আমির (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে টি

পরিচ্ছেদঃ ৫১/১৩. হিবার ব্যাপারে সাক্ষী রাখা।

২৫৮৭. আমির (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নু‘মান ইবনু বাশীর (রাঃ)-কে মিম্বরের উপর বলতে শুনেছি যে, আমার পিতা আমাকে কিছু দান করেছিলেন। তখন (আমার মাতা) আমরা বিনতে রাওয়াহা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে সাক্ষী রাখা ব্যতীত সম্মত নই। তখন তিনি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর নিকট আসলেন এবং বললেন, আমরা বিনতে রাওয়াহার গর্ভজাত আমার পুত্রকে কিছু দান করেছি। হে আল্লাহর রাসূল! আপনাকে সাক্ষী রাখার জন্য সে আমাকে বলেছে। তিনি আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার সব ছেলেকেই কি এ রকম করেছ? তিনি বললেন, না। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, তবে আল্লাহকে ভয় কর এবং আপন সন্তানদের মাঝে সমতা রক্ষা কর। [নু‘মান (রাঃ)] বলেন, অতঃপর তিনি ফিরে গেলেন এবং তার দান ফিরিয়ে নিলেন। (২৫৮৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৩৯৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৪১৬)

بَابُ الإِشْهَادِ فِي الْهِبَةِ

حَدَّثَنَا حَامِدُ بْنُ عُمَرَ حَدَّثَنَا أَبُوْ عَوَانَةَ عَنْ حُصَيْنٍ عَنْ عَامِرٍ قَالَ سَمِعْتُ النُّعْمَانَ بْنَ بَشِيْرٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا وَهُوَ عَلَى الْمِنْبَرِ يَقُوْلُ أَعْطَانِيْ أَبِيْ عَطِيَّةً فَقَالَتْ عَمْرَةُ بِنْتُ رَوَاحَةَ لَا أَرْضَى حَتَّى تُشْهِدَ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَأَتَى رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ إِنِّيْ أَعْطَيْتُ ابْنِيْ مِنْ عَمْرَةَ بِنْتِ رَوَاحَةَ عَطِيَّةً فَأَمَرَتْنِيْ أَنْ أُشْهِدَكَ يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ أَعْطَيْتَ سَائِرَ وَلَدِكَ مِثْلَ هَذَا قَالَ لَا قَالَ فَاتَّقُوْا اللهَ وَاعْدِلُوْا بَيْنَ أَوْلَادِكُمْ قَالَ فَرَجَعَ فَرَدَّ عَطِيَّتَهُ.


Narrated 'Amir: I heard An-Nu`man bin Bashir on the pulpit saying, "My father gave me a gift but `Amra bint Rawaha (my mother) said that she would not agree to it unless he made Allah's Messenger (ﷺ) as a witness to it. So, my father went to Allah's Messenger (ﷺ) and said, 'I have given a gift to my son from `Amra bint Rawaha, but she ordered me to make you as a witness to it, O Allah's Messenger (ﷺ)!' Allah's Messenger (ﷺ) asked, 'Have you given (the like of it) to everyone of your sons?' He replied in the negative. Allah's Messenger (ﷺ) said, 'Be afraid of Allah, and be just to your children.' My father then returned and took back his gift."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আমির (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৬৪/৪৫. সিরিয়া ভূমিতে সংঘটিত মূতার যুদ্ধের ঘটনা।

৪২৬৪. ‘আমির (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইবনু ‘উমার (রাঃ) যখনই জা‘ফর ইবনু আবূ তালিব (রাঃ)-এর পুত্র (‘আবদুল্লাহ)-কে সালাম দিতেন তখনই তিনি বলতেন, তোমার প্রতি সালাম, হে দু’ডানাওয়ালার পুত্র।[1] [৩৭০৯] (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৯৩১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৯৩৫)

بَاب غَزْوَةِ مُؤْتَةَ مِنْ أَرْضِ الشَّأْمِ

مُحَمَّدُ بْنُ أَبِيْ بَكْرٍ حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ عَلِيٍّ عَنْ إِسْمَاعِيْلَ بْنِ أَبِيْ خَالِدٍ عَنْ عَامِرٍ قَالَ كَانَ ابْنُ عُمَرَ إِذَا حَيَّا ابْنَ جَعْفَرٍ قَالَ السَّلَامُ عَلَيْكَ يَا ابْنَ ذِي الْجَنَاحَيْنِ.


Narrated 'Amir: Whenever Ibn `Umar greeted the son of Ja`far, he used to say (to him), "Assalam 'Alaika (i.e. peace be on you) O the son of two-winged person."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আমির (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯২. পবিত্রাবস্থার সর্বনিম্ন পরিমাণ সম্পর্কে

৮৭৯. আমির রাহি. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক মহিলা আলী রা: এর নিকট এলো সে তার স্বামীর সাথে ঝগড়া করেছে আর তার স্বামী তাকে তালাক দিয়েছে। মহিলাটি বললো, আমার একমাসে তিনবার হায়েয হয়েছে। তখন আলী কাযী শুরাইহকে বললেন: এদের দু’জনের মাঝে ফায়সালা করে দাও। কাজী শুরাইহ বললেন: ইয়া আমীরুল মু’মিনীন! আপনিই তো এখানে রয়েছেন।’ তিনি আবারও বললেন: ’তুমি তাদের দু’জনের মধ্যে ফায়সালা করে দাও।’ তখন তিনি (শুরাইহ) বললেন, যদি এ মহিলার পরিবারের ঘনিষ্ঠ কোনো মহিলা যার দীনদারী ও আমানতদারী গ্রহণযোগ্য, সে যদি দাবী করে যে এ মহিলার মাসে তিনবার হায়েয হয়েছে এবং প্রত্যেক হায়েযের নির্ধারিত মেয়াদ শেষে পবিত্র হয়েছে এবং সালাত আদায় করেছে, তবে তার জন্য এটা (তালাক) বৈধ হয়েছে। তা না হলে (তা বৈধ) নয়। তখন আলী রা: বললেন: ’ক্বালুন’। আর ’ক্বালুন’ শব্দটি রোমান ভাষার। যার অর্থ: তুমি সুন্দর (ফায়সালা) করেছো।[1]

بَابٌ فِي أَقَلِّ الطُّهْرِ

أَخْبَرَنَا يَعْلَى حَدَّثَنَا إِسْمَعِيلُ عَنْ عَامِرٍ قَالَ جَاءَتْ امْرَأَةٌ إِلَى عَلِيٍّ تُخَاصِمُ زَوْجَهَا طَلَّقَهَا فَقَالَتْ قَدْ حِضْتُ فِي شَهْرٍ ثَلَاثَ حِيَضٍ فَقَالَ عَلِيٌّ لِشُرَيْحٍ اقْضِ بَيْنَهُمَا قَالَ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ وَأَنْتَ هَا هُنَا قَالَ اقْضِ بَيْنَهُمَا قَالَ يَا أَمِيرَ الْمُؤْمِنِينَ وَأَنْتَ هَا هُنَا قَالَ اقْضِ بَيْنَهُمَا قَالَ إِنْ جَاءَتْ مِنْ بِطَانَةِ أَهْلِهَا مِمَّنْ يُرْضَى دِينُهُ وَأَمَانَتُهُ تَزْعُمُ أَنَّهَا حَاضَتْ ثَلَاثَ حِيَضٍ تَطْهُرُ عِنْدَ كُلِّ قُرْءٍ وَتُصَلِّي جَازَ لَهَا وَإِلَّا فَلَا فَقَالَ عَلِيٌّ قَالُونُ وَقَالُونُ بِلِسَانِ الرُّومِ أَحْسَنْتَ

إسناده صحيح


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আমির (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে