হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
১২৮১

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - বিতরের সালাত

১২৮১-[২৮] ’আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিতরের সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) তিন রাক্’আত আদায় করতেন এবং তাতে মুফাসসালের নয়টি সূরাহ্ পাঠ করতেন। প্রতি রাক্’আতে তিনটি সূরাহ্ এবং এগুলোর শেষ সূরাহ্ ছিল ’’কুল হুওয়াল্ল-হু আহাদ’’ (সূরাহ্ আল ইখলা-স)। (তিরমিযী)[1]

وَعَنْ عَلِيٍّ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُوتِرُ بِثَلَاثٍ يَقْرَأُ فِيهِنَّ بِتِسْعِ سُوَرٍ مِنَ الْمُفَصَّلِ يَقْرَأُ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ بِثَلَاثِ سُوَرٍ آخِرُهُنَّ: (قل هوا لله أحد) رَوَاهُ التِّرْمِذِيّ

ব্যাখ্যা: উপরোক্ত হাদীসটি মুসনাদে আহমাদেও বর্ণিত হয়েছে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিতরের তিন রাক্‘আত সালাতে ঐ সূরাগুলো পড়তেন, প্রথম রাক্‘আতে সূরাহ্ তাকাসুর, সূরাহ্ ক্বদর (কদর) এবং সূরাহ্ যিলযাল এবং দ্বিতীয় রাক্‘আতে সূরাহ্ ‘আসর, সূরাহ্ নাসর ও সূরাহ্ কাওসার এবং তৃতীয় রাক্‘আতে সূরাহ্ কাফিরূন, সূরাহ্ লাহাব ও সূরাহ্ ইখলাস পড়তেন। এখান থেকে প্রমাণিত হয় যে, বিতরের সালাতে এ সকল সূরাহ্ পড়া শারী‘আত সম্মত। কিন্তু হাদীসটি নিতান্তই দুর্বল।

মির‘আত প্রণেতা বলেন, আমার নিকট উত্তম হলো তিন রাক্‘আত বিতরের ১ম রাক্‘আতে সূরাহ্ আ‘লা-, দ্বিতীয় রাক্‘আতে সূরাহ্ কা-ফিরূন ও তৃতীয় রাক্‘আতে সূরাহ্ আল ইখলাস পড়াই উত্তম। কারণ এ ব্যাপারে উবাই ইবনু কা‘ব ও ইবনু ‘আব্বাস-এর বর্ণনায় বিশুদ্ধ ও মারফূ' হাদীস রয়েছে এবং এটাই অধিকাংশ বিদ্বানদের নিকট পছন্দনীয় বা উত্তম।


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ