এশার নামাযে তিনি ‘আওসাত্বে মুফাস্‌স্বাল’-এর সূরা পাঠ করতেন। (নাসাঈ, সুনান, আহমাদ, মুসনাদ, মিশকাত ৮৫৩ নং) কখনো পড়তেন, সূরা শামস বা অনুরুপ অন্য কোন সূরা। (আহমাদ, মুসনাদ, তিরমিযী, সুনান ৩০৯ নং) কখনো সূরা ইনশিক্বাক্ব পড়তেন এবং এর সিজদার আয়াতে তিনি তিলাওয়াতের সিজদা করতেন। (বুখারী ৭৬৬, মুসলিম, নাসাঈ, সুনান)

কখনো পাঠ করতেন সূরা তীন। (বুখারী, মুসলিম, মিশকাত ৮৩৪ নং)

তিনি মুআয (রাঃ) কে এশার ইমামতিতে লম্বা ক্বিরাআত পড়তে নিষেধ করে বলেছিলেন, “তুমি কি লোকদেরকে ফিতনায় ফেলতে চাও হে মুআয? তুমি যখন ইমামতি করবে তখন ‘অশ্‌শামসি অযযুহা-হা, সাব্বিহিসমা রাব্বিকাল আ’লা, ইক্বরা বিসমি রাব্বিকা, অল্লাইলি ইযা য়্যাগশা’ পাঠ কর। কারণ তোমার পশ্চাতে বৃদ্ধ, দুর্বল ও প্রয়োজনে উদগ্রীব মানুষ নামায পড়ে থাকে। (বুখারী, মুসলিম, না, মিশকাত ৮৩৩ নং)