হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
৪২২৫

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ

৪২২৫-[৬৭] ’আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাজা-পাকা খেজুর দ্বারা তরমুজ খেতেন- (তিরমিযী)। আর ইমাম আবূ দাঊদ (রহিমাহুল্লাহ) এ কথাটি বর্ধিত করে বলেছেন, এর (তরমুজের) শীতলতা তার (খেজুরের) উষ্ণতা এবং তার উষ্ণতা এটার শীতলতা সংশোধন করে দেয়। আর ইমাম তিরমিযী (রহিমাহুল্লাহ) বলেছেনঃ হাদীসটি হাসান ও গরীব।[1]

الْفَصْلُ الثَّانِي

وَعَنْ عَائِشَةَ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَأْكُلُ الْبِطِّيخَ بِالرُّطَبِ. رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَزَادَ أَبُو دَاوُدَ: وَيَقُولُ: «يَكْسِرُ حَرَّ هَذَا بِبَرْدِ هَذَا وَبَرْدَ هَذَا بِحَرِّ هَذَا» . وَقَالَ التِّرْمِذِيّ: هَذَا حَدِيث حسن غَرِيب

ব্যাখ্যাঃ খত্ত্বাবী (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ আলোচ্য হাদীসে রোগমুক্তির জন্য চিকিৎসা গ্রহণের প্রমাণ রয়েছে এবং এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে, কোন ক্ষতিকারক বস্তুর প্রতিক্রিয়া তার বিপরীত স্বভাবসম্পন্ন বস্তু দ্বারা প্রতিহত করা যায়। (অর্থাৎ কোন ঔষধের ক্রিয়া নষ্ট করার জন্য অন্য ঔষধ সেবন করা বৈধ)

হাফিয ইবনু কইয়্যূম (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ তরমুজের ব্যাপারে একাধিক হাদীস বর্ণিত রয়েছে, তবে উল্লেখিত হাদীস ছাড়া কোনটি বিশুদ্ধ নয়। (‘আওনুল মা‘বূদ ৬ষ্ঠ খন্ড, হাঃ ৩৮৩২)