অতঃপর ‘আল্লাহু আকবার’ বলে তকবীর দিয়ে তিনি দ্বিতীয় সিজদাহ করতেন। এ বিষয়ে তিনি নামায ভুলকারী সাহাবীকে আদেশ দিয়েও বলেছিলেন, “--- অতঃপর তুমি ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে। অতঃপর এমন সিজদাহ করবে, যাতে তোমার সমস্ত হাড়ের জোড়গুলো (নিজের জায়গায়) স্থির হয়ে যায়।” (আবূদাঊদ, সুনান ৮৫৭ নং,হাকেম, মুস্তাদরাক)

এই তকবীরের সাথেও তিনি কখনো কখনোহাত তুলতেন। (আহমাদ, মুসনাদ, আবূদাঊদ, সুনান ৭৩৯নং)

এই সিজদায় তিনি তাই করতেন, যা প্রথম সিজদায় করতেন। অতঃপর তিনি তকবীর দিয়ে সিজদাহ থেকে মাথা তুলতেন। এ ব্যাপারে তিনি নামায ভুলকারী সাহাবীকে আদেশ দিয়েও বলেছিলেন, “--- অতঃপর তুমি এইরুপ প্রত্যেক রুকূ ও সিজদায় করবে। এইরুপ করলেই তোমার নামায সম্পূর্ণ হবে। অন্যথা যদি এ সবের কিছু তুমি কম কর, তাহলে সেই পরিমাণে তোমার নামাযও অসম্পূর্ণ থেকে যাবে।” (আহমাদ, মুসনাদ, তিরমিযী, সুনান ৩০২, আবূদাঊদ, সুনান ৮৫৬নং)

এই তকবীরের সাথেও তিনি কখনো কখনো ‘রফ্‌য়ে ইয়াদাইন’ করতেন। (আহমাদ, মুসনাদ, আবূদাঊদ, সুনান ৭৩৯নং)