৩৫৮৬

পরিচ্ছেদঃ নামায, ইলম শিক্ষা তথা অন্যান্য ইবাদতে ধীর-স্থিরতা ও গাম্ভীর্যের সাথে গিয়ে যোগদান করা উত্তম

আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَمَنْ يُّعَظِّمْ شَعَائِرَ اللهِ فَإنَّهَا مِنْ تَقْوَى الْقُلُوْبِ

অর্থাৎ, কেউ আল্লাহর (দ্বীনের) প্রতীকসমূহের সম্মান করলে এটা তো তার হৃদয়ের তাক্বওয়া (সংযমশীলতা)রই বহিঃপ্রকাশ। (সূরা হজ্জ্ব ৩২)


(৩৫৮৬) আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি যে, যখন নামাযের জন্য ইক্বামত (তাকবীর) দেওয়া হয় তখন তোমরা তাতে দৌড়ে আসবে না, বরং তোমরা গাম্ভীর্য-সহকারে স্বাভাবিকরূপে হেঁটে আসবে। তারপর যতটা নামায (ইমামের সাথে) পাবে, পড়ে নেবে। আর যতটা ছুটে যাবে, ততটা (নিজে) পূরণ করে নেবে। (বুখারী ৯০৮, মুসলিম ১৩৮৯)

মুসলিমের এক বর্ণনায় এ কথা বেশি আছে, ’কারণ তোমাদের কেউ যখন নামাযের উদ্দেশ্যে যায়, সে আসলে নামাযেই থাকে।’ (১৩৯০)

وَعَنْ أَبِـيْ هُرَيْرَةَ قَالَ : سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ ﷺ يَقُولُ إِذَا أُقِيمَتِ الصَّلاَةُ فَلاَ تَأتُوهَا وَأنْتُمْ تَسْعَونَ وَأتُوهَا وَأنْتُمْ تَمْشُوْنَ وَعَلَيْكُمُ السَّكِيْنَةُ فَمَا أدْرَكْتُمْ فَصَلُّوا وَمَا فَاتَكُمْ فَأَتِمُّوا متفقٌ عَلَيْهِ زَادَ مُسلِمٌ في رِوَايةٍ لَهُ فَإِنَّ أحَدَكُمْ إِذَا كَانَ يَعْمِدُ إِلَى الصَّلَاةِ فَهُوَ فِـيْ صَلَاةٍ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ