পরিচ্ছেদঃ
১২৭২। যখন যিম্মাদারিতে থাকা কোন অমুসলিম ব্যক্তির উপর অত্যাচার করা হবে তখন রাষ্ট্রটি শত্রু রাষ্ট্রে পরিণত হবে। যখন বেশী বেশী যেনা সংঘটিত হবে তখন বেশী বেশী বন্দি হবে। যখন সমকামিতা (সূতী বদ আমল) বৃদ্ধি পাবে তখন আল্লাহ্ তা’আলা তার হাত সৃষ্টির (মানুষের) উপর থেকে উঠিয়ে নিবেন। অতঃপর আল্লাহ্ তা’আলা কোন পরওয়া করবেন না যে উপত্যকাতেই তারা ধ্বংস হয়ে যাক না কেন (অর্থাৎ তাদের নিরাপত্তা থাকবে না)।
হাদীসটি খুবই দুর্বল।
হাদীসটি ইমাম ত্ববারানী “আল-মুজামুল কাবীর” গ্রন্থে (১৭৫২/১৭৩১) নুয়াইম ইবনু হাম্মাদ হতে, তিনি আব্দুল খালেক ইবনু যায়েদ ইবনে ওয়াকেদ হতে, তিনি তার পিতা হতে, তিনি বলেনঃ আমি বুসর ইবনু ওবাইদিল্লাহকে বলতে শুনেছি, তিনি জাবের ইবনু আদিল্লাহ্ (রাঃ) হতে মারফু’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
আমি (আলবানী) বলছিঃ এ সনদটি খুবই দুর্বল। বর্ণনাকারী আব্দুল খালেক সম্পর্কে ইমাম নাসাঈ বলেনঃ তিনি নির্ভরযোগ্য নন। ইমাম বুখারী তার সম্পর্কে বলেনঃ তিনি মুনকারুল হাদীস। তার নিকট মুনকারুল হাদিসের ভাবার্থ হচ্ছে এই যে, তিনি খুবই দুর্বল। যেমনটি হাদীস শাস্ত্রের গ্রন্থসমূহে এসেছে।
মুনযেরী যে “আত-তারগীব” গ্রন্থে (৩/১৯৮) বলেছেনঃ তিনি দুর্বল, মাতরূক নন তার এ কথাটি সঠিক নয়।
এছাড়া তার থেকে বর্ণনাকারী নুয়াইম ইবনু হাম্মাদও দুর্বল।
إذا ظلم أهل الذمة كانت الدولة دولة العدو، وإذا كثر الزنا كثر السبا، وإذا كثر اللوطية رفع الله يده عن الخلق فلا يبالي في أي واد هلكوا ضعيف جدا - رواه الطبراني في " الكبير " (1752) عن نعيم بن حماد قال: حدثنا عبد الخالق ابن زيد بن واقد عن أبيه، قال: سمعت بسر بن عبيد الله يذكر عن جابر بن عبد الله مرفوعا قلت: وهذا سند ضعيف جدا عبد الخالق هذا قال النسائي: " ليس بثقة وقال البخاري: " منكر الحديث ". وهذا معناه عنده أنه في منتهى الضعف كما هو مشروح في المصطلح "، فقول المنذري في " الترغيب " (3/198) : " ضعيف ولم يترك "؛ ليس بصواب ثم إن الراوي عنه نعيم بن حماد ضعيف أيضا