৫৬৫৭

পরিচ্ছেদঃ ২৮. ভারতীয় চন্দন দ্বারা চিকিৎসা করা- সেটাই কুসত

৫৬৫৭-(৮৭/...) হারমালাহ ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) .... উবাইদুল্লাহ ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু উতবাহ ইবনু মাসউদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত যে, উম্মু কায়স বিনতু মিহসান (রাযিঃ) তিনি ছিলেন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাতে বাই’আত গ্রহণকারিণী প্রথম পর্যায়ের মুহাজির নারীগণের অন্যতমা। আর তিনি হলেন বানু আসাদ ইবনু খুযাইমার একজন সদস্য উক্কাশাহ ইবনু মিহসান (রাযিঃ) এর ভগ্নি। বর্ণনাকারী বলেন, তিনি (উম্মু কায়স) আমাকে সংবাদ জানিয়েছেন যে, তিনি তার একটি ছেলেকে নিয়ে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট আসলেন, যে তখনও (সাধারণ) খাদ্য খাওয়ার উপযোগী হয়নি। আর তখন তিনি পাকানো নেকড়া নাসারন্দ্রে ঢুকিয়ে ঐ ছেলেটির গলা ব্যথা সারানোর ব্যবস্থা করে ছিলেন।

বর্ণনাকারী ইউনুস (রহঃ) বলেন,أَعْلَقَتْ অর্থغَمَزَتْ অর্থাৎ- ঘাড়ের আশেপাশে ব্যথা বা রক্ত জমার আশঙ্কায় নাসিকারন্দ্রে নেকড়া ঢুকিয়ে নিরাময়ের বন্দোবস্ত করেছিলেন। তিনি বলেন, তখন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন। তোমরা পাকানো নেকড়া ঢুকিয়ে তোমাদের বাচ্চাদের নিরাময়ের বন্দোবস্ত করো কেন? তোমরা (বরং) এ ভারতীয় চন্দন ব্যবহার করবে, কেননা তাতে নিশ্চয়ই সাতটি (রোগের) ওষুধ আছে। তার মধ্যে একটি ذَاتُ الْجَنْبِ। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৫৫৭৫, ইসলামিক সেন্টার ৫৬০০)

باب التَّدَاوِي بِالْعُودِ الْهِنْدِيِّ وَهُوَ الْكُسْتُ ‏‏

وَحَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي يُونُسُ بْنُ يَزِيدَ، أَنَّ ابْنَ شِهَابٍ، أَخْبَرَهُ قَالَ أَخْبَرَنِي عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُتْبَةَ بْنِ مَسْعُودٍ، أَنَّ أُمَّ قَيْسٍ بِنْتَ مِحْصَنٍ، - وَكَانَتْ مِنَ الْمُهَاجِرَاتِ الأُوَلِ اللاَّتِي بَايَعْنَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَهِيَ أُخْتُ عُكَّاشَةَ بْنِ مِحْصَنٍ أَحَدِ بَنِي أَسَدِ بْنِ خُزَيْمَةَ - قَالَ أَخْبَرَتْنِي أَنَّهَا أَتَتْ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِابْنٍ لَهَا لَمْ يَبْلُغْ أَنْ يَأْكُلَ الطَّعَامَ وَقَدْ أَعْلَقَتْ عَلَيْهِ مِنَ الْعُذْرَةِ - قَالَ يُونُسُ أَعْلَقَتْ غَمَزَتْ فَهِيَ تَخَافُ أَنْ يَكُونَ بِهِ عُذْرَةٌ - قَالَتْ - فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ عَلاَمَهْ تَدْغَرْنَ أَوْلاَدَكُنَّ بِهَذَا الإِعْلاَقِ عَلَيْكُمْ بِهَذَا الْعُودِ الْهِنْدِيِّ - يَعْنِي بِهِ الْكُسْتَ - فَإِنَّ فِيهِ سَبْعَةَ أَشْفِيَةٍ مِنْهَا ذَاتُ الْجَنْبِ ‏"‏ ‏.‏

وحدثني حرملة بن يحيى اخبرنا ابن وهب اخبرني يونس بن يزيد ان ابن شهاب اخبره قال اخبرني عبيد الله بن عبد الله بن عتبة بن مسعود ان ام قيس بنت محصن وكانت من المهاجرات الاول اللاتي بايعن رسول الله صلى الله عليه وسلم وهي اخت عكاشة بن محصن احد بني اسد بن خزيمة قال اخبرتني انها اتت رسول الله صلى الله عليه وسلم بابن لها لم يبلغ ان ياكل الطعام وقد اعلقت عليه من العذرة قال يونس اعلقت غمزت فهي تخاف ان يكون به عذرة قالت فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم علامه تدغرن اولادكن بهذا الاعلاق عليكم بهذا العود الهندي يعني به الكست فان فيه سبعة اشفية منها ذات الجنب


Umm Qais, daughter of Mihsan, was one of the earlier female emigrants who had pledged allegiance to Allah's Messenger (ﷺ). She was the sister of Ukasha b. Mihsan, one of the posterity of Asad b. Khuzaima. She reported that she came to Allah's messenger (ﷺ) along with her son who had not attained the age of weaning and she had compressed the swelling of his uvula. (Yunus said:
She compressed the uvula because she was afraid that there might be swelling of uvula.) Thereupon Allah's Messenger (ﷺ) said: Why do you afflict your children by compressing in this way? You should use Indian aloeswood, for it has seven remedies in it, one of them being the remedy for pleurisy.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
৪০। সালাম (كتاب السلام)