হাসান (Hasan) হাদিস পাওয়া গেছে 4940 টি

পরিচ্ছেদঃ ৭৮. কিরান হজ্জ সম্পর্কে

১৯৫৯. মারওয়ান ইবনুল হাকাম হতে বর্ণিত। তিনি মক্কা ও মদীনার মধ্যবর্তী (’উসফান নামক) স্থানে ’আলী ও ’উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর নিকট উপস্থিত ছিলেন। উছমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হাজ্জে তামাত্তু’ করতে নিষেধ করতেন। এরপর যখন ’আলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এ অবস্থা দেখলেন, তখন তিনি হাজ্জ ও ’উমরাহ উভয়ের ইহরাম বাঁধেন এবং তিনি (’আলী) বললেন, আমি উমরাহ ও হাজ্জের জন্য একত্রে তালবিয়া পাঠ করলাম। এরপর তিনি ’উসমান রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-কে লক্ষ্য করে বললেন, আপনাকে আমি তা হতে বারণ করতে দেখছি, অথচ আপনি সেই কাজ করেছেন। এরপর তিনি (আলী) বললেন, আমি কোনো মানুষের কথায় আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নাত পরিত্যাগ করতে পারি না।[1]

بَاب فِي الْقِرَانِ

أَخْبَرَنَا سَهْلُ بْنُ حَمَّادٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ الْحَكَمِ عَنْ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ عَنْ مَرْوَانَ بْنِ الْحَكَمِ أَنَّهُ شَهِدَ عَلِيًّا وَعُثْمَانَ بَيْنَ مَكَّةَ وَالْمَدِينَةِ وَعُثْمَانُ يَنْهَى عَنْ الْمُتْعَةِ فَلَمَّا رَأَى ذَلِكَ عَلِيٌّ أَهَلَّ بِهِمَا جَمِيعًا فَقَالَ لَبَّيْكَ بِحَجَّةٍ وَعُمْرَةٍ مَعًا فَقَالَ تَرَانِي أَنْهَى عَنْهُ وَتَفْعَلُهُ فَقَالَ لَمْ أَكُنْ لِأَدَعَ سُنَّةَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَوْلِ أَحَدٍ مِنْ النَّاسِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ মারওয়ান ইবনু হাকাম (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৫. হজ্জ অধ্যায় (كتاب المناسك)

পরিচ্ছেদঃ ৮৭. মিনায় কোনো কিছু নির্মাণ করা মাকরূহ (অপছন্দনীয়) হওয়া প্রসঙ্গে

১৯৭৫. ’আয়িশাহ্ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ্! আমরা মিনায় আপনার জন্য কি একটি ঘর বানিয়ে দেব না, যা আপনাকে ছায়া দান করবে? তিনি বললেন, না। যিনি মিনায় যে স্থানে আগে পৌঁছাবে সেটিই হবে তার অবস্থানস্থল।”[1]

بَاب كَرَاهِيَةِ الْبُنْيَانِ بِمِنًى

أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ حَدَّثَنَا إِسْرَائِيلُ عَنْ إِبْرَاهِيمَ بْنِ مُهَاجِرٍ عَنْ يُوسُفَ بْنِ مَاهَكَ عَنْ أُمِّهِ مُسَيْكَةَ وَأَثْنَى عَلَيْهَا خَيْرًا عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَلَا نَبْنِي لَكَ بِمِنًى بِنَاءً يُظِلُّكَ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا مِنًى مُنَاخُ مَنْ سَبَقَ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আয়িশা বিনত আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৫. হজ্জ অধ্যায় (كتاب المناسك)

পরিচ্ছেদঃ ৮. 'ফারাআ' বা 'আতীরা'

২০০৩. আবু রাযীন লাকীত ইবন আমির উকাইলী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি বললাম: ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমরা (জাহিলী যুগে) রজব মাসে পশু যবাহ করতাম। এখন আপনি আমাদেরকে কী আদেশ করেন? তিনি বললেনঃ “এতে কোন ক্ষতি নেই।”[1] (বর্ণনাকারী) ওকী’ বলেনঃ আমি কখনোই তা পরিত্যাগ করবো না।

بَاب فِي الْفَرَعِ وَالْعَتِيرَةِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عِيسَى حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ عَنْ يَعْلَى بْنِ عَطَاءٍ عَنْ وَكِيعِ بْنِ حُدُسٍ عَنْ أَبِي رَزِينٍ الْعُقَيْلِيِّ لَقِيطِ بْنِ عَامِرٍ قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّا كُنَّا نَذْبَحُ فِي رَجَبٍ فَمَا تَرَى قَالَ لَا بَأْسَ بِذَلِكَ قَالَ وَكِيعٌ لَا أَدَعُهُ أَبَدًا


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ লাকীত ইবনু আমের (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي)

পরিচ্ছেদঃ ৯. আক্বীক্বার সুন্নাত (পদ্ধতি)

২০০৪. উম্মু কুরয রাদিয়াল্লাহু আনহা থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আকীকা সম্পর্কে বলেছেন: ছেলের জন্য দুটো ছাগল যথেষ্ট হবে আর মেয়ের জন্য একটি ছাগল।[1]

بَاب السُّنَّةِ فِي الْعَقِيقَةِ

أَخْبَرَنَا أَبُو عَاصِمٍ عَنْ ابْنِ جُرَيْجٍ قَالَ أَخْبَرَنِي عَطَاءٌ عَنْ حَبِيبَةَ بِنْتِ مَيْسَرَةَ بْنِ أَبِي خُثَيْمٍ عَنْ أُمِّ كُرْزٍ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ فِي الْعَقِيقَةِ عَنْ الْغُلَامِ شَاتَانِ مُكَافِئَتَانِ وَعَنْ الْجَارِيَةِ شَاةٌ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ উম্মু কুর্‌য (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي)

পরিচ্ছেদঃ ১৬. যে ব্যক্তি অযথা কোনো প্রাণীকে হত্যা করে

২০১৬. আব্দুল্লাহ ইবন আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি চড়ূই না-হাক্কভাবে (অযথা) হত্যা করে, আল্লাহ তায়ালা কিয়ামতের দিন তাকে এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করবেন। লোকেরা জিজ্ঞাসা করলো ইয়া রাসুলুল্লাহ! এর হাক্ব কি? তিনি বললেনঃ“(এর হাক্ব এই যে) তুমি একে যবাহ করবে অতঃপর তা খাবে।”[1]

بَاب مَنْ قَتَلَ شَيْئًا مِنْ الدَّوَابِّ عَبَثًا

حَدَّثَنَا أَبُو مَعْمَرٍ إِسْمَعِيلُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَمْرٍو هُوَ ابْنُ دِينَارٍ عَنْ صُهَيْبٍ مَوْلَى ابْنِ عَامِرٍ قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عَمْرٍو يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ قَتَلَ عُصْفُورًا بِغَيْرِ حَقِّهِ سَأَلَهُ اللَّهُ عَنْهُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ قِيلَ وَمَا حَقُّهُ قَالَ أَنْ تَذْبَحَهُ فَتَأْكُلَهُ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু আমর ইবনুল আস (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي)

পরিচ্ছেদঃ ১৭. পশুর গর্ভস্থ বাচ্চার মাতার যবেহ করাই তার যবেহ বলে গণ্য- এ সম্পর্কে

২০১৭. জাবির রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, বাচ্চার মাতার যবেহই গর্ভস্থিত বাচ্চার যবেহ।[1] আবূ মুহাম্মদ-কে জিজ্ঞাসা করা হলো, তা কি খাওয়া যাবে? তিনি বললেন: হাঁ।

بَاب فِي ذَكَاةُ الْجَنِينِ ذَكَاةُ أُمِّهِ

أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا عَتَّابُ بْنُ بَشِيرٍ عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي زِيَادٍ عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ عَنْ جَابِرٍ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ ذَكَاةُ الْجَنِينِ ذَكَاةُ أُمِّهِ قِيلَ لِأَبِي مُحَمَّدٍ يُؤْكَلُ قَالَ نَعَمْ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ জাবির ইবনু আবদুল্লাহ আনসারী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي)

পরিচ্ছেদঃ ১৮. যে সকল হিংস্র জন্তু খাওয়া যাবে না

২০১৯. আবূ সা’লাবা আল খুশানী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অপহরণ করা, চাঁদমারি করা ও লুণ্ঠন করা থেকে এবং দাঁতওয়ালা যাবতীয় হিংস্র জন্তু খাওয়া থেকে নিষেধ করেছেন।[1]

بَاب مَا لَا يُؤْكَلُ مِنْ السِّبَاعِ

أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ حَدَّثَنَا أَبُو أُوَيْسٍ ابْنُ عَمِّ مَالِكِ بْنِ أَنَسٍ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ أَبِي إِدْرِيسَ الْخَوْلَانِيِّ عَنْ أَبِي ثَعْلَبَةَ الْخُشَنِيِّ قَالَ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ الْخَطْفَةِ وَالْمُجَثَّمَةِ وَالنُّهْبَةِ وَعَنْ أَكْلِ كُلِّ ذِي نَابٍ مِنْ السِّبَاعِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ সা‘লাবাহ্ আল খুশানী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي)

পরিচ্ছেদঃ ২০. মৃত জন্তুর চামড়া হতে উপকৃত হওয়া

২০২৫. আয়িশা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মৃত জন্তুর দাবাগাত (পাকা) করা চামড়া হতে উপকৃত হতে নির্দেশ দিয়েছেন।[1]

بَاب الِاسْتِمْتَاعِ بِجُلُودِ الْمَيْتَةِ

أَخْبَرَنَا خَالِدُ بْنُ مَخْلَدٍ حَدَّثَنَا مَالِكٌ عَنْ يَزِيدَ بْنِ قُسَيْطٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ ثَوْبَانَ عَنْ أُمِّهِ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ أَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُسْتَمْتَعَ بِجُلُودِ الْمَيْتَةِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আয়িশা বিনত আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي)

পরিচ্ছেদঃ ২৩. লুটতরাজ করা নিষিদ্ধ

২০৩৩. আব্দুর রহমান ইবনু সামুরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিনতাই-লুটতরাজ করা হতে নিষেধ করেছেন।[1]

بَاب النَّهْيِ عَنْ النُّهْبَةِ

حَدَّثَنَا إِسْحَقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ جَرِيرِ بْنِ حَازِمٍ عَنْ أَبِيهِ عَنْ يَعْلَى بْنِ حَكِيمٍ عَنْ أَبِي لَبِيدٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ سَمُرَةَ قَالَ نَهَى رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ النُّهْبَةِ قَالَ أَبُو مُحَمَّد هَذَا فِي الْغَزْوِ إِذَا غَنِمُوا قَبْلَ أَنْ يُقْسَمَ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আব্দুর রহমান ইবন সামুরা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي)

পরিচ্ছেদঃ ২৫. দুগ্ধদোহনকারী দুধ দোহনের জন্য কষ্টে পড়ে যায়, তার সম্পর্কে

২০৩৫. যিরার ইবনু আযওয়ার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ’আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে একটি গর্ভবতী (উট বা ছাগল) হাদীয়া দেওয়া হলো। তখন তিনি আমাকে আদেশ করলেন যে, আমি যেন এর দুগ্ধ দোহন করি। ফলে আমি সেটির দুগ্ধ দোহন করলাম এবং একে দোহন করতে গিয়ে বেশ কষ্টে পড়ে গেলাম। তখন তিনি বললেন: “দুধের উদ্দেশ্য ছাড়ো।”[1]

بَاب فِي الْحَالِبِ يَجْهَدُ الْحَلْبَ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا الْأَعْمَشُ عَنْ يَعْقُوبَ بْنِ بَحِيرٍ عَنْ ضِرَارِ بْنِ الْأَزْوَرِ قَالَ أَهْدَيْتُ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِقْحَةً فَأَمَرَنِي أَنْ أَحْلُبَهَا فَحَلَبْتُهَا فَجَهَدْتُ فِي حَلْبِهَا فَقَالَ دَعْ دَاعِيَ اللَّبَنِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৬. কুরবানী অধ্যায় (كتاب الأضاحي)

পরিচ্ছেদঃ ২. কোনো ব্যক্তি খাদ্য খাওয়ালে তার জন্য দু’আ করা

২০৬০. আব্দুল্লাহ ইবন বুসর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, যিনি সামান্য সময়ই (রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম-এর) সোহবত (সংস্পর্শ) লাভ করেছিলেন। তিনি বলেনঃ আমার পিতা আমার মাতাকে বললেন, তুমি যদি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম এর জন্য কিছু খাবার প্রস্তুত করতে, (তবে কতই না উত্তম হতো)। ফলে তিনি ’ছারিদ’ নামক খাদ্য প্রস্তুত করলেন। তিনি (রাবী) হাত দিয়ে ইশারা করে দেখালেন যে, তা ছিল খুবই সামান্য পরিমাণ। এরপর আমার পিতা গিয়ে তাঁকে ডেকে নিয়ে আসলেন।

এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম খাবারের উঁচু স্থানে হাত রেখে বললেন: “বিসমিল্লাহ বলে গ্রহণ করো।” তখন তারা (পরিবারের লোকেরা) এর বিভিন্ন পাশ থেকে খেতে থাকলেন। এরপর যখন তারা খাওয়া শেষ করলেন, তখন তিনি তাদের জন্য দু’আ করলেন: “আল্লাহুম্মাগফির লাহুম, ওয়ারহামহুম, ওয়া বারিক লাহুম ফী রিযকিহিম। (অর্থ: ইয়া আল্লাহ! তুমি তাদের রিযিকে বরকত দাও, তাদের ক্ষমা কর এবং তাদের প্রতি রহম কর।)”[1]

بَاب الدُّعَاءِ لِصَاحِبِ الطَّعَامِ إِذَا أَطْعَمَ

أَخْبَرَنَا مُوسَى بْنُ خَالِدٍ حَدَّثَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ عَنْ صَفْوَانَ بْنِ عَمْرٍو حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ بُسْرٍ وَكَانَتْ لَهُ صُحْبَةٌ يَسِيرَةٌ قَالَ قَالَ أَبِي لِأُمِّي لَوْ صَنَعْتِ لِرَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ طَعَامًا فَصَنَعَتْ ثَرِيدَةً وَقَالَ بِيَدِهِ يُقْلِلُ فَانْطَلَقَ أَبِي فَدَعَاهُ فَوَضَعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَدَهُ عَلَى ذِرْوَتِهَا ثُمَّ قَالَ خُذُوا بِاسْمِ اللَّهِ فَأَخَذُوا مِنْ نَوَاحِيهَا فَلَمَّا طَعِمُوا دَعَا لَهُمْ فَقَالَ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لَهُمْ وَارْحَمْهُمْ وَبَارِكْ لَهُمْ فِي رِزْقِهِمْ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবদুল্লাহ ইবনু বুসর (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ৪. খাবারের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ

২০৬২. সিনান ইবনু সান্না’র পিতার সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “কৃতজ্ঞ খাদ্য গ্রহণকারী ব্যক্তি ধৈর্য্যশীল রোযাদারের মতো।”[1]

بَاب فِي الشُّكْرِ عَلَى الطَّعَامِ

أَخْبَرَنَا نُعَيْمُ بْنُ حَمَّادٍ عَنْ عَبْدِ الْعَزِيزِ بْنِ مُحَمَّدٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي حُرَّةَ عَنْ عَمِّهِ عَنْ سِنَانِ بْنِ سَنَّةَ عَنْ أَبِيهِ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الطَّاعِمُ الشَّاكِرُ كَالصَّائِمِ الصَّابِرِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ৯. ডানহাতে খাবার খাওয়া

২০৭০. ইয়াস ইবনু সালামাহ’র পিতা (সালামা ইবন আকওয়া রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, উটের রাখাল বুসরকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম বাম হাতে আহার করতে দেখেন। তখন তিনি বলেনঃ “তুমি তোমার ডান হাতে আহার কর।” সে বললো, আমি পারবো না । তিনি বললেনঃ “তুমি যেন না-ই পার।” তিনি (সালামা রাঃ) বলেনঃ সে আর তার ডান হাত মুখের কাছে তুলতে পারেনি।[1]

بَاب الْأَكْلِ بِالْيَمِينِ

أَخْبَرَنَا أَبُو الْوَلِيدِ الطَّيَالِسِيُّ حَدَّثَنَا عِكْرِمَةُ بْنُ عَمَّارٍ حَدَّثَنِي إِيَاسُ بْنُ سَلَمَةَ حَدَّثَنِي أَبِي قَالَ أَبْصَرَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بُسْرَ بْنَ رَاعِي الْعِيرِ يَأْكُلُ بِشِمَالِهِ فَقَالَ كُلْ بِيَمِينِكَ قَالَ لَا أَسْتَطِيعُ قَالَ لَا اسْتَطَعْتَ قَالَ فَمَا وَصَلَتْ يَمِينُهُ إِلَى فِيهِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ সালামাহ ইবনু আক্ওয়া‘ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ১০. তিন আঙ্গুল দিয়ে আহার করা

২০৭২. কা’ব (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া-সাল্লাম তিন আঙ্গুলে আহার করতেন এবং আহার শেষে আঙ্গুলগুলো চেটে খেতেন।[1]

بَاب الْأَكْلِ بِثَلَاثِ أَصَابِعَ

حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ خَالِدٍ حَدَّثَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ سَعْدٍ الْمَدَنِيِّ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ كَعْبٍ أَوْ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ كَعْبٍ شَكَّ هِشَامٌ أَخْبَرَهُ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَأْكُلُ بِأَصَابِعِهِ الثَّلَاثِ فَإِذَا فَرَغَ لَعِقَهَا وَأَشَارَ هِشَامٌ بِأَصَابِعِهِ الثَّلَاثِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ কা‘ব ইবনু মালিক (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ১১. অতিথি আপ্যায়ন সম্পর্কে

২০৭৫. মিকদাম ইবনু মা’দীকারিব আবূ কারীমা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি কারো নিকট মেহমান হিসাবে যায় এবং সে সকাল পর্যন্ত মাহরুম থাকে, এমতাবস্থায় প্রত্যেক মুসলিমের উচিত তার সাহায্য করা। এমন কি সেই মেহমান, সে রাতের জন্য মেহমানীর হক সে কাওমের ফসল এবং মাল হতে নেওয়ার হকদার হয়ে যায়।”[1]

بَاب فِي الضِّيَافَةِ

أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ أَبِي الْجُودِيِّ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُهَاجِرِ عَنْ الْمِقْدَامِ بْنِ مَعْدِي كَرِبَ أَبِي كَرِيمَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَيُّمَا مُسْلِمٍ ضَافَ قَوْمًا فَأَصْبَحَ الضَّيْفُ مَحْرُومًا فَإِنَّ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ نَصْرَهُ حَتَّى يَأْخُذَ لَهُ بِقِرَى لَيْلَتِهِ مِنْ زَرْعِهِ وَمَالِهِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ মিকদাম (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৩. মু’মিন এক পেটে খায়

২০৮১. আবূ হুরাইরাহ্ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “মু’মিন এক পেটে খায়, আর কাফির সাত পেটে খায়।”[1]

بَاب الْمُؤْمِنُ يَأْكُلُ فِي مِعًى وَاحِدٍ

وَحَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرٍو عَنْ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الْمُؤْمِنُ يَأْكُلُ فِي مِعًى وَاحِدٍ وَالْكَافِرُ يَأْكُلُ فِي سَبْعَةِ أَمْعَاءٍ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ১৭. গরম খাদ্য খাওয়া নিষেধ

২০৮৫. আসমা বিনতে আবী বাকর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত, (একদা) তিনি ছারীদ আনতে নির্দেশ দিলে তা আনা হলো। তখন এর উত্তপ্ত অবস্থা ও ধোঁয়া দূরীভূত না হওয়া পর্যন্ত তা ঢেকে রাখা হলো। আর তিনি বললেন: নিশ্চয়ই আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি: “এটিই বরকতের জন্য মহত্তম।”[1]

بَاب النَّهْيِ عَنْ أَكْلِ الطَّعَامِ الْحَارِّ

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ إِبْرَاهِيمَ الدِّمَشْقِيُّ حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ عَنْ قُرَّةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ الزُّهْرِيِّ عَنْ عُرْوَةَ عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِي بَكْرٍ أَنَّهَا كَانَتْ إِذَا أُتِيَتْ بِثَرِيدٍ أَمَرَتْ بِهِ فَغُطِّيَ حَتَّى يَذْهَبَ فَوْرَةُ دُخَانِهِ وَتَقُولُ إِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ هُوَ أَعْظَمُ لِلْبَرَكَةِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আসমা বিনতু আবূ বাকর (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ২০. যাইতুনের উপকারীতা প্রসঙ্গে

২০৯০. আবী উসাইদ আল আনসারী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “তোমরা যাইতুনের তেল খাও; কেননা, এটি বরকতময়। আর তা দিয়ে তরকারী রান্না কর এবং তা শরীরে মালিশ কর। কেননা এটি একটি কল্যানময় গাছের তেল।”[1]

بَاب فِي فَضْلِ الزَّيْتِ

أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عِيسَى عَنْ عَطَاءٍ وَلَيْسَ بِابْنِ أَبِي رَبَاحٍ عَنْ أَبِي أَسِيدٍ الْأَنْصَارِيِّ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كُلُوا الزَّيْتَ وَائْتَدِمُوا بِهِ وَادَّهِنُوا بِهِ فَإِنَّهُ يَخْرُجُ مِنْ شَجَرَةٍ مُبَارَكَةٍ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ উসাইদ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ২১. রসূন খাওয়া প্রসঙ্গে

২০৯২. উম্মু আইউব রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের নিকট উপস্থিত হলে আমরা তাঁর জন্য খাদ্য প্রস্তুত করলাম এবং তাতে এরকম কিছু শাক-সবজিও ছিল। যখন আমরা তা তাঁর নিকট নিয়ে গেলাম, তখন তিনি তা অপছন্দ করলেন। আর তিনি তাঁর সাহাবীগণকে বললেন, তোমরা খাও। কেননা, আমি তোমাদের কারো মতো নই। আমার আশংকা, হয়তো আমি আমার সাথীকে (জিবরীল) কষ্ট দিয়ে ফেলব।”[1] আবূ মুহাম্মদ বলেন, যদি কারো কষ্ট দেওয়ার ব্যাপার না থাকে, তবে এটা খাওয়াতে কোনো দোষ নেই।

بَاب فِي أَكْلِ الثُّومِ

أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ حَدَّثَنِي عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي يَزِيدَ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ أُمَّ أَيُّوبَ أَخْبَرَتْهُ قَالَتْ نَزَلَ عَلَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَتَكَلَّفْنَا لَهُ طَعَامًا فِيهِ شَيْءٌ مِنْ بَعْضِ هَذِهِ الْبُقُولِ فَلَمَّا أَتَيْنَاهُ بِهِ كَرِهَهُ وَقَالَ لِأَصْحَابِهِ كُلُوهُ فَإِنِّي لَسْتُ كَأَحَدٍ مِنْكُمْ إِنِّي أَخَافُ أَنْ أُوذِيَ صَاحِبِي قَالَ أَبُو مُحَمَّد إِذَا لَمْ يُؤْذِ أَحَدًا فَلَا بَأْسَ بِأَكْلِهِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)

পরিচ্ছেদঃ ৪২. খিলাল প্রসঙ্গে

২১২৬. আবী হুরাইরা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “যে ব্যক্তি খাদ্য গ্রহণ করে, সে যেন (দাঁত) খেলাল করে। আর খেলালের মাধ্যমে যা বের হয়, সে যেন তা ফেলে দেয়। আর যা জিহবার দ্বারা বের হয়, সে যেন তা খেয়ে ফেলে।”[1]

بَاب فِي التَّخْلِيلِ

أَخْبَرَنَا أَبُو عَاصِمٍ حَدَّثَنَا ثَوْرُ بْنُ يَزِيدَ حَدَّثَنَا حُصَيْنٌ الْحِمْيَرِيُّ أَخْبَرَنِي أَبُو سَعْدٍ الْخَيْرُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ أَكَلَ فَلْيَتَخَلَّلْ فَمَا تَخَلَّلَ فَلْيَلْفِظْهُ وَمَا لَاكَ بِلِسَانِهِ فَلْيَبْتَلِعْ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সুনান আদ-দারেমী (হাদিসবিডি)
৮. খাদ্য অধ্যায় (كتاب الأطعمة)
দেখানো হচ্ছেঃ ২৯৪১ থেকে ২৯৬০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৪৯৪০ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ « আগের পাতা 1 2 3 4 · · · 145 146 147 148 149 · · · 244 245 246 247 পরের পাতা »