুমুক খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ৬. (কোন মহিলার দুধ) পাঁচ চুমুক খাওয়াতে হারাম সাব্যস্ত হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৭. বয়স্কদের দুধপান করানো
  • ৮. ক্ষুধার্ত অবস্থায় দুধপান করাতেই দুধভাই সাব্যস্ত হয়
  • ৯. ইসতিবরার পর যুদ্ধ বন্দিনীর সাথে সঙ্গম করা জায়িয এবং তার স্বামী বর্তমান থাকলে সে বিবাহ বাতিল
  • ১০. সন্তান বিছানার অধিপতির এবং সন্দেহ পরিহার
  • ১১. ক্বায়িফ কর্তৃক পিতার সাথে সন্তানের সম্পর্ক নিরূপণ
  • ১২. বাসর ঘর উদযাপনের পর স্ত্রী বাকিরা বা সায়্যিবা হলে স্বামীর সাথে থাকার ব্যাপারে কী পরিমাণ সময় লাভের অধিকারিণী
  • ১৩. রাত যাপনে স্ত্রীদের মাঝে পালাবণ্টন এবং প্রত্যেকের কাছে এক রাত পরের দিবাভাগ সহ অবস্থান করা সুন্নাত
  • ১৪. সতীনকে নিজের পালা হিবা করা বৈধ
  • ১৫. দীনের মানদণ্ডে বিবাহের জন্য কন্যা পছন্দ করা মুস্তাহাব
  • ১৬. কুমারীর পানিগ্রহণ মুস্তাহাব
  • ১৭. দুনিয়ার সর্বোত্তম সম্পদ সতী নারী
  • ১৮. মহিলাদের সদুপদেশ দেয়া
  • ১৯. হাওওয়া (আঃ) এর অপরাধ না ঘটলে কোন নারীই স্বামীর খিয়ানাত করত না
  • ১৯। ত্বলাক্ব (তালাক) (كتاب الطلاق) ৯১ টি | ৩৫৪৪-৩৬৩৪ পর্যন্ত 19. The Book of Divorce
  • ১. সম্মতি ব্যতীত ঋতুমতীকে ত্বলাক প্রদান হারাম, যদি ত্বলাক দেয় তবে ত্বলাক হয়ে যাবে এবং ত্বলাক প্রদানকারীকে রাজ'আতের (স্ত্রী ফিরিয়ে নেয়ার) নির্দেশ দিতে হবে
  • ২. তিন ত্বলাক প্রসঙ্গে
  • ৩. ত্বলাকের নিয়্যাত না করে স্ত্রীকে হারাম সাব্যস্ত করলে তার উপর কাফফারাহ্ ওয়াজিব হবে
  • ৪. ইখতিয়ার প্রদান করলে ত্বলাকের নিয়্যাত না করলে ত্বলাক হবে না
  • ৫. স্ত্রী হতে দূরে থাকার কসম করা, স্ত্রী হতে বিরত থাকা ও তাদের অবকাশ দেয়া এবং আল্লাহ তা'আলার বাণী- “যদি তারা যিহারে লিপ্ত হয়” ইত্যাদি প্রসঙ্গে
  • ৬. বায়িন ত্বলাকপ্রাপ্তা* স্ত্রীর জন্য খোরপোষ নেই
  • ৭. বায়িন ত্বলাকপ্রাপ্তা মহিলা এবং বিধবার জন্য ইদ্দাত পালনকালে প্রয়োজনে দিনের বেলায় ঘরের বাইরে যাওয়া জায়িয
  • ৮. বিধবা ও অন্যান্য ত্বলাকপ্রাপ্তা মহিলার সন্তান প্রসবের সাথে সাথে ইদ্দাত পূর্ণ হওয়া
  • ৯. স্বামীর মৃত্যুকালীন ইদ্দাতে বিধবা স্ত্রীর শোক পালন করা ওয়াজিব এবং অন্যান্যদের মৃত্যুতে তিন দিনের বেশি শোক পালন করা হারাম
  • ২০। লি'আন (كتاب اللعان) ২৭ টি | ৩৬৩৫-৩৬৬১ পর্যন্ত 20. The Book of Invoking Curses
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ২১। দাসমুক্তি (كتاب العتق) ৩১ টি | ৩৬৬২-৩৬৯২ পর্যন্ত 21. The Book of Emancipating Slaves
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. দাসের প্রয়োজন পূরণের বর্ণনা
  • ২. প্রকৃতপক্ষে মুক্তিদাতা পাবে মুক্তদাসের ওয়ালা পরিত্যক্ত সম্পদ
  • ৩. ওয়ালা (আযাদ করা দাসের স্বত্বাধিকার) বিক্রি কিংবা হেবা করা নিষিদ্ধ
  • ৪. মুক্তদাসের জন্য তার মুক্তিদাতা ব্যতীত অন্য কাউকে ওয়ালার মালিক বানানো হারাম
  • ৫. ক্রীতদাস আযাদ করার ফযীলত
  • ৬. পিতাকে আযাদ করার ফযীলত
  • ২২। ক্রয়-বিক্রয় (كتاب البيوع) ১৬১ টি | ৩৬৯৩-৩৮৫৩ পর্যন্ত 22. The Book of Transactions
  • ১. মুলামাসাহ' ও মুনাবাযাহ শ্রেণীর ক্রয়-বিক্রয় বাতিল
  • ২. পাথরের টুকরা নিক্ষেপের দ্বারা ক্রয়-বিক্রয় ও ধোকাপূর্ণ ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ
  • ৩. হাবালুল হাবালাহ্ ক্রয়-বিক্রয় হারাম
  • ৪. কোন ভাইয়ের কেনা-বেচার সময় তার মূল্যের চেয়ে বেশী মূল্য বলা, কেউ কোন বস্তু কেনার জন্য দরাদরি করছে তার উপরে দরাদরি করা, ক্রয় করার ইচ্ছা ছাড়াই মূল্য বাড়ানোর উদ্দেশে দাম বলা এবং বেশী দেখানোর জন্যে ওলানে দুধ জমা করা হারাম
  • ৫. পণ্যদ্রব্য (বাজারে নিয়ে আসার আগেই) এগিয়ে গিয়ে ক্রয় করা হারাম
  • ৬. শহরবাসী লোকের জন্যে পল্লীবাসীর দালাল হয়ে বিক্রি করা
  • ৭. কোন জন্তুর ওলান ফুলিয়ে বিক্রির হুকুম
  • ৮. ক্রয় করা জিনিস আপন আয়ত্বে নেয়ার পূর্বে বিক্রি করলে বিক্রি বাতিল হবে
  • ৯. অজ্ঞাত পরিমাণ খেজুরের স্তুপ নির্দিষ্ট পরিমাণ খেজুরের বিনিময়ে বিক্রি করা হারাম
  • ১০. ক্রেতা ও বিক্রেতার জন্যে খিয়ারে মজলিস (ক্রয়-বিক্রয় ভঙ্গে ইচ্ছা-স্বাধীনতা) থাকবে
  • ১১. ক্রয়-বিক্রয়ে সত্য বলা ও দোষ-ত্রুটি বর্ণনা করা
  • ১২. কেনা-বেচায় প্রতারিত হওয়া
  • ১৩. ফল পরিপক্ক হওয়ার পূর্বে বিক্রি করা নিষেধ
  • ১৪. শুকনা খেজুরের বিনিময়ে তাজা খেজুর বিক্রি করা হারাম কিন্তু আরায়া হারাম নয়
  • ১৫. ফলবান খেজুর গাছ বিক্রি করা
  • ১৬. মুহাকালাহ্, মুযাবানাহ্, মুখাবারাহ, খাবার যোগ্য হওয়ার আগেই ফল বিক্রি ও মু'আ-ওয়ামাহ্ অর্থাৎ- কয়েক বছরের জন্যে ক্রয়-বিক্রয় নিষেধ
  • ১৭. জমি বর্গা দেয়া
  • ১৮. খাদ্যের বিনিময়ে জমি ইজারা
  • ১৯. স্বর্ণ-রৌপের বিনিময়ে জমি ভাড়া দেয়া
  • ২০. বর্গাচাষ এবং টাকার বিনিময়ে জমি ভাড়া বিষয়
  • ২১. কোন বিনিময় গ্রহণ ব্যতীতই জমি চাষাবাদ করতে দেয়া
  • ২৩। মুসাকাহ (পানি সেচের বিনিময়ে ফসলের একটি অংশ প্রদান) (كتاب المساقاة) ১৭৮ টি | ৩৮৫৪-৪০৩১ পর্যন্ত 23. The Book of Musaqah
  • ১. ফল এবং শস্যের একটি অংশের বিনিময়ে মুসাকাহ্ ও মু'আমলাহ্
  • ২. ফলজ বৃক্ষ রোপন ও ফসল ফলানোর ফযীলত
  • ৩. প্রাকৃতিক দুর্যোগে নষ্ট হয়ে যাওয়া ফলের মূল্য ছেড়ে দেয়া
  • ৪. ঋণের কিছু অংশ ছেড়ে দেয়া মুস্তাহাব
  • ৫. বিক্রিত মাল দেউলিয়া ঘোষিত ক্রেতার নিকট পাওয়া গেলে বিক্রেতা তা ফেরত নিতে পারে
  • ৬. অসহায়কে সুযোগ দেয়ার ফযীলত
  • ৭. সক্ষম ব্যক্তির ঋণ আদায়ে গড়িমসি করা হারাম, ঋণ পরিশোধের দায়িত্ব অন্যের উপর দেয়া বৈধ এবং তা গ্রহণ করা মুস্তাহাব
  • ৮. মাঠে অবস্থিত পানি যা চারণ ভূমির কাজে লাগে এ পানির বাড়তি অংশ বিক্রি করা অবৈধ এবং তা ব্যবহারে বাধা দেয়া হারাম, আর ষাড় বা পাঠা দ্বারা মজুরী গ্রহণ করা হারাম
  • ৯. কুকুরের মূল্য, গণকের গণনা কাজের মজুরী ও ব্যভিচারিণীর ব্যভিচার দ্বারা উপার্জিত অর্থ হারাম এবং বিড়াল বিক্রি করা নিষেধ
  • ১০. কুকুর হত্যার আদেশ ও তা রহিত হওয়ার বর্ণনা এবং শিকার করা অথবা ক্ষেত পাহারা বা জীবজন্তু পাহারা বা এ জাতীয় কোন কাজের উদ্দেশে ব্যতীত কুকুর পালন করা হারাম হওয়ার বর্ণনা
  • ১১. শিঙ্গা লাগিয়ে মজুরী নেয়া হালাল
  • ১২. মদ বিক্রি করা হারাম
  • ১৩. মদ, মৃতজন্তু, শূকর ও মূর্তি বিক্রি করা হারাম
  • ১৪. সুদ
  • ১৫. স্বর্ণের বদলে রৌপ্য ও রৌপ্যের বদলে স্বর্ণ নগদ বেচাকেনা
  • ১৬. স্বর্ণের বিনিময়ে রৌপ্য বাকীতে বিক্রয় নিষিদ্ধ
  • ১৭. পুতি ও স্বর্ণযুক্ত হার বিক্রয়
  • ১৮. খাদ্যের বদলে খাদ্য সমান সমান বিক্রয়
  • ১৯. সুদখোর এবং সুদদাতা উভয়ের জন্য অভিশাপ
  • ২০. হালাল গ্রহণ ও সন্দেহজনক বস্তু পরিত্যাগ করা
  • ২১. উট বিক্রি করা ও নিজে তাতে আরোহণের শর্ত করা
  • ২২. কোন কিছু ধার নেয়া এবং তার চেয়ে উৎকৃষ্ট কিছু দ্বারা ধার পরিশোধ করা উত্তম
  • ২৩. একই শ্রেণীর পশু ও কম-বেশি করে বিনিময় করা বৈধ
  • ২৪. প্রবাসে ও আবাসে বন্ধক রাখা বৈধ
  • ২৫. সালাম (অগ্রিম) ক্রয়-বিক্রয় প্রসঙ্গে
  • ২৬. খাদ্য-দ্রব্য গুদামজাত করা হারাম হওয়া
  • ২৭. বেচাকেনায় কসম খাওয়ার প্রতি নিষেধাজ্ঞা
  • ২৮. শুফ'আহ (শরীক ব্যক্তি ক্রয়ের বেশী হকদার)
  • ২৯. প্রতিবেশীর প্রাচীরের গায়ে কাঠ স্থাপন করা
  • ৩০. জুলুম করে জায়গা-জমি এবং অন্যান্য কিছু জোরপূর্বক দখল করা হারাম
  • ৩১. মতবিরোধ দেখা দিলে রাস্তার পরিমাণ কী হবে?
  • ২৪। ফারায়িয (উত্তরাধিকার বণ্টনের বিধান) (كتاب الفرائض) ২৩ টি | ৪০৩২-৪০৫৪ পর্যন্ত 24. The Book of the Rules of Inheritance
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. অংশীদারদের নির্ধারিত অংশ তাদেরকে দিয়ে দাও, তারপর যা থাকবে তা নিকটতম পুরুষদের (আসাবা)
  • ২. কালালার উত্তরাধিকার সংক্রান্ত
  • ৩. কালালাহ সম্পর্কিত আয়াতই সর্বশেষ নাযিলকৃত আয়াত
  • ৪. যে ব্যক্তি সম্পদ রেখে যাবে তা তার ওয়ারিসগণ পাবে
  • ২৫। হিবাত (দান) (كتاب الهبات) ৪১ টি | ৪০৫৫-৪০৯৫ পর্যন্ত 25. The Book of Gifts
  • ১. কাউকে কিছু দান করার পর সে বস্তুটি তার কাছ থেকে ক্রয় করা মাকরূহ
  • ২. দান দখলে চলে যাওয়ার পর ফিরিয়ে আনা হারাম, কিন্তু আপন সন্তান-সন্ততিকে দিলে তা ফিরিয়ে নেয়া হারাম নয়
  • ৩. দানে সন্তানদের মধ্যে কাউকে প্রাধান্য দেয়া মাকরূহ
  • ৪. উমরার বর্ণনা
  • ২৬। ওয়াসিয়্যাত (كتاب الوصية) ৩১ টি | ৪০৯৬-৪১২৬ পর্যন্ত 26. The Book of Wills
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. এক তৃতীয়াংশের ওয়াসিয়্যাত
  • ২. মৃতের জন্যে দান-খয়রাতের সাওয়াব পৌঁছা
  • ৩. মানুষের মৃত্যুর পর যে সকল জিনিসের সাওয়াব তার কাছে পৌছে
  • ৪. ওয়াক্‌ফ
  • ৫. যার কাছে ওয়াসিয়্যাতযোগ্য কিছু নেই, তার ওয়াসিয়্যাত না করা
  • ২৭। মানৎ (كتاب النذر) ১৯ টি | ৪১২৭-৪১৪৫ পর্যন্ত 27. The Book of Vows
  • ১. মানৎ পূর্ণ করার নির্দেশ
  • ২. মানৎ করার নিষেধাজ্ঞা, আর তা কিছু ফিরিয়ে দেয় না
  • ৩. আল্লাহর অবাধ্যতায় এবং বান্দার সাধ্যাতীত বিষয়ে মানৎ পূর্ণ করতে হয় না
  • ৪. যিনি হেঁটে কাবায় যাওয়ার মানৎ করেন
  • ৫. মানতের কাফফারাহ প্রসঙ্গে
  • ২৮। কসম (كتاب الأيمان) ৮৮ টি | ৪১৪৬-৪২৩৩ পর্যন্ত 28. The Book of Oaths
  • ১. আল্লাহ তা'আলা ছাড়া অন্য কারে কসম করার নিষেধাজ্ঞা
  • ২. যে ব্যক্তি লাত ও উয্যার নামে কসম করে সে যেন লা ইলাহা ইল্লালাহ বলে
  • ৩. যে ব্যক্তি কোন বিষয়ে কসম করে, অতঃপর এটা না করাই উত্তম মনে করলে তা-ই করবে আর কসমের কাফফারাহ দিয়ে দিবে
  • ৪. কসম গ্রহণকারীর নিয়্যাত অনুযায়ী কসম হবে
  • ৫. কসমের মধ্যে 'ইনশাআল্লাহ' বলা
  • ৬. কসম দ্বারা যদি পরিবারের লোকদের কষ্ট হয় তবে কসম ভঙ্গ না করা নিষেধ, তাতে শর্ত হলো কাজটি হারাম হবে না
  • ৭. কোন কাফির ব্যক্তি কুফর অবস্থায় কোন মানৎ করে, অতঃপর মুসলিম হয়ে যায়
  • ৮. ক্রীতদাসদের সাথে আচার-আচরণ এবং দাসকে চপেটাঘাতের কাফফারা
  • ৯. নিজ দাস-দাসীর প্রতি যে যিনার অপবাদ প্রদান করে তার ব্যাপারে কঠোর হুশিয়ারী
  • ১০. নিজে যা খাবে ও পরিধান করবে দাস-দাসীকেও তা খেতে পরতে দেয়া এবং তাদের সাধ্যের বাইরে কাজের ভার না দেয়া
  • ১১. কল্যাণকামিতার সাথে মনিবের সেবা ও ভালভাবে আল্লাহর ইবাদতকারী দাসদাসীর পুরস্কার
  • ১২. অংশীদারিত্ব আছে এমন গোলাম মুক্ত করা
  • ১৩. মুদাব্বারকে বিক্রি করা বৈধ
  • ২৯। কাসামাহ্ (খুন অস্বীকার করলে হলফ নেয়া), মুহারিবীন (লড়াই), কিসাস (খুনের বদলা) এবং দিয়াত (খুনের শাস্তি স্বরূপ জরিমানা) (كتاب القسامة والمحاربين والقصاص والديات) ৫৬ টি | ৪২৩৪-৪২৮৯ পর্যন্ত 29. The Book of Oaths, Muharibin, Qasas (Retaliation), and Diyat (Blood Money)
  • ১. কাসামাহ্ খুনের ব্যাপারে হলফ করা
  • ২. শক্র সৈন্য এবং মুরতাদদের বিচার
  • ৩. পাথর ও অন্যান্য ধারালো কর্তনকারী ও ভারী জিনিস দ্বারা হত্যা করার দায়ে কিসাস’ আরোপিত হবে এবং মহিলা কর্তৃক পুরুষকে হত্যার দায়েও কিসাস আরোপিত হবে
  • ৪. যখন কোন ব্যক্তি অপর কোন ব্যক্তির জীবন অথবা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের উপর আক্রমণ করে, তখন যদি আক্রান্ত ব্যক্তি তা প্রতিহত করে এবং প্রতিহত করার সময় আঘাতকারীর জীবন অথবা অঙ্গের ক্ষতিসাধন করে, তবে এর জন্য তাকে কোন প্রকার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে না
  • ৫. দাঁত এবং এর অনুরূপ ব্যাপারে কিসাস (বদলা) সাব্যস্ত করার বর্ণনা
  • ৬. মুসলিম ব্যক্তির হত্যা কি অবস্থায় বৈধ
  • ৭. যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম হত্যার প্রচলন করল- তার পাপের বর্ণনা
  • ৮. পরকালে হত্যার পরিণাম, কিয়ামতের দিন এর বিচারই প্রথম করা হবে
  • ৯. হত্যা, সম্মান এবং মালের হক বিনষ্ট করা হারাম হওয়ার ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারী
  • ১০. হত্যার স্বীকারোক্তি দেয়া এবং নিহত ব্যক্তির অভিভাবকদের কিসাসের দাবি করা বৈধ, হত্যাকারী ব্যক্তির নিহত ব্যক্তির অভিভাবকের নিকট ক্ষমার আবেদন করা মুস্তাহাব
  • ১১. গর্ভের সন্তানের দিয়াত এবং ভুলবশত হত্যা ও ভুল সদৃশ ইচ্ছাকৃত হত্যার দিয়াত (রক্তপণ), অপরাধীর ওয়ারিসগণের উপর আবশ্যক হওয়া সম্পর্কে
  • ৩০। অপরাধের (নির্ধারিত) শাস্তি (كتاب الحدود) ৭২ টি | ৪২৯০-৪৩৬১ পর্যন্ত 30. The Book of Legal Punishments
  • ১. চুরির শাস্তি ও তার পরিমাণ
  • ২. সম্রান্ত চোর এবং অন্যান্যদের হাত কাটা এবং ‘হুদুদ’ (শারীআত কর্তৃক নির্ধারিত বিভিন্ন অপরাধের শাস্তি)-এর ব্যাপারে সুপারিশ নিষিদ্ধ
  • ৩. ব্যভিচারের শাস্তি
  • ৪. ব্যভিচারের জন্য বিবাহিতকে রজম করা
  • ৫. যে ব্যক্তি নিজে ব্যভিচার স্বীকার করে
  • ৬. ইয়াহুদী জিম্মী ব্যভিচারীকে রজম করা
  • ৭. প্রসূতিদের ‘হদ্দ’ এর ব্যাপারে বিলম্ব করা
  • ৮. মদ্যপানের শাস্তি
  • ৯. তাযীর এর বেত্ৰাঘাতের পরিমাণ
  • ১০. ‘হুদুদ তথা শরীয়ত কর্তৃক নির্দিষ্ট দণ্ড কার্যকরে অপরাধীর পাপ ক্ষমা হয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে
  • ১১. কোন জন্তুর আঘাতে কেউ আহত বা নিহত হলে, কিংবা খনি বা কূপে পড়ে গিয়ে আহত বা নিহত হলে এতে কোন দিয়াত বা ক্ষতিপূরণ আবশ্যক হবে না
  • ৩১। বিচার-ফায়সালা (كتاب الأقضية) ২৮ টি | ৪৩৬২-৪৩৮৯ পর্যন্ত 31. The Book of Judicial Decisions
  • ১. বিবাদীর উপর আল্লাহর নামে শপথ করা কর্তব্য
  • ২. এক সাক্ষী ও এক শপথে বিচার করার বৈধতা
  • ৩. অন্যায় হক প্রতিষ্ঠিত হয় না বিচারকের সদৃশ ফায়সালায়
  • ৪. হিন্দার ঘটনা
  • ৫. বিনা প্রয়োজনে অধিক প্রশ্ন করা, প্রাপ্য হক না দেয়া এবং অন্যায় কিছু চাওয়া নিষিদ্ধ
  • ৬. বিচারকের প্রতিদান, প্রচেষ্টার পর সে যথাযথ সমাধানে পৌছুক বা ভুল করুক
  • ৭. রাগাম্বিত অবস্থায় বিচারকের বিচার করা নিন্দনীয়
  • ৮. বাতিল সিদ্ধান্ত খণ্ডন ও বিদ'আতী কার্যকলাপ পরিত্যাগ
  • ৯. সঠিক সাক্ষীগণের বর্ণনা
  • ১০. মুজতাহিদগণের মতবিরোধ সম্পর্কে
  • ১১. বিচারক কর্তৃক বিবদমান দু'দলের মধ্যে মীমাংসা করে দেয়া উত্তম
  • ৩২। পড়ে থাকা বস্তু পাওয়া (كتاب اللقطة) ২১ টি | ৪৩৯০-৪৪১০ পর্যন্ত 32. The Book of Lost Property
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. হাজীগণের হারানো বস্তু প্রাপ্তি
  • ২. মালিকের বিনানুমতিতে কোন পশুর দুধ দোহন হারাম
  • ৩. মেহমানদারদের আপ্যায়ন এবং অনুরূপ বিষয়
  • ৪. নিজের প্রয়োজনীতিরিক্ত সম্পদের দ্বারা অন্যের সহায়তা করা মুসতাহাব
  • ৫. যখন খাদ্যদ্রব্য পরিমাণে কম হয় তখন সমস্ত খাদ্যদ্রব্য একত্রে মিলিয়ে ফেলা এবং তদদ্বারা একে অন্যকে সাহায্য করা মুস্তাহাব
  • ৩৩। জিহাদ ও সফর (كتاب الجهاد والسير) ১৮৪ টি | ৪৪১১-৪৫৯৪ পর্যন্ত 33. The Book of Jihad and Expeditions
  • ১. যে সকল কাফিরদের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌছেছে, তাদের বিরুদ্ধে পূর্ব ঘোষণা ব্যতীত যুদ্ধের বৈধতা
  • ২. খলীফা কর্তৃক সেনাদলের জন্য আমীর নির্বাচিত করা এবং যুদ্ধের নিয়ম-নীতি ও বিভিন্ন নির্দেশিকা সম্পর্কে তাদের উপদেশ প্রদান করা
  • ৩. কাজ-কর্মে সহজ পন্থা অবলম্বন ও ঘৃণা-বিদ্বেষ না ছড়ানোর নির্দেশনা
  • ৪. চুক্তিভঙ্গ হারাম
  • ৫. যুদ্ধের মধ্যে শক্রকে ধোঁকা দেয়ার বৈধতা
  • ৬. শক্রর সাথে সম্মুখ যুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা করা নিষেধ, তবে যুদ্ধের মুখোমুখির বেলায় ধৈর্যধারণ করার নির্দেশ
  • ৭. শক্রর সাথে যুদ্ধের সময় (আল্লাহর কাছে বিজয়ের জন্য সাহায্য) প্রার্থনা করা মুস্তাহাব
  • ৮. যুদ্ধে নারী ও শিশুদের হত্যা করা হারাম
  • ৯. রাতের আকস্মিক হামলায় অনিচ্ছাকৃতভাবে নারী ও শিশু হত্যায় দোষ নেই
  • ১০. কাফিরদের গাছ-পালা কাটা ও জ্বালিয়ে দেয়া বৈধ
  • ১১. “বিশেষভাবে এ উম্মাত" এর জন্য গনীমাত হালাল
  • ১২. গনীমাতের মালের বর্ণনা
  • ১৩. নিহত শত্রু থেকে খুলে নেয়া সম্পদ হত্যাকারী মুজাহিদের প্রাপ্য
  • ১৪. নফল (অতিরিক্ত) প্রদান এবং আটকে পড়া বন্দীদের বিনিময়ে মুসলিমদের মুক্তি করা
  • ১৫. ফাই বা বিনা যুদ্ধলব্ধ সম্পদের হুকুম
  • ১৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী- আমরা (নবীগণ) কাউকে উত্তরাধিকারী রেখে যাই না, আমরা যা কিছু রেখে যাই সবই সদাকাহ (বাইতুল মাল)
  • ১৭. উপস্থিত মুজাহিদের মাঝে গনীমাত (যুদ্ধলব্ধ) সম্পদের বন্টন পদ্ধতি
  • ১৮. বদর যুদ্ধে ফেরেশতা দ্বারা সাহায্য এবং গনীমাতের মাল বৈধ হওয়া
  • ১৯. যুদ্ধবন্দীদেরকে আটক করা, গ্রেফতার করা এবং বিনা মুক্তিপণে ছেড়ে দেয়া বৈধ
  • ২০. হিজায রাজ্য থেকে ইয়াহুদীদেরকে বহিষ্কার করা
  • ২১. ইয়াহুদী ও নাসারাদের আরব উপ-দ্বীপ থেকে বের করে দেয়া
  • ২২. যে ব্যক্তি চুক্তি ভঙ্গ করে তাকে হত্যা করা বৈধ হওয়া এবং দুর্গের অধিবাসীদের কোন ন্যায়পরায়ণ ক্ষমতা প্রদত্ত বিচারকের নির্দেশে অবতরণ বৈধ হওয়া
  • ২৩. যুদ্ধে তাড়াতাড়ি করা এবং দু'টি জরুরী কাজের মধ্যে একটিকে অগ্রাধিকার দেয়া
  • ২৪. গনীমাত সম্পদ দ্বারা মুহাজিরগণ অভাবমুক্ত হওয়ায় আনসার কর্তৃক প্রদত্ত গাছ ও ফলমূলের বাগানসমূহ তাদেরকে ফেরত দেয়া
  • ২৫. ‘দারুল হারবে’ (বিধর্মী শক্র রাজ্য) গনীমাত হিসেবে প্রাপ্ত খাদ্যদ্রব্য খাওয়া জায়িয
  • ২৬. বাদশাহ হিরাকল-এর নিকট ইসলামের দা'ওয়াত দিয়ে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পত্র
  • ২৭. বিধর্মী শাসকদের নিকট মহামহিম আল্লাহর প্রতি আহ্বান জানিয়ে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পত্রাবলী
  • ২৮. হুনায়ন যুদ্ধ
  • ২৯. তায়িফের যুদ্ধ
  • ৩০. বাদরের যুদ্ধ
  • ৩১. মক্কাহ বিজয়
  • ৩২. কা'বার চারপাশ থেকে মূর্তিসমূহ দূরীকরণ
  • ৩৩. বিজয়ের পর কুরায়শদের ধর্মত্যাগের অপরাধে কতল করা হবে না
  • ৩৪. হুদাইবিয়ার সন্ধি সম্পর্কে
  • ৩৫. প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করা
  • ৩৬. আহযাবের (খন্দকের) যুদ্ধ
  • ৩৭. উহুদ যুদ্ধ
  • ৩৮. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাকে হত্যা করেন তার উপর আল্লাহর ভয়াবহ গযব
  • ৩৯. মুশরিক ও মুনাফিকদের হাতে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দুঃখ-যাতনা
  • ৪০. মুনাফিকদের প্রদত্ত কষ্টে আল্লাহর নিকট নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দু'আ ও ধৈর্যধারণ
  • ৪১. আবূ জাহলের নিধন
  • ৪২. ইয়াহুদী নেতা কা'ব ইবনু আশরাফের হত্যা
  • ৪৩. খাইবার যুদ্ধ
  • ৪৪. আহযাব বা খন্দকের যুদ্ধ
  • ৪৫. যী-কারাদ ও অন্যান্য যুদ্ধ
  • ৪৬. মহান আল্লাহর বানীঃ "তিনি সে সত্তা যিনি তাদের হাতকে তোমাদের উপর থেকে দূরে রেখেছেন"
  • ৪৭. পুরুষদের সাথে যুদ্ধে স্ত্রীলোকদের অংশগ্রহণ
  • ৪৮. জিহাদ অভিযানে অংশগ্রহণকারী মহিলাদের জন্য গনীমাতের কোন অংশ নেই, তবে স্বেচ্ছায় তাদের কিছু দেয়া এবং শক্রপক্ষের শিশুদের হত্যা করা নিষিদ্ধ
  • ৪৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুদ্ধসমূহের সংখ্যা
  • ৫০. যাতুর রিকা যুদ্ধ
  • ৫১. যুদ্ধ অভিযানে কাফিরদের সাহায্য গ্রহণ মাকরূহ
  • ৩৪। প্রশাসন ও নেতৃত্ব (كتاب الإمارة) ২৭১ টি | ৪৫৯৫-৪৮৬৫ পর্যন্ত 34. The Book on Government
  • ১. জনগণ কুরায়শদের অনুগামী এবং খিলাফত কুরায়শদের মধ্যে সীমিত
  • ২. খলীফা মনোনয়ন করা এবং বর্জন করা
  • ৩. নেতৃত্ব প্রার্থনা ও ক্ষমতার লোভ নিষিদ্ধ
  • ৪. নিম্প্রয়োজনে ক্ষমতায় যাওয়া অনভিপ্রেত
  • ৫. ন্যায়পরায়ণ শাসকের মর্যাদা ও অত্যাচারী শাসকের পরিণাম, শাসিতদের প্রতি কোমল আচরণ ও কঠোরতা বর্জন
  • ৬. গনীমাতের মাল আত্মসাৎ করা কঠিন হারাম
  • ৭. সরকারী কর্মচারীদের উপহার গ্রহণ নিষিদ্ধ
  • ৮. পাপের কাজ ছাড়া অন্য সব ব্যাপারে শাসকের আনুগত্য আবশ্যক এবং পাপ কাজের ক্ষেত্রে (আনুগত্য) হারাম
  • ৯. শাসক যখন আল্লাহ্ভীতির আদেশ দেন এবং ন্যায় বিচার করেন তখন তার জন্য পুরস্কার রয়েছে।
  • ১০. যে খলীফার কাছে প্রথম বাই’আত হবে তাকে অগ্রাধিকার দিবে
  • ১১. শাসকের জুলুম ও অন্যায় পক্ষপাতিত্বের সময় ধৈর্যধারণের আদেশ
  • ১২. প্রাপ্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করলেও শাসকদের অনুগত থাকা
  • ১৩. অশান্তির যুগে মুসলিমদের জামা’আত আঁকড়ে থাকা অত্যাবশ্যক এবং কুফরের দিকে আহ্বানকারীদের সম্পর্কে সতর্ক থাকার নির্দেশ
  • ১৪. মুসলিম সমাজের ঐক্য বিনষ্টকারী সম্পর্কে হুকুম
  • ১৫. দু'খলীফার বাই’আত গ্রহণ প্রসঙ্গ
  • ১৬. শরী'আত গৰ্হিত কাজে আমীরের আনুগত্য ত্যাগ করা ওয়াজিব, তবে যতক্ষণ তারা সালাত আদায়কারী থাকবে ততক্ষণ তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে না
  • ১৭. উত্তম শাসক ও নিকৃষ্ট শাসক
  • ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
  • ১৯. মুহাজিরের জন্য স্বদেশে বসবাসের উদ্দেশে ফিরে আসা নিষিদ্ধ
  • ২০. মক্কাহ বিজয়ের পর ইসলাম, জিহাদ ও পুণ্যময় কাজের বাই’আত আর বিজয়ের পর হিজরাত নেই (মক্কাহ থেকে মদীনায়)- এ কথার অর্থ সংক্রান্ত আলোচনা
  • ২১. মহিলাদের বাই’আত গ্রহণ পদ্ধতি
  • ২২. সাধ্যানুসারে মেনে চলা ও আনুগত্য করার বাই’আত
  • ২৩. সাবালক হওয়ার বয়স
  • ২৪. কাফির জনপদে কুরআন মাজীদ নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ, যেখানে আশংকা থাকে তা তাদের হাতে পতিত হওয়ার
  • ২৫. ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা এবং সেগুলোকে প্রশিক্ষণ দেয়া
  • ২৬. ঘোড়ার কপালে কিয়ামত পর্যন্ত কল্যাণ থাকবে
  • ২৭. ঘোড়ার অপছন্দনীয় গুণাগুণ
  • ২৮. জিহাদে ও আল্লাহর পথে বের হওয়ার মাহাত্ম্য
  • ২৯. আল্লাহর পথে শাহাদাতের মহাত্ম্য
  • ৩০. আল্লাহর রাহে সকাল-সন্ধ্যায় বের হওয়ার মাহাত্ম্য
  • ৩১. জান্নাতে মুজাহিদদের জন্যে আল্লাহ যে সম্মান প্রস্তুত রেখেছেন
  • ৩২. ঋণ ব্যতীত শহীদদের সকল গুনাহ্ ক্ষমা
  • ৩৩. শহীদদের রূহ জান্নাতে আর তারা জীবিত, তারা তাদের প্রতিপালকের নিকট থেকে জীবিকাপ্রাপ্ত হন
  • ৩৪. জিহাদ ও রিবাত (শত্রুর মুকাবিলায় বিনিদ্র প্রহরা) এর ফায়ীলাত
  • ৩৫. পরস্পর একজন অন্যজনকে হত্যা করে উভয় ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে
  • ৩৬. যে ব্যক্তি কোন কাফিরকে হত্যা করে নিজেও সঠিক পথে চলল
  • ৩৭. আল্লাহর পথে দানের ফযীলত ও তা বর্ধিত হওয়া
  • ৩৮. আল্লাহর রাহের মুজাহিদগণকে বাহন ও অন্য কিছু দিয়ে সাহায্য করা এবং তাদের পরিবারবর্গের দেখা-শুনা করার ফযীলত
  • ৩৯. মুজাহিদদের রমণীদের পবিত্রতা এবং তাতে খিয়ানাতকারীদের পাপ
  • ৪০. ওযরগ্রস্ত ব্যক্তিদের থেকে জিহাদের আবশ্যকতা নিম্পতিত হওয়া
  • ৪১. শহীদের জন্য জান্নাত অবধারিত হওয়া
  • ৪২. যে আল্লাহর কালিমা সমুন্নত করার উদ্দেশে যুদ্ধ করে সে আল্লাহর পথের মুজাহিদ
  • ৪৩. লোক দেখানো এবং খ্যাতির উদ্দেশে যে যুদ্ধ করে সে জাহান্নামের যোগ্য হয়
  • ৪৪. যুদ্ধ করে যারা গনীমাত লাভ করল ও যারা করেনি তাদের সাওয়াবের পরিমাণ সম্পর্কে
  • ৪৫. নিয়্যাত অনুসারে আমলের সাওয়াব, জিহাদ প্রভৃতি আমলও এর অন্তর্ভুক্ত
  • ৪৬. আল্লাহর পথে শাহাদাত কামনা করা মুস্তাহাব
  • ৪৭. আল্লাহর পথে জিহাদ না করে এমন কি জিহাদের আকাঙ্ক্ষা না করে যে মারা যায় তার পরিণাম অশুভ
  • ৪৮. অসুস্থতা বা ওযরের কারণে যে জিহাদে যেতে পারলো না, তার সাওয়াব
  • ৪৯. সামুদ্রিক জিহাদের মাহাত্ম্য
  • ৫০. আল্লাহর পথে বিনিদ্র প্রহরায় থাকার মর্যাদা
  • ৫২. তীরন্দাজীর ফযীলত ও তাতে উৎসাহ প্রদান এবং তা শিক্ষা করে ভুলে যাওয়ার নিন্দা
  • ৫৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ আমার উম্মাতের একদল লোক হকের উপর কায়িম থাকবে --- বিরোধীরা তাদের ক্ষতি সাধন করতে পারবে না
  • ৫৪. সফরের সময় জীবজন্তুর সুবিধাদি লক্ষ্য করা ও পথে রাত্রি যাপন নিষিদ্ধ হওয়া
  • ৫৫. সফর কষ্টের একটা অংশ, প্রয়োজন সেরে মুসাফিরের তাড়াতাড়ি পরিজনদের কাছে ফিরে আসা মুস্তাহাব
  • ৫৬. সফর থেকে রাতে অতর্কিতে ঘরে ফেরা মাকরূহ
  • ৫১. শহীদদের বর্ণনা
  • ৩৫। শিকার ও যাবাহকৃত জন্তু এবং যেসব পশুর গোশত খাওয়া হালাল (كتاب الصيد والذبائح وما يؤكل من الحيوان) ৯২ টি | ৪৭৬৬-৪৯৫৭ পর্যন্ত 35. The Book of Hunting, Slaughter, and what may be Eaten
  • ১. প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কুকুর দ্বারা শিকার
  • ২. হারিয়ে যাওয়া শিকার পাওয়া গেলে
  • ৩. হিংস্র পশু ও নখরওয়ালা পাখি খাওয়া হারাম
  • ৪. সাগরের মৃত হালাল
  • ৫. গৃহপালিত গাধা খাওয়া হারাম
  • ৬. ঘোড়ার গোশত আহার করা
  • ৭. দব্ব (অনেকটা গুইসাপের মত দেখতে) এর গোশত হালাল
  • ৮. টিড্‌ডি খাওয়ার বৈধতা
  • ৯. খরগোশ খাওয়ার বৈধতা
  • ১০. যা দ্বারা শিকার করা ও শক্রর বিরুদ্ধে সহায়তা লাভ করা যায় তার বৈধতা এবং পাথর নিক্ষেপ নিষিদ্ধ হওয়া
  • ১১. যাবাহ ও হত্যায় দয়াশীল হওয়া ও ছুরি ধার করার নির্দেশ
  • ১২. জীব-জন্তু বেঁধে তীরের লক্ষ্যবস্তু বানানোর নিষেধাজ্ঞা সম্পর্কে
  • ৩৬। কুরবানী (كتاب الأضاحى) ৬৩ টি | ৪৯৫৮-৫০২০ পর্যন্ত 36. The Book of Sacrifices
  • ১. কুরবানী করার সময় প্রসঙ্গে
  • ২. কুরবানীর পশুর বয়স
  • ৩. কুরবানী করা মুস্তাহাব, আর অপরকে দায়িত্ব না দিয়ে নিজেই তা যাবাহ করা এবং “বিসমিল্লা-হ' ও 'আল্লা-হু আকবার বলাও মুস্তাহাব
  • ৪. যা রক্ত ঝরায় তা দিয়েই যাবাহ করা বৈধ, তবে দাত-নখ ও সকল হাড় ব্যতীত
  • ৫. ইসলামের সূচনালগ্নে তিনদিনের পরে কুরবানীর গোশত খাওয়া সম্বন্ধে যে নিষেধাজ্ঞা অর্পিত হয়েছিল তার বর্ণনা এবং তা রহিত হওয়া ও যতদিন ইচ্ছা ততদিন পর্যন্ত খাওয়া বৈধ হওয়ার বর্ণনা
  • ৬. ফারা’ ও ‘আতীরাহ্
  • ৭. যে ব্যক্তি যিলহজ্জ মাসের প্রথম দশদিনে প্রবেশ করল এবং কুরবানী দেয়ার ইচ্ছা করল তার জন্য চুল ও নখ কর্তন নিষেধ
  • ৮. আল্লাহ ব্যতীত অন্য কোন কিছুর নামে যাবাহ করা হারাম হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৩৭। পানীয় বস্তু (كتاب الأشربة) ২৫৮ টি | ৫০২১-৫২৭৮ পর্যন্ত 37. The Book of Drinks
  • ১. মদ হারাম এবং আঙ্গুরের রস, কাঁচা-পাকা খেজুর এবং কিসমিস ইত্যাদি থেকে তৈরি পানীয় যা নেশাগ্রস্ত করে সেগুলোর বর্ণনা
  • ২. মদ দ্বারা সিরকা তৈরি করা নিষেধ
  • ৩. মদ দিয়ে চিকিৎসা করা হারাম
  • ৪. খেজুর ও আঙ্গুর হতে যা কিছু পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয় তাই মদ নামে পরিচিত
  • ৫. শুকনো খেজুর আর কিসমিস একত্র করে নাবীয প্রস্তুত করা মাকরূহ
  • ৬. মুযাফফাত, দুব্বা, হানতাম ও নাকীর ইত্যাদিতে নাবীয তৈরি করার নিষেধাজ্ঞা (এবং এ হুকুম রহিত হওয়া আর নেশা সৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এগুলো বৈধ) হওয়ার বর্ণনা
  • ৭. নেশা সৃষ্টিকারী সকল বস্তুই মদ, আর সর্বপ্রকার মদই হারাম
  • ৮. মদ পানকারী লোক যদি তাওবাহ না করে তবে শাস্তিস্বরূপ আখিরাতে তাকে মদ হতে বিরত রাখা হবে
  • ৯. যে নাবীয (খেজুর ভেজানো পানি) গাঢ় হয়নি এবং নেশাগ্রস্ত হয়নি, তা পান করা বৈধ
  • ১০. দুধ পানের বৈধতা সম্পর্কে
  • ১১. নাবীয পান করা ও পাত্র ঢেকে রাখা প্রসঙ্গে
  • ১২. পাত্র ঢেকে রাখা, মশকের মুখ বেঁধে রাখা, দরজা বন্ধ করা ও এ সময়ে আল্লাহর নাম নেয়া, রাতে শোয়ার সময় বাতি বা আগুন নিভানো এবং মাগরিবের পর ছেলেমেয়ে ও গৃহপালিত পশুগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখার আদেশ
  • ১৩. পানাহারের নিয়ম ও বিধান
  • ১৪. দাঁড়িয়ে পান করা মাকরূহ
  • ১৫. যমযমের পানি দাঁড়িয়ে পান করা প্রসঙ্গে
  • ১৬. পান করার সময় পাত্রে নিঃশ্বাস ফেলা মাকরূহ এবং পাত্রের বাইরে তিনবার শ্বাস নেয়া মুস্তাহাব
  • ১৭. পানি, দুধ ইত্যাদি পরিবেশনে ব্যক্তি তার ডান দিক থেকে শুরু করবে
  • ১৮. আঙ্গুল ও বাসন চেটে খাওয়া এবং পড়ে যাওয়া খাবারে যে আবর্জনা লেগেছে তা মুছে খাওয়া মুস্তাহাব, আর চেটে খাওয়ার আগে হাত মুছে ফেলা মাকরূহ; (কারণ ঐ বাকী অংশের মধ্যে খাদ্যের বারাকাত থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে)
  • ১৯. মেযবানের দাওয়াত ছাড়াই যদি কেউ মেহমানের পশ্চাদানুসরণ করে তবে মেহমান কি করবে? পশ্চাদানুসারীর জন্য মেযবান থেকে অনুমতি নিয়ে নেয়া মুস্তাহাব
  • ২০. মেযবানের সস্তুষ্টি সম্পর্কে নিশ্চিত থাকলে অন্যকে সাথে নিয়ে তার গৃহে উপস্থিত হওয়া জায়িয, আর একত্র থেকে খাওয়া মুস্তাহাব
  • ২১. ঝোল খাওয়া জায়িয এবং লাউ খাওয়া মুস্তাহাব আর মেযবান অপছন্দ না করলে, মেহমান হয়েও একই দস্তরখানে উপবেশনকারীদের একজন অন্যজনকে এগিয়ে দেয়া জায়িয
  • ২২. খেজুরের বিচি খেজুরের বাইরে ফেলা মুস্তাহাব এবং মেযবানের জন্য মেহমানের দু'আ করা, সৎ মেহমান থেকে দু'আ চাওয়া ও মেহমানের তাতে সাড়া দেয়া মুস্তাহাব
  • ২৩. শশা ও তাজা খেজুরের সংমিশ্রণে আহার করা
  • ২৪. আহারকারীর বিনয়-নম্রতা মুস্তাহাব এবং তার উপবেশনের নিয়ম-কানুন
  • ২৫. জামাআতে আহারকারীর জন্য এক লোকমায় দু’টি করে খেজুর ইত্যাদি খাওয়া নিষেধ, তবে যদি সঙ্গীরা অনুমতি দেয় (তবে জায়িয)
  • ২৬. খেজুর ইত্যাদি খাদ্য পরিবারের লোকজনদের জন্য সঞ্চিত রাখা
  • ২৭. মদীনার খেজুরের মর্যাদা
  • ২৮. কামআহ্‌ এর ফযীলত ও এর মাধ্যমে চোখের চিকিৎসা
  • ২৯. কালো কাবাস (পিলু ফল) এর ফযীলত
  • ৩০. সিরকার ফযীলত এবং তা সালুন হিসেবে ব্যবহার করা প্রসঙ্গে
  • ৩১. রসুন খাওয়া বৈধ এবং যে লোক বড়দের সঙ্গে কথা বলতে আগ্রহ প্রকাশ করে এটা তার জন্য খাওয়া পরিহার করা কর্তব্য, অন্যান্য দুরগন্ধযুক্ত বস্তুর বিধানও তাই
  • ৩২. মেহমানের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও তার জন্য ত্যাগ স্বীকার করার ফযীলত
  • ৩৩. সামান্য খাদ্য সমানভাবে বণ্টনের ফযীলত এবং দু'জনের খাবার তিন জনের জন্য যথেষ্ট হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৩৪. ঈমানদার লোক এক আঁতে খায় আর কাফির লোক সাত আতে খায়
  • ৩৫. খাবারের দোষ-ত্রুটি প্রসঙ্গে
  • ৩৮। পোশাক ও সাজসজ্জা (كتاب اللباس والزينة) ২০০ টি | ৫২৭৯-৫৪৭৮ পর্যন্ত 38. The Book of Clothes and Adornment
  • ১. নারী পুরুষ সবার জন্য স্বর্ণ ও রৌপ্যের বাসনে পান করা বা অনুরূপ কাজে ব্যবহার করা হারাম হওয়া প্রসঙ্গে
  • ২. নারী ও পুরুষের জন্য স্বর্ণ-রৌপ্যের বাসন এবং পুরুষের জন্য স্বর্ণের আংটি ও রেশম জাতীয় বস্ত্র ব্যবহার্য হারাম এবং মহিলাদের জন্য এগুলো ব্যবহার করা মুবাহ; সোনা রূপা ও রেশমের কাপড় অনধিক চার আঙ্গুল পর্যন্ত কারুকার্য খচিত বস্তু পুরুষের জন্য মুবাহ
  • ৩. চৰ্মব্যাধি পুরুষদের জন্য রেশমী বস্ত্র পরার অনুমতি
  • ৪. পুরুষের জন্য জাফরান রঙের বস্ত্র পরিধান করার নিষেধাজ্ঞা
  • ৫. কাতান পোশাক পরিধানের ফযীলত
  • ৬. সাধারণ পোশাক পরা; পোশাক, বিছানা ইত্যাদির ক্ষেত্রে মোটা ও সাধারণ কাপড়ের উপরই সীমিত থাকা এবং পশমী ও নকশী করা কাপড় পরিধান করার অনুমোদন প্রসঙ্গে
  • ৭. অধ্যায় বিছানার চাদর ব্যবহার করা বৈধ
  • ৮. প্রয়োজনের বেশি বিছানা, পোশাক ইত্যাদি (ব্যবহার করা) মাকরূহ
  • ৯. অহমিকার বশে (গিরার নীচে) বস্ত্র ঝুলিয়ে রাখা নিষিদ্ধ এবং যতটুকু ঝুলিয়ে রাখা বৈধ ও মুস্তাহাব তার আলোচনা
  • ১০. পোশাকের খুশিতে মগ্ন হয়ে দাম্ভিকতার সাথে চলা হারাম
  • ১১. পুরুষের জন্য স্বর্ণের আংটি হারাম হওয়া এবং ইসলামের প্রথম যুগে যা হালাল ছিল তা রহিত হওয়া সম্পর্কে
  • ১২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক ‘মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ’ খোদিত রূপার আংটি পরিধান এবং তার পরবর্তীতে খলীফাগণ কর্তৃক তা পরিধান
  • ১৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক অনারবদের নিকট লিখিত পত্রে মোহরাংকিত করার জন্য আংটি ব্যবহার
  • ১৪. আংটিসমূহ নিক্ষেপ করা
  • ১৫. রূপার তৈরি এবং হাবশী মোহরযুক্ত আংটি
  • ১৬. হাতের কনিষ্ঠা আঙ্গুলে আংটি পরা
  • ১৭. মধ্যমা ও তার সাথের (শাহাদাত) আঙ্গুলে আংটি পরার নিষেধাজ্ঞা
  • ১৮. জুতা বা অনুরূপ কিছু পরিধান করা মুস্তাহাব
  • ১৯. জুতা পরার সময় ডান পা আগে আর খোলার সময় বাম পা আগে খোলা মুস্তাহাব এবং এক জুতা পরে চলাফেরা করা মাকরূহ
  • ২০.“ইশতিমালিস্ সাম্মা” (সমস্ত দেহ একটি কাপড় দ্বারা এমনভাবে পেচিয়ে রাখা যাতে হাত বের করাও দুস্কর হয়) ও গুপ্তাঙ্গের কিয়দংশ অনাবৃত রেখে এক কাপড়ে গুটি মেরে বসার নিষেধাজ্ঞা
  • ২১. এক পায়ের উপর অপর পা উঠিয়ে চিৎ হয়ে শোয়া নিষেধ
  • ২২. চিৎ হয়ে শোয়াবস্থায় এক পা অপর পায়ের উপর উঠিয়ে রাখার বৈধতা
  • ২৩. পুরুষের জন্য জাফরানী রংয়ের কাপড় পরিধান নিষিদ্ধ
  • ২৪. সাদা চুল-দাড়িতে হলুদ বা লাল রং এর খিযাব লাগানো মুস্তাহাব কিন্তু কালো রং-এর হলে হারাম
  • ২৫. খিযাব লাগিয়ে ইয়াহুদীদের বিপরীত করা
  • ২৬. প্রাণীর ছবি হারাম, বিছানা ইত্যাদিতে অপদস্ত করা ছাড়া প্রাণীর ছবিযুক্ত জিনিস ব্যবহার করা হারাম; যে বাড়িতে কুকুর ও ছবি থাকে সেখানে ফেরেশতারা প্রবেশ করেন না
  • ২৭. ভ্রমণে কুকুর ও ঘণ্টা রাখা মাকরূহ
  • ২৮. উটের গলায় ধনুকের ছিলা বা চামড়ার তারের মালা ঝুলানো মাকরূহ
  • ২৯. পশুর মুখে আঘাত করা এবং দাগ লাগানো নিষিদ্ধ
  • ৩০. মানব ছাড়া ভিন্ন প্রাণীর ক্ষেত্রে দাগ দেয়া বৈধ মুখমণ্ডল বাদ দিয়ে, যাকাত ও জিযয়ার জানোয়ারকে দাগ দিয়ে দেয়া উত্তম
  • ৩১. কাযা' চুল কিছু কামানো কিছু ছেড়ে দেয়া মাকরূহ
  • ৩২. চলাফেরার রাস্তায় বসতে নিষেধাজ্ঞা ও পথের হক আদায় করন
  • ৩৩. পরচুল সংযোজনকারিণী, সংযোজন প্রার্থিনী, মানবদেহে চিত্র অঙ্কনকারিণী, চিত্র অঙ্কন প্রার্থিনী, ভ্রুর পশম উৎপাটনকারিণী ও উৎপাটন প্রার্থিনী, দাঁতের মাঝে দর্শনীয় ফাঁকে সুষমা তৈরিকারিণী ও আল্লাহর সৃষ্টিতে বিকৃতি সাধন কারিণীদের ক্রিয়াকলাপ অবৈধ
  • ৩৪.বস্ত্র পরিহিতা বিবস্ত্রা এবং আসক্তা আকর্ষণকারিণী
  • ৩৫. পোশাক-পরিচ্ছদে মেকী সজ্জা ও যা দেয়া হয়নি এমন বিষয়ে আত্মতৃপ্তি নিষিদ্ধ
  • ৩৯। শিষ্টাচার (كتاب الآداب) ৬০ টি | ৫৪৭৯-৫৫৩৮ পর্যন্ত 39. The Book of Manners and Etiquette
  • ১. 'আবুল কাসিম' উপনাম নিষিদ্ধ এবং পছন্দনীয় নামসমূহের বিবরণ
  • ২. মন্দ নাম এবং নাফি’ ইত্যাদি শব্দে নাম রাখা মাকরূহ
  • ৩. উত্তম নামে মন্দ নামের পরিবর্তন এবং বাররাহ্' নামকে যাইনাব, জুওয়াইরিয়াহ ও অনুরূপ নামে পরিবর্তন করা
  • ৪. মালিকুল আমলাক কিংবা মালিকুল মুলুক- নাম রাখা নিষিদ্ধকরণ
  • ৫. সন্তান জন্ম নিলে নবজাতককে খুরমা (ইত্যাদি) চিবিয়ে তার মুখে দেয়া এবং এ উদ্দেশে তাকে কোন নেককার ব্যক্তির নিকট নিয়ে যাওয়া মুস্তাহাব; জন্মের দিন নাম রাখা জায়িয; 'আবদুল্লাহ এবং ইবরাহীম ও অন্যান্য নাবীগণের নামে নামকরণ করা মুস্তাহাব
  • ৬. নিজের ছেলে ছাড়া অন্যকে 'হে বৎস! বলা জায়িয এবং আদর প্রকাশের উদ্দেশে তা করা মুস্তাহাব
  • ৭. অনুমতি গ্রহণ প্রসঙ্গে
  • ৮. অনুমতি প্রার্থীকে ‘কে এখানে' প্রশ্ন করা হলে 'আমি' বলে উত্তর দেয়া মাকরূহ
  • ৯. পরের ঘরে উকি দেয়া নিষিদ্ধকরণ
  • ১০. হঠাৎ দৃষ্টি পড়া
  • ৪০। সালাম (كتاب السلام) ২১৬ টি | ৫৫৩৯-৫৭৫৪ পর্যন্ত 40. The Book of Greetings
  • ১. আরোহী পথচারীকে এবং কম সংখ্যক বেশি সংখ্যককে সালাম করবে
  • ২. সালামের উত্তর দেয়া রাস্তায় বসার হক
  • ৩. এক মুসলিমের প্রতি অপর মুসলিমের হক সালামের উত্তর দেয়া
  • ৪. আহলে কিতাব (ইয়াহুদী-নাসারা)-কে আগে সালাম করার নিষিদ্ধকরণ এবং তাদের সালামের উত্তর দেয়ার বিবরণ
  • ৫. শিশুদের সালাম করা মুস্তাহাব
  • ৬. পর্দা তুলে দেয়া বা অপর কোন আলামতকে 'অনুমতি' বানানো বৈধ
  • ৭. প্রাকৃতিক প্রয়োজন পূরণের জন্যে মহিলাদের ঘরের বাইরে যাওয়ার বৈধতা
  • ৮. নির্জনে আজনাবিয়্যাহ মেয়ে লোকের নিকট অবস্থান করা এবং তার নিকট প্রবেশাধিকার নিষিদ্ধকরণ
  • ৯. কোন লোককে নারীদের সঙ্গে একাকী দেখা পেলে এবং সে মহিলা তার স্ত্রী বা তার মাহরাম হলে কুধারণাকে দমনের জন্য এ স্ত্রীলোক অমুক বলে দেয়া মুস্তাহাব
  • ১০. কোন মাজলিসে উপস্থিত হয়ে ফাঁকা স্থান পেলে সেখানে বসে পড়া; নচেৎ সবার পিছনে বসা
  • ১১. আগে এসে বসা বৈধ অবস্থান থেকে কোন মানুষকে উঠিয়ে দেয়া হারাম
  • ১২. কেউ আসন ছেড়ে উঠে গিয়ে আবার ফিরে আসলে সে অধিক হকদার হবে
  • ১৩. পরিচয়বিহীন (অমুহরিম) নারীদের নিকট হিজড়াকে প্রবেশে বাধাদান
  • ১৪. অজ্ঞাত নারী পথ-শ্রান্ত হলে তাকে আরোহণের পিছে বসিয়ে দেয়া বৈধ
  • ১৫. তৃতীয় ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া তাকে রেখে দুজনের চুপি চুপি কথা বলা নিষিদ্ধ
  • ১৬. চিকিৎসা, ব্যাধি ও ঝাড়ফুঁক
  • ১৭. যাদুকরণ
  • ১৮. বিষ
  • ১৯. রোগীকে ঝাড়ফুঁক করা মুস্তাহাব
  • ২০. মু'আব্‌বিযাত সূরাহ পড়ে ঝাড়ফুঁক করা এবং দম করা
  • ২১. চোখলাগা, পার্শ্বঘা, বিষাক্ত প্রাণীর বিষক্রিয়া ও দুরাবস্থা হতে (মুক্তির জন্য) ঝাড়ফুক করা মুস্তাহাব
  • ২২. শিরক মুক্ত ঝাড়ফুঁকে কোন দোষ নেই
  • ২৩. কুরআন মাজীদ এবং অন্যান্য দু'আ-যিকর দিয়ে ঝাড়ফুঁক করে বিনিময় গ্রহণ বৈধ
  • ২৪. ঝাড়ফুঁকের সময় আক্রান্ত জায়গায় হাত রাখা মুস্তাহাব
  • ২৫. সালাতে কুমন্ত্রণাদাতা শাইতান হতে আশ্রয় প্রার্থনা করা
  • ২৬. প্রতিটি রোগের প্রতিকার রয়েছে এবং চিকিৎসা করা মুস্তাহাব
  • ২৭. মুখের কিনারা দিয়ে ঔষধ খাওয়া প্রসঙ্গে
  • ২৮. ভারতীয় চন্দন দ্বারা চিকিৎসা করা- সেটাই কুসত
  • ২৯. কালো জিরা দিয়ে চিকিৎসাকরণ
  • ৩০. তালবীনাহ- (সাগু-বার্লি তরল হালুয়া) রোগীর অন্তরের জন্য প্রশান্তিদায়ক
  • ৩১. মধু পানে চিকিৎসা প্রসঙ্গ
  • ৩২. প্লেগ, লক্ষণ ও জ্যোতিষীর গণনা ইত্যাদির বিবরণ
  • ৩৩. সংক্রমণ, কুলক্ষণ, হামাহ্, অনাহারে পেট কামড়ানো কীট, নক্ষত্রের প্রভাবে বর্ষণ ও পথ বিভ্রমের ভূত-প্রেতের অস্তিত্ব নেই; তবে অসুস্থ উটের মালিক তার তার উট সুস্থ উটের কাছে নিয়ে আসবে না
  • ৩৪. অশুভ লক্ষণ, সুলক্ষণ ও সম্ভাব্য অপয়া বিষয়বস্তুর বিবরণ
  • ৩৫. জ্যোতির্বিদ্যা ও জ্যোতিষীর কাছে গমনাগমন নিষিদ্ধ
  • ৩৬. কুষ্ঠ প্রভৃতি রোগাক্রান্ত ব্যক্তি হতে বেঁচে থাকা
  • ৩৭. সৰ্প (সাপ) ইত্যাদি হত্যা প্রসঙ্গ
  • ৩৮. কাকলাস (টিকটিকি) মেরে ফেলা মুস্তাহাব
  • ৩৯. পিপড়া মারার নিষেধাজ্ঞা
  • ৪০. বিড়াল হত্যা করা হারাম
  • ৪১. যে কোন পশু-পাখিকে পান করানো ও খাবার দেয়ার ফযীলত
  • ৪১। শব্দচয়ন ও শব্দ প্রয়োগে শিষ্টাচার (كتاب الألفاظ من الأدب وغيرها) ২৩ টি | ৫৭৫৫-৫৭৭৭ পর্যন্ত 41. The Book Concerning the Use of Correct Words
  • ১. সময় ও কালকে গালি দেয়া নিষিদ্ধ
  • ২. عنب আঙ্গুরকে كرم নামকরণ মাকরূহ
  • ৩. আল-আবদ, আল-আমাত (দাস-দাসী) এবং আল-মাওলা, আস-সাইয়্যিদ শব্দসমূহ ব্যবহারের বিধান
  • ৪. কোন মানুষের (নিজের দুরবস্থা প্রকাশে) আমার মন খবীস হয়ে গেছে বলা মাকরূহ
  • ৫. মিশক (আম্বর) ব্যবহার, এটিই শ্রেষ্ঠ সুগন্ধি এবং ফুল ও সুগন্ধি প্রত্যাখ্যান মাকরুহ হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৪২। কবিতা (كتاب الشعر) ১২ টি | ৫৭৭৮-৫৭৮৯ পর্যন্ত 42. The Book of Poetry
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ৪৩। স্বপ্ন (كتاب الرؤيا) ৪২ টি | ৫৭৯০-৫৮৩১ পর্যন্ত 43. The Book of Dreams
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণীঃ যে আমাকে স্বপ্নে দেখলে সে আমাকেই দেখলো
  • ২. ঘুমের মধ্যে শাইতানের সঙ্গে খেলাধূলার সংবাদ প্রকাশ করবে না
  • ৩. স্বপ্নের ব্যাখ্যা
  • ৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্বপ্ন
  • ৪৪। ফাযীলাত (كتاب الفضائل) ২৩১ টি | ৫৮৩২-৬০৬২ পর্যন্ত 44. The Book of Virtues
  • ১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বংশের ফযীলত এবং নুবুওয়াত প্রাপ্তির আগে (তাকে) পাথরের সালাম করা প্রসঙ্গ
  • ২. আমাদের নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সমুদয় সৃষ্টির উপর শ্রেষ্ঠত্ব প্রদান প্রসঙ্গ
  • ৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মু'জিযা প্রসঙ্গ
  • ৪. আল্লাহ তা'আলার উপরে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর তাওয়াক্কুল এবং তাকে লোকদের (অনিষ্ট) হতে আল্লাহ তা'আলার হিফাযত
  • ৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যে হিদায়াত ও ইলম সহ প্রেরিত হয়েছেন তার দৃষ্টান্তের বিবরণ
  • ৬. উম্মাতের প্রতি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্নেহ এবং তাদের জন্য ক্ষতিকর বিষয় থেকে গুরুত্ব সহকারে সতর্কীকরণ
  • ৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শেষ নাবী হওয়ার বিবরণ
  • ৮. আল্লাহ তা’আলা কোন উম্মাতের প্রতি রহম করার ইচ্ছা করলে সে উম্মাতের নাবীকে তাদের আগে তুলে নেন
  • ৯. আমাদের নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্য 'হাওয' (কাওসার) প্রমাণিত হওয়া এবং হাওযের বিবরণ
  • ১০. উহুদ যুদ্ধের দিন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পক্ষে জিবরীল ও মীকাঈল ফেরেশতার অংশগ্রহণ
  • ১১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বীরত্ব ও যুদ্ধে অগ্রগামী
  • ১২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মানুষের মধ্যে প্রবাহমান বায়ু থেকেও শ্রেষ্ঠ দানশীল ছিলেন
  • ১৩. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বোত্তম চরিত্রবান ছিলেন
  • ১৪. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে কেউ কিছু চাইলে তিনি কক্ষনো না বলেননি এবং তার বদান্যতা প্রসঙ্গ
  • ১৫. ছেলেদের প্রতি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দয়া, বিনয়, আন্তরিকতা এবং তার মর্যাদা
  • ১৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অধিক লজ্জাশীলতা
  • ১৭. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুচকি হাসি ও উত্তম জীবন যাপন
  • ১৮. স্ত্রীলোকদের প্রতি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দয়া এবং তাদের আরোহণ জন্তুর সাথে পরিচালকদের প্রতি আন্তরিকতার নির্দেশ
  • ১৯. সৎ লোকদের সাথে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আচরণ, তার মাধ্যমে তাদের পুণ্য লাভকরণ
  • ২০. খারাপ কাজ হতে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দূরে অবস্থান এবং মুবাহ্‌ কাজের মাঝে সহজটিকে গ্রহণ করা এবং আল্লাহর মর্যাদা হানি হয় এমন বিষয়ে প্রতিশোধ নেয়া
  • ২১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শরীরের সুরভি ও কোমলতা
  • ২২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ঘামের সুগন্ধ এবং তা থেকে বারাকাত লাভ
  • ২৩. শীতের দিনে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট ওয়াহী এলে তিনি ঘেমে যেতেন
  • ২৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চুল ঝুলিয়ে দেয়া ও তার সিঁথির বিবরণ
  • ২৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বর্ণনা এবং তার চেহারা ছিল সবচাইতে সুন্দর
  • ২৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর চুলের বর্ণনা
  • ২৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মুখায়ব, দুটি চোখ ও গোড়ালির বর্ণনা
  • ২৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উজ্জ্বল লাবণ্যময় চেহারা বিশিষ্ট ছিলেন
  • ২৯. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বার্ধক্য
  • ৩০. মোহরে নুবুওয়াতের প্রমাণ, গুণাবলী এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর শরীরে তার অবস্থান
  • ৩১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর গুণাবলী, নুবুওয়াত প্রাপ্তি ও বয়স প্রসঙ্গ
  • ৩২.নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওফাতকালে বয়স কত ছিল
  • ৩৩. মক্কায় ও মদীনায় নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অবস্থানকাল কত ছিল
  • ৩৪. রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নামসমূহ
  • ৩৫. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আল্লাহ সম্বন্ধে জ্ঞান এবং তাকে অত্যধিক ভয় করা
  • ৩৬. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনুসরণ ওয়াজিব হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৩৭. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সম্মান প্রদর্শন করা এবং অকারণে বেশি প্রশ্ন করা বা কষ্ট দেয়া ও অবাঞ্চিত ইত্যাদি বিষয় থেকে বিরত থাকা
  • ৩৮. শারীআত হিসেবে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যা আদেশ করেছেন তা পালন করা ওয়াজিব আর পার্থিব বিষয়ে তিনি যে অভিমত ব্যাক্ত করেছেন তা পালন করা ওয়াজিব নয়
  • ৩৯. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে দেখার ফযীলত ও এর আকাঙ্ক্ষা
  • ৪০. ঈসা (আঃ) এর ফযীলত
  • ৪১. ইব্রাহীম খলীল (আঃ) এর মর্যাদা
  • ৪২. মূসা (আঃ) এর ফযীলত
  • ৪৩. ইউনুস (আঃ) এর বর্ণনা এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উক্তি-কারো এ কথা বলা ঠিক নয় যে, আমি ইউনুস ইবনু মাত্তা থেকে উত্তম
  • ৪৪. ইউসুফ (আঃ) এর ফযীলত
  • ৪৫. যাকারিয়া (আঃ) এর ফযীলত
  • ৪৬. খাযির (আঃ) এর ফযীলত
  • ৪৫। সাহাবা (রাযিঃ) গণের ফজিলত [মর্যাদা] (كتاب فضائل الصحابة رضى الله تعالى عنهم) ৩৩১ টি | ৬০৬৩-৬৩৯৩ পর্যন্ত 45. The Book of the Merits of the Companions
  • ১. আবূ বাকর সিদ্দীক (রাযিঃ)-এর ফযীলত
  • ২. উমার (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩. উসমান ইবনু আফফান (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৪. ‘আলী ইবনু আবূ তালিব (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৫. সাদ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৬. তালহাহ ও যুবায়র (রাযিঃ) এর ফযীলাত
  • ৭. আবূ উবাইদাহ ইবনু জাররাহ্ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৮. হাসান এবং হুসায়ন (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর আহলে বায়তের ফযীলত
  • ১০. যায়দ ইবনু হারিসাহ ও তার পুত্র উসামাহ্ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ১১. আবদুল্লাহ ইবনু জাফার (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ১২. উম্মুল মু'মিনীন খাদীজাহ্ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ১৩. আয়িশা (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ১৪. উম্মু যার'ই এর হাদীস
  • ১৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কন্যা ফাতিমাহ্ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ১৬. উম্মুল মুমিনীন উম্মু সালামাহ্ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ১৭. উম্মুল মুমিনীন যাইনাব (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ১৮. উম্মু আইমান (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ১৯. আনাস ইবনু মালিকের মা উন্মু সুলায়ম এবং বিলাল (রায়িঃ) এর ফযীলত
  • ২০. আবূ তালহাহ আনসারী (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ২১. বিলাল (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ২২. আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাযিঃ) ও তার মাতার ফযীলত
  • ২৩. উবাই ইবনু কা’ব (রাযিঃ) ও আনসারদের এক দলের ফযীলত
  • ২৪. সা'দ ইবনু মুআয (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ২৫. আবূ দুজানাহ সিমাক ইবনু খারাশাহ্ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ২৬. জাবির (রাযিঃ) এর বাবা ‘আবদুল্লাহ ইবনু 'আমর ইবনু হারাম (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ২৭. জুলাইবীব (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ২৮. আবূ যার (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ২৯. জারীর ইবনু আবদুল্লাহ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩০. আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩১. আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩২. আনাস ইবনু মালিক (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩৩. আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩৪. হাসসান ইবনু সাবিত (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩৫. আবূ হুরাইরাহ আদ-দুসী (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩৬. হাতিব ইবনু আবূ বালতা'আল্লাহ্ এবং বাদরী সাহাবীগণ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩৭. বাই’আতে রিযওয়ানে অংশগ্রহণকারী আসহাবে শাজারাহ (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩৮. আবূ মূসা আশ'আরী ও আবূ আমির আশ'আরী (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৩৯. আশ'আরী গোত্রের লোকজনের ফযীলত
  • ৪০. আবূ সুফইয়ান ইবনু হারব (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৪১. জাফর ইবনু আবূ তালিব, আসমা বিনতু উমায়স ও তাদের নৌ সফর-সঙ্গীদের ফযীলত
  • ৪২. সালমান (রাযিঃ), সুহায়ব (রাযিঃ) ও বিলাল (রাযিঃ) এর ফযীলত
  • ৪৩. আনসারদের (রাযিঃ) ফযীলত
  • ৪৪. আনসারগণের উত্তম গৃহসমূহ
  • ৪৫. আনসারগণের উত্তম সান্নিধ্য
  • ৪৬. গিফার ও আসলাম গোত্রের জন্য রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দুআ
  • ৪৭. গিফার, আসলাম, জুহাইনাহ, আশজা, মুযাইনাহ, তামীম, দাওস ও তাইয়ী গোত্রের ফযীলত
  • ৪৮. সর্বোত্তম ব্যক্তিদের বিবরণ
  • ৪৯. কুরায়শ নারীদের ফযীলত
  • ৫০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক সহাবায়ে কিরাম (রাযিঃ) এর পরস্পরের মধ্যে ভ্রাতৃসম্পর্ক স্থাপন করার বিবরণ
  • ৫১. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপস্থিতি তার সহাবাদের নিরাপত্তা ছিল এবং সহাবাগণের উপস্থিতি সমগ্র উম্মাতের জন্য শান্তি ও নিরাপত্তা নিয়ামক ছিল
  • ৫২. সহাবাহ্‌, তাবি’ঈ ও তাবি তাবি’ঈগণের ফযীলত
  • ৫৩. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণীঃ “যারা এখন বর্তমানে আছে একশ’ বছরের মাথায় কোন লোক ভূপৃষ্ঠে অবশিষ্ট থাকবে না"
  • ৫৪. সাহাবাগণকে গালি দেয়া বা কুৎসা রটনা করা হারাম
  • ৫৫. উওয়াইস আল কারানী (রহঃ) এর ফযীলত
  • ৫৬. মিসরবাসীদের জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ওয়াসীয়াত
  • ৫৭. উমানের (ওমান দেশের) অধিবাসীগণের ফযীলত
  • ৫৮. সাকীফ গোত্রের মিথ্যাবাদী ও নির্বিচার হত্যাকারীর বিবরণ
  • ৫৯. পারস্যবাসীর (ইরান অধিবাসীদের) ফযীলত
  • ৬০. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাণী “মানুষ সে একশ' উটের ন্যায়, যার মাঝে সওয়ারীর উপযুক্ত একটিও নেই”
  • ৪৬। সদ্ব্যবহার, আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা ও শিষ্টাচার (كتاب البر والصلة والآداب) ২২২ টি | ৬৩৯৪-৬৬১৫ পর্যন্ত 46. The Book of Virtue, Enjoining Good Manners, and Joining of the Ties of Kinship
  • ১. মাতা-পিতার প্রতি সদ্ব্যবহার ও উভয়ের মধ্যে কে তা পাওয়ার অধিক হাকদার
  • ২. নফল সালাত ও অন্য যে কোন নফল ইবাদাতের উপর মাতা-পিতার খিদমাত আগ্রাধিকার প্রাপ্ত
  • ৩. ধ্বংস সে ব্যক্তির, যে পিতা-মাতা অথবা একজনকে বার্ধক্যে পেয়েও জান্নাত পেল না
  • ৪. পিতা-মাতার বন্ধু-বান্ধব প্রমুখের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখার মর্যাদা
  • ৫. পাপ-পুণ্যের ব্যাখ্যা
  • ৬. আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখা এবং তা বিচ্ছিন্ন করা হারাম
  • ৭. একে অপরের প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ ও পশ্চাতে শক্রতা হারাম
  • ৮. শারঈ ওযর ব্যতিরেকে কোন মুসলিমের সাথে তিন দিনের বেশি সম্পর্কচ্ছেদ করা হারাম
  • ৯. খারাপ ধারণা, দোষ খোজা, লিপ্সা, ধোঁকাবাজি ইত্যাদি হারাম
  • ১০. মুসলিমের উপর যুলুম করা, তাকে অপদস্ত করা, হেয় জ্ঞান করা হারাম এবং তার খুন, ইযযত-আবরু ও সম্পদও হারাম
  • ১১. শক্রতা ও পরস্পরকে পরিত্যাগ করা নিষিদ্ধ হওয়ার বিবরণ
  • ১২. আল্লাহর জন্য ভালবাসার ফযীলত
  • ১৩. রোগীর সেবা-শুশ্ৰুষার মর্যাদা
  • ১৪. মুমিন ব্যক্তি কোন রোগ, দুশ্চিন্তা ইত্যাদিতে পতিত হলে এমনকি তার গায়ে কাটাবিন্ধ হওয়াও তার সাওয়াব
  • ১৫. যুল্‌ম হারাম
  • ১৬. ভাইকে সাহায্য করা যালিম হোক কিংবা মাযলুম
  • ১৭. মুমিনদের পারস্পরিক সহমর্মিতা, সহানুভূতি ও সহযোগিতা
  • ১৮. গালি-গালাজ নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গ
  • ১৯. ক্ষমা ও বিনয়ের মাহাত্ম্য
  • ২০. গীবাত করা হারাম
  • ২১. আল্লাহ যার দোষ-ত্রুটি দুনিয়াতে গোপন রাখেন আখিরাতেও তার দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে রাখার সু-সংবাদ
  • ২২. কারো দুরাচরণের ভয়ে সহনশীলতা প্রদর্শন
  • ২৩. নম্রতার ফযীলত
  • ২৪. চতুষ্পদ প্রাণী ইত্যাদিকে অভিশাপ করা থেকে বিরত থাকা
  • ২৫. যাদের উপর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিসম্পাত করেছেন, তিরস্কার করেছেন অথবা বদদুআ করেছেন; অথচ তারা এর যোগ্য নয়, তাদের জন্য তা হবে পবিত্রতা, পুরস্কার ও রহমাত স্বরূপ
  • ২৬. দ্বি-মুখী লোকের নিন্দা ও তার এ কাজে হারামকরণ প্রসঙ্গে ।
  • ২৭. মিথ্যা হারামকরণ ও তা মুবাহ হওয়ার বিবরণ
  • ২৮. চোগলখোরী হারামকরণ
  • ২৯. মিথ্যার নিন্দা এবং সত্যের সৌন্দর্যতা ও তার উপকারিতা
  • ৩০. রাগের মুহুর্তে যে নিজেকে বশ করে তার মর্যাদা এবং কিসের সাহায্যে রাগ দূরীভূত হয়
  • ৩১. সৃষ্টিগতভাবে মানুষ নিজেকে আয়ত্তে রাখতে ক্ষমতা রাখে না
  • ৩২. চেহারায় প্রহার করা নিষিদ্ধকরণ
  • ৩৩. নির্দোষীকে শাস্তিদাতার প্রতি কঠিন ধমকি
  • ৩৪. যে ব্যক্তি মসজিদে, মার্কেটে বা অন্য কোন লোক সভায় অস্ত্র সহ প্রবেশ করে, তার প্রতি তীরের ধারালো অংশ আটকানোর নির্দেশ
  • ৩৫. কোন মুসলিমের প্রতি অস্ত্র দিয়ে ইঙ্গিত করা নিষিদ্ধকরণ
  • ৩৬. চলাচলের পথ হতে কষ্টদায়ক জিনিস দূর করার ফযীলত
  • ৩৭. বিড়াল ও যে প্রাণী (মানুষকে) কষ্ট দেয় না, তাদেরকে সাজা দেয়া নিষিদ্ধ
  • ৩৮. অহংকার হারামকরণ
  • ৩৯. মানুষকে আল্লাহর দয়া হতে নৈরাশ করার নিষিদ্ধকরণ
  • ৪০. অসহায় ও আজ্ঞাত লোকের মর্যাদা
  • ৪১. মানুষ বরবাদ হয়ে গেছে উক্তি নিষিদ্ধকরণ
  • ৪২. প্রতিবেশীর সাথে সদাচরণ ও তাকে সদোপদেশ দেয়া
  • ৪৩. সাক্ষাতের সময় হাস্যোজ্জ্বল থাকা মুস্তাহাব
  • ৪৪. হারাম নয় এমন বিষয়ে সুপারিশ করা মুস্তাহাব
  • ৪৫. ভালো মানুষের সাহচর্য পছন্দ করা এবং খারাপ মানুষের সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকা
  • ৪৬. মেয়ে সন্তানের প্রতি সদাচরণের মর্যাদা
  • ৪৭. সন্তানের মৃত্যুতে যে লোক সাওয়াবের আশা করে তার মর্যাদা
  • ৪৮. আল্লাহ তা’আলা যখন কোন বান্দাকে মুহাব্বাত করেন তখন তাকে তার সকল বান্দাদের কাছেও প্রিয় করিয়ে দেন
  • ৪৯. রূহসমূহ সমাজবদ্ধ
  • ৫০. যাকে যে মানুষ ভালবাসে সে তার সাথেই থাকবে
  • ৫১. যদি সৎলোকের গুণ বর্ণনা করা হয় তবে তা সুসংবাদ তার জন্যে ক্ষতি নয়
  • ৪৭। তাকদীর (كتاب القدر) ৫২ টি | ৬৬১৬-৬৬৬৭ পর্যন্ত 47. The Book of Destiny
  • ১. মায়ের উদরে মানুষের সৃষ্টি রহস্য, তার ভাগ্যের রিয্‌ক, মৃত্যুস্থান, আমল, হতভাগ্য ও সৌভাগ্য লিপিবদ্ধকরণ
  • ২. আদাম (আঃ) ও মূসা (আঃ) এর বাক-বিতণ্ডা
  • ৩. আল্লাহ তা’আলা যেভাবে চান হৃদয়সমূহ পরিবর্তন করেন
  • ৪. সকল বিষয় নির্ধারিত
  • ৫. আদাম সন্তানের উপর ব্যভিচার ও অন্যান্য বিষয়ের অংশ পরিমিত
  • ৬. প্রত্যেক শিশু ইসলামী স্বভাবের উপর জন্মানোর মর্মার্থ এবং কাফির ও মুসলিমদের মৃত শিশুর বিধান
  • ৭. মৃত্যুক্ষণ, জীবিকা ইত্যাদি পূর্ব নির্ধারিত ভাগ্যলিপি থেকে কম-বেশি হয় না
  • ৮. শক্তি প্রয়োগ, অক্ষমতা পরিত্যাগ, আল্লাহর নিকট সাহায্য কামনা এবং আল্লাহ কর্তৃক ভাগ্যলিপি ও (আল্লাহর প্রতি) সমর্পণ করার নির্দেশ প্রসঙ্গে
  • ৪৮। ইলম [জ্ঞান] (كتاب العلم) ৩০ টি | ৬৬৬৮-৬৬৯৭ পর্যন্ত 48. The Book of Knowledge
  • ১. কুরআনের অস্পষ্ট আয়াতের অনুকরন নিষিদ্ধ হওয়া ও এর অনুসারীদের হতে সতর্কতা অবলম্বন এবং কুরআনে বর্ণিত বিষয়ে মতভেদ নিষিদ্ধকরণ
  • ২. সর্বাপেক্ষা বাক-বিতণ্ডা প্রসঙ্গে
  • ৩. ইয়াহুদী-খ্রিস্টানদের আদর্শ অনুকরণ
  • ৪. মাত্রাতিরিক্ত চাটুকারিতা ধ্বংস হয়েছে
  • ৫. শেষ যামানায় ইলম উঠে যাওয়া, অজ্ঞতা ও ফিতনা্ প্রকাশ পাওয়া প্রসঙ্গে
  • ৬. যে লোক কোন সুন্দর নীতি অথবা মন্দ নীতি চালু করে এবং যে লোক সঠিক পথের দিকে ডাকে অথবা বিভ্রান্তের দিকে আহবান করে
  • ৪৯। যিকর, দু’আ, তাওবাহ ও ক্ষমা প্রার্থনা (كتاب الذكر والدعاء والتوبة والاستغفار) ১৩২ টি | ৬৬৯৮-৬৮২৯ পর্যন্ত 49. The Book Pertaining to the Remembrance of Allah, Supplication, Repentance and Seeking Forgiveness
  • ১. আল্লাহ তা’আলার যিকরের প্রতি অনুপ্রাণিত করা
  • ২. আল্লাহর নামসমূহের বর্ণনা এবং যারা এগুলো সংরক্ষণ করে তার মর্যাদা প্রসঙ্গে
  • ৩. দু’আতে দৃঢ়তা অবলম্বন করা এবং আল্লাহ তুমি যদি চাও এ কথা না বলার বর্ণনা
  • ৪. বিপদে পড়লে মৃত্যু আকাঙ্ক্ষা পোষণ অপছন্দনীয়
  • ৫. যারা আল্লাহর সাক্ষাৎ ভালোবাসেন আল্লাহ তাদের সাক্ষাৎ ভালোবাসেন আর যারা আল্লাহর সাক্ষাৎ ভালোবাসেন না আল্লাহও তাদের সাক্ষাৎ ভালোবাসেন না ।
  • ৬. যিকর, দু’আ ও আল্লাহর সন্নিধ্য অর্জন করার মর্যাদা
  • ৭. দুনিয়াতে শাস্তি কার্যকরের জন্য দু’আ করা অপছন্দনীয়
  • ৮. আল্লাহর স্মরণ সভার মর্যাদা
  • ৯. হে আল্লাহ! আমাদেরকে দুনিয়াতে কল্যাণ দান করো ও আখিরাতে কল্যাণ দান করো আর জাহান্নাম হতে আমাদের মুক্তি দাও-এ দু’আর মর্যাদা
  • ১০. তাহলীল (লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ’ বলা), তাসবীহ্ (সুবহা-নাল্লা-হ’ বলা) ও দু’আর ফযীলত
  • ১১. কুরআন পাঠ ও যিকরের জন্য একত্রিত হওয়ার মর্যাদা
  • ১২. বেশি বেশি ক্ষমা প্রার্থনা বা ইসতিগফার (ইস্তিগফার) করা মুস্তাহাব
  • ১৩. যিকর নিম্নস্বরে করা মুস্তাহাব
  • ১৪. (আল্লাহর কাছে) ফিতনাহ্ ইত্যাদির অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা
  • ১৫. অক্ষমতা, অলসতা ইত্যাদি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা
  • ১৬. খারাপ সিদ্ধান্ত, (মুসীবাতে) দুঃখ পাওয়া ইত্যাদি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা
  • ১৭. বিছানা গ্রহণ ও ঘুমানোর সময় যা বলতে হয়
  • ১৮. কৃত ‘আমল ও না করা আমলের খারাবী থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা
  • ১৯. দিনের শুরুতে ও ঘুমানোর সময়ের তাসবীহ
  • ২০. মোরগ ডাকার সময় দুআ করা মুস্তাহাব
  • ২১. কঠিন বিপদাপদের দুআ
  • ২২. সুবহা-নাল্ল-হি ওয়াবি হাম্‌দিহি এর ফায়ীলাত
  • ২৩. মুসলিমদের অনুপস্থিতিতে তাদের জন্য দু’আর ফযীলত
  • ২৪. পানাহারের পর 'আল হামদু লিল্লা-হ’ বলা মুস্তাহাব
  • ২৫. দু’আকারীর দুআ গৃহীত হয়; যদি সে তাড়াহুড়া না করে বলে, "আমি দুআ করলাম কিন্তু গৃহীত হলো না" - তার বর্ণনা
  • কোমলতা (كتاب الرقاق) ১৫ টি | ৬৮৩০-৬৮৪৪ পর্যন্ত The Book of Heart-Melting Traditions
  • ২৬. জান্নাতীদের অধিকাংশই দুঃস্থ-গরীব এবং জাহান্নামীদের অধিকাংশই মহিলা আর মহিলা জাতির ফিতনাহ প্রসঙ্গে
  • ২৭. তিন গর্তবাসীর ঘটনা এবং সৎকর্মকে ওয়াসীলা করা সংক্রান্ত
  • ৫০। তাওবাহ্ (كتاب التوبة) ৭২ টি | ৬৮৪৫-৬৯১৬ পর্যন্ত 50. The Book of Repentance
  • ১. তাওবার প্রতি উৎসাহ প্রদান ও তার মাধ্যমে মুক্তি লাভ করা
  • ২. ইস্তিগফার ও তাওবার মাধ্যমে গুনাহ মাফ হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৩. সার্বক্ষণিক আল্লাহর যিকর ও পরকালের বিষয়ে চিন্তা করা ও আল্লাহর ধ্যানে মশগুল থাকা এবং কোন কোন সময় তা ছেড়ে দেয়া ও দুনিয়াবী কাজে লিপ্ত থাকা জায়িয
  • ৪. আল্লাহ তা’আলার রহমাতের ব্যাপকতা যা তার গোস্বাকে অতিক্রম করেছে
  • ৫. বার বার পাপ করা ও তাওবাহ করার কারণেও তাওবাহ্ গৃহীত হওয়ার বর্ণনা
  • ৬. আল্লাহর আত্মমর্যাদা এবং অশ্লীল কাজ হারাম হওয়ার বর্ণনা
  • ৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ “নিশ্চয়ই সৎকর্ম গুনাহসমূহকে দূর করে দেয়।” (সূরা হুদ ১১ঃ ১১৪)
  • ৮. হত্যাকারীর তাওবাহ্ গ্রহণযোগ্য হওয়ার বর্ণনা; যদিও বহু হত্যা করে থাকে
  • ৯. কা’ব ইবনু মালিক (রাযিঃ) ও তার দু’ সাথীর তাওবার বিবরণ
  • ১০. মিথ্যা অপবাদ দেয়া এবং অপবাদ রটনকারীর তাওবাহ্ গৃহীত হওয়া
  • ১১. রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মর্যাদা সন্দেহমুক্ত হওয়া
  • ৫১। মুনাফিকদের বিবরণ ও তাদের বিধানাবলী (كتاب صفات المنافقين وأحكامهم) ২১ টি | ৬৯১৭-৬৯৩৭ পর্যন্ত 51 Characteristics of The Hypocrites And Rulings Concerning Them
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ৫২। কিয়ামত, জান্নাত ও জাহান্নামের বর্ণনা (كتاب صفة القيامة والجنة والنار) ৮৪ টি | ৬৯৩৮-৭০২১ পর্যন্ত 52 Characteristics of the Day of Judgment, Paradise, and Hell
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. সৃষ্টির সূচনা এবং আদাম (আঃ) এর সৃষ্টি
  • ২. পুনরুত্থান, হাশর-নাশর ও কিয়ামত দিবসে পৃথিবীর অবস্থা
  • ৩. জান্নাতবাসীদের আতিথেয়তা
  • ৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ইয়াহুদীদের রূহু সম্বন্ধে জিজ্ঞাসাবাদ ও আল্লাহর বাণীঃ “ওরা আপনাকে রূহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করছে”
  • ৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ “আপনি তাদের মাঝে অবস্থানকালে কক্ষনো আল্লাহ তাদেরকে আযাব দিবেন না"
  • ৬. মহান আল্লাহর বাণীঃ “অবশ্যই মানুষ নিজেকে অভাবমুক্ত মনে করে, ফলে সে সীমালঙ্ঘন করে”
  • ৭. ধুম্র প্রসঙ্গ
  • ৮. চন্দ্র খণ্ডিত হওয়ার বর্ণনা
  • ৯. আল্লাহ তা’আলার চেয়ে বেশি ধৈর্যশীল আর কোন সত্তা নেই
  • ১০. কাফির কর্তৃক পৃথিবীপূর্ণ স্বর্ণ মুক্তিপণ দিতে চাওয়া প্রসঙ্গ
  • ১১. (কিয়ামতের দিন) কাফিরদের অধোমুখী করে একত্র করা হবে
  • ১২. দুনিয়ার সর্বাধিক স্বাচ্ছন্দ্যভোগী ব্যক্তিকে জাহান্নামে অবগাহন এবং সবচেয়ে কঠিন দুরাবস্থাভোগী ব্যক্তিকে জান্নাতে অবগাহন করানো প্রসঙ্গ
  • ১৩. নেকীর প্রতিফল মু’মিনকে দুনিয়া ও আখিরাত দু’জগতে প্রদান করা হয় এবং কাফিরের নেকীর প্রতিফল দুনিয়াতেই ত্বরান্বিত করা হয়
  • ১৪. মুমিনের দৃষ্টান্ত শস্যক্ষেতের মতো এবং মুনাফিক ও কাফরের দৃষ্টান্ত দেবদারু গাছের মতো
  • ১৫. মুমিনের দৃষ্টান্ত খেজুর গাছের মতো
  • ১৬. শাইতানের (শয়তানের) উসকিয়ে দেয়া, মানুষের মাঝে ফিতনাহ সৃষ্টি করার উদেশে শইতান কর্তৃক সেনাদল পাঠানো এবং প্রতিটি মানুষের সঙ্গে একজন সাথী রয়েছে
  • ১৭. কোন লোকই তার আমলের দ্বারা জান্নাতে যেতে পারবে না, বরং আল্লাহর রহমতের মাধ্যমে জান্নাতে যাবে
  • ১৮. আমল বৃদ্ধি করা ও ইবাদাতে চেষ্টারত থাকা
  • ১৯. উপদেশ দানের ক্ষেত্রে মধ্যপন্থা অবলম্বন করা
  • ৫৩। জান্নাত, জান্নাতের নি’আমাত ও জান্নাতবাসীদের বর্ণনা (كتاب الجنة وصفة نعيمها وأهلها) ১০৫ টি | ৭০২২-৭১২৬ পর্যন্ত 53 The Book of Paradise, its Description, its Bounties and its Inhabitants
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. জান্নাতে এমন একটি গাছ রয়েছে, যার ছায়ায় একজন আরোহী একশ’ বছর পর্যন্ত ভ্রমণ করতে থাকবে কিন্তু এতেও সে তার ছায়া অতিক্রম করতে পারবে না
  • ২. জান্নাতবাসীদের উপর (চিরস্থায়ী) সম্ভষ্টি নাযিল হওয়া এবং কখনো অসম্ভষ্ট না হওয়া
  • ৩. জান্নাতীগণ আকাশের তারকারাজির ন্যায় বালাখানাসমূহ দেখতে পাবে
  • ৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে যারা তাদের পরিবার-পরিজন ও ধনৈশ্বর্যের বিনিময়ে দেখতে পছন্দ করবে
  • ৫. জান্নাতের বাজার ও তাতে যে সৌন্দর্য ও নিআমাত পাওয়া যাবে
  • ৬. পূর্ণিমার রাতের চাদের ন্যায় যে দলটি সর্বপ্রথম জান্নাতে প্রবেশ করবে তাদের মুখমণ্ডল দীপ্তিমান হবে এবং তাদের গুণাবলী ও সহধর্মিণীগণের বর্ণনা
  • ৭. জান্নাত ও জান্নাতবাসীদের বিবরণ এবং সকাল-সন্ধ্যায় তাদের তাসবীহ পাঠ
  • ৮. জান্নাতীদের নি’আমাত চিরস্থায়ী। মহান আল্লাহর বাণী “আর তাদের সম্বোধন করে বলা হবে, তোমরা যা করতে তারই বিনিময়ে তোমাদেরকে এ জান্নাতের উত্তরাধিকারী করা হয়েছে”
  • ৯. জান্নাতের তাবু এবং তাতে মুমিনগণের স্ত্রীদের বর্ণনা
  • ১০. জান্নাতের নহরসমূহ থেকে যা দুনিয়াতে রয়েছে
  • ১১. পাখীর হৃদয়ের ন্যায় হৃদয় বিশিষ্ট কতিপয় লোক জান্নাতে প্রবেশ করবে
  • ১২. জাহান্নামের আগুনের প্রবল উত্তাপ ও গভীর তলদেশ এবং শাস্তিপ্রাপ্তদের যা স্পর্শ করবে
  • ১৩. দুর্দান্ত প্রতাপশালীরা জাহান্নামে এবং দুর্বলেরা যাবে জান্নাতে
  • ১৪. দুনিয়ার নশ্বরতা ও কিয়ামতের বর্ণনা
  • ১৫. কিয়ামত দিবসের বর্ণনা, এ দিবসের ভীতিকর অবস্থাতে আল্লাহ আমাদেরকে সহযোগিতা করুন
  • ১৬. পৃথিবীতে জান্নাতী ও জাহান্নামী লোকেদের পরিচয়
  • ১৭. মৃত ব্যক্তির কাছে জান্নাত কিংবা জাহান্নামের ঠিকানা উপস্থিত করা হয়, আর কবরের শাস্তি প্রমাণ করা এবং তা থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করা
  • ১৮. হিসাব-নিকাশের বর্ণনা
  • ১৯. মৃত্যুক্ষণে আল্লাহর প্রতি উত্তম ধারণ গ্রহণ করার হুকুম প্রসঙ্গে
  • ৫৪। বিভিন্ন ফিতনাহ ও কিয়ামতের লক্ষনসমূহ (كتاب الفتن وأشراط الساعة) ১৮০ টি | ৭১২৭-৭৩০৬ পর্যন্ত 54 The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour
  • ১. ফিতনাহসমূহ নিকটবর্তী হওয়া ও ইয়া'জুজ মা'জুজ এর প্রাচীর খুলে যাওয়া
  • ২. বাইতুল্লাহ শরীফের দিকে (যুদ্ধ) অগ্রগামী সেনাদল মাটিতে ধ্বসে যাবে
  • ৩. বৃষ্টি বর্ষণের মতো বিপদাপদ পতিত হওয়া
  • ৪. দু’জন মুসলিম যখন তরবারিসহ পরস্পর মুখোমুখি হয়
  • ৫. এ উম্মাতের এক অংশ অন্য অংশ দ্বারা ধ্বংসপ্রাপ্ত হওয়া
  • ৬. কিয়ামত সংঘটিত হওয়া পর্যন্ত যা ঘটবে সে সম্পর্কে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সংবাদ প্রদান
  • ৭. সমুদ্রের তরঙ্গের মতো যে ফিতনাহ্ তরঙ্গায়িত হবে
  • ৮. ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না, যতক্ষণ পর্যন্ত ফুরাত তার মধ্যস্থিত পাহাড়সম স্বর্ণ উন্মোচন না করে
  • ৯. কুস্তনতিনিয়া (ইস্তাম্বুলের একটি শহর) বিজয়, দাজ্জালের আগমন এবং ঈসা ইবনু মারইয়াম (আঃ) এর অবতরণ
  • ১০. রোমীয়রা সংখ্যাধিক্য হলে কিয়ামত সংঘটিত হবে
  • ১১. দাজ্জালের আবির্ভাবের সময় রোমীয়দের অধিক পরিমাণে যুদ্ধে অগ্রগামী হওয়া
  • ১২. দাজ্জালের আগমনের পূর্বে মুসলিমগণ যে সকল বিজয় অর্জন করবে
  • ১৩. কিয়ামতের আগে যেসব নিদর্শন দৃশ্য হবে
  • ১৪. ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না যতক্ষণ না হিজায ভূমি থেকে অগ্নি প্রকাশিত হবে
  • ১৫. কিয়ামতের পূর্বে মদীনার ঘর-বাড়ি ও অট্টালিকার বর্ণনা
  • ১৬. ফিতনাহ্ পূর্ব দিক থেকে আত্মপ্রকাশ করবে, যেদিক থেকে শাইতানের (শয়তানের) শিং উদিত হবে
  • ১৭. দাওস গোত্রীয় লোকেরা যুল খালাস এর পূজা করার পূর্বে কিয়ামত কায়িম হবে না
  • ১৮. কিয়ামত সংঘটিত হবে না, এমনকি এক ব্যক্তি অন্য ব্যক্তির কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করতে গিয়ে মুসীবাতের কারণে মৃত ব্যক্তির স্থানে হওয়ার কামনা করবে
  • ১৯. ইবনু সাইয়্যাদ এর বর্ণনা
  • ২০. দাজ্জাল এর বর্ণনা, তার পরিচয় এবং তার সাথে যা থাকবে
  • ২১. দাজ্জালের পরিচিতি, তার জন্য মদীনাহ্ (প্রবেশ) হারাম এবং কোন মুমিনকে হত্যা ও জীবিত করণ
  • ২২. দাজ্জালের (অলৌকিকত্ব) আল্লাহর নিকট অধিক সহজ
  • ২৩. দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ এবং দুনিয়াতে তার অবস্থান, ঈসা (আঃ) এর অবতরণ এবং তার দ্বারা দাজ্জালকে হত্যা, দুনিয়া থেকে ভাল লোক এবং ঈমানের বিদায় গ্রহণ এবং নিকৃষ্ট লোকেদের অবস্থান, তাদের দ্বারা মূর্তিপূজা, শিঙ্গার ফুৎকার এবং কবর থেকে (সকলের) উত্থান
  • ২৪. “জাস্‌সা-সাহ জন্তুর ঘটনা
  • ২৫. দাজ্জাল বিষয়ে অবশিষ্ট হাদীস
  • ২৬. হত্যাকাণ্ডের সময় ইবাদাত করার ফযীলত
  • ২৭. কিয়ামত সন্নিকটবর্তী
  • ২৮. উভয় ফুঁৎকারের মধ্যে ব্যবধান
  • ৫৫। মর্মস্পর্শী বিষয়সমূহ ও দুনিয়ার প্রতি আকর্ষণহীনতা (كتاب الزهد والرقائق) ১০৬ টি | ৭৩০৭-৭৪১২ পর্যন্ত 55 The Book of Zuhd and Softening of Hearts
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. যারা নিজেদের উপর অত্যাচার করেছে (সামূদ গোত্রের) তাদের আবাসস্থলে তোমরা যাবে না; তবে কান্নাজড়িত অবস্থায় যেতে পার
  • ২. বিধবা, মিসকীন ও ইয়াতীমের প্রতি অনুগ্রহ করার মাহাত্ম্য
  • ৩. মাসজিদ নির্মাণের ফযীলত
  • ৪. মিসকীন লোকেদের জন্য খরচ করার গুরুত্ব
  • ৫. যে ব্যক্তি তার ‘আমলে আল্লাহ ব্যতীত অন্যকে শারীক করে বা রিয়ার অবৈধতা
  • ৬. রসনার সংযম (অর্থাৎ এমন কথা আলোচনা করা যার কারণে জাহান্নামে পতিত হবে) এবং অন্য নুসখায় রয়েছে বাকশক্তি নিয়ন্ত্রণ করা
  • ৭. যে ব্যক্তি নেক কাজের আদেশ দেয়, কিন্তু নিজে করে না এবং খারাপ কাজে বাধা দেয়, কিন্তু স্বয়ং তা থেকে দূরে থাকে না, তার শাস্তি
  • ৮. নিজের গোপন দোষ ত্রুটির বহিঃপ্রকাশ না করা
  • ৯. হাঁচির উত্তর দেয়া এবং হাই তোলা মাকরূহ হওয়ার বর্ণনা
  • ১০. বিভিন্ন বিষয় সংক্রান্ত হাদীসের বর্ণনা
  • ১১. ইদুর প্রসঙ্গে এবং নিশ্চয়ই এটা বিকৃত রূপধারী
  • ১২. মু’মিন লোক একই গর্ত হতে দু’বার দংশিত হয় না
  • ১৩. মুমিনের সকল কাজই অতীব কল্যাণকর
  • ১৪. অযাচিত প্রশংসার মধ্যে এবং প্রশংসার ফলে যদি প্রশংসিত ব্যক্তির বিভ্রান্তে পতিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে তবে তা নিষিদ্ধ
  • ১৫. বয়সে বড়কে আগে দেয়া
  • ১৬. ধীর-স্থির ও বিশ্বস্ততার সাথে হাদীস বর্ণনা করা এবং ইলমে হাদীস লিপিবদ্ধ করা
  • ১৭. অগ্নিকুণ্ডের অধিপতি যাদুকর, ধর্মযাজক ও যুবকের ঘটনা
  • ১৮. জাবির (রাযিঃ) এর দীর্ঘ হাদীস এবং আবুল ইয়াসার এর ঘটনা
  • ১৯. (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর) হিজরতের বর্ণনা
  • ৫৬। তাফসীর (كتاب التفسير) ৪১ টি | ৭৪১৩-৭৪৫৩ পর্যন্ত 56 The Book of Commentary on the Qur'an
  • পরিচ্ছেদ নাই
  • ১. মহান আল্লাহর বাণীঃ “যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহর স্মরণে তাদের হৃদয় ভক্তিতে বিগলিত হওয়ার সময় কি আসেনি"
  • ২. মহান আল্লাহর বাণীঃ “প্রত্যেক সালাতের সময় সৌন্দর্য অবলম্বন করবে”
  • ৩. মহান আল্লাহর বাণীঃ “তোমরা তোমাদের দাসীদেরকে ব্যভিচারে বাধ্য করো না"
  • ৪. মহান আল্লাহর বাণীঃ “তারা যাদেরকে আহ্বান করে তারাই তো তাদের প্রতিপালকের নৈকট্যার্জনের উপায় খোজ করে”
  • ৫. সূরাহ্ বারাআহ (আত তাওবাহ্), আল আনফাল ও আল হাশর
  • ৬. মদ্যপান হারাম হওয়ার বিধান নাযিলের প্রসঙ্গে
  • ৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ “তারা দুটি বিবদমান পক্ষ তাদের প্রতিপালক সম্পর্কে বাক-বিতণ্ডা করে”