রোজা ফরজ হওয়ার ব্যাপারে আল্লাহ তাআলা বলেনঃ

يَاأَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمْ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ

‘‘হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেরূপ ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর, যেন তোমরা পরহেযগারীতা (তাকওয়া) অর্জন করতে পার’’। (সূরা বাকারাঃ ১৮৩) আল্লাহ তা’আলা বলেনঃ

فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمْ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ

‘‘কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে যেন এ মাসের রোজা রাখে’’। (সূরা বাকারাঃ ১৮৫) জনৈক গ্রাম্য লোক নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বললঃ আমাকে বলুনঃ আল্লাহ আমার উপর রোজা থেকে কি ফরজ করেছেন? উত্তরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃ

(شَهْرَ رَمَضَانَ إِلاََّنْ تَطَّوَّعَ شَيْئًا(

‘‘তোমার উপর রামাযান মাসের রোজা ফরজ করা হয়েছে। তবে তুমি এর চেয়ে বেশী নফল রোজা রাখতে পার’’।[1]

[1] - বুখারী, অধ্যায়ঃ কিতাবুল ঈমান।