হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
৯৬৬

পরিচ্ছেদঃ ১৮. প্রথম অনুচ্ছেদ - সালাতের পর যিকর-আযকার

৯৬৬-[৮] কা’ব ইবনু ’উজরাহ্ (রাঃ)থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রতি ফরয সালাতের পর পাঠ করার মতো কিছু কালিমাহ্ আছে যেগুলো পাঠকারী বা ’আমলকারী বঞ্চিত হয় না। সে কালিমাগুলো হলোঃ ’সুবহা-নাল্ল-হ’ তেত্রিশবার, ’আলহামদু লিল্লাহ’ তেত্রিশবার ও ’আল্ল-হু আকবার’ চৌত্রিশবার করে পড়া। (মুসলিম)[1]

بَابُ الذِّكْرِ بَعْدَ الصَّلَاةِ

وَعَنْ كَعْبِ بْنِ عُجْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: مُعَقِّبَاتٌ لَا يَخِيبُ قَائِلُهُنَّ أَوْ فَاعِلُهُنَّ دُبُرَ كُلِّ صَلَاةٍ مَكْتُوبَة: ثَلَاث وَثَلَاثُونَ تَسْبِيحَة ثَلَاث وَثَلَاثُونَ تَحْمِيدَةً وَأَرْبَعٌ وَثَلَاثُونَ تَكْبِيرَةً . رَوَاهُ مُسْلِمٌ

ব্যাখ্যা: (مُعَقِّبَاتٌ) হাদীসে বর্ণিত ওয়াযীফাকে মু‘আক্বক্বিবা-ত নামকরণ করার কারণ এই যে, এগুলো একটির পর আরেকটি পাঠ করা হয়। অথবা এগুলো সালাতের পর পাঠ করা হয় বলে তাকে মু‘আক্বক্বিবা-ত বলা হয়। আর পূর্বে কিছু উল্লেখের পর যা উল্লেখ করা হয় তাকেই মু‘আক্বক্বিব বলা হয়।

এর পাঠকারী বঞ্চিত হয় না। অর্থাৎ এগুলো যেভাবেই পাঠ করা হোক যদিও পাঠকারী গাফিল হয় তবুও তিনি সাওয়াব থেকে বঞ্চিত হবেন না।


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ