সহীহ ফিক্বহুস সুন্নাহ ইসতিনজা আবূ মালিক কামাল বিন আস-সাইয়্যিদ সালিম ১ টি

যে ব্যক্তি পেশাব অথবা পায়খানা করার ইচ্ছা করবে তার জন্য নিম্নোক্ত বিধিমালা মেনে চলা বাঞ্ছনীয়:

(১) জনসাধারণের সান্নিধ্য থেকে দূরে এবং আড়ালে যেতে হবে, বিশেষত খোলা জায়গা হলে:

عَنْ جَابِرٍ، قَالَ: خَرَجْنَا مَعَ رَسُولِ اللَّهِ ﷺ فِي سَفَرٍ، وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَأْتِي الْبَرَازَ حَتَّى يَتَغَيَّبَ فَلَا يُرَى

জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন: একদা আমরা এক সফরে রাসূল (ﷺ) এর সাথে বের হলাম, রাসূল (ﷺ) মলমূত্র ত্যাগের জন্য এতদূর যেতেন যে, তাকে কেউ দেখতে পেত না।[1]

(২) আল্লাহ্‌র যিকর বা নাম লিখিত আছে এমন কোন জিনিস মলমূত্র ত্যাগকারীর সাথে নিয়ে যাবে না:[2] যেমন- এমন আংটি যাতে আল্লাহ্‌র নাম লিখিত আছে অথবা অনুরূপ কিছু। কেননা ইসলামী শরীয়াতে আল্লাহ্‌র নামকে সম্মান করা জরুরী।

আল্লাহ্‌ বলেন:

﴿ذَلِكَ وَمَنْ يُعَظِّمْ شَعَائِرَ اللَّهِ فَإِنَّهَا مِنْ تَقْوَى الْقُلُوبِ﴾

যে আল্লাহ্‌র নিদর্শনসমূহকে সম্মান করে, নিঃসন্দেহে তা অন্তরের তাকওয়া থেকেই (সূরা হাজ্জ-৩২)।

এ ব্যাপারে আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত আছে-

«كَانَ النَّبِيُّ ﷺ إِذَا دَخَلَ الْخَلَاءَ وَضَعَ خَاتَمَهُ»

অর্থাৎ: মহানাবী (ﷺ) যখন পায়খানায় প্রবেশ করতেন তখন তার আংটিটি খুলে রাখতেন।[3] কিন্তু হাদীসটি মুনকার। হাফেজ এ হাদীসটিকে ত্রুটিযুক্ত বলেছেন। এ কথা সবারই জানা যে, মহানাবী (ﷺ) এর আংটিতে محمد رسول الله (মুহাম্মাদূর রাসুলুল্লাহ) কথাটি খোদিত ছিল।[4]

আমি মনে করি: যদি আংটি বা অনুরূপ কিছুকে আবৃতকারী কোন কিছু দ্বারা আবৃত করে রাখা সম্ভব হয় তথা পকেটে বা অনুরূপ কিছুর মধ্যে, তাহলে তা নিয়ে পায়খানায় প্রবেশ করা বৈধ হবে। আহমাদ ইবনে হাম্বল (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন: চাইলে তা হাতের তালুর মধ্যে রেখে দিবে। যদি বাইরে রাখলে হারিয়ে যাওয়ার ভয় থাকে তাহলে জরুরী প্রয়োজনে তা নিয়েই প্রবেশ করা বৈধ। আল্লাহ্‌ই সর্বাধিক অবগত।

(৩) পায়খানায় প্রবেশের সময় ‘বিসমিল্লাহ’ পাঠ করবে ও শয়তানের অনিষ্ট থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করবে: এটা মলমূত্র ত্যাগের ঘরে প্রবেশের সময় এবং খোলা ময়দানে কাপড় তোলার সময় বলতে হবে। রাসূল (ﷺ) বলেন:

«سِتْرُ مَا بَيْنَ الْجِنِّ وَعَوْرَاتِ بَنِي آدَمَ إِذَا دَخَلَ الْكَنِيفَ أَنْ يَقُولَ: بِسْمِ اللَّهِ»

অর্থাৎ: জিন ও মানুষের গোপন অঙ্গের মাঝে পর্দা হলো, যখন সে পায়খানায় প্রবেশ করবে তখন সে যেন বলে: « «بِسْمِ اللَّهِ অর্থাৎ: আমি আল্লাহ্‌র নামে শুরু করছি।[5]

عَنْ أَنَسِ قَالَ: كَانَ النَّبِيُّ ﷺ إِذَا دَخَلَ الخَلاَءَ قَالَ: اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الخُبُثِ وَالخَبَائِثِ

আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত: মহানাবী (ﷺ) যখন পায়খানায় প্রবেশ করতেন, তখন বলতেন:

»اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الخُبُثِ وَالخَبَائِثِ»

অর্থাৎ: হে আল্লাহ্‌! আমি পুরুষ ও মহিলা জিন (-এর অনিষ্ট) হতে আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি।[6]

(৪) পায়খানায় প্রবেশের সময় বাম পা আগে ও বের হওয়ার সময় ডান পা আগে রাখতে হবে:

এ ব্যাপারে আমি মহানাবী (ﷺ) এর পক্ষ থেকে স্পষ্ট কোন দলীল পাই নি। তবে ইমাম শাওকানী (রাহিমাহুল্লাহ) আস-সাইলুল জারার (السيل الجرار) গ্রন্থে (১/৪৬) তা উল্লেখ করেছেন। প্রবেশের সময় বাম পা আগে ও বের হওয়ার সময় ডান পা আগে রাখার কারণ হলো, সম্মানিত কাজ ডান দিক থেকে শুরু করা হয় আর অসম্মানিত কাজ বাম দিক থেকে শুরু করা হয়। এর প্রমাণ বর্ণিত আছে।

(৫) মলমূত্র ত্যাগ করার জন্য বসার সময় ক্বিবলাকে সামনে বা পেছনে রাখবে না:

عَنْ أَبِي أَيُّوبَ الأَنْصَارِيِّ، أَنَّ النَّبِيَّ ﷺ قَالَ: إِذَا أَتَيْتُمُ الغَائِطَ فَلاَ تَسْتَقْبِلُوا القِبْلَةَ، وَلاَ تَسْتَدْبِرُوهَا وَلَكِنْ شَرِّقُوا أَوْ غَرِّبُوا» قَالَ أَبُو أَيُّوبَ: فَقَدِمْنَا الشَّأْمَ فَوَجَدْنَا مَرَاحِيضَ بُنِيَتْ قِبَلَ القِبْلَةِ فَنَنْحَرِفُ، وَنَسْتَغْفِرُ اللَّهَ تَعَالَى

আবূ আইয়ূব আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নাবী (ﷺ) বলেছেন: যখন তোমরা পায়খানা করতে যাও, তখন কিবলার দিকে মুখ করবে না কিংবা পিঠও দিবে না, বরং তোমরা পূর্ব দিকে অথবা পশ্চিম দিকে ফিরে বসবে। আবূ আইয়ূব আনসারী (রাঃ) বলেন: আমরা যখন সিরিয়ায় এলাম তখন পায়খানাগুলো কিবলামুখী বানানো পেলাম। আমরা কিছুটা ঘুরে বসতাম এবং আল্লাহ্‌ তা‘আলার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করতাম।[7]

কিন্তু ইবনে উমার (রাঃ) থেকে সহীহ সূত্রে বর্ণিত হয়েছে, তিনি বলেন:

«لَقَدْ ارْتَقَيْتُ يَوْمًا عَلَى ظَهْرِ بَيْتٍ لَنَا، فَرَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ ﷺ عَلَى لَبِنَتَيْنِ، مُسْتَقْبِلًا بَيْتَ المَقْدِسِ لِحَاجَتِهِ»

অর্থাৎ: আমি একদিন আমাদের ঘরের ছাদের উপর উঠলাম। তারপর রাসুলুল্লাহ (ﷺ) কে দেখলাম বায়তুল মুকাদ্দাসের দিকে মুখ করে দু’টি ইটের উপর তার প্রয়োজনে বসেছেন।[8] অর্থাৎ: যখন তিনি মদিনায় থাকা অবস্থায় বাইতুল মুকাদ্দামের দিকে মুখ ফিরিয়ে হাজাত সারছিলেন তখন কা‘বা তার পিছনে ছিল।

আমার বক্তব্য: এ হাদীস দু’টি অনুধাবনের ক্ষেত্রে বিদ্বানগণ চারটি প্রসিদ্ধ অভিমত পেশ করেছেন।[9]

১ম অভিমত: ক্বিবলাকে সামনে বা পেছনে রাখার নিষেধাজ্ঞা সাধারণভাবে করা হয়েছে। চাই তা প্রাচীর বেষ্টিত ঘর হোক বা খোলা ময়দান হোক। এটা ইমাম আবূ হানীফা, আহমাদ ও ইবনে হাযমের অভিমত। শাইখুল ইসলাম মতামতটিকে পছন্দ করেছেন। আর ইবনে হাযম তা নকল করেছেন: আবূ হুরাইরা, আবূ আইয়ূব, ইবনে মাসউদ, সোরাকাহ ইবনে মালিক, আত্বা, নাখঈ, সাওরী, আওযায়ী ও আবূ সাওর থেকে। তারা এ ব্যাপারে পূর্বোলেস্নখিত আবূ আইয়ূব (রাঃ) এর হাদীস দ্বারা দলীল পেশ করে থাকেন।[10]

আর তারা ইবনে উমার (রাঃ) এর হাদীসটির বিভিন্নভাবে জবাব দিয়ে থাকেন-

(ক) নিষিদ্ধ বিষয় বৈধ বিষয়ের উপর প্রাধান্য পাবে।

(খ) এখানে একথা বলা হয় নি যে, এটা কিবলাকে সামনে বা পিছনে রাখার নিষেধাজ্ঞার পরের বিধান।

(গ) রাসূল (ﷺ) এর কর্ম উম্মতের জন্য সংশ্লিষ্ট বাণীর পরিপন্থি হয় না, তবে এটা ব্যতীত, যা এ মর্মে দলীল প্রদান করে যে, তিনি ঐ বিষয়ে তার অনুসরণের ইচ্ছা করেন। আর যদি তা না হয় তাহলে শুধু তার কর্ম তার সাথে নির্দিষ্ট হবে।

আমার বক্তব্য:শেষোক্ত কথাটির সমর্থনে বলা যায়, ইবনে উমার (রাঃ) রাসূল (ﷺ) কে ইচ্ছা ছাড়াই দেখেছিলেন। এর দ্বারা বুঝা যায়, রাসূল (ﷺ) যেন শরীয়াতের নতুন বিধান বর্ণনা না করারই ইচ্ছা করেছেন।

২য় অভিমত: এই নিষেধাজ্ঞা শুধু খোলা ময়দানের জন্য নির্দিষ্ট। প্রাচীরের মধ্যে এ নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য নয়। এটা ইমাম মালিক ও শাফেঈ’র অভিমত। আহমাদ ও ইসহাক এর দু’টি অভিমতের একটি বিশুদ্ধ অভিমত। উভয় দলীলের মাঝে তারা সমন্বয় সাধন করে বলেন: নিয়ম হলো, কর্মের উপর কথা প্রাধান্য পায়। শুধুমাত্র নির্দিষ্ট বিষয়কে নির্ধারিত করা অবস্থায় এর উপর আমল করা হয়। এ ক্ষেত্রে তার কোন দলীল থাকে না।

৩য় অভিমত: কিবলাকে সামনে করা ছাড়া শুধু পেছনে করা জায়েয আছে। এটা আবূ হানীফা ও আহমাদ থেকে বর্ণিত আছে। আবূ আইয়ূবের হাদীসের সাথে উমারের হাদীসটির প্রকাশ্য আমলের জন্য।

৪র্থ অভিমত: সাধারণভাবে কিবলাকে সামনে ও পেছনে রাখা বৈধ। এটা আয়িশা, উরওয়াহ, রাবিয়াহ ও দাউদ এর অভিমত। তাদের দলীল হলো: হাদীসগুলো যেহেতু একটি অপরটির বিরোধী তাই মূলত এটা বৈধ।

আমি মনে করি: প্রথমোক্ত কথাটি তথা সাধারণ ভাবে কিবলাকে সামনে ও পেছনে করা হারাম, এটিই দলীলের দিক দিয়ে বেশি শক্তিশালী ও আমল করার দিক দিয়ে সতর্কতা মূলক। আল্লাহ্‌ই ভাল জানেন।

(৬) প্রয়োজন ছাড়া কোন কথা-বার্তা বলা থেকে বিরত থাকবে:

«عَنِ ابْنِ عُمَرَ: أَنَّ رَجُلًا مَرَّ وَرَسُولُ اللهِ ﷺ وهو يَبُولُ، فَسَلَّمَ، فَلَمْ يَرُدَّ عَلَيْهِ»

আবদুল­াহ ইবনে উমার (রাঃ) থেকে বর্ণিত (তিনি বলেছেন): একদা রাসূলুল­াহ (ﷺ) পেশাব করছিলেন। এমন সময় এক ব্যক্তি তাঁর পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তাঁকে সালাম দিলে তিনি তার সালামের জবাব দিলেন না।[11]

সালামের জওয়াব দেয়া ওয়াজিব। অথচ মহানাবী (ﷺ) পেশাব করার সময় সালামের উত্তর দিলেন না। সুতরাং প্রমাণিত হয় যে, এ অবস্থায় কথা বলা হারাম। বিশেষত এ সময় আল্লাহ্‌র যিকর থেকে বিরত থাকবে। তবে একান্ত জরুরী কথা বলা যাবে। যেমন: কোন ব্যক্তিকে পথের সন্ধান দেয়া, পানি চেয়ে নেয়া অথবা অনুরূপ কিছু। এটা জরুরী ভিত্তিতে বৈধ। আল্লাহ্‌ই সর্বাধিক অবগত।

(৭) মানুষ চলাফেরা করার রাস্তায় বা যে সকল গাছের ছায়ায় মানুষ বিশ্রাম নেয় অথবা অনুরূপ স্থানে মলমূত্র ত্যাগ করা থেকে বিরত থাকবেঃ

«عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ قَالَ: اتَّقُوا اللَّعَّانَيْنِ قَالُوا: وَمَا اللَّعَّانَانِ يَا رَسُولَ اللهِ؟ قَالَ: الَّذِي يَتَخَلَّى فِي طَرِيقِ النَّاسِ، أَوْ فِي ظِلِّهِمْ»

আবূ হুরাইরা (রাঃ) রাসূল (ﷺ) হতে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেন: তোমরা এমন দু’টি কাজ হতে বিরত থাক যা অভিশপ্ত। সাহাবীগণ জিজ্ঞেস করলেন: ইয়া রাসুলুল্লাহ! সেই অভিশপ্ত কাজ দু’টি কি? জবাবে রাসুলুল্লাহ (ﷺ) বলেন: যে ব্যক্তি মানুষের যাতায়াতের পথে কিংবা ছায়াযুক্ত স্থানে (বৃক্ষর ছায়ায় যেখানে মানুষ বিশ্রাম গ্রহণ করে) পেশাব পায়খানা করে।[12]

(৮) গোসলখানায় পেশাব করা থেকে বিরত থাকবে: বিশেষত যে স্থানে পানি জমা হয়ে থাকে। যেমন: বাথটাব অথবা গোসলের চৌবাচ্চা বা অনুরূপ কিছু। মহানাবী (ﷺ) নিষেধ করেছেন, কোন ব্যক্তি যেন গোসল খানায় পেশাব না করে।[13]

(৯) প্রবহমান নয় এমন আবদ্ধ পানিতে পেশাব করা থেকে বিরত থাকবে:

«عَنْ جَابِرٍ: عَنْ رَسُولِ اللهِ ﷺ أَنَّهُ نَهَى أَنْ يُبَالَ فِي الْمَاءِ الرَّاكِدِ»

জাবির (রাঃ) রাসূল (ﷺ) থেকে বর্ণনা করেন: নিশ্চয়ই রাসূল (ﷺ) আবদ্ধ পানিতে পেশাব করতে নিষেধ করেছেন।[14]

(১০) পেশাব করার সময় নরম ও নীচু জায়গা খুঁজে নিবে। শক্ত জায়গা নির্বাচন করবে না, যাতে নাপাকী শরীরে ছিটকে না আসে।

(১১) পূর্বোলেস্নখিত ইসতিনজার বিধিমালা মেনে চলবে।

(১২) মলমূত্র ত্যাগের পর বের হওয়ার সময় বলবে:

»غُفْرَانَكَ «

অর্থাৎ: হে আল্লাহ্‌ আমি তোমার নিকট ক্ষমা চাই।

عَائِشَةُ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهَا، أَنَّ النَّبِيَّ ﷺ كَانَ إِذَا خَرَجَ مِنَ الغَائِطِ قَالَ: «غُفْرَانَكَ»

আয়িশা থেকে বর্ণিত, রাসূল (ﷺ) মলমূত্র ত্যাগের পর বের হওয়ার সময় বলতেন: غُفْرَانَكَ ।[15]

[1] আবূ দাউদ হা/ ২, ইবনে মাজাহ হা/২৩৫ শব্দগুলো তার।

[2] মাজমূ (২/৮৭), মুগনী ( ১/২২৭), আওসাত্ব (১/৩৪২)।

[3] যঈফ ; আবুদাউদ, তিরমিযী, নাসাঈ, ইবনে মাজাহ। আলবানী (রাহিমাহুলস্নাহ) হাদীসটিকে যঈফ বলেছেন।

[4] বুখারী হা/৫৮৭২, মুসলিম হা/২০৯২, প্রভৃতি

[5] আল বানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন, তিরমিযী, ইবনে মাজাহ, দেখুন ‘সহীহুল জা‘মে’ ৩৬১১

[6] বুখারী হা/ ১৪২; মুসলিম হা/৩৭৫।

[7] বুখারী হা/ ৩৯৪; মুসলিম হা/২৬৪; প্রভৃতি

[8] বুখারী হা/১৪৫; মুসলিম হা/২৬৬, প্রভৃতি

[9] ইমাম নববী মাজমূতে উল্লেখ করেছেন (২/৮২), হাফেজ তার ফতহুল বারীতে ( ১/২৯৬) আরো তিনটি মতামত উল্লেখ করেছেন।

[10] মুহালস্না (১/১৯৪), ফাতফ (১/২৯৬), আল-ওয়াসত (১/৩৩৪), সাইলুল জিরার (১/৬৯), ইখতিইয়ারাতুল ফিকহিয়্যাহ (৮)।

[11] সহীহ ; মুসলিম হা/৩৭০; আবূ দাউদ ১৬; তিরমিযী, নাসাঈ ১/১৫; ইবনে মাজাহ হা/ ৩৫৩

[12] মুসলিম হা/ ২৬৯; আবূ দাউদ হা/ ২৫

[13] সহীহ; নাসাঈ ১/১৩০; আবূ দাউদ হা/ ২৮।

[14] সহীহ;মুসলিম হা/২৮১; নাসাঈ ১/৩৪।

[15] হাসান লি গাইরিহী; তিরমিযী (৮) আবূ দাউদ হা / ৩০; আহমাদ ২/১৫৫।