পরিচ্ছেদঃ ৮. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নাম রাখা
৪৭৭৩-[২৪] আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি এক প্রকার শাক তুলতাম, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঐ শাকের নামানুসারে আমার উপনাম রাখলেন। (তিরমিযী)[1]
ইমাম তিরমিযী (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ এ হাদীসটি এ বর্ণনা সূত্র ছাড়া অন্য কোন বর্ণনা সূত্রে বর্ণিত হয়নি। আর মাসাবীহ গ্রন্থকার এ হাদীসটিকে সহীহ বলে আখ্যায়িত করেছেন।
وَعَن أنس
قَالَ: كَنَّانِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ؟ بِبَقْلَةٍ كُنْتُ أَجْتَنِيهَا. رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَقَالَ: هَذَا حَدِيثٌ لَا نَعْرِفُهُ إِلَّا مِنْ هَذَا الْوَجْه. وَفِي «المصابيح» صَححهُ
وعن انسقال كناني رسول الله صلى الله عليه وسلم ببقلة كنت اجتنيها رواه الترمذي وقال هذا حديث لا نعرفه الا من هذا الوجه وفي المصابيح صححه
[1] য‘ঈফ : তিরমিযী ৩৮৩০, আহমাদ ১৩৭৩৭, মুসনাদুল বাযযার ৬৪৭৩, আল মু‘জামুল কাবীর লিত্ব ত্ববারানী ৬৫৫, মুসনাদু আবূ ইয়া‘লা ৪০৫৭।
হাদীসটি য‘ঈফ হওয়ার কারণ, এর সনদে আছে ‘‘জাবির আল জু‘ফী’’ নামের বর্ণনাকারী; এ বর্ণনাকারী মাতরূক। এ হাদীসটির অন্য একটি সানাদ আছে যেটি এর চেয়ে ভালো। আর সেই সনদে একজন বর্ণনাকারী আছে যার নাম ‘‘শরীক ইবনু ‘আবদুল্লাহ আল কাযী’’। সে একজন য‘ঈফ রাবী। দেখুন- আলবানী (রহিমাহুল্লাহ)-এর তাহক্বীককৃত হিদায়াতুর্ রুওয়াত ইলা তাখরীজি আহাদীসিল মাসাবীহি ওয়াল মিশকাত ৪/৩৬০ পৃঃ।
হাদীসটি য‘ঈফ হওয়ার কারণ, এর সনদে আছে ‘‘জাবির আল জু‘ফী’’ নামের বর্ণনাকারী; এ বর্ণনাকারী মাতরূক। এ হাদীসটির অন্য একটি সানাদ আছে যেটি এর চেয়ে ভালো। আর সেই সনদে একজন বর্ণনাকারী আছে যার নাম ‘‘শরীক ইবনু ‘আবদুল্লাহ আল কাযী’’। সে একজন য‘ঈফ রাবী। দেখুন- আলবানী (রহিমাহুল্লাহ)-এর তাহক্বীককৃত হিদায়াতুর্ রুওয়াত ইলা তাখরীজি আহাদীসিল মাসাবীহি ওয়াল মিশকাত ৪/৩৬০ পৃঃ।
হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৫: শিষ্টাচার (كتاب الآداب)