হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
৮১৯

পরিচ্ছেদঃ

৮১৯। দ্বীনের বিপদ হচ্ছে তিনটিঃ পাপাচারী ফাকীহ, অত্যাচারী ইমাম এবং অজ্ঞ মুজতাহিদ।

হাদীছটি জাল।

এটি আবু নোয়াইম “আখবারু আসবাহান” (২/৩২৮) গ্রন্থে এবং তার থেকে দাইলামী "আল-মুসনাদ" (১/১/৭৬) গ্রন্থে নাহশাল ইবনু সাঈদ আত-তিরমিযী হতে তিনি যহহাক হতে তিনি ইবনু আব্বাস (রাঃ) হতে মারফূ’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।

আমি (আলবানী) বলছিঃ এ সনদটি একেবারে দুর্বল। তাতে দু’টি সমস্যা রয়েছেঃ

১। যহহাক এবং ইবনু আব্বাস (রাঃ)-এর মধ্যে বিচ্ছিন্নতা।

২। নাহশাল ইবনু সাঈদ মিথ্যুক। যেমনটি ইবনু রাহওয়াইহ এবং তায়ালিসী বলেছেন। ইবনু হিব্বান বলেনঃ তিনি নির্ভরযোগ্যদের উদ্ধৃতিতে যা তাদের হাদীছ নয় তাই বর্ণনা করতেন। আবু সাঈদ আন-নাক্কাশ বলেনঃ তিনি যহহাক হতে বানোয়াট হাদীছ বর্ণনা করেছেন।

হাফিয সুয়ুতীর তার শর্ত পূরণ করার স্বার্থে হাদীছটি “আল-জামে” গ্রন্থে উল্লেখ না করা উচিত ছিল।

آفة الدين ثلاثة: فقيه فاجر، وإمام جائر، ومجتهد جاهل موضوع - رواه أبو نعيم في " أخبار أصبهان " (2 / 328) وعنه الديلمي في " المسند " (1 / 1 / 76) عن نهشل بن سعيد الترمذي عن الضحاك عن ابن عباس مرفوعا. قلت: وهذا إسناد واه بمرة، وفيه علتان الانقطاع بين الضحاك وابن عباس نهشل بن سعيد كذاب كما قال ابن راهويه والطيالسي، وقال ابن حبان: " يروي عن الثقات ما ليس من أحاديثهم ". وقال أبو سعيد النقاش: " روى عن الضحاك الموضوعات ". والحديث أورده السيوطي في " الجامع " من رواية الديلمي عن ابن عباس. فقال المناوي: " ورواه عنه أبو نعيم. ومن طريقه وعنه تلقاه الديلمي، ونهشل قال الذهبي في " الضعفاء ": " قال ابن راهويه: كان كذابا، والضحاك لم يلق ابن عباس، ومن ثم قال المؤلف في درر البحار: " سنده واه ". قلت: فكان على السيوطي أن لا يورده في " الجامع " وفاء بشرطه


হাদিসের মানঃ জাল (Fake)
পুনঃনিরীক্ষণঃ