পরিচ্ছেদঃ
১৫৪৭। ইযযাতের আয়াত হচ্ছেঃ (وَقُلِ الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي لَمْ يَتَّخِذْ وَلَدًا) "বল, সকল প্রশংসাই আল্লাহর যিনি সন্তান গ্রহণ করেন না" (সূরা ইসরাঃ ১১১)।
হাদীসটি দুর্বল।
হাদীসটিকে আহমাদ (৩/৪৩৯) ও ওয়াহেদী তার “তাফসীর” গ্রন্থে (২/১৯২/১) রিশদীন ইবনু সা’দ হতে, তিনি যাবান ইবনু ফায়েদ হতে, তিনি সাহল ইবনু মুয়ায হতে, তিনি তার পিতা হতে মারফু হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
আমি (আলবানী) বলছিঃ এ সনদটি দুর্বল। হেফয শক্তির দিক থেকে যাবান ইবনু ফায়েদ সমালোচিত ব্যক্তি। কখনও কখনও তার হাদীসকে হাসান আখ্যা দেয়া যায়। হাফিয ইবনু হাজার বলেনঃ তিনি ভালো এবং আবেদ ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও হাদীসের ক্ষেত্রে দুর্বল। রিশদীন ইবনু সাদও দুর্বল। ইমাম আহমাদের নিকট ইবনু লাহীয়াহ তার মুতাবা’য়াত করেছেন আর তিনিও তার মতই দুর্বল।
“আলফায়েয” গ্রন্থে এসেছেঃ হাফিয ইরাকী বলেনঃ তার সনদ দুর্বল। আর হাইসামী বলেনঃ ইমাম আহমাদ ও ত্ববারানী দুটি সূত্রে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। সে দু’টির একটিতে রিশদিন ইবনু সা’দ রয়েছেন, তিনি দুর্বল। আর দ্বিতীয়টিতে ইবনু লাহীয়াহ রয়েছেন, তিনি ইবনু সা’দের চেয়ে বেশী ভালো। লেখক হাদীসটির ব্যাপারে হাসান হওয়ার চিহ্ন ব্যবহার করেছেন।
آية العز: وقل الحمد لله الذي لم يتخذ ولدا " الآية
ضعيف
-
رواه أحمد (3 / 439) والواحدي في " تفسيره " (2 / 192 / 1) عن رشدين بن سعد عن زبان بن فائد عن سهل بن معاذ عن أبيه مرفوعا. قلت: وهذا سند فيه ضعف، زبان بن فائد متكلم فيه من قبل حفظه، وقد يحسن حديثه. وقال الحافظ: " ضعيف الحديث مع صلاحه وعبادته ". ورشدين بن سعد ضعيف أيضا. وقد تابعه ابن لهيعة عند أحمد وهو ضعيف كذلك. وفي " الفيض ": " قال الحافظ العراقي: وسنده ضعيف. وقال الهيثمي: رواه أحمد والطبراني من طريقين، في أحدهما رشدين بن سعد وهو ضعيف. وفي الأخرى ابن لهيعة وهو أصلح منه، وقد رمز المؤلف لحسنه