পরিচ্ছেদঃ ৭১. কঙ্কর নিক্ষেপ করা প্রসঙ্গ

রেওয়ায়ত ২১৪. মালিক (রহঃ) জ্ঞাত হইয়াছেন, জামরা-ই-উলার (প্রথম কঙ্কর নিক্ষেপের স্থান) ও জামরা-ই-বুসতার (মধ্যবর্তী কঙ্কর নিক্ষেপের স্থান) নিকট উমর (রাঃ) (দু’আর জন্য) এতক্ষণ দাঁড়াইয়া থাকিতেন যে, দণ্ডায়মান অন্য লোকজন বিরক্ত হইয়া যাইত।

بَاب رَمْيِ الْجِمَارِ

حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ كَانَ يَقِفُ عِنْدَ الْجَمْرَتَيْنِ الْأُولَيَيْنِ وُقُوفًا طَوِيلًا حَتَّى يَمَلَّ الْقَائِمُ

حدثني يحيى عن مالك انه بلغه ان عمر بن الخطاب كان يقف عند الجمرتين الاوليين وقوفا طويلا حتى يمل القاىم


Yahya related to me from Malik that he had heard that Umar ibn al-Khattab used to stop at the first two jamras for such a long time that someone standing up would get tired.


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২০. হজ্জ (كتاب الحج) 20/ Hajj

পরিচ্ছেদঃ ৭১. কঙ্কর নিক্ষেপ করা প্রসঙ্গ

রেওয়ায়ত ২১৫. নাফি’ (রহঃ) বর্ণনা করেন, আবদুল্লাহ্ ইবন উমর (রাঃ) দীর্ঘক্ষণ জামরা-ই-উলা এবং জামরা-ই-বুসতার নিকট দাঁড়াইয়া থাকিতেন। তাকবীর-এ-তাশরীক ও হামদ পড়িতেন এবং দু’আ করিতে থাকিতেন। জামরা-ই-আকাবা শেষ কঙ্কর নিক্ষেপের নিকট তিনি দাঁড়াইতেন না।

بَاب رَمْيِ الْجِمَارِ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يَقِفُ عِنْدَ الْجَمْرَتَيْنِ الْأُولَيَيْنِ وُقُوفًا طَوِيلًا يُكَبِّرُ اللَّهَ وَيُسَبِّحُهُ وَيَحْمَدُهُ وَيَدْعُو اللَّهَ وَلَا يَقِفُ عِنْدَ جَمْرَةِ الْعَقَبَةِ

وحدثني عن مالك عن نافع ان عبد الله بن عمر كان يقف عند الجمرتين الاوليين وقوفا طويلا يكبر الله ويسبحه ويحمده ويدعو الله ولا يقف عند جمرة العقبة


Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to stop for a long time at the first two jamras saying, "Allah is greater", "Glory be to Allah", "Praise be to Allah", and making duas to Allah, but he did not stop at the jamrat al-Aqaba.


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ নাফি‘ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২০. হজ্জ (كتاب الحج) 20/ Hajj

পরিচ্ছেদঃ ৭১. কঙ্কর নিক্ষেপ করা প্রসঙ্গ

রেওয়ায়ত ২১৬. নাফি’ (রহঃ) বর্ণনা করেন, আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) প্রতিটি কঙ্কর নিক্ষেপের সময় ’আল্লাহু আকবার’ বলিতেন।

بَاب رَمْيِ الْجِمَارِ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يُكَبِّرُ عِنْدَ رَمْيِ الْجَمْرَةِ كُلَّمَا رَمَى بِحَصَاةٍ

وحدثني عن مالك عن نافع ان عبد الله بن عمر كان يكبر عند رمي الجمرة كلما رمى بحصاة


Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to say "Allah is greater" whenever he threw a pebble while stoning the jamra.


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ নাফি‘ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২০. হজ্জ (كتاب الحج) 20/ Hajj

পরিচ্ছেদঃ ৭১. কঙ্কর নিক্ষেপ করা প্রসঙ্গ

রেওয়ায়ত ২১৭. মালিক (রহঃ) বলেনঃ কোন কোন আহলে-ইলমের নিকট তিনি শুনিয়াছেন যে, কঙ্কর এত ছোট হওয়া উচিত যাহাতে দুই আঙুল দ্বারা নিক্ষেপ করা যায়। মালিক (রহঃ) বলেন, আমার মতে উহা হইতে কঙ্কর সামান্য বড় হওয়া উচিত।

নাফি (রহঃ) হইতে বর্ণিত, আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) বলেনঃ ১২ তারিখের সূর্যস্ত পর্যন্ত যে ব্যক্তি মিনায় অবস্থান করিবে ১৩ তারিখে কঙ্কর নিক্ষেপ না করা পর্যন্ত সে যেন ফিরিয়া না যায়।

بَاب رَمْيِ الْجِمَارِ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَمِعَ بَعْضَ أَهْلِ الْعِلْمِ يَقُولُ الْحَصَى الَّتِي يُرْمَى بِهَا الْجِمَارُ مِثْلُ حَصَى الْخَذْفِ قَالَ مَالِك وَأَكْبَرُ مِنْ ذَلِكَ قَلِيلًا أَعْجَبُ إِلَيَّ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يَقُولُ مَنْ غَرَبَتْ لَهُ الشَّمْسُ مِنْ أَوْسَطِ أَيَّامِ التَّشْرِيقِ وَهُوَ بِمِنًى فَلَا يَنْفِرَنَّ حَتَّى يَرْمِيَ الْجِمَارَ مِنْ الْغَدِ

وحدثني عن مالك انه سمع بعض اهل العلم يقول الحصى التي يرمى بها الجمار مثل حصى الخذف قال مالك واكبر من ذلك قليلا اعجب الي وحدثني عن مالك عن نافع ان عبد الله بن عمر كان يقول من غربت له الشمس من اوسط ايام التشريق وهو بمنى فلا ينفرن حتى يرمي الجمار من الغد


Yahya related to me from Malik that he had heard some of the people of knowledge saying, "The pebbles used for stoning the jamras should be like the stones used as slingshot."

Malik said, "I like it better if they are a little larger than that."

Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to say, "Someone who is at Mina when the sun sets in the middle of the days of tashriq must not leave until he has stoned the jamras on the following day."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২০. হজ্জ (كتاب الحج) 20/ Hajj

পরিচ্ছেদঃ ৭১. কঙ্কর নিক্ষেপ করা প্রসঙ্গ

রেওয়ায়ত ২১৮. আবদুর রহমান ইবন কাসিম (রহঃ) তাহার পিতা হইতে বর্ণনা করেন, কঙ্কর নিক্ষেপের জন্য সাধারণত পায়ে হাটিয়া লোকজন আসা-যাওয়া করিত। সর্বপ্রথম মুআবিয়া ইবন আবু সুফিয়ান (রাঃ) আরোহী অবস্থায় নিক্ষেপ করেন।

بَاب رَمْيِ الْجِمَارِ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ النَّاسَ كَانُوا إِذَا رَمَوْا الْجِمَارَ مَشَوْا ذَاهِبِينَ وَرَاجِعِينَ وَأَوَّلُ مَنْ رَكِبَ مُعَاوِيَةُ بْنُ أَبِي سُفْيَانَ

وحدثني عن مالك عن عبد الرحمن بن القاسم عن ابيه ان الناس كانوا اذا رموا الجمار مشوا ذاهبين وراجعين واول من ركب معاوية بن ابي سفيان


Yahya related to me from Malik from Abd ar-Rahman ibn Qasim from his father that when people went to stone the jamras they would walk both going there and coming back. The first one to ride was Muawiya ibn Abi Sufyan.


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২০. হজ্জ (كتاب الحج) 20/ Hajj

পরিচ্ছেদঃ ৭১. কঙ্কর নিক্ষেপ করা প্রসঙ্গ

রেওয়ায়ত ২১৯. আবদুর রহমান ইবন কাসিম (রহঃ)-এর নিকট মালিক (রহঃ) জিজ্ঞাসা করিয়াদিলেনঃ কাসিম ইবন মুহাম্মদ (রহঃ) কোথা হইতে জামরা-ই-আকাবার কঙ্কর নিক্ষেপ করিতেন। তিনি বলিলেনঃ যে স্থান হইতে সুবিধা এবং সহজ হইত সেই স্থান হইতেই তিনি উক্ত সময় কঙ্কর নিক্ষেপ করিতেন।

মালিক (রহঃ)-কে জিজ্ঞাসা করা হইয়াছিলঃ অসুস্থ ও শিশুদের তরফ হইতে কঙ্কর নিক্ষেপ করা যায় কিনা? উত্তরে তিনি বলিলেনঃ হ্যাঁ, ইহা জায়েয। তবে অসুস্থ ব্যক্তি কঙ্কর নিক্ষেপের সময় অনুমান করিয়া স্বীয় স্থানে থাকিয়াই ’আল্লাহু আকবার’ বলিবে এবং একটি কুরবানী করিবে। আইয়্যামে তাশরীকের মধ্যে যদি সুস্থ হইয়া পড়ে তবে নিজে কঙ্কর নিক্ষেপ করিবে এবং একটি কুরবানী দিবে।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ ওযু ব্যতীত কঙ্কর নিক্ষেপ করিলে বা সায়ী করিলে উহা পুনরায় আদায় করিতে হইবে না বটে কিন্তু জানিয়া-শুনিয়া এইরূপ করা উচিত নহে।

بَاب رَمْيِ الْجِمَارِ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ سَأَلَ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ الْقَاسِمِ مِنْ أَيْنَ كَانَ الْقَاسِمُ يَرْمِي جَمْرَةَ الْعَقَبَةِ فَقَالَ مِنْ حَيْثُ تَيَسَّرَ
قَالَ يَحْيَى سُئِلَ مَالِك هَلْ يُرْمَى عَنْ الصَّبِيِّ وَالْمَرِيضِ فَقَالَ نَعَمْ وَيَتَحَرَّى الْمَرِيضُ حِينَ يُرْمَى عَنْهُ فَيُكَبِّرُ وَهُوَ فِي مَنْزِلِهِ وَيُهَرِيقُ دَمًا فَإِنْ صَحَّ الْمَرِيضُ فِي أَيَّامِ التَّشْرِيقِ رَمَى الَّذِي رُمِيَ عَنْهُ وَأَهْدَى وُجُوبًا قَالَ مَالِك لَا أَرَى عَلَى الَّذِي يَرْمِي الْجِمَارَ أَوْ يَسْعَى بَيْنَ الصَّفَا وَالْمَرْوَةِ وَهُوَ غَيْرُ مُتَوَضٍّ إِعَادَةً وَلَكِنْ لَا يَتَعَمَّدُ ذَلِكَ

وحدثني عن مالك انه سال عبد الرحمن بن القاسم من اين كان القاسم يرمي جمرة العقبة فقال من حيث تيسر قال يحيى سىل مالك هل يرمى عن الصبي والمريض فقال نعم ويتحرى المريض حين يرمى عنه فيكبر وهو في منزله ويهريق دما فان صح المريض في ايام التشريق رمى الذي رمي عنه واهدى وجوبا قال مالك لا ارى على الذي يرمي الجمار او يسعى بين الصفا والمروة وهو غير متوض اعادة ولكن لا يتعمد ذلك


Yahya related to me from Malik that he asked Abd ar-Rahman ibn Qasim, "From where did Qasim stonethe jamrat al-Aqaba?"and he replied, "From wherever it was possible."

Yahya said that Malik was asked whether some one else could throw the stones for a child or a sick man and he said, "Yes, and a sick man should inquire as to when the stones will be thrown for him and then say the takbir while he is in the place where he is staying, bleeding. If a sick man regains his health during the days of tashriq, he should stone whatever stoning has been done for him and he must offer a sacrificial animal."

Malik said, "I do not consider that someone who stones the jamras or does say between Safa and Marwa without being in wudu has to repeat anything, but he should not make a general practice of it."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২০. হজ্জ (كتاب الحج) 20/ Hajj

পরিচ্ছেদঃ ৭১. কঙ্কর নিক্ষেপ করা প্রসঙ্গ

রেওয়ায়ত ২২০. নাফি (রহঃ) বর্ণনা করেন, আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) বলিতেনঃ তিন দিনের প্রত্যেক দিনই সূর্য হেলিয়া পড়ার পর কঙ্কর নিক্ষেপ করা উচিত।

بَاب رَمْيِ الْجِمَارِ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يَقُولُ لَا تُرْمَى الْجِمَارُ فِي الْأَيَّامِ الثَّلَاثَةِ حَتَّى تَزُولَ الشَّمْسُ

وحدثني عن مالك عن نافع ان عبد الله بن عمر كان يقول لا ترمى الجمار في الايام الثلاثة حتى تزول الشمس


Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to say, "The jamras should not be stoned during the three days until after the sun has passed the meridian."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ নাফি‘ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২০. হজ্জ (كتاب الحج) 20/ Hajj
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৭ পর্যন্ত, সর্বমোট ৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে