৪৭

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ

৪৭-[৪৬] মু’আয ইবনু জাবাল (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে কাউকে শরীক না করে, (দৈনিক) পাঁচ ওয়াক্ত সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করে এবং রমাযানের সিয়াম পালন করে তাঁর কাছে পৌঁছাবে, তাকে মাফ করে দেয়া হবে। আমি বললাম, হে আল্লাহর রসূল! আমি কি এ সুসংবাদ তাদেরকে জানিয়ে দিব না? তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন, (না) তাদেরকে ’আমল করতে দাও। (আহমাদ)[1]

الفصل الثالث

وَعَن مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «مَنْ لَقِيَ اللَّهَ لَا يُشْرِكُ بِهِ شَيْئا يُصَلِّي الْخَمْسَ وَيَصُومُ رَمَضَانَ غُفِرَ لَهُ قُلْتُ أَفَلَا أُبَشِّرُهُمْ يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ دَعْهُمْ يَعْمَلُوا» . رَوَاهُ أَحْمد

Chapter - Section 3


Mu‘adh b. Jabal said that he heard God’s messenger say, “He who meets his Lord having associated nothing with Him, observed the five times of prayer, and fasted during Ramadan will be forgiven.” Mu'adh asked whether he should not give them the good news, but was told to let them go on doing [good] works. Ahmad transmitted it.

ব্যাখ্যা: এ হাদীসে যাকাত ও হাজ্জের (হজ্জের/হজের) কথা উল্লেখ করা হয়নি কারণ তা ধনীদের জন্য খাস। আর বিশেষভাবে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) ও সিয়াম উল্লেখ করা হয়েছে এজন্য যে, তা উত্তম প্রসিদ্ধ ও ব্যাপক। তাকে ক্ষমা করা হবে, অর্থাৎ- তার সগীরাহ্ গুনাহ্ ক্ষমা করা হবে। আর কাবীরাহ্ (কবিরা) গুনাহসমূহের মধ্যে যেগুলো আল্লাহর হক সেগুলো তার ইচ্ছাধীন। আর যেগুলো বান্দার হক সেগুলোর ব্যাপারে সম্ভব যে আল্লাহ তা‘আলা স্বীয় অনুগ্রহ দ্বারা তাদেরকে সন্তুষ্ট করে দিবেন।


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মু‘আয বিন জাবাল (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ