২০৩৫

পরিচ্ছেদঃ ৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - (সিয়াম) কাযা করা

২০৩৫-[৬] মালিক (রহঃ) হতে বর্ণিত। তাঁর পর্যন্ত এ বর্ণনাটি পৌঁছেছে যে, ইবনু ’উমার (রাঃ) কে জিজ্ঞেস করা হত, কোন ব্যক্তি কি অন্য কোন ব্যক্তির পক্ষ থেকে সওম আদায় করে দিতে পারে, কিংবা সালাত আদায় করে দিতে পারে? এ প্রশ্নের জবাবে ইবনু ’উমার বলতেন, কোন লোকের পক্ষ থেকে কেউ না সালাত আদায় করতে পারে আর না কেউ সওম রাখতে পারে। (মুয়াত্ত্বা)[1]

عَنْ مَالِكٍ بَلَغَهُ أَنَّ ابْنَ عُمَرَ كَانَ يُسْأَلُ: هَلْ يَصُومُ أَحَدٌ عَنْ أَحَدٍ أَوْ يُصَلِّي أَحَدٌ عَنْ أَحَدٍ؟ فَيَقُولُ: لَا يَصُومُ أَحَدٌ عَنْ أَحَدٍ. وَلَا يُصَلِّي أَحَدٌ عَنْ أحد. رَوَاهُ فِي الْمُوَطَّأ

عن مالك بلغه ان ابن عمر كان يسال هل يصوم احد عن احد او يصلي احد عن احد فيقول لا يصوم احد عن احد ولا يصلي احد عن احد رواه في الموطا

ব্যাখ্যা: ‘আল্লামা ‘উবায়দুল্লাহ মুবারকপূরী (রহঃ) বলেন, যারা মৃত ব্যক্তির পক্ষ হতে সালাত ও সিয়ামের মধ্য থেকে কোন একটি আদায় করা বৈধ মনে করেন না, তারা ইবনু ‘উমার (রাঃ) এর এ হাদীস দ্বারা দলীল গ্রহণ করেছেন। অবশ্য পূর্বে অতিবাহিত হয়েছে যে, নিশ্চয়ই ইমাম বুখারী (রহঃ) (باب من مات وعليه نذر) (অধ্যায়: যে ব্যক্তি তার ওপর মানৎ রেখে মৃত্যুবরণ করল) ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত সালাতের প্রতি নির্দেশ সংক্রান্ত হাদীস তা‘লীকভাবে বর্ণিত রয়েছে। তাঁর কথায় ইখতিলাফ থাকলেও অনুসরণের ক্ষেত্রে বিশুদ্ধ হাদীস অধিক অগ্রগণ্য।


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-৭: সওম (রোযা) (كتاب الصوم)