৫০৭৮

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নম্রতা, লজ্জাশীলতা ও উত্তম স্বভাব

৫০৭৮-[১১] মুযায়নাহ্ গোত্রের জনৈক ব্যক্তি হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন সাহাবায়ে কিরাম জিজ্ঞেস করলেনঃ হে আল্লাহর রসূল! উত্তম কোন্ জিনিসটি যা মানব জাতিকে দেয়া হয়েছে? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ ’’উত্তম স্বভাব’’। [ইমাম বায়হাক্বী (রহিমাহুল্লাহ) ’’শু’আবুল ঈমানে’’ বর্ণনা করেছেন][1]

وَعَنْ رَجُلٍ
مِنْ مُزَيْنَةَ قَالَ: قَالُوا: يَا رَسُولَ اللَّهِ مَا خَيْرُ مَا أُعْطِيَ الْإِنْسَانُ؟ قَالَ: «الْخُلُقُ الْحَسَنُ» رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ فِي «شُعَبِ الْإِيمَان»

وعن رجلمن مزينة قال قالوا يا رسول الله ما خير ما اعطي الانسان قال الخلق الحسن رواه البيهقي في شعب الايمان

ব্যাখ্যাঃ الْخُلُقُ الْحَسَنُ বা উত্তম স্বভাব, যা মানুষকে সমাজের মানুষের কাছে সম্মানিত ও গ্রহণীয় করে তোলে। কেউ যতই শিক্ষেত বা সম্পদশালী হোক না কেন তার স্বভাব-চরিত্র যদি ভালো না হয় তবে সে সমাজের কাছে একজন ঘৃণিত ব্যক্তি। পক্ষান্তরে পরকালে আল্লাহ তাকে জাহান্নামে দিবেন। এজন্য দুনিয়াতে চরিত্রকে ঠিক রাখার জন্য মহান আল্লাহর নিকট সাহায্য কামনা করে ভালো চরিত্র গঠনে মনোযোগী হওয়া ও আপ্রাণ চেষ্টা করা সকলের জন্য আবশ্যক। [সম্পাদক]


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৫: শিষ্টাচার (كتاب الآداب)