৫৬৫০

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - জান্নাত ও জান্নাতবাসীদের বিবরণ

৫৬৫০-[৩৯] হাকীম ইবনু মু’আবিয়াহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: জান্নাতে রয়েছে পানির সমুদ্র, মধুর দরিয়া, দুধের সমুদ্র এবং শরাবের দরিয়া। অতঃপর তা থেকে আরো বহু নদী প্রবাহিত হবে। (তিরমিযী)

اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَاب صفةالجنة وَأَهْلهَا)

وَعَن حكيمِ بن مُعَاوِيَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «إِنَّ فِي الْجَنَّةِ بَحْرُ الْمَاءِ وَبَحْرُ الْعَسَلِ وَبَحْرُ اللَّبَنِ وَبَحْرُ الْخَمْرِ ثُمَّ تشقَّقُ الأنهارُ بعدُ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيّ

حسن ، رواہ الترمذی (2571 وقال : حسن صحیح) ۔
(صَحِيح)

وعن حكيم بن معاوية قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ان في الجنة بحر الماء وبحر العسل وبحر اللبن وبحر الخمر ثم تشقق الانهار بعد رواه الترمذيحسن رواہ الترمذی 2571 وقال حسن صحیح ۔صحيح

ব্যাখ্যা: উক্ত হাদীসে বলা হয়েছে যে, জান্নাতে পানির ও মধুর সাগর থাকবে এবং দুধের সাগর থাকবে ও মদের সাগর থাকবে। ইমাম ত্বীবী (রহিমাহুল্লাহ) (بَحْرُ) দ্বারা উদ্দেশ্য দাজলা ও ফুরাত এবং জান্নাতের নদীসমূহ। উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটির আলাদা আলাদাভাবে নদী হবে। যে যেটি থেকে পান করার ইচ্ছা পান করবে।
(تشقَّقُ الأنهارُ) উপরোল্লেখিত প্রত্যেকটির যে আলাদা আলাদা নদী হবে সেগুলো থেকে যেই শাখাপ্রশাখা বের হবে সেগুলোকে (أَنْهَارُ) বলা হয়েছে। (তুহফাতুল আহওয়াযী হা. ৫৬৫০)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৮: সৃষ্টির সূচনা ও কিয়ামতের বিভিন্ন অবস্থা (كتاب أَحْوَال الْقِيَامَة وبدء الْخلق)