হাদিসটি ইমেইলে পাঠাতে অনুগ্রহ করে নিচের ফর্মটি পুরন করুন
security code
৬২

পরিচ্ছেদঃ ১. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - কাবীরাহ্ (কবিরা) গুনাহ ও মুনাফিক্বীর নিদর্শন

৬২-[১৪] হুযায়ফাহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিফাক্বের হুকুম রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর যুগেই ছিল। বর্তমানে হয় তা কুফরী, না হয় ঈমান। (বুখারী)[1]

باب الكبائر وعلامات النفاق - الفصل الثالث

وَعَن حُذَيْفَة قَالَ: إِنَّمَا كَانَ النِّفَاق عَلَى عَهْدِ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَأَمَّا الْيَوْمَ فَإِنَّمَا هُوَ الْكفْر بعد الايمان. رَوَاهُ البُخَارِيّ

Chapter: Major Sins and the Signs of Hypocrisy - Section 3


Hudhaifa said, “Hypocrisy existed only in the time of God’s messenger, whereas to-day there are only unbelief and faith.”

Bukhari transmitted it.

ব্যাখ্যা: মুনাফিক্বীর হুকুম আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যামানাতেই ছিল। মু’মিন কর্তৃক মুনাফিক্বদের দোষ ঢেকে রাখতেন বলেই তাদের বিরুদ্ধবাদীরা তাদের মুসলিম বলে জানতো। ফলে বিরুদ্ধবাদীরা তাদের সাথে কঠোর আচরণ করা থেকে বিরত থাকতো। ফলে কাফিররা মুসলিমদের আধিক্যের কারণে তাদের সমীহ করত। এতে বিপরীতে কাফিরদের শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ইনতিকালের পর সে অবস্থা এখন আর নেই। অর্থাৎ- যে মাসলাহাতের কারণে মুনাফিক্বদের দোষ গোপন রাখা হত তা বর্তমানে অনুপস্থিত। তাই আমরা যদি কারো কুফরী গোপন রেখে বাহ্যিকভাবে ইসলাম প্রকাশ করা সম্বন্ধে নিঃসন্দেহ হতে পারি তাহলে তার প্রতি আমরা কাফিরের বিধান প্রয়োগ করবো।