হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
১২৪৭

পরিচ্ছেদঃ ৩৪. প্রথম অনুচ্ছেদ - ‘আমলে ভারসাম্য বজায় রাখা

১২৪৭-[৭] ’উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ কোন লোক রাতের বেলা তার নিয়মিত ’ইবাদাত অথবা তার আংশিক না করে শুয়ে গেল। তারপর সে ফাজ্‌র (ফজর) ও যুহরের মধ্যবর্তী সময়ে তা করে নিলে যেন সে রাতেই তা পড়েছে বলে লিখে নেয়া হয়। (মুসলিম)[1]

بَابُ الْقَصْدِ فِي الْعَمَلِ

وَعَن عمر رَضِي الله ع نه قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ نَامَ عَنْ حِزْبِهِ أَوْ عَنْ شَيْءٍ مِنْهُ فَقَرَأَهُ فِيمَا بَيْنَ صَلَاةِ الْفَجْرِ وَصَلَاةِ الظُّهْرِ كُتِبَ لَهُ كَأَنَّمَا قَرَأَهُ مِنَ اللَّيْل» . رَوَاهُ مُسلم

ব্যাখ্যা: রাতের নির্দিষ্ট ওয়াযীফা অথবা কুরআন তিলাওয়াতের চলমান অভ্যাস বা ‘আমল রেখে কেউ যদি ঘুমিয়ে যায় তাহলে সে ফাজ্‌র (ফজর) ও যুহরের সালাতের মাঝ সময়ের মধ্যে তা পূর্ণ করে নিবে। তার এ কর্ম রাত্রিতে পাঠের ফাযীলাতের ন্যায়ই হবে। ইমাম কুরতুবী বলেন, এটা আল্লাহর অনুগ্রহ। আর তা ঐ ব্যক্তির জন্য যে, নিয়্যাত করেছিল রাত্রিতে উঠে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করবে। কুরআন তিলাওয়াত করবে এবং অন্যান্য ওয়াযীফা করবে কিন্তু হঠাৎ নিদ্রার কারণে তা করতে পারেনি। এর জন্য সে অনুশোচনা করে, আল্লাহ তাকেই রাতের ফাযীলাত দান করেন।


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ